নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্রিটানি মেনারড এ বছরের শুরুতে জানতে পারে তার ব্রেন ক্যান্সার হয়েছে এবং তার আয়ুস্কাল খুব বেশিদিন নেই। ব্রিটানির এই রোগের কোন বহিঃপ্রকাশ নেই শুধু রক্ত পরীক্ষার পি এস এ তে ধরা পড়েছে।তার এই ক্যান্সারকে বলা হয় টার্মিনাল ডিজিজ বা অনিরাময়যোগ্য অসুখ। ব্রেন ক্যান্সারের অ্যাডভানস স্টেজকে চিকিৎসকরা একটি সময়সীমা বেধে দ্যান, যে তার মৃত্যু ক সপ্তাহ বা ক মাস পরে হবে। এই ব্যাধি তীব্র যন্ত্রনার সৃষ্টি করে এবং তা একসময় সহ্যের সকল সীমা অতিক্রম করে।আমেরিকার কয়েকটি রাজ্যে কোর্টের অনুমোদন নিয়ে এই নিশ্চিত মৃত্যুপথগামী ব্যাক্তিকে আত্মহননের অনুমতি দেওয়া হয়। সাধারনত হাসপাতালের নির্জন প্রকোষ্ঠে বারবিচুরেট খেয়ে এই আত্মহনন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ডাক্তারের ঠিক করে দেওয়া নির্দিষ্ট পরিমান বারবিচুরেট খেয়ে মৃত্যুপ্রত্যাশী ওইজন ২০ মিনিটে জ্ঞান হারান একদম কোন যন্ত্রনা ছাড়াই। পরবর্তী ১০০ মিনিটে তার হৃদ স্পন্দন বন্ধ হয়ে তার মৃত্যু নিশ্চিত হয়। ব্রিটানি এই রকম মৃত্যুর আশায় সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছিলো। মাত্র ২৯ বছর বয়েসি বিবাহিতা ব্রিটানি তার এই স্বেচ্ছা মৃত্যু তার ওরেগণের বাড়ির বিছানায় পরিবারের সবার উপস্থিতিতে ঘটাতে চেয়েছিলেন গতকাল ১ নভেম্বর । তিনি আরও কিছুকাল বেচে থাকতে তার ১ নভঃএর সিন্ধান্তে পরিবর্তন আনতে পারেন বলে আভাস দিয়েছিলেন। হয়ত সময় জিতে গেছে, ব্রিটানি এখনো জীবিত আছে। আমেরিকাতে স্বেচ্ছামৃত্যু অহরহ ঘটছে । ব্রিটানির ব্যাতিক্রমি মৃত্যু , কম বয়েস ও আকর্ষণীয় চেহারা রাতারাতি তাকে খবরের আলোতে নিয়ে আসে। সারা পৃথিবীর কোটি কোটি লোক তার আবেগি বক্তব্য শুনেছে , এখানে একটি ভিডিও লিঙ্ক দিলাম। Click This Link প্রচুর লোক তাকে যন্ত্রনা না অনুভুত হওয়াবধি তাকে অপেক্ষা কোরতে বলেছে , অনুরোধ করেছে ।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গতকাল ফেইসবুকে এটা পড়েছিলাম।
কষ্টে দম বন্ধ হয়ে আসছে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
শাহ আজিজ বলেছেন: ইতিমধ্যেই ব্রিটানি তার স্বামীর বাহুতে মাথা রেখে নিজের জীবনপর্ব শেষ করেছে।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: খুবই কষ্টদায়ক --------
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: ইতিমধ্যেই ব্রিটানি তার স্বামীর বাহুতে মাথা রেখে নিজের জীবনপর্ব শেষ করেছে।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
অদৃশ্য বলেছেন:
ভাবতেই শিহরণ জাগে... কিন্তু কথা হলো ওভাবে মৃত্যুকে বরণ করে নেওয়াটা কতোটা ঠিক?...
গুজারিশ সিনেমা থেকে এর সম্পর্কে কিছুটা ধারণা তৈরি হয়... বিষয়টা নিয়ে আরো কিছু জানবার ইচ্ছা আছে...
আমার সবসময়ই মনে হয়েছে যে কষ্ট হচ্ছে বলেই আমি কাউকে তার ইচ্ছা মতো স্বেচ্ছামৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে পারিনা...
শুভকামনা...
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: আমেরিকাতে কিছু রাজ্যে টার্মিনাল ক্যান্সার বা অন্যান্য রোগের কারনে যদি ভুক্তভোগী আবেদন করে স্বেচ্ছামৃত্যুর তবে আইন তা মেনে নিয়ে ভিকটিমকে অনুমোদন দেয় । ব্রেন ক্যান্সার এতটাই যন্ত্রনা দায়ক যে আমি আমার সহপাঠীকে দেখেছি যন্ত্রনায় কাতরাতে । এই জন্য অনেক রোগীই স্বেচ্ছা মৃত্যুর পথ বেছে নেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৪
খেলাঘর বলেছেন:
ভয়ংকর দু:খজনক