নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমেরিকার শহরগুলিকে গাজার নিষেধাজ্ঞা থেকে অব্যাহতি দিয়ে একটি ভালো ব্যাবসার সুযোগ করেছে। নতুন খবর হচ্ছে অরেগন ও ওয়াশিংটন এই তালিকায় যোগ হতে যাচ্ছে। ওদের কতগুলো শহর যোগ হবে তাতে আমার মাথা ব্যাথা নেই ব্যাথা হচ্ছে আগের অনুমোদন পাওয়া শহরগুলোর গাজার দোকানে ভোররাত্রি থেকে ভিড় পড়ছে কারন চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম বলেই লাইনের শেষের লোকেরা আর গাজার টোপলা না নিয়েই ফিরে যান মনের দুঃখে । এই মুহূর্তে দক্ষিন আমেরিকা থেকে আইনি পথে গাঁজা আসছে। বাংলাদেশের জন্য এটি একটি অপূর্ব সুযোগ। আগে আমাদের দেশে সরকারিভাবে গাঁজা বিক্রি হতো আবগারি দোকানে সাথে আফিমও থাকত। এটি ব্রিটিশ ইন্ডিয়া হয়ে পাকিস্তান এবং স্বাধীন বাংলাদেশে চালু ছিল ১৯৮৮/৮৯ পর্যন্ত। এরশাদ তখনকার অবৈধ রাষ্ট্রপতি । তিনি লোকেদের নজর কাড়ার জন্য এই ব্যাবসা বন্ধ করেন এই বলে যে ছেলেপিলেরা নাকি খারাপ হয়ে যাচ্ছে। খুব শিঘ্রিই সবাই বুঝতে পারল ভারতের তৈরি ফেন্সিডিল বাজারজাত করনে তিনি গাঁজা বন্ধ করেছিলেন। কারন এতে তার খেদমতকারিরা আর্থিক দিক দিয়ে উপকৃত হচ্ছিলেন না । ফেন্সিডিলে বর্ডারে ওয়ান স্টপ কালেকশন করা যেত । যাহোক এখন সেই তৈরি পরিস্থিতি কেমন দাঁড়িয়েছে তা সবাই অবগত। লুকিয়ে গাজার চাষ ঠিকই হচ্ছে এবং তা যথেষ্ট ব্যাবহারও হচ্ছে কারন এটি দামে সস্তা । রফতানিকল্পে গাজার চাষ হলে তাতে ক্ষতির কিছু দেখিনে বরং নওগা ও উত্তরাঞ্চল ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় এটার পরিকল্পিত চাষ হতে পারে। যে হারে পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো গাঁজা ব্যাবহারের অনুমোদন দিচ্ছে আর আমরা যদি এই ব্যাবসাটা ধরতে পারি তাহলে আগামী পাচ বছরে এটি তৈরি পোশাক ও চিংড়ি শিল্পকে অতিক্রম করবে। অনৈতিকতার প্রশ্ন তুলবেন অনেকেই । যেখানে আমাদের দেশে লুকিয়ে গাঁজা চাষ আর ব্যাবহার হচ্ছে সেখানে পরিকল্পিত উপায়ে চাষ ও রফতানিতে বাধা কোথায়? কেরু অ্যান্ড কোম্পানি বাংলাদেশে একমাত্র লিকার তৈরির প্রতিষ্ঠান । সারা দেশে কেরুর মদ বিক্রির শতাধিক আউটলেট আছে,আছে পান করার জন্য লক্ষ্ লোক । আমরা খুব উন্নত মানের স্পিরিট রফতানি করি ইংল্যান্ডে যা দিয়ে জিন তৈরি হয়। আর গাজাখোরদের আপনি সোহরাওয়ারদি উদ্যানে পাবেন । আমাদের যে পরিমান মাদকসেবী আছে তাতে শোরগোল না করেই গাঁজা রফতানি দেশের ভিতরের ব্যবহার বাড়াবে না , আমারতো তাই মনে হয়।মোদ্দাকথা অপ্রচলিত আইটেম রফতানি বৃদ্ধি করতে হবে ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা তখনি চেষ্টা করব যখন ভারত গেড়ে বসেছে। এখনকার সম্ভাবনা অপূর্ব ।
ভালো বলেছেন যে বানিজ্য না করলেও গাঁজা খাবে করলেও খাবে ।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
ধ্বণি বলেছেন: কথা সত্য.............
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪
পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: কি যে বলেন!! দেশের চাহিদা মিটে না আবার রপ্তানি!!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: এইটা আপনি দারুন একটা কথা বলেছেন। আমি কিন্তু এতো গভীরে ভাবিনি।
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
ভ্রমন কারী বলেছেন:
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: মুঞ্চায় ???
লন যাই !!
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুনিয়াতে সবচাইতে অপদার্থ অদক্ষ অযোগ্য আমলাদের দেশ হল বাং...। এদের এসব বোঝার মত কান্ডজ্ঞান আছে বলে মনে হয়না! গাঁজার মর্ম এরা বোঝবে কোত্থেকে?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
শাহ আজিজ বলেছেন: সহমত।
এরা বুঝলে আমরা চীনের কাছাকাছি থাকতাম।
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
ইলি বিডি বলেছেন: মনুয়া মাজি রে গাজার নউকা পাহার বাইয়া জায়। আগে দেশের চহিদা মেটাতে হবে পরে রপ্তানি।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মন্দ নয়।
বানিজ্যকে সেই চোখেই দেখতে হবে।
ভারত যেমন ফেন্সি বানায় এপারে বেচার জন্য নিজেরা খায় না। আমারও চাষ করবো বানিজ্যের জন্য।
আর বানিজ্য না করলেও গাজাখোররাযে সব ভাল হয়ে যাবে না- তা গাঝা না টেনেও যে কেউ বলতে পারবে