নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তউফু বা তফু অথবা বিন কার্ড একটি অসাধারন গুন সম্পন্ন ভেজিটেরিয়ান খাবার। এটা সাদা সয়াবিন বিচিকে প্রেস করে এর রস নিংড়ে যে সাদা রঙের শুকনো সন্দেশ সদৃশ পদার্থ বের হয় তাকে চীনা ভাষায় doufu তউফু উচ্চারন হবে, বলা হয়। প্রতিদিন চীন,তাইওয়ান,কোরিয়া, জাপান, থাইল্যান্ড এবং ভারতের অংশবিশেষে কত মিলিয়ন টন ব্যাবহার হয় তার কোন হিসাব নেই। এটি প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং চর্বিহীন খাবার যা এখন চিকিৎসকরা ক্যান্সার রোগীদের খেতে বলছেন। এর নিংড়ানো রস সকালের নাস্তায় ব্যাবহার হয় পূর্ব এশিয়ায়।আমার চৈনিক জীবনে মা লা তউফু খুব প্রিয় ছিল। মা লা একপ্রকার ঝালযুক্ত শুকনো ফুল যা এর স্বাদকে অসাধারন করে তোলে। বাংলাদেশে মা লা পাওয়া যায়না তাই তউফুর ভিন্ন প্রকার মেনু চীনে প্রচলিত তা আমরা খেয়ে থাকি। তউফুকে তেলে বা সয়া সসে ভেজে বা তাওয়ায় শুকিয়ে নিলে সপ্তা দুয়েক রেখে খাওয়া যায়। আবার কাচা তউফু লবন পানিতে ডুবিয়ে ফ্রিজে রাখা যায় বেশ কদিন। সবচে ভালো ফ্রেশ খাওয়া। এবারের কেনা তউফু ভেজে রেখে খাচ্ছি। ছবিতে যেমন দেওয়া আছে তেমন তউফু সয়াসসে ভিজিয়ে ডুবো তেলে ভেজে তুলুন । কড়াইতে পানি দিন তিন/চার কাপ । তাতে শুকনা মরিচ ভেঙ্গে দিয়ে দিন। রসুনের কোয়া দিন তিন টুকরো। একটু আদা কুচি যোগ করুন। জালান কিছুক্ষন। এরপর সয়াসস যোগ করুন চার টেবিল চামচ। এবার ৩০০ গ্রাম তউফু ঢেলে দিন । ঝোল ফুটে গেলে কর্ণ ফ্লাউয়ার গোলা ঢালুন , একটু নাড়ুন , যদি মনে হয় কর্ণ গ্রেভি কম মনে হচ্ছে তাহলে কর্ণ আরেকটু দিন । লবন পরিমান মতো ও গোলমরিচ গুড়ো দিন। চিনি দিন অল্প করে। যেহেতু এটা ঝালযুক্ত মেনু তাই ইচ্ছে করলে আপনি শুকনো মরিচ কুচি করে ছড়িয়ে দিতে পারেন উপরে। অয়েসটার সস দিতে পারেন একটু । এবার রসুন কালি কুচি ছড়িয়ে দিন । ব্যাস আপনার রান্না শেষ।
তউফুর সাথে মাংস বা সব্জির নানা প্রকরন আছে , যখন রান্না করব তখন পোস্ট দেবো।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২০
শাহ আজিজ বলেছেন: হ্যাঁ চেষ্টা করলে অবশ্যই হবে ।
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার রসালো পোস্ট।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: পোস্ট রসালো না খাবার রসালো
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: দেখে আমার কাছে মনে হচ্ছে খুব সুন্দর হইছে রান্না
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২
শাহ আজিজ বলেছেন: খারাপ হয়নি , সবাই খেয়ে শেষতোঁ করেছে।
৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
ডরোথী সুমী বলেছেন: রেসিপিটা খুব ভাল লাগলো। অবশ্যই বানাবো। আপনাকেও জানাবো। ধন্যবাদ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: তউফুর অসংখ্য রেসিপি আছে । আমিতো পড়ে শিখি নাই, দীর্ঘদিন চীনে থাকার সুবাদে খেতে খেতে শিখেছি ।
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩
ডি মুন বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
নতুন একটা রান্না শেখা হলো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে +++
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৭
সকাল হাসান বলেছেন: ক্ষুদা লেগে গেল তো!
এখন খাবারটা আমাদের দিবেন কিভাবে???
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: কুরিয়ারে পাঠাইলে বাহকের পেটে যাবে
৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ভালো রেসিপিটা
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১১
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: দিলেন তো খিদাটা বাড়াইয়া, আপনি পারেনও।
বাসায় গিয়ে ট্রাই করতে হবে।