নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রাডো গাড়ি নিয়ে ঘুরছেন হিরো আলম। ছুটছেন এক প্রেক্ষাগৃহ থেকে আরেক প্রেক্ষাগৃহে। তাঁকে ঘিরে প্রেক্ষাগৃহের বাইরে আবার উৎসুক জনতার ভিড় লক্ষ করা গেলেও প্রেক্ষাগৃহের ভেতরে আসন ফাঁকা। নেই কোনো দর্শক। হাতে গোনা কয়েকজন। বগুড়ার ডিশ ব্যবসায়ী ও বিনোদন অঙ্গনের আলোচিত চরিত্র হিরো আলম প্রযোজিত ও অভিনীত সিনেমা ‘সাহসী হিরো আলম’ মুক্তির পর প্রেক্ষাগৃহের এমন দৃশ্যই চোখে পড়েছে। হতাশ হয়েছে প্রেক্ষাগৃহ কর্তৃপক্ষ।
এটা কেমন ছবি, কেন ছবি? তা–ও বুঝলাম না। সেন্সর বোর্ডই–বা কীভাবে এটিকে সিনেমা হিসেবে মুক্তি দিয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে গেছে। এর চেয়ে যদি আগে মুক্তি পাওয়া সিনেমাও মুক্তি দিতাম, তাহলে ভালো হতো। খুবই খারাপ। কতটা খারাপ ব্যবসা বলে বোঝাতে পারব না। সিনেমা হলের বাইরে ভিড়, অথচ ভেতরে চেয়ার খালি!’
হিরো আলমের দাবি, তাঁর প্রযোজিত ও অভিনীত ছবিটি ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৩৯টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে হিরো আলমের সিনেমা।
ওই সব প্রেক্ষাগৃহ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুরুর দিন অল্প কয়েকজন দর্শক থাকলেও এখন তা একেবারে কমে গেছে। প্রদর্শনীও কমিয়ে আনতে হয়েছে। আনন্দ ও ছন্দ প্রেক্ষাগৃহের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শামসুউদ্দিন বললেন, ‘সিনেমা চললে, আমাদের খরচ আছে। অন্যান্য সময় খরচ উঠে এলেও এই ছবির ক্ষেত্রে পকেট থেকে টাকা খরচ করতে হচ্ছে। এমনটা হবে, কোনো দিন ভাবিনি।’
গত নির্বাচনে নিজ এলাকা থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীও হয়েছিলেন আলম।‘সাহসী হিরো আলম’ সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন সাকিরা মৌ, রাবিনা বৃষ্টি, নুসরাত জাহান, কালা আজিজ প্রমুখ। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন এ আর মুকুল। গল্প লিখেছেন পিজি মোস্তফা। চিত্রনাট্য করেছেন দেলোয়ার জাহান ঝন্টু।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: হল যে চলবে না আগেও বলেছি ব্লগে । যারা হিরু আলুমকে দেখতে চান তারা বাইরে থেকে দেখে গেছেন ।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই বেড়া নাকি দেশের সুপার স্টার । মমতাজ আলাম এরা আবার আইন প্রণেতাও হয়
১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৩
শাহ আজিজ বলেছেন: মমতাজ আলাম কে ?
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৯
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
প্লিজ ডোন্ট মাইন, অনেস্টলি বলছি এই বিষয় নিয়ে ব্লগ লেখার চেয়ে রান্নার রেসিপি নিয়ে লেখাও ভালো। যে জিনিস এ দেশের পাবলিক খায়নি আমাদের ব্লগাররা খাচ্ছে, এটা সত্যই দুঃখ জনক !
১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনারা এক কাজ করুন - রান্নার প্রকৌশল নিয়ে শুরু করুন ।
আমার যোগ্যতা এতটুকুই । আপনি দেখেশুনে ঢোকেননি টপিক চেক করেই । এটা উন্মুক্ত প্লেস , খারাপ লাগলে বেরিয়ে যান , কমেন্ট করবেন না । আপনারা বোঝা যাচ্ছে পিছু লেগেছেন । আপনার লেখা দেখিনি এই ব্লগে । ভদ্রলোকরা পড়ে এড়িয়ে যায় , ছোটলোকরা পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করে। ইউ আর ব্লকড ।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: সিনেমা দেখছে না মানুষ। তার মানে মানুষের রুচির উন্নয়ন ঘটেছে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আলমের সিনেমা কি দেখবে ?? তারপর করোনার ভয় । আমিই সিনেমা হল নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম ।
৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:১১
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ছবির মান নিয়ে আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করতে চাই না। কিন্তু ছেলেটা ঝুঁকি নিতে পারে যা আমাকে সত্যি মুগ্ধ করে। তার মধ্যে এক ধরণের লড়াকু মনোভাব আছে যা আমাদের অনেকের মধ্যেই নেই।
আর সিনেমার মানের কথা যদি তুলেন, ডিপজল আর জলিলের ছবিগুলোও যে কি পরিমান হাসির খোরাক যোগায় তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:১১
শাহ আজিজ বলেছেন: আলমকে আমার দেখলেই হাসি পায় । তারপর বগুড়ার স্থানীয় উচ্চারনে ড্যাম কেয়ার ভাব , কে কি মনে করল তাতে ওর কিছু আসে যায় না । ওকে দিয়ে সঠিক জায়গায় বসিয়ে সিনেমা বানালে উচ্চমানের সিনেমা হবে ।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:৩০
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের লোকদের কাজই হচ্ছে সবকিছু ধ্বংস করা। রাজনীতি, ভাষা রাষ্ট্র, চলচ্চিত্র -সবকিছু।
বাংলাদেশের ৩ ভাগের ১ ভাগ জনসংখ্যার তামিল-তেলেগু ছবি সারা পৃথিবী কাপাচ্ছে। আর বাংলাদেশের চলচ্চিত্র নকলবাজী আর নোংরামীর কারণে ধ্বংস হয়েছে।
অথচ ছোটোবেলায় ব্ল্যাকে ভিড় ঠেলে বাংলা ছবির টিকেট কিনতে দেখেছি।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: কে বা কারা সবকিছু নিয়ন্ত্রন করতে চাইছে । স্বাধীনতার পর থেকেই এই দুরাবস্থা । জেঃ জিয়া বিদেশি ছবি এনে সিনেমা হল ভরপুর করেছিলেন । তার উদ্যোগ ভাল ছিল । সময় শেষ হয়ে যায়নি , ভাল পরিচালক , ভাল গল্প , অভিনেতার সমাহারে আবারও সিনেমা জেগে উঠবে । দিপজল, জলিল , আলম সিনেমা বানাবে কেন ? তারা অভিনয় করবে । সিনেমা বানাবে যারা সিনেমার উপর পড়াশুনা করেছে , লোকেশন , ক্যামেরা , লাইট বোঝে , চরিত্র তৈরি করতে পারে । আমি একাই সব করব এই মানসিকতা খেয়ে ফেলেছে সব ।
৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:১৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমি একাই সব করব এই মানসিকতা খেয়ে ফেলেছে সব ।
এটা সত্যি বলেছেন। বাংলাদেশের সকল ক্ষেত্রেই এই কথাটা প্রযোজ্য। এমনকি এই ব্লগেও অনেকের মধ্যে এই চিন্তা প্রবল।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: হা হা হা ---------
এই পোস্ট শুধু মজা করার জন্য দিয়েছি । একজন বলল রান্না রেসিপি দিতে । মানুষের রস কশ একদম কমে যাচ্ছে , মানুষ হাঁসতে চাইছেনা এবং অন্যকেও হাঁসতে মানা করছে , কি অসম্ভব ব্যাপার ।
৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: গত কয়েকদিনে মাত্র ৬ হাজার টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে। সিনেমা হল মালিকদের মাথায় হাত।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: উভয় সংকটে সিনেমা শিল্প । করোনা নিরাপত্তা এবং নায়ক নায়িকা । ছয় হাজার টাকায় এ সি খরচ উঠেছে কিনা সন্দেহ ।
৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২১
জাহিদ হাসান বলেছেন: সব মিলিয়ে মাত্র ১৭ জন নাকি হলে গিয়ে সিনেমা দেখেছেন। তাদের সবাই রিকশাওয়ালা, ভ্যানওয়ালা। উনাদের টিকিটের টাকা ফেরত দেওয়া হোক।
এবং উনাদেরকে মানসিক রোগের চিকিৎসা বিনামুল্যে দেওয়া হোক।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
শাহ আজিজ বলেছেন:
আলমের কিতাবে ফেরত বইলা কিছু নাই ।
বগুড়ায় আলম গাইনি ক্লিনিকে মানসিক চিকিৎসা দেওয়া হয় ।
১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ইউটউবে ট্রেইলার দেখলাম ঐ মুভির। হিরো আলম কী বানাচ্ছেন, স্রেফ তা দেখার জন্যই আগেও যেমন, এবারও তেমনি ইউটিউব ব্রাউজ করলাম। কুৎসিত দেহভঙ্গি সর্বস্ব কিছু নাচগান এবং কিছু স্টান্ট ডায়লগ হলো তার পুঁজি। নোংরামির সাথে সহবাস করলে মন নোংরা হতে থাকে। আমাদের মন-মানসিকতাও ওরকম হয়ে গেছে। না হলে হিরো আলমের এই থার্ড ক্লাস কীর্তিকে আমরা কোনোদিন প্রোমোট করতাম না। এরকম না যে হিরো আলম খুব প্রতিভাধর একজন মানুষ এবং বহুত পরিশ্রম করে তিনি ভালো কিছু সৃষ্টি উপহার দিচ্ছেন। হিরো আলম আসলে নিজের পাগলামির একটা বাজার পেয়ে গেছেন আমাদের কাছ থেকে। তিনি ভাবছেন আসলেই তিনি একটা উন্নত প্রতিভা। তাই তিনি যা মনে করছেন তা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। অ্যাট দ্য লং রান, আমাদের সিনেমা ও সংস্কৃতিই ধ্বংসের পথে যাচ্ছে। হিরো আলম ক্রিয়েটিভ এবং নতুনত্ব সম্পন্ন কিছু দিতে পারলে তার জন্য তিনি অবশ্যই বাহবা পেতেন। এই ইমেজ নিয়ে সংসদ নির্বাচনে প্রতিযোগতা করারও মানসিকতা তার সৃষ্টি হয়েছে।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১২
শাহ আজিজ বলেছেন: এজন্যই হিরু আলুম দিয়ে শুরু করেছি ।
আমার কৌতূহল ছিল এই লোকটি ঠিক কি করে বা করতে চায় । আমি তার কিছুই দেখিনি শুধু নির্বাচন কেন্দ্রে ধোলাইয়ের দৃশ্য ছাড়া । এক ধরনের মানুষ তৈরি হয়ে গেছে আলমকে গ্রহণযোগ্য সীমানার মধ্যে নিয়ে আসতে । তারা ফেইল করল এবার । আমি রঙ্গিলা সিনেমা দেখে ওই বয়েসেই সিদ্ধান্ত নিলাম যে এরা কেন এখানে প্রচলিত জেবা মহাম্মাদ আলির জগতে । তারপরেও রঙ্গিলা যে অপূর্ব অভিনয় শৈলী দিয়ে নিজের পার্ট ফুটিয়ে তুলেছেন তা রবিউল , হাসমত করতে পারেননি । ভাঁড় দিয়েও ভাঁড় জাতীয় ছবি হবে কিন্তু আমাদের পয়সাওয়ালা প্রযোজকরা একধরনের দুর্যোগপূর্ণ মানসিকতায় ভোগে যে মানসিকতায় আমাদের সংস্কৃতি না থাক একটা হাসির বা দুঃখের ছবিও সফলতা পায়না । দর্শককে খারাপ বানানোর এ এক অদ্ভুত প্রক্রিয়া এবং তারা , রাষ্ট্র পরিচালয়নায় রাজনিতিকরা এবং চুশিল সমাজ সর্বাত্মক রকম সাক্সেসফুল । চেন্নাই , হায়দ্রাবাদ , বলিউড যে রকম ছবিই বানাক না কেন তার মধ্যেই হিরের টুকরো উঠে আসে । দর্শক হলমুখী ভারতে । বাংলাদেশে হল বন্ধ করে শপিং সেন্টার বানিয়েছে অনেকেই । হল মালিকরা কিন্তু মুল ছবির বিনিয়োগ করে নায়ক নায়িকা দেখে স্ক্রিপ্ট পড়ে নয় । আমাদের এই দুর্দশার জন্য এর পেছনের লোকরা দায়ী । সিনেমা শিল্প অবমুক্ত করতে হবে আর অথর্ব সেন্সর বোর্ডে বোমা মেরে উড়িয়ে ডিতে হবে , এরাই সব্বনাশের মুল ।
১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২
আমিন রবিন বলেছেন: প্রথমআলোর রিপোর্টটা কি আপনারই লেখা?
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: না ।
১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১২
অনল চৌধুরী বলেছেন: দিপজল, জলিল , আলম সিনেমা বানাবে কেন [/sb এরা কেউই ছবি পরিচালনা করেনি। এরা প্রযোজক এবং নিজেই নিজেদের অভিনেতা দাবী করে।
আর একা সব কিছু করার ক্ষমতা তারই থাকে যার সেই সাহস ও যোগ্যতা আছে।
জহির রায়হান, খান আতা,বিদেশে চার্লি চ্যাপলিন, ক্লিন্ট ইষ্টউড, ব্রুস লি, ষ্ট্যালোন,জ্যাকি চ্যান,কেভিন কষ্টনার,মেল গিবসন একইসাথে অভিনয় ছাড়াও প্রযোজনা, পরিচালনা, চিত্রনাট্য লেখা, দু:সাহসিক দৃশ্যে অংশ নেয়া( Fight direction and stunts) এমনকি গানও গেয়েছেন। অস্কারসহ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও অর্জন করেছেন।
যোগ্যরাই একসাথে এতোকিছু করতে পারে আর পরশ্রীকাতররা হিংসায় জ্বলে।
অযোগ্য-অপদার্থ-ব্যার্থরা একা সবকিছু করার হাস্যকর চেষ্টা করে।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৭
শাহ আজিজ বলেছেন: সবার যোগ্যতা কি এক ? হুমায়ুন আহমেদ একাই একশ ছিলেন শুধু অভিনয় বাদে । দিপজল , জলিল, আলম এরা ভাঁড় মাত্র ।
১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৮
একাল-সেকাল বলেছেন:
সার্কাস বাংলাদেশীদের একটা বিনোদনের নাম। আর পাগলে সার্কাস দেখালে সেটা হয় আরও আকর্ষণীয়।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৭
শাহ আজিজ বলেছেন:
১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ধ্বংস করার জন্য সোহেল রানা, ঝন্টু, মিন্টু, কাজী হায়াতদের সাথে সর্বশেষ যোগ দিয়েছিলো সন্ত্রাসী চাদাবাজ ডিপজল চক্র, যে চলচ্চিত্রে এসেইছিলো নারী শিকারের জন্য।
তার অশ্লীল গালিগালাজ ও নারী নির্যাতন দৃশ্য দেখে গ্রামের মহিলারাও ছবি দেখা বন্ধ করে দিয়েছিলেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: কাজী হায়াত পারিবারিক কান্না কাটির সিনেমা বানাতেন । দিপজল বাঙালি চরিত্র হননের অন্যতম শিকারি ছিল ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা গাগলামী পছন্দ করেন; চট্টগ্রামে পাগলদের দরবেশ ডাকে।