নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাজাতে এখন দিনপ্রতি দরকার ছাব্বিশ হাজার লিটার তেল । আজ বারো হাজার লিটার তেল নিয়ে দুটি ট্রাক ঢুকেছে । হাসপাতালে তেল দরকার জেনারেটর চালু রাখতে । পুরো শহরের কার্যক্রম চালু রাখতে তেল দরকার । ইউ এন এজেন্সি আজ পরিস্কার বলে দিয়েছে ইসরায়েলীরা তেলের অনুমোদন না দিলে তাদের রিলিফ কার্যক্রম বন্ধ করে গুটিয়ে চলে যেতে হবে । ইউ এন এজেন্সির ১১২ জন স্টাফ গেল এক মাসএর গোলযোগে মারা গেছে । ভয়ংকর একটি অবস্থার সুচনা করেছে হামাস এবং ইসরায়েলীরা । আল শিফার নিচে কিছু অস্ত্র পাওয়া গেছে , এগুলোর সাথে হামাসের সামরিক পোশাক ছিল । কিন্তু না হামাস না জিম্মি কাউকেই পাওয়া যায়নি সেখানে ।ইসরাইলি সামরিক বাহিনী হাসপাতালের একটি অব্যবহৃত ভবনের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখানো হয়েছে, তিনটি ডাফেল ব্যাগ, প্রতিটিতে একটি অ্যাসল্ট রাইফেল, গ্রেনেড, হামাসের ইউনিফর্ম ও ফ্ল্যাক জ্যাকেট রয়েছে। এছাড়া ভিডিও ছাড়াই আরো একটি অ্যাসল্ট রাইফেল ও ল্যাপটপ পাওয়া গেছে বলেও দাবি করা হয়েছে।আল শিফা হাসপাতালের জেনারেল সার্জারি বিভাগের প্রধান ডাঃ মারওয়ান আবু সাদা বিবিসি আরবি বিভাগের ইথার সালাবিকে ফোনে জানিয়েছেন যে ৩৯টি নবজাতকের মধ্যে তিনটি ইতোমধ্যেই মারা গেছে।
এখন যারা বেঁচে আছে তাদের আসলে কোন অভিভাবক বেঁচে নেই কিংবা যুদ্ধের এই তাণ্ডবের মধ্যে তাদের কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: ৫০০০ রকেটের বিচারের সাথে শিশু ও আম জনতা হত্যার বিচার করতে হবে । আমার বক্তব্যে আমি নিট অ্যান্ড ক্লিন ।
২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
একটা সময় আসবে গাজার মৃত্যু নিয়ে মানুষের মাঝে কোনো আবেগ কাজ করবে না।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: ঈশ্বর এভাবেই গড়েছেন মানুষের মন ।
৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কতটা মর্মান্তিক। ৩৬ জন এতিম সন্তান ওদের কাছে মানবতা পৌঁছতে পারছে না। যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটা দেশে এই নিষ্পাপ শিশু গুলোর জানমালের নিরাপত্তা কতটুকু ? সন্ত্রাস যখন রাষ্ট্র করে তখন সেটা মেনে নেয়া কঠিন।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: ইসরায়েলীরা কোন অলটারনেটিভ না রেখেই আল শিফা আক্রমন করেছে । আর দেশপ্রিয় হামাস একটা হাসপাতালে ঘাটি গেড়েছে । এই শিশুহত্যার অপরাধে উভয় পক্ষের বিচার হতে হবে ।
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আল্লাহ কোথায়?
উনার গজব কি ইসরাইল কে কিছুতেই গ্রাস করবে না?
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১১
শাহ আজিজ বলেছেন: আল্লাহর গজব কিছুকেই গ্রাস করছে না আপাতত ।
৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলকে ধ্বংস করে দেবে। তার আগে গাজাবাসীর কবর রচিত হবে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: হামাসের যে শক্তি তাতে ইসরায়েল ধ্বংস হবে না । উল্টো গাজা এখন মৃত্যুপুরী । আমি বুঝি না গাজাবাসি কেমন হে যে তারা একটা সন্ত্রাসী দলকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিল । ইসরায়েল চুক্তি অনুযায়ী ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গড়তে দিচ্ছে না , এবার চাপ পড়েছে কিছু একটা রফা হবে ।
৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:০২
অহরহ বলেছেন: হৃদয় বিদারক দৃশ্য। টিভির পর্দায় এ ছবি আর দেখা যায় না।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: আমার ইচ্ছে হচ্ছে গাজা গিয়ে শিশুদের কোলে তুলে নেই । আদর দেই ।
৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমি নই এর মন্তব্যের সাথে একমত যেমন আপনার উত্তরের সাথে।
এটা ঠিক যেন আমেরিকার ইরাক আক্রমনের অজুহাতের মত!
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: গোঁটা ব্যাপারটি একটা ষড়যন্ত্র ।
৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: আরেকটু বলতে হতে হয়, এই আমার বালের অতি অত্যাধুনিক হাইটেক প্রযুক্তি- এই নিয়ে গর্বের অন্ত নেই! এই ঢাক গুড় গুড় করে হাতির জন্য গর্ত খুড়ে পাইল ইদুর!
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: কাল থেকে সব দেখে শুনে মনে হচ্ছে হামাস অতি ধূর্ত মরু শেয়াল । মুশকিল হচ্ছে হামাস খুজতে না গিয়ে গোঁটা এলাকায় যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে । মার্কিনী উদ্দেশ্য নিয়ে আমি এখনো সন্দিহান ।
৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: আমি নই এর সাথে একমত।
ওদের বিবৃতি শুনলে মাঝে মাঝে মনে হয়, ক্রসফায়ারের পর র্যাব /পুলিশ বিবৃতি দিচ্ছে।
হাসান কালবৈশাখী এর সুচিন্তিত মতামত প্রত্যাশা করছি।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ । হাসান মনে হয় ঘুমাইতাছে , যা বৃষ্টি পড়তাছে ।
১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৮
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: বিশিষ্ট ভবিষ্যৎ বাণী বিশারদ জনাববাবু য্বহা বাদনান বলেছেন, হাসান কালবৈশাখী ভবিষ্যতে বলবেন, "ওগুলো হামাস সদস্যদেরই । ভয়ের চোটে ওগুলো ফেলে গিরগিটির মতো মানুষের সাথে মিশে গেছে। সবাইকে ধরে তল্লাশি করলেই (কিছু না পেলে ডলা দিলেই ) আসল সত্য জানা যাবে।"
বি.দ্র: বাবু য্বহা বাদনান এ লাইনে নতুন। সবাই উনার সফলতার জন্য দোয়া করবেন ।
দোয়ার সূচনা আমিই করি :
আল্লাহুম্মা আমীন। আমীন, আমীন। বিরাহমাতিকা ইয়া আর হামার রহিমীন।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: লা হাওলা অলা কুওয়াতা --------------------------
১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ব্লগার আমি নই এর সাথে পুরোপুরি একমত। মনে হচ্ছে যেন বিশ্ব বিবেক মরে গিয়েছে। মানবতা এখন বোমার আগুনে ঝলছে যাচ্ছে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: এর পরের কাহিনী ঠিক কি হবে আম নিজেও জানি না তবে এটা সত্যি যে আরবিয় বেদুইনদের এই যুদ্ধ অল্প হলেও জিইয়ে থাকবে ।
১২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৫
আমি নই বলেছেন: আজিজ ভাই, হামাস হাসপাতালে ঘাটি বানিয়েছে এর পক্ষে এখন পর্যন্ত অকাট্য কোনো প্রমান পাওয়া যায় নাই। তারপরেও আপনি বলতেছেন হামাস হাসপাতালে ঘাটি করেছিল। এখানে পক্ষে-বিপক্ষের কোনো বিষয় নয়, সত্য আর মিথ্যার বিষয়। আপনি যতবার বলবেন হামাস হাসপাতালে ঘাটি করেছিল ততবার শুধু মিথ্যাই প্রচার হবে। (প্রমানিত না হওয়া পর্যন্ত)
অবস্য আপনার আর দোষ কি, ইসরাইলের প্রপাগান্ডায় সো-কলড উন্নত, সভ্য দেশগুলার নাগরিকরাই সত্য-মিথ্যা বুঝতে নাকানি-চুবানি খাচ্ছে। গত ১৪ তারিখে জল্লাদরা রানতিশি হাসপাতালেও রেইড দিয়ে সেখানে হামাস সদেস্যদের নামের লিস্ট পাওয়ার দাবী করেছিল, পরে দেখা গেল সেটা আসলে হাতে লেখা ক্যলেন্ডার। আর এই মিথ্যা পশ্চিমারা গ্রোগ্রাসে গিলছেও।
আরবদের ব্যপক সমালোচনার পর জল্লাদরা টুইটার পোষ্টের বক্তব্য কিছুটা চেন্জ করলেও ধরা খেয়েছে।
https://www.youtube.com/watch?v=ZTcEL1BQ2qc&ab_channel=FRANCE24English
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫
শাহ আজিজ বলেছেন: এই গোলযোগ পূর্ণ অবস্থা শেষ না হলে আমরা জানতে পারছিনা আসল ঘটনা । ৭ ই অক্টোবর থেকে কি হচ্ছে গাজায় তা জানা যাবে অচিরেই ।
আমরা ধৈর্যধরে অপেক্ষা করি আর বলি এই অসম যুদ্ধ শেষ হোক আর গাজাবাসি পানি , তেল , খাবার আর চিকিৎসা পাক ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮
শাহ আজিজ বলেছেন: হাসপাতাল বিষয়টি সত্য বলে ধরে নিতে হচ্ছে এই কারনে যে যুদ্ধের মাঝামাঝি গাজার একটি হাসপাতালে ইসরায়েল ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী মিসাইল মারার পর আরও একটি ব্যাপক বিস্ফোরণে হাসপাতাল ধ্বসে ৫০০ জনের মৃত্যু হয় । বলা হচ্ছে হামাস দ্বিতীয় বোমাটি মেরেছে । আমি একটি স্বনামধন্য ইংরেজি পত্রিকা পড়ে জানতে পারি দ্বিতীয় বিস্ফোরণ হাসপাতালের আন্ডারগ্রাউন্দে প্রচুর গোলাবারুদ মওজুদ ছিল যা ব্যাপক মৃত্যুর কারন । এর থেকে সন্দেহ দানা বাধে হামাস হাসপাতালগুলোর নিচতলা গোলাবারুদ মজুদের জন্য ব্যাবহার করছে । ইসরায়েল জেনেশুনে ঐ মিসাইল মেরেছে । সম্ভবত এরপর হামাস দ্রুত নিজেদের অবস্থান পালটেছে ।
১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪
স্প্যানকড বলেছেন: এ শতকে এসে ভাবছি মাতৃগর্ভে সবচেয়ে ভালো ছিলাম। ক্যান যে দুবিয়ায় আইলাম ? আর ভাল্লাগে না সহ্য ও হয় না। তবু্ও দু:খ নিয়ে বলতে হয় ভালো থাকবেন, আনন্দে থাকবেন
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি ভাল আছি স্প্যান ।
আমি মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি । গাজার অনেক কিছুই আমার কাছে ডাল ভাত ।
যুদ্ধ শেষ হোক , শিশুরা খেলতে বের হোক , চাষি জমিতে চাষ দিক , মানুষ আনন্দে পান করুক ।
১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সুদীপ কুমার বলেছেন: আমি বর্তমান সময়ের কোন পশ্চিমা মিডিয়ার সংবাদ বিশ্বাস করিনা।হামাসের অস্ত্র আল-শিফায় পাওয়া গিয়েছে এই প্রতিবেদন হারেৎজ পরে সরিয়ে নিয়েছে। আর আগের হাসপাতালের যে বোম্বিং এর কথা বলছেন তার ভিডিও চিত্র পশ্চিমা দৈনিকের দাবী সমর্থন করেনা।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: এসব বেশ সতর্ক হয়ে হজম করতে হয় । আমরা যা হাতে পাই তাই ছেপে দিই । আমরা উপায়হীন কার্যত । যে বিপুল পরিমান লাশ গনকবর হচ্ছে তার চিত্র সত্যি তো ??
১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৯
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাসপাতাল বিষয়টি সত্য বলে ধরে নিতে হচ্ছে এই কারনে যে যুদ্ধের মাঝামাঝি গাজার একটি হাসপাতালে ইসরায়েল ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী মিসাইল মারার পর আরও একটি ব্যাপক বিস্ফোরণে হাসপাতাল ধ্বসে ৫০০ জনের মৃত্যু হয় । বলা হচ্ছে হামাস দ্বিতীয় বোমাটি মেরেছে । আমি একটি স্বনামধন্য ইংরেজি পত্রিকা পড়ে জানতে পারি দ্বিতীয় বিস্ফোরণ হাসপাতালের আন্ডারগ্রাউন্দে প্রচুর গোলাবারুদ মওজুদ ছিল যা ব্যাপক মৃত্যুর কারন । এর থেকে সন্দেহ দানা বাধে হামাস হাসপাতালগুলোর নিচতলা গোলাবারুদ মজুদের জন্য ব্যাবহার করছে । ইসরায়েল জেনেশুনে ঐ মিসাইল মেরেছে । সম্ভবত এরপর হামাস দ্রুত নিজেদের অবস্থান পালটেছে ।
ভাই, আল আহলি হাসপাতালের যে বিস্ফোরনের কথা বলতেছেন সেখানে যদি প্রচুর গোলাবারুদ মজুদ থাকত তাহলে কি বিস্ফোরনের সংখাও অনেক বেশি হত না? আপনি কি কোনো ভিডিওতে অনেক গুলো বিস্ফোরন দেখেছিলেন? যতটুকু মনে পরে বোমাটা ফেলা হয়েছিল সম্ভবত পার্কিং এড়িয়ায় যেখানে অস্ত্রভান্ডার থাকার প্রশ্নই ওঠেনা। আর আল আহলি হাসপাতালে গোলাবারুদ মজুদের দাবি সম্ভবত আইডিএফও করেনাই, তাদের প্রথম দাবী ছিল এটা হামাস করেছে আবার পরেই দাবী বদল করে বলেছে ইসলামিক জিহাদ করেছে। কোনোটাই প্রমানিত নয়।
হামাস স্থান পরিবর্তন করতেই পারে, ওদের প্লানতো আমরা জানবোনা, তবে কথা হল হামাস ভারি ভারি অস্ত্র, গোলাবারুদ, এমন কি টানেল পর্যন্ত সাথে নিয়ে অবস্থান পরিবর্তন করল, কিন্তু আইডিএফ টের পেলনা কেন? আইডিএফের নিজস্ব এবং আমেরিকান ড্রোন দিনরাত গাজার উপর নজরদারী করছে। ওরা কিছুই বুঝলনা এটা কেমন কথা।
অথচ তারা ঠিকই টার্গেট করে এ্যমবুল্যান্স, উত্তর থেকে দক্ষিনে পলায়নরত মানুষকে, রিফিউজি ক্যাম্পে বোমা মেরে উরে দিতে পারে, খালি পারেনা হামাসকে টার্গেট করতে। কারন ওদের কাছে আসলে কোনো তথ্যই নাই, ওরা অন্ধের মত যত্রতত্র বোমা ফেলে মানুষ মারতেছে আর আশা করতেছে যদি ঝড়ে দুই-একটা বক পড়ে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের হাত পা বাধা তাই খবর ভেরিফাই করার উপায় থাকে না ।
তারপরও বিবিধ নিউজ নেটে খোলা থাকে যারা বিশ্বস্ত । টি ভি বলতে আলজাজিরা , বিবিসি আর সি এন এন , সারা দিনই খোলা ।
এখন আস্তে আস্তে সবকিছু বদল হতে শুরু করবে আন্তর্জাতিক চাপের জন্য । আশা করি জেনোসাইড বন্ধ হবে । হামাস রেগুলার ফাইটার নয় বিধায় তাদের স্থান বদল করে বাচতে হবে । তবে পরিস্থিতি বলছে হামাসকে ছাড় দেবে না ইসরায়েল ।
১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৪
বিজন রয় বলেছেন: কে কার বিচার করছে তা দেখতে পাচ্ছি।
এ বিচার খুব নিষ্ঠুর আর নির্মম।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৪
শাহ আজিজ বলেছেন: সহমত ।
১৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫০
বিজন রয় বলেছেন: হামাস যদি ফিলিস্থিনের সাধারণ মানুষ ও নিজেদেরকে রক্ষা করতে নাই-ই পারলো তাহলে ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামলা করে কি লাভ করলো? মানলাম ইসরাইল একদিন ধ্বংস হবে, তবে সেটা কবে কেউ জানেনা। কিন্তু এই যুদ্ধে হামাস ও ফিলিস্থিন মানুষের ও সেখানকার অবকাঠামোর যে ক্ষতি হলো এটা হামাস পূরণ করবে কি করে? তাদের তো ২০০ বছরের ক্ষতি হয়ে গেল?
আমার এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১২
শাহ আজিজ বলেছেন: হামাস একটি সন্ত্রাসী সংগঠন । সন্ত্রাসিদের কোন নৈতিকতা বোধ , চেতনা থাকে না । তারা যে রকেট ছুড়ে সাধারন ফিলিস্তিনিদের জন্য মহা বিপদ ডেকে এনেছে এই বোধ তাদের নেই । যে ভাবে দালান কোঠা ভেঙ্গে গুড়ো করেছে তা আর খুব শীঘ্রই গড়ে উঠবে না । হামাসের জন্য অর্থায়ন আর অস্ত্র দেয় ইরান এবং কাতার । এখন তারাই গাজা গড়ে দেবে ।
১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২০
বিজন রয় বলেছেন: কিন্ত বাংলাদেশের ৯৫% মানুষ হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন মনে করে না। তারা প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে মনে করে হামাস ইসরাইলদের পরাজিত করবে। যেখানে আরব দেশগুলোই হামাসের পক্ষে নেই, সেখানে এদেশের ৯৫% খালি লাফায়।
৪০০০০ ( চল্লিশ হাজার ) হামাস যোদ্ধা এখন কোথায় গেল? তারা এখন কেন আসছে না গাজা ও তার মানুষকে রক্ষা করতে? ইরান, লেবাবনন, কাতার ভয় পেয়েছে, তাদের দালান কোঠা এইভাবে মাটির সাথে, ধূলার সাথে মিশে যায়।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
শাহ আজিজ বলেছেন: ইসরায়েলের পতন হলে বাঙ্গালিদের কোন লাভ নেই বরং কিছু বাঙালী যারা ইসরায়েল থেকে ডলার কামাত তাদের সমস্যা হবে ।
১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১০
রাজীব নুর বলেছেন: এই মুহুর্তে আমেরিকা ছাড়া গাজাকে কেউ রক্ষা করতে পারবে না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
শাহ আজিজ বলেছেন: কথা সত্য ।
২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: মার্কিন- ইসরাইল, গাজা,হামাস ধ্বংষ করতে এখন পর্যন্ত ব্যার্থ। নারী-শিশুদের উপর বীরত্ব অব্যাহত আছে। কাপুরুষ মার্কিন- ইসরাইল এক সময় দু-একজন হামাসকে মেরে বলবে - এ জন্যই আমরা হামলা করেছিলাম।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৫
শাহ আজিজ বলেছেন: আজ একটা ভিডিওতে দেখলাম ইসরায়েল - হামাস বেদম গোলা গুলি চলছে উত্তর পূর্ব গাজায় ।
২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৫
আমি নই বলেছেন: আল-শিফাতে কিছু না পাওয়ায় পশ্চিমাদের চোখে ইসরাইলের কথার মুল্য কমে গেছে তার উপর আইডিএফ যে প্রমান হাজির করেছিল প্রতিটাই মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে। টেকনিক্যালি ইসরাইল পরাজিত হয়েছে। কিন্তু যেহেতু ক্ষমতা আছে, কেউ বাধা দিচ্ছেনা তাই মনের সুখ মেটানোর জন্য গনহত্যা করেই যাচ্ছে।
৭১ এ রাজাকাররা যেমন পরাজিত হচ্ছে বোঝার পর গনহত্যার পরিমান বাড়িয়ে দিয়েছিল ইসরাইল এখন তাই করবে এবং শুরু করেছে। এখন দাবী করতেছে হামাস দক্ষিনে আছে, সাথে পশ্চিত তীর যেখানে হামাস নাই সেখানেও বিমান হামলা শুরু করেছে। খেলাধুলা করতেছে এমন বাচ্চাদের স্নাইপার দিয়ে হত্যা করার ভিডিওগুলো সোস্যাল মিডিয়ার পোষ্ট করতেছে। কতটা সাইকোপ্যাথ হলে এটা করা পসিবল।
নিশ্চই শুনেছেন হামাসের হামলায় মৃত্যুর সংখ্যা ১৪০০ থেকে নামিয়ে ১২০০ করেছে? আরো কত মিথ্যা যে আস্তে আস্তে প্রকাশিত হবে। গাজায় গনহত্যার দায় পুরো বিশ্বের। ইসরাইল নামক দানবকে তৈরি করে নিরিহ মানুষের মাঝে ছেরে দিয়ে খেলা দেখতেছে।
হামাসকে জংগি, সন্ত্রাসী, উগ্রপন্থি যা খুশি বলতে পারি কিন্তু টাইটেল গুলো ইসরাইলের সাথেই আরো ভালো যায়।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৩
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , ইসরায়েল যে ভাল একথা বলা হয়নাই , ৫০০০ রকেট মেরেছে তারাও সুস্থ নয় । উভয় দলই গনহত্যাকারি , অশান্তি সৃষ্টিকারি ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৯
আমি নই বলেছেন: ইসরাইলি হিস্টোরিয়ান Ilan Pappé একটা সাক্ষাতকারে বলেছিলেন "I wouldn't trust any report coming from the Israeli Army."
জল্লাদরা দাবী করেছিল আল শিফার নিচে হামাস হেডকোয়ার্টার, বিপুল অস্ত্রের মজুদ, হামাস লিডার, সকল জিম্মিরা আছে কিন্তু পাওয়া গেল কয়েকটা রাইফেল, ইউনিফর্ম, গ্রেনেড। হয়ত বেবি ফুডের কার্টনের মধ্যে করে এগুলা হাসপাতালে ঢুকিয়েছে। রেডিমেট টানেল বানানোর প্রযুক্তি থাকলে ওরা হয়ত কয়েকটা গর্ত খুরে প্রমানের চেষ্টা করত এটাই হামাসের হেডকোয়ার্টার। আফসোস এর পরেও যুদ্ধঅপরাধের দায়ে জল্লাদগুলোর বিচার হবেনা।