নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। শ্বেতপত্র-অংশবিশেষ

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৭




চারশো পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র জমা দেয়া হয় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে


লিঙ্কঃ
https://www.bbc.com/bengali/articles/cj90llgj07mo

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

কামাল১৮ বলেছেন: শ্রমের ও অর্থের অপচয়।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: সব সময় হতাশ হতে নেই । হয়ত ভাল কিছু আছে দেশের কপালে ।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লিংকটা কমেন্টের ঘরে দিন। ভিতর থেকে ওপেন করা যাচ্ছে না।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০১

উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: পলাতক অর্থপাচারকারী চোর সরকারের নিঃসন্দেহে একটি বিশাল প্রামান্য দলিল। এটি ব্যাপকভাবে প্রচার করতে হবে।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০২

উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: পলাতক অর্থপাচারকারী চোর সরকারের বিরুদ্ধে নিঃসন্দেহে একটি বিশাল প্রামান্য দলিল। এটি ব্যাপকভাবে প্রচার করতে হবে।

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সব হাওয়াই কথা, প্রমান তো দুরের কথা কোন সুনির্দিষ্ট একটি ঘটনাও উল্লেখ নেই।
দুবাইতে কিছু ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী ব্যাবসা করে বাড়ী গাড়ী কিনেছে সেগুলোকেও ধরা হয়েছে পাচার। হাস্যকর।

পাচার করলে দেশের সম্পদ বাড়ে না কমে?
পাকিস্তানের পত্রিকা দ্য ডনে প্রকাশিত এক নিবন্ধে এক পাকিস্তানি সাংসদের আক্ষেপ লেখা হয়েছিল,
পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার পর বাংলাদেশের অর্থনীতির জাতীয় আয় বেড়েছে ৫০ গুণ।
আর মাথাপিছু আয় বেড়েছে ২৫ গুণ, যা পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে, এমনকি শক্তিশালি ভারতও পিছে পড়েছে।
বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদনও বেড়েছে চার পাচ গুণ। রপ্তানি বেড়েছে শতগুণ। দেশটির ৪৩% থেকে শতভাগ বাড়ীতে বিদ্যুত সংযোগ।
১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৬০ শতাংশ দারিদ্র্য ছিল। বর্তমানে দারিদ্র কমে এখন ২০ শতাংশে নেমেছিল।
গড় আয়ু বেড়ে ৭৩ বছরের কাছাকাছি। যা ভারত পাকিস্তান বটেই গ্লোবাল গড় আয়ু থেকেও বেশী।

আর বাংলাদেশের আর্থিক সক্ষমতা কতটুকু বেড়েছিল?
২০০৮ এর ৬০ বিলিয়ন জিডিপি ২০২৪ এ ২৪৬ বিলিয়নে পরিনত, চুরি পাচার হলে সম্ভব?
সেতু মেট্ররেল বিদ্যুৎ সক্ষমতা বাদই দিলাম
প্রায় ৩ লাখ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার কে ঘর করে দিয়েছে জমি সহ
১২০টি সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৮ লাখের বেশি।
এদের জন্য সরকার কত খরচ করছে জানেন?
এ অর্থবছরে এ কর্মসূচিতে বরাদ্দ - ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা
যা বিএনপি-জামাত আমলের মোট জাতীয় বাজেটের দ্বিগুণ!
টাকা মেরে দেয়ার কোন উপায় নেই, মোবাইল ব্যাঙ্ক সরাসরি ব্যাক্তি মোবাইলে আসছে।
মাত্র ১০০ টাকা বয়স্ক ভাতা দিয়ে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুচনা করেছিল আওয়ামীলীগ।
এরপর ‘বিধবা ভাতা এবং ‘প্রতিবন্ধী ভাতা’। দুস্থ মহিলা ভাতা ইত্যাদি ১২০ ধরনের ভাতা
১২০টি সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৮ লাখের বেশি।
এ অর্থবছরে এ কর্মসূচিতে বরাদ্দ ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা
যেটা বিএনপি-জামাত আমলের মোট জাতীয় বাজেটের দ্বিগুনেরও বেশি!
বিম্পি আমলের মোট বাজেটের দ্বিগুন অর্থ শুধু গরিবকে ভাতা হিসেবে ডাইরেক্ট মোবাইল ব্যাঙ্কিংএ দিচ্ছিল সেই সরকার।
তাইলে বুঝেন পাচার হয়েছে না বিপুল সম্পদ বেড়েছে।

৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: Click This Link

৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৭

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



শেখ হাসিনা নিজে চোর ছিলো না; উনার অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে অনেকে বিশাল পরিমাণ জাতীয় সম্পদ চুরি করেছে; ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাধারণ মানুষ; বেগম জিয়া ও এরশাদ ছিলো চোর।

শেখ হাসিনা যা করে গেছে, আর কারো পক্ষে তা করা সম্ভব হবে না।

কেহ মুক্তিযোদ্ধাদের কিছু দেয়নি, তিনি ভাতা ও আরো অনেক সাহায্য দিয়েছেন।

ড: ইউনুস ও উনার সাথে যারা আছে, এরা সবাই কৌশলে বাংলাদেশের "গরীব মানুষের নামে" টাকা এনে বিলিওনিয়ার হয়েছে।

৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এত অল্প সময়ে একটা পূর্ণাঙ্গ শ্বেতপত্র প্রণয়ন করা সম্ভব না। দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে, প্রতিটা রক্তকণিকায় দুর্নীতি ঢুকে গিয়েছিল, যেগুলো সাফ করতেও প্রচুর সময় লাগবে। শ্বেত পত্রের সূত্র ধরে বড়ো বড়ো দুর্নীতিগুলোর তদন্ত আগে করে দোষীদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৬

বিষাদ সময় বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে কি এদের কোন একজন তার আয়কর ফাইল নিয়ে আমার এক সিনিয়র এর কাছে এসেছিলেন তার বিপুল পরিমাণ কালো টাকা সাদা করে দেয়ার জন্য। তাই সেই ব্যাক্তির কোন কথার তেমন কোন গুরুত্ব আমার কাছে নাই।
গত ৬ বছরে বিপুল পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে এটা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। তবে এখানে একটা শুভংকরের ফাঁকি আছে। যদি একই সাথে বিভিন্ন আমলের জিডিপির পরিমাণ এবং সে আমলের দুর্নীতি পরিমাণ তুলে ধরা হতো তবে হয়তো বাংলাদেশের দুর্নিতির একটা কমপারেটিভ চিত্র পাওয়া যেত। কিন্তু এ রিপোর্ট শুধু মানুষকে চমকে দেয়ার জন্যই করা হয়েছে এবং এসব কমিটি গঠনের এজেন্ডাই আলাদা । প্রতিটি কমিটিই গঠন করা হয়েছে বিশেষ উদ্দেশ্যে এন্টি আওয়মী মনোভাবাপন্ন ব্যক্তিদের দিয়ে। এতদিন এক ধরনের রঙ্গ দেখেছি এখন দেখছি আরেক ধরনের রঙ্গ।

১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ২:২৪

কাঁউটাল বলেছেন: জেনারেশন৭১ = চাঁদগাজী
(আমি নিশ্চিত)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.