নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুমের শিকার অনেকেই হত্যার শিকার হয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়ার কথা জানিয়েছে গুম কমিশন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভিকটিমদের মাথায় গুলি করে মেরে ফেলা হতো এরপর মৃতদেহ সিমেন্টের ব্যাগের সাথে বেধে নদীতে ফেলে দেওয়া হতো যেন মৃতদেহ ডুবে যায়।
যেসব নদীতে এসব লাশ গুম করা হতো, তার মধ্যে রয়েছে বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যা নদী। সেজন্য কাঞ্চন ব্রিজ ও পোস্তগোলা ব্রিজ ব্যবহার করা হতো।
এক সাক্ষীর বরাতে কমিশন জানিয়েছেন, র্যাবের একটি "ওরিয়েন্টেশন" সেশনে তাকে দুজন ভিকটিমকে গুলি করে হত্যার ঘটনা দেখানো হয়েছিল।
এক সেনা সদস্য, যিনি র্যাবের গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত ছিলেন, তার বরাতে গুম কমিশন জানিয়েছে যে এক ভুক্তভোগী নদীতে ঝাঁপিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাকে উদ্ধারের পর, সেখানেই গুলি করে হত্যা করা হয়।
আরেকটি ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে, এক সেনা সদস্য জানান, তাকে একটি লাশ নিয়ে ঢাকার রেললাইনের ওপরে রেখে ট্রেনের অপেক্ষা করতে বলা হয় যেন ট্রেনের চাপায় লাশটি ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
এমনকি আরেক ভুক্তভোগীকে সড়কে চলন্ত গাড়ির সামনে ফেলে দেওয়ার হলেও গাড়িটি পাশ কেটে যাওয়ায় তিনি প্রাণে বেঁচে যান।
গুমের ঘটনাগুলো বিভিন্ন বাহিনী আলাদাভাবে ও সুসংগঠিত উপায়ে পরিচালনা করতো বলে গুম কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে অর্থাৎ, এক দল অপহরণ করলে, অন্য দল আটকের কাজ করতো এবং তৃতীয় দল হত্যা বা মুক্তি দিতো।
অনেক সময় যারা এসব কাজে সম্পৃক্ত ছিলেন তারা জানতেনও না তারা কাকে এবং কেন হত্যা বা নির্যাতন করছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ নয় এমন হত্যাকাণ্ড সহি !!
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এমন হত্যাকাণ্ড সহি নয় বলেই
শিতলক্ষা নদীর ৭ নিখোজ ও খুনের ঘটনা উদ্ঘাটন হয়েছিল। নুরহোসেন সহ র্যাব সদস্যদের বিচার শেষ হয়ে ফাঁসির আদেশ হয়েছিল।
আর টেকনাফের বহুল আলোচিত ক্রসফায়ারের ঘটনা ড্রাগ ডিলার, বিচার করলে মৃত্যুদন্ড হইতো নিশ্চিত। ক্রসফায়ার তার প্রাপ্য ছিল। এই লোক বিএনপির ছিল না সে ছিল আওয়ামীলিগের ওয়ার্ড কমিশনার।
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: একদিন সব কিছু দিনের আলোর মতো পরিস্কার হবে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আর কত পরিস্কার হবে ।
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯
মায়াস্পর্শ বলেছেন: কি ভয়ানক , কি ভয়ানক।
তারপর কিছু অমানুষ এসবের পক্ষে কথা বলতে আসবেই।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: হাসানের সবকিছু উল্টো চলে ।
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: যারা বিখ্যাত কিংবা গুরুত্বপূর্ন নয় কিংবা জামাত শিবির করে তাদের হত্যা করা যায়।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৬
শাহ আজিজ বলেছেন: কে এই বুদ্ধি হাসিনাকে দিয়েছিল কে জানে । সেনা, পুলিশের এই হত্যাকারিদের চিনহিত করে শাস্তির আওতায় আনা দরকার ।
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যিকার অর্থেই ভয়ংকর।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: শেখ পরিবার মস্তিস্ক বিকৃত প্রাণী ।
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শেরজা তপন
জামাত শিবিরের একজনও গুম হয়নি,
জামাত শিবিরের একজনও ক্রসফায়ার হয়নি।
জামাতের যে দুজনের গুমের অভিযোগ ছিল একজন গোলাম আযম পুত্র আরেকজন তার চ্যালা।
এরা ৫ ই আগস্ট এর পরদিন ৬ আগস্ট একটি নতুন গামছা হাতে আত্মগোপন থেকে বের হয়ে আসে।
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: হত্যা ও গুম হাবিল কাবিল থেকেই শুরু হয়।বিচারে ফাঁসি দেয়াও অনেক দেশে নিষেধ।এটাকে তারা হত্যা মনে করে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট প্রতিবেদন।
১৫ বছরে যারা গুম হয়েছে বলে প্রচার হয়েছিল তারা কেউই রাজনৈতিকভাবে এমন কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নন যে তাদের মারতে হবে।
এক একমাত্র ইলিয়াস আলী বাদে। আর ইলিয়াস আলীর গুমের ব্যাপারটা আভ্যন্তরীণ। যা এক বিএনপি সিনিয়র নেতা মির্জা আব্বাস ফাঁস করে দিয়েছি্লেন।
আর প্রকৃত যারা নিখোঁজ বা গুম তারা কেউই রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নন। এদের সংখ্যাও অনেক কম।
আর অনেকে প্রায় সবাই ফিরে এসেছিল। কিন্তু কেন কি কারনে গা ঢাকা দিয়ে নিখোজ ছিল বলে নি।