![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ওষুধে দুটো উপাদান থাকে। ওষুধের যে রাসায়নিক উপাদানটি মূলত রোগ সাড়ানোর কাজ করে, সেটিকে বলে এপিআই। দ্বিতীয় উপাদানটিকে সহকারি উপাদান বলে, যেমন— স্টার্চ, রং বা ফ্লেভার।
এপিআইয়ের ফুল ফর্ম একটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্ট। এটাই ওষুধের মূল ফরমুলা। যেমন নাপা ওষুধের এপিআই হচ্ছে প্যারাসিটামল।
বাংলাদেশে বহু ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান আছে। অধিকাংশই নিজেরা এপিআই তৈরি করে না। দেশে এখনও ৮০-৯৫ ভাগ ওষুধের এপিআই বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। এরপর তা বিভিন্ন নামে বিক্রি করা হয়।সম্প্রতি ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যাল ঘোষণা দিয়েছে, তারা এখন পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে বড় এপিআই প্লান্ট স্থাপন করতে যাচ্ছে। অর্থাৎ দেশীয় ফার্মাসিস্টদের হাতে তৈরি ওষুধের ফরমুলা দিয়ে দেশেই ওষুধের 'বাল্ক প্রডাকশন' হবে। সেইসাথে বিদেশী কোম্পানিগুলো আমাদের এপিআই কিনে নিয়ে ওষুধ তৈরি করবে।
উল্লেখ্য, ইনসেপটাই প্রথম প্রতিষ্ঠান নয় যারা এপিআই নিয়ে কাজ করছে। এর আগে গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালস, বেক্সিমকো, স্কয়ার, রেনাটা, একমি—এরাও এপিআই নিয়ে তুলনামূলক ক্ষুদ্র পরিসরে কাজ করেছে। সেখানে ইনসেপটার লক্ষ্য দেশে সবচেয়ে বড়ো এপিআই ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি নির্মাণ করা। ব্যাখ্যা: বিজ্ঞানপ্রিয়।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: ছোট আকারে করেছে তবে ইন্সেপ্তা প্রথম বড় আকারে শুরু করেছে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: স্কয়ার পারলো না। ইনসেপ্টা পেরেছে। গ্রেট।