![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র যে চাপ ও আগ্রাসনের মাধ্যমে তেহরানের ওপর শর্ত চাপিয়ে দিতে চায়, সেই কৌশল সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।
স্থানীয় সময় শনিবার (১৪ জুন) সন্ধ্যায় কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সঙ্গে ফোনালাপে এ মন্তব্য করেন তিনি। আলোচনায় কাতারের আমিরও জানিয়ে দেন নিজেদের অবস্থান।
পেজেশকিয়ান সাম্প্রতিক ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ইরানি জনগণ ও সরকারের প্রতি সংহতি জানানোর জন্য কাতারের আমিরকে ধন্যবাদ জানান এবং বলেন, ইসরায়েল আবারও প্রমাণ করেছে, তাদের প্রকৃতি সন্ত্রাসী এবং মানবাধিকারের প্রতি সম্পূর্ণ উদাসীন।
তিনি বলেন, ‘প্রথম দিন থেকেই আমি প্রতিবেশী ও মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা গড়ে তুলে আঞ্চলিক অগ্রগতি নিশ্চিত করতে চেয়েছি। কিন্তু জায়নিস্ট শাসনব্যবস্থা প্রতিনিয়ত এই পথ ব্যাহত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা প্রসঙ্গে পেজেশকিয়ান বলেন, ‘পূর্বে বলা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতি ছাড়া ইসরায়েল কোনো পদক্ষেপ নেবে না। অথচ এখন ওয়াশিংটন খোলাখুলিভাবে ইসরায়েলি হামলার পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে এবং মনে করছে চাপের মাধ্যমে তারা আমাদের উপর নিজেদের দাবি চাপিয়ে দিতে পারবে।’
তিনি সাফ জানিয়ে দেন, ইরান তার সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তার প্রশ্নে কখনো আপস করবে না এবং যে কোনো আগ্রাসনের জবাব দেওয়ার অধিকার ও সক্ষমতা তার রয়েছে।
কাতারের আমির শেখ তামিম ফোনালাপে ইসরায়েলি হামলাকে কাপুরুষোচিত আখ্যা দিয়ে তীব্র নিন্দা জানান এবং ইরানের প্রতিরোধের অধিকারকে সমর্থন করেন।
তিনি বলেন, ‘ইরানের শান্তিপূর্ণ সংলাপের নীতি ও কূটনৈতিক সমাধানের প্রচেষ্টাকে কাতার পূর্ণ সমর্থন করে এবং আমরা গাজাসহ গোটা অঞ্চলে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে সম্মিলিত চাপ প্রয়োগে কাজ করে যাবো।’
২| ১৫ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:২৫
আমি নই বলেছেন: কথা বলা লাগে তাই বলছে। এদের মুখে এক, মনে আরেক। যতই দুলাভাই বলুক সন্ত্রাসীদের থামাতে না পারলে কাতারকেও গাজার অবস্থাই বড়ন করতে হবে। তা সেটা ১০ বছর পরে হোক আর ১০০ বছর পরে হোক।
সন্ত্রাসী জায়নিষ্টরা যতদিন থাকবে ততদিন মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আসবেনা।
৩| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এগুলো লোক দেখানো ।
৪| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৫
ইয়া আমিন বলেছেন:
প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের বক্তব্যে আঞ্চলিক সত্য প্রকাশ পেয়েছে। সার্বভৌমত্ব ও ন্যায়ের পক্ষে এমন শক্ত অবস্থান সত্যিই প্রশংসনীয়। ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিবাদই এখন সময়ের দাবি। কাতারের আমিরের সমর্থনও একতা ও মানবতার পক্ষে বড় এক বার্তা।"
৫| ১৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৭:০৬
কথামৃত বলেছেন: ইরানের উপর ৯০% হামলা ইরানের ভিতর থেকেই দেশদ্রোহীরা করেছে। এই গুলা এখন ইরান পুলিশ ও গোয়েন্দারা দর পাকড়াও করছে। ৮০% হামলা ইরানে কমে গেছে
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৫৮
Karamat ali বলেছেন: অমুসলিম শক্তি গুলো যে মরোনাস্ত্র তৈরি করেছে তার বিপরীতে মুসলিম বিশ্ব ও একটি ভারী অস্ত্র তৈরি করেছে।যখনই কোন অমুসলিম দেশ কোন মুসলিম দেশে আক্রমণ করে তখনই মুসলিম দেশ গুলো সে অস্ত্র দিয়ে তাদেরকে এমন আঘাত করে যে,তারা ভেংগে খান খান হয়ে যায়।কেহ বলতে পারবেন সে অস্ত্র টা কী?সে অস্ত্র হল “কঠিন নিন্দা জানানো এবং বিবৃতি দান”।