নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ছোট মাছে বড় সম্ভাবনায় সুরিমি উৎপাদনের নতুন দিগন্ত

১৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৫৭





বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় প্রতিদিন ধরা পড়ছে প্রচুর ছোট মাছ। এর বড় একটি অংশ বিশেষ করে পোয়া মাছ দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত থেকেছে। রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ, গুণগতমানের অনিশ্চয়তা আর ন্যায্য বাজারমূল্যের অভাবে এই মাছগুলো প্রায়শই অপচয়ের শিকার হয়।


তবে এবার সেই মাছ দিয়েই তৈরি হচ্ছে ‘সুরিমি’ এক ধরনের মাছের পেস্ট। যা বিশ্বজুড়ে ফিশ বল, সি-ফুড সসেজ, ইমিটেশন ক্র্যাবের মতো জনপ্রিয় খাবারের মূল উপাদান। এখনো অনেকের কাছে অচেনা হলেও, এই ‘সুরিমি’ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে নতুন সম্ভাবনাময় এক সংযোজন। উপকূলীয় এলাকায় ছোট ট্রলার ও নৌকা থেকে প্রতিদিনই ধরা পড়ে পোয়া মাছ। কিন্তু এই মাছ বাজারে বিক্রির পরিবর্তে দীর্ঘদিন ধরে শুকনো মাছ হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে যেমন পচন ও ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তেমনি দরিদ্র জেলেরা পান না ন্যায্যমূল্য।

এই সমস্যার টেকসই সমাধানে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) কোষাধ্যক্ষ ও প্রকল্পের প্রধান প্রফেসর ড. মো. কামালের নেতৃত্বে এবং প্রকল্পের সহকারী গবেষক হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক চয়নিকা পণ্ডিত ও সিভাসুর ফিসারিজ অনুষদের প্রধান প্রফেসর ড. মো. ফয়সালের সহযোগিতায় সাতজন শিক্ষার্থী বেছে নিয়েছেন পোয়া মাছের সুরিমি প্রক্রিয়াকরণ। রোদে শুকানোর পরিবর্তে যদি মাছ থেকে উন্নত প্রক্রিয়ায় সুরিমি তৈরি করা যায়, তাহলে একদিকে পুষ্টিগুণ অক্ষুণম্ন থাকবে, অন্যদিকে বাড়বে বাজার মূল্য। উদাহরণস্বরূপ, যে পোয়া মাছ কাঁচা অবস্থায় কেজি প্রতি ১০০-১২০ টাকা, তা প্রক্রিয়াজাত হয়ে হতে পারে কেজি প্রতি ৮০০-৮২০ টাকার পণ্য।

কারখানায় নতুন দিগন্ত : বাংলাদেশের মাছ প্রক্রিয়াকরণ শিল্প দীর্ঘদিন ধরে চিংড়ি কেন্দ্রিক। কিন্তু এ শিল্পের একটি বড় অংশ এখন উৎপাদন সক্ষমতার নিচে রয়েছে। এই সংকট থেকে উত্তরণের পথ দেখাচ্ছে সুরিমি। কারণ, এটি নতুন পণ্য যুক্ত করার পাশাপাশি বিদ্যমান অবকাঠামো ব্যবহার করে উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। চট্টগ্রামসহ উপকূলীয় অঞ্চলে পোয়া মাছ সারা বছর সহজলভ্য। এটি সুরিমি তৈরির জন্য আদর্শ মাছ। অর্থাৎ, কাঁচামালের জোগানও নিশ্চিত।

পাইলট প্রকল্পের সফলতা : ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প (এসসিএমএফপি) ও চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটির (সিভাসু) প্রযুক্তিগত সহায়তায় চালু হয় এই পাইলট প্রকল্প। সেখানে আন্তর্জাতিক মানের সুরিমি তৈরি করে তা দিয়ে ফিশ বল, ফিস বার্গার, ফিস নাগেট, ফিস রুল, সসেজ, ক্র্যাব স্টিক ইত্যাদি তৈরি করা হয়।

প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই উদ্যোগ শুধু রপ্তানিমুখী শিল্পের পথই তৈরি করেনি, বরং দেশের বাজারেও নতুন খাবারের প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

ছোট উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন পথ : শুধু বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান নয়, সুরিমি উৎপাদন ও সরবরাহ চেইনের মাধ্যমে সুযোগ তৈরি হচ্ছে ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্যও। বড় কারখানা থেকে আধা-প্রক্রিয়াজাত সুরিমি সরবরাহ পেলে স্থানীয় নারী-পুরুষরাও গড়ে তুলতে পারবেন ফিশ বল, ফিশ কেক কিংবা স্ন্যাকস তৈরির ছোট কারখানা।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এর মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকার নারী-তরুণদের কর্মসংস্থান, আয় বৃদ্ধি এবং খাদ্য নিরাপত্তার এক নতুন দিগন্ত খুলে যাবে।

যেভাবে তৈরি হয় সুরিমি : মাছের মাথা, কাটা ও আবর্জনা বাদ দিয়ে যে অংশ থাকে তা দিয়ে যে পেস্ট তৈরি হয় তাকে সুরিমি বলে। পেস্ট তৈরির জন্য মাছের মাংস ভালোভাবে ধুয়ে কিমা করা হয়। কিমা করার পর মাছের মাংস থেকে প্রোটিন বের করার জন্য আরও কয়েকবার ধোয়া হয়। কিমা করা মাছের মাংসের সাথে চিনি, লবণ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদান যোগ করে ভালোভাবে মেশানো হয়। এই মিশ্রণটি একটি মসৃণ পেস্টে পরিণত হয়।

পরিবেশ রক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি : এই উদ্যোগ পরিবেশগত দিক থেকেও প্রশংসনীয়। কারণ, এটি বড় মাছের ওপর চাপ কমিয়ে ছোট, কম ব্যবহৃত প্রজাতির মাছের সর্বোচ্চ ব্যবহারের সুযোগ তৈরি করছে। সেইসঙ্গে সুরিমি কেন্দ্রিক শিল্পের মাধ্যমে মাছ আহরণ ও ব্যবহারে টেকসই চর্চা বাড়ছে। জেলেদের সমবায় গঠনের মতো অংশীদারিত্বমূলক কাঠামো গড়ে উঠলে এ প্রক্রিয়া হবে আরও শক্তিশালী।

সুরিমি মেলা: এই সাফল্যকে উদযাপন ও ছড়িয়ে দিতে গতকাল চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) মৎস্য অনুষদের একটি গবেষণা প্রকল্পের মাধ্যমে পোয়া মাছ দিয়ে সুরিমি তৈরির সম্ভাব্যতা যাচাই করে দেখা হয়েছে। সেখানে প্রদর্শিত হয়েছে সুরিমি-ভিত্তিক ছয় ধরনের ফাস্ট ফুড। ছিল সুরিমির ফিস বার্গার, ফিস বল, ফিস নাগেট, ফিস রুল, এতে অংশ নেন উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী, নীতি-নির্ধারক ও গবেষকরা। এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প পেতে যাচ্ছে বিশ্ব প্রতিযোগিতার উপযোগী নতুন রূপ। ছোট মাছ, বড় ভাবনা। সুরিমি নিয়ে বাংলাদেশের এই যাত্রা শুধু একটি নতুন পণ্যের সংযোজন নয়- এটি একযোগে অর্থনীতি, সমাজ ও পরিবেশে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সময় এখন, সমুদ্রের সম্ভাবনাকে শিল্পে রূপ দেওয়ার।প্রকল্পের প্রধান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামাল বলেন, পোয়া মাছের তৈরি সুরিমি বাংলাদেশের মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করবে এবং ভবিষ্যতে প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার পথ উন্মুক্ত করবে

আমি নিয়মিত পোয়া মাছ খাই ।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:০৭

বিজন রয় বলেছেন: বাহ! ভালো একটি খবর।

আমি পোয়া মাছ পছন্দ করি। তবে ঢাকা শহরে যা পাওয়া যায় সব পচাঁ।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:৩৬

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি অনলাইনে মাছ বিক্রেতাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করি । এখনো পচা পাইনি ।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:১২

লোকমানুষ বলেছেন: অবহেলিত এমন সব ছোট মাছকে উচ্চমূল্যের পণ্যে রূপান্তর করে জেলেদের আয় বৃদ্ধি, খাদ্য পুষ্টিমান উন্নয়ন এবং রপ্তানি আয় বাড়ানোর যে সুযোগ তৈরি হচ্ছে- তা আসলেই প্রশংসনীয়। স্থানীয় উদ্যোক্তাদের সম্পৃক্ত করে এই প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে পারলে মৎস্যখাতের ভবিষ্যৎ হবে আরও উজ্জ্বল।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




অতিব মুল্যবান একটি পোষ্ট । পোয়া মাছ আমার খুবই পচন্দনীয় একটি মাছ । এখানে বেশ দাম দিয়ে এটি কিনতে
হলেও মাঝে মাঝে কিনে নিয়ে আসি।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটি (CVASU)-তে Sustainable Coastal Marine
Fisheries Project (SCMFP), Department of Fisheries এর অর্থায়নে সুরিমি ভিত্তিক গবেষণা
প্রকল্পটির সাফল্য সম্পর্কিত বিবরণাদি পাঠে অনেক কিছু জানা গেল । এই প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে সুরিমি
ভিত্তিক নানা পণ্য যেমন ফিশ বল, ফিশ কেক, ফিশ রোল, ফিশ বার্গার, ফিশ কাবাব ইত্যাদি প্রদর্শিত হয়েছে জেনে
ভাল লাগল ।প্রকল্পটির সাথে সংস্লিষ্ট সকলকে বিশেষ করে প্রকল্প প্রধান মুল গবেষক প্রফেসর ড.এম ডি কামাল
সহ অন্যদের প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী ।

প্রকল্পটি র সম্ভাবনা ও সুবিধাদি বিষয়ে জানা গেল যে সুরিমি (মাছের পেস্ট বা কুচি) ব্যবহারে দেশের উচ্চ প্রোটিন
চাহিদা অনেকাংশে পূরণ করা সম্ভব হবে। Value-added পণ্য যেমন ফিশ বল, কেক, বার্গার ইত্যাদি তৈরি করে
স্থানীয় ও বৈদেশিক বাজারে রপ্তানী বাড়ানো সম্ভব হবে। শুধু তাই নয়, এই উদ্যোগটি গ্রামীণ ও নারীঘন শ্রমের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক হবে । উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ভারতের ফিশ কাটিং সেন্টার গুলোতে কর্মরত শ্রমিকদের
অধিকাংশই নারী কর্মী ।

কম তথা অবমূল্যায়ন করা পোয়া মাছ ব্যবহার করে সুরিমি উৎপাদন করলে মৎস্য সম্পদ আরও কার্যকরভাবে
ব্যবহার করা সম্ভব হবে । জনসাধারণের পরিবর্তিত স্বাদ ও আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ী এ জাতীয়
value-added পণ্যের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে; সুরিমি এ সুযোগ কাজে লাগাতে পারে।

তবে এই সুরিমি পণ্যের বিকাশে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে যথা :
পোস্ট-হার্ভেস্ট লস; বাংলাদেশের মাছের প্রায় ২০% পর্যন্ত খাদ্য লস হয় অনুপযুক্ত হ্যান্ডলিংয়ের কারণে ।
রয়েছে উপযোগী প্রক্রিয়াজাত শিল্পের অভাব । দেশে ফিশ ক্যানিং, ফিশ পেস্ট/মিন্স/সুরিমি ইত্যাদি দ্বিতীয় স্তরের
প্রসেসিং শিল্প খুবই দুর্বল । এই ধরণের value-added processing বর্তমানে সীমিত ।

কাঁচামালের স্থায়িত্ব ও অপর্যাপ্ত সরবরাহ ব্যবস্থা । সুরিমি শিল্পের সম্প্রসারণের জন্য ধারাবাহিকভাবে হাই-জেল
ক্ষমতা সম্পন্ন মাছের যেমন লিজার্ড ফুড , সার্ডিনা দরকার । তবে দেশের উকুলীয় জলাসয়ে পোয়া মাছের
পর্যাপ্ততা কাঁচামাল যোগানে গুরুতআপুর্ণ পালন করতে পারা সম্ভাবনা রয়েছে জেনে অনেকটাই নিশ্চিত হওয়া গেল ।
মান নিয়ন্ত্রণ ও রপ্তানী বাজারে প্রবেশাধিকার চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখা দিতে পারে । রপ্তানীর ক্ষেত্রে গুণগত মান,
নিয়মকানুন ও প্যাকেজিং গুরুত্বপূৰ্ণ ভুমিকা রাখে । স্থানীয় উদ্যোক্তাদেরকে প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত সুযোগ
সুবিধার পাশাপাশি Economic ও Financial incentive প্রদান পুর্বক সুরিমি সম্ভাবনা সম্পর্কে সচেতন
করতে পারলে সত্যিই পোয়া মাছ হতে পারে সৌভাগ্যের সোপান ।

তবে এই সৌভাগ্য সোপানে আরোহনসহ বিকাশের সাথে জন্য ঢাকাসহ বড় শহরে value-added fish পণ্য
বিক্রয় কেন্দ্রী স্থাপন করা; পর্যায়ক্রমে জেলা উপজেলা পর্যন্ত বিস্তৃত করা; রেস্টুরেন্ট, উচ্চ আয়ের গ্রাহকদের কাছে
সুরিমি পণ্য পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে ।

প্রয়োজন অনুযায়ী হাইজিনিক ফিশ কাটিং ও প্রক্রিয়াজাত কেন্দ্র গঠন করা, যেখানে হিমায়িত সুরিমি বছরজুড়ে
পাওয়া যাবে।under utilized/species হিসাবে পোয়া মাছের সাথে এধরনের আরো অন্য জাতের মাছ ব্যবহার
করে সুরিমির উপকরণের সরবরাহ স্থায়িত্ব বৃদ্ধি করার পাশাপাশি এ জাতীয় অন্য মাছ ধরা ও বাজারজাত করণের
সাথে সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন ।

মুল্যবান পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল

১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ আলী ।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৩১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


নতুন কিছু জানলাম।

সুরিমি শব্দটি এসেছে জাপানি ভাষা থেকে, যার অর্থ "মাছের মাংসের পেস্ট"।

যত দূর জানতে পেরেছি, সুরিমি তৈরির মূল প্রক্রিয়া নিম্নরূপ -

প্রথমে, মাছের মাংসকে ছোট ছোট টুকরা করে কাটা হয়।
এরপর, মাছের মাংসকে জল দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করা হয়, যা প্রোটিনের স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে সাহায্য করে।

তাপরে, ধুয়ে যাওয়া মাছের মাংসকে পিষে পেস্ট তৈরি করা হয়।
প্রয়োজনে, পেস্টের সাথে অন্যান্য উপাদান যোগ করা হয়, যেমন লবণ, চিনি, এবং স্টার্চ।
পরিশেষে, পেস্টটিকে বিভিন্ন আকারে তৈরি করে প্রক্রিয়াজাত করা হয়।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:৪২

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ , আমরা এমনিই রান্না করে খাই । সোনালীটা পাওয়া যায় না তবে সাদাটা বেশ সহজ লভ্য ।

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:১৮

শ্রাবণধারা বলেছেন: মাছের পেস্ট বিষয়টা ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছে! আশা করি খেতে পোয়া মাছের মতই সুস্বাদু হবে।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: এমনিতেই পোয়া মাছ সুস্বাদু । জাপানিরা পেস্ট বার্গারের রুটির মধ্যে মাখিয়ে খায় ।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৫৮

রানার ব্লগ বলেছেন: মজার বিষয় যদি এমন হয় , আমার বাড়ির লোকদের মার্শল ল জারি করেও খাওয়ান যাবে না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.