![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I may not be prettiest, smartest person in the world, but I can say that I am proud of who I am.
বেশ কিছুদিন আগে বালিয়াকান্দিতে স্মরনকালের সবচেয়ে বড় মহড়া হয়ে গেল। এতে অংশ নিয়েছে ৮০০০ সেনা, ২৬৫ জন কমান্ডো, ২ টি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান, ২টি হেলিকপ্টার, MBT ২০০০ ট্যাংক, এপিসি, বিমান বিধ্বংসী ইউনিট সহ আরো অনেক সেনা ইউনিট।
মহড়ার উদ্দেশ্য বলতে গিয়ে সাংবাদিকরা ব্যাখ্যা দিলেন যা রীতিমত হাস্যকর। কাল্পনিক ৬০০ - ৭০০ সেনা এদেশের দুটি গ্রাম দখল করে নিয়েছে যা উদ্ধারের জন্য সেনা বাহিনীর এই পুনর্দখল অভিযান। আমি বলব এ সংবাদ সারা বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে গেছে। মহড়ার উদ্দেশ্যই হল প্রতিবেশী কে জানান দেয়া/ শত্রু কে জানান দেয়া। আমার মতে জানান দেয়াটা ঠিক মত হয়নি। ৬০০ শত্রুসেনার দখলি গ্রাম উদ্ধারের জন্য ৮০০০ সেনা লাগে?
সেনা বা সামরিক কর্তৃপক্ষের সাংবাদিক দের ব্রিফ করায় ভুল হয়েছে।
ওখানে প্রধানমন্ত্রী ও ছিলেন। সেনাবাহিনীর বড় আয়োজন তাই কথাটা ওভাবে বড় করেই সাংবাদিক দের বুঝিয়ে বলা উচিত ছিল সামরিক কর্তৃপক্ষের। বাংলাদেশের ডি ডে ভার্সন টাইপের মহড়াটা চমৎকার হয়েছে।
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
ইমরান আশফাক বলেছেন: মহড়ার উদ্দেশ্যই হলো নিজেদের সক্ষমতা যাচাই করা ও দূর্বলতাগুলি চিহ্নিত করা। সেইজন্য একটা কাল্পনিক শত্রুবাহিনী তৈরী করে সেই অনুযায়ী মহড়া কৌশল নির্ধারন করা হয় এবং এটি সমস্হ পৃথিবীতে একটি স্বীকৃত পন্থা।
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১
তপ্ত সীসা বলেছেন: ঠিক ভুল আপেক্ষিক। সামরিক দৃস্টিকোন থেকে আক্রমণ চালাতে অন্তত তিন গুন শক্তি লাগে সফল হতে। আর ম্যাক্সিমাম শক্তি দিতে হয় মিনিমাম ক্ষতি স্বীকার করতে। এগুলা হচ্ছে সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করে সুইপিং অপারেশনের মহড়া। ব্রিফিং একেবারে ঠিক আছে।
৬০০ জন যখন ডিফেন্সিভ পজিশনে থাকে, আক্রমণ চালাতে অন্তত ১৮০০ জন লাগে, কারন ডিফেন্সের চেয়ে আক্রমণ ঝুকিপুর্ন।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
নতুন বলেছেন: সামরিক স্ট্র্যাটিজি নিয়া রিপোট অবশ্যই কর্তৃপক্ষের ব্রিফং অনুযায়ী করা উচিত...