নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসুন সৎকর্মের প্রতিযোগিতা করি

শাহীদ মাহমুদ

আমি শাহীদ মাহমুদ। সরলমনা, বন্ধুত্বভাবাপন্ন একজন মানুষ।বর্তমানে আমি চ.বি.তে অধ্যয়নরত রয়েছি।অহঙ্কার করে বলার মতো আমার তেমন কিছ্ছু নাই।আমার খুব কষ্ট লাগে যখন কেউ ভালোমানুষদের কষ্ট দেয় বা তাদের অবহেলা করে।

শাহীদ মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তত্ত্ববধায়ক সরকার

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

বিগত তত্ত্ববধায়ক সরকার এই মুহূর্তে থাকলে কি হতঃ



১) দুই নেত্রীকে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র শুরু হত।

যদি দুই নেত্রীকে মাইনাস করা হত তাহলে সুবিধাবাদী নেতারা সক্রিয় হত, আর দলের মধ্যে শুরু হত অন্ত-কোন্দল।



২) দুই নেত্রীকে চিকিৎসা বা অন্য কোনো কারণে দেশের বাইরে যেতে দেয়া হত না।



৩) দুই নেত্রী গৃহ বন্ধি হয়ে থাকতো।



৪) বাঘা-বাঘা নেতারা ঘর-বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে থাকতো। অনেকে গ্রেপ্তার হওয়ার ভয়ে গোপনে দেশ ছেড়ে পালাতো।



৫)তারেক রহমানের মত নেতাকে রিমান্ডে নিয়ে গিয়ে হাড়-গুড় ভেঙ্গে দেয়া হত।



৬)কিন্তু দেশে কোন হরতাল হতো না।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি যদি কোন দলের কট্টর সমর্থক না হন তাহলে স্বীকার করবেন রাজনীতিবিদরা ছাড়া আর অসৎ ব্যাবসায়ীরা ছাড়া ১/১১ এর সরকারকে কিন্তু সবাই ভাল বলে!

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

শাহীদ মাহমুদ বলেছেন: সমর্থক হয়ে বলির পাঁঠা হতে চাই না!

২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: এই একটা পোস্ট হইলো?
টাইপ করবরা পারেলেই হলো্ তাই না।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

শাহীদ মাহমুদ বলেছেন: মনে পড়লো আগের কথা তাই লিখলাম আর কি ভাই!

৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

কষ্টবিলাসী বলেছেন: কোন্‌ তত্বাবধায়ক সরকারের কথা বললেন? আগে কি এমন হইছে?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

শাহীদ মাহমুদ বলেছেন: না ভাই!
!!!!!!!!!!!!!!!

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ২৬ অক্টোবর ২০১৩, শনিবার

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট ও অস্থিতিশীলতার জন্য সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীকে দায়ী করেছেন সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক বদিলউল আলম মজুমদার। তিনি বলেছেন, “১৫তম সংশোধনী সংসদীয় বিশেষ কমিটির সুপারিশে হয়নি। এটি হয়েছে প্রধানমন্ত্রী মনগড়া সিদ্ধান্তে। তাই এই সংশোধনী অসাংবিধানিক ও অবৈধ।”

শনিবার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সেমিনার কক্ষে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত ‘উদ্ভূত সাংঘর্ষিক পরিস্থিতিতে করণীয়’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।

সংলাপ সঞ্চালনা ও সভাপতিত্ব করেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, “আমরা সম্মিলিকভাবে আত্মহত্যার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। আমাদের গণতন্ত্র খাদে পড়তে যাচ্ছে। আমাদের অর্থনীতি ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। যদি এর কারণ খুঁজতে চাই তাহলে পাবো, এর জন্য দায়ী নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে দুই দলের অনড় অবস্থান। এই অনড় অবস্থানে জন্য দায়ী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।”

তিনি ১৫ তম সংশোধনীর বিভিন্ন পর্যায় তুলে ধরে বলেন, “২০১০ সালের ২১ জুলাই প্রথম ১৫ জন সদস্য নিয়ে সংবিধান সংশোধনী কমিটি গঠন করা হয়। তারা ২৭ টি মিটিং করে। মিটিং শেষে ২০১১ সালের ২৯ মার্চ বিদ্যমান তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অপরিবর্তিত রাখার সুপারিশ করা হয়।”

তিনি সংবিধান সংশোধনী কমিটির বিভিন্ন সদস্যদের বক্তক্য উদ্ধৃত করে বলেন, “তোফায়েল আহমেদ বলেছিলেন, এটা সেটল ইস্যু, এটা পরিবর্তন করার দরকার নেই। আমির হোসেন আমু বলেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেভাবে আছে সেভাবেই রাখা উচিত। ব্যানিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছিলেন, সংবিধানে তিন মাস নির্দিষ্ট করে দেয়া যেতে পারে। অ্যাডভোকেট আমীর খসরু বলেছিলেন, এমন কিছু করা ঠিক হবে না যা বিতর্ক সৃষ্টি করে। রাশেদ খান মেনন বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক পরিবর্তনের দরকার নেই। বর্তমান স্পিকার শিরীনি শারমিন বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সংশোধনের দরকার নেই। কমিটির কো-চেয়ারম্যান প্রস্তাব করে বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করার দরকার নেই।”

তিনি বলেন, “কিন্তু ২৭ এপ্রিল, ২০১১ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংবিধান সংশোধন কমিটি দেখা করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী বলেন,“ জনগণ আর অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা দেখতে চায় না।”১০ মে কমিটি আবার বলে, শর্ত সাপেক্ষে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে। ২৯ মে সংবিধান সংশোধনী কমিটি সর্বম্মতিক্রমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা রাখার পক্ষে সুপারিশ করে। ৩০ মে, কমিটি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলে সবকিছু উল্টে যায়, সবকিছু বদলে যায়। ২০ জুন কমিটি নতুন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের সুপারিশ করে। ২৫ জুন,২০১১ তা কেবিনেটে ও ৩০ জুন সংশোধনীতে তোলা হয়।”

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, “ এটা আমার বক্তব্য নয়। এটা সংকটের ধারাবাহিক সৃষ্টির প্রক্রিয়া। এটা স্পষ্ট সংকট এক ব্যক্তির মনগড়া সিদ্ধান্তে হয়েছে। তাই এই সংশোধনী অবৈধ।”

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.