![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
: হুজুর ,,, আপনি গান শোনেন?
: গজল শুনি, আল্লাহর প্রেম মুলক গান শোনা ভালো,, ওয়াজ শুনি,,
: কার গজল?
: নজরুলের,,মসজিদের পাশে আমার কবর দিও ভাই,, আহা
: নজরুলের কি বেহেশত নসীব হওয়ার সম্ভাবনা আছে?
:আছে, সে আল্লাহর প্রেমিক। কত ভালো গজল লিখে গেছেন, ব্যক্তির কাজ দেখে ব্যক্তি চেনা যায়।
: নজরুলের শ্যামা সংগীত, প্রেমের গান, কবিতা পড়েছেন ?
: না,,
: শুনলে বুঝতেন নজরুল কতটা আল্লা প্রেমিক ছিলেন।।
আল্লাহ বলে যদি কিছু থাকে তবে নজরুলের কবরে ঠাডা পরতাছে।।
: হ,, আপনেই সব বুঝেন, আমরা কিছু বুঝি না । এলাকার পোলাপান গুলা আপনে নষ্ট করতাছেন,,, আল্লা আপনেরে হেদায়েত দিক,,, স্লামালেকুম ।
দেশের কিছু হুজুররা কাজী নজরুল কে পির / পয়গম্বর ভাবে,,, কিন্তু তিনি ছিলেন মুক্ত চিন্তার অধিকারী, কিছু কিছু ক্ষেত্রে দ্বিধা বিভক্ত।নইলে একজন মানুষ একাধারে গজল অন্য দিকে শ্যামা সংগীত কিভাবে লিখলেন । একদিকে উমর ফারুক লিখলেন অন্য দিকে কৃষ্ণ কীর্তন,,,,
আবাল হুজুররা নজরুলের শ্যামা সংগীত শুনলে হয়তো জাহান্নামী বানিয়ে দিবে তবে,, আমার কাছে নজরুল জাদুর বাক্স, যাহা চাইবেন তাহাই বের হবে অলৌকিক ধর্মগ্রন্থের মত ।।।
২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২১
শাহীবুল বারী বলেছেন: হুমমমম
৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২১
নতুন বলেছেন: তার একটি বিখ্যাত শ্যামাসংগীত—
‘মহাকালের কোলে এসে
গৌরী হ’ল মহাকালী,
শ্মশান-চিতার ভস্ম মেখে
ম্লান হ’ল মার রূপের ডালি ॥
তবু মায়ের রূপ কি হারায়
সে যে ছড়িয়ে আছে চন্দ্র-তারায়,
মায়ের রূপের আরতি হয়
নিত্য সূর্য্য-প্রদীপ জ্বালি’।
উমা হ’ল ভৈরবী হায়
বরণ ক’রে ভৈরবেরে,
হেরি’ শিবের শিরে জাহ্নবীর
শ্মশানে মশানে ফেরে।
অন্ন দিয়ে ত্রি-জগতে
অন্নদা মোর বেড়ায় পথে,
ভিক্ষু শিবের অনুরাগে
ভিক্ষা মাগে রাজদুলালী ॥’
নজরুলের অন্যতম একটি আগমনী গান—
‘মাগো চিন্ময়ী রূপ ধরে আয়
মাগো চিন্ময়ী রূপ ধরে আয়
মৃন্ময়ী রূপ তোর পূজি শ্রীদুর্গা
তাই দুর্গতি ঘুচিল না হায়।
যে মহাশক্তির হয় না বিসর্জন
অন্তরে বাহিরে প্রকাশ যার অনুক্ষণ
মন্দিরে দুর্গে রহে না যে বন্দী
সেই দুর্গারে দেশ চায়।
আমাদের দ্বিভুজে দশভূজা শক্তি
দে পরব্রহ্মমময়ী
শক্তি পূজার ফল ভক্তি কি পাব শুধু
হব না কি বিশ্বজয়ী?
এ পূজা বিলাস সংহার কর
যদি পুত্র শক্তি নাহি পায় ॥’
তার একটি উল্লেখযোগ্য ভজন—
‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।
আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায় ॥
অবতার শ্রীরামচন্দ্র যে জানকীর পতি
তারো হ’ল বনবাস রাবণ-কর দুর্গতি।
আগুনেও পুড়িল না ললাটের লেখা হায় ॥
স্বামী পঞ্চপাণ্ডব, সখা কৃষ্ণ ভগবান,
দুঃশাসন করে তবু দ্রৌপদীর অপমান।
পুত্র তার হ’ল হত যদুপতি যার সহায় ॥
মহারাজ শ্রীহরিশ্চন্দ্র রাজ্যদান করে শেষ
শ্মশান-রক্ষী হয়ে লভিল চণ্ডাল বেশ।
বিষ্ণু-বুকে চরণ-চিহ্ন, ললাট-লেখা কে খণ্ডায় ॥’
এ ছাড়া ‘প্রভু রাখ এ মিনতি’, ‘তোমার আমার এই বিরহ সইব কত আর’, ‘হে চিরসুন্দর বিশ্বচরাচর’, ‘হে মহামৌনী তব প্রশান্ত গম্ভীর বাণী শোনাবে কবে’ ইত্যাদি। আবার কৃষ্ণসংগীত যেমন, (নারায়ণরূপী কৃষ্ণ) ‘জাগো শঙ্খচক্রগদাপদ্মধারী’, ‘হে প্রবল প্রতাপ দর্পহারী’, ‘তিমিরবিদারী অলখবিহারী কৃষ্ণমুরারী আগত ঐ’, (গোপীবল্লভরূপী কৃষ্ণ) ‘একি অপরূপ রূপের কুমার’, ‘আমি কেন হেরিলাম নবঘনশ্যাম’, ‘সখি যায়নি তো শ্যাম মথুরায়’, ‘ব্রজগোপী খেলে হোলী’, ‘অন্তরে তুমি আছ চিরদিন’, ‘খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে’, ‘বিশ্বব্যাপীয়া আছ তুমি জেনে’, ‘মন বলে তুমি আছ ভগবান’, ‘যুগ যুগ ধরি লোকে লোকে’ ইত্যাদি।
নজরুলের বিখ্যাত একটি ভজন হলো, ‘ওরে নীল যমুনার জল, বলরে মোরে বল, কোথায় ঘনশ্যাম আমার কৃষ্ণ ঘনশ্যাম’।
@ কানিজ রিনা
আর তিনি
মুসলিম বলেই মসজিদের পাশেই কবর দিতে
বলেছিলেন। ধন্যবাদ।
<<< কাজী নজরুল ইসলাম মনে হয় হিন্দুধমের চচা` বেশই করতেন.
তিনি মানুষের জাত মানুষ বলিয়া জানতেন।
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪১
শাহীবুল বারী বলেছেন: অসাধারণ, অসাধারণ,,, তবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই শ্যামা সংগীত
৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: হুজুরদের কর্ম কান্ড আমার কাছে কৌতুক লাগে।
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
শাহীবুল বারী বলেছেন: এরা মানুষ নয়, এরা সার্টিফিকেট ধারী শয়তান,,, কি বলি,, শয়তান ও তো নাই।।।
৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এখনকার যুগে মানুষ পরে, আগে ধর্ম দেখে।
আগে মুসলমান তারপর মানুষ।
আগে হিন্দু তারপর মানুষ।
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
শাহীবুল বারী বলেছেন: এরা আমাদের বেধে রাখতে চায়,,, নিজেদের ফায়দা লুটতে।
৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
হুজুরেরা গজল পেয়ে খুশী; সেটাই নজরুল; ওভাবেই থাক; এদিক ওদিকের দরকার কি?
৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২১
শাহীবুল বারী বলেছেন: এটা ঠিক, তবে সমুদ্রে তো অনেক প্রাণী থাকে শুধু টোনা মাছ দেখেই কি সমুদ্র সম্পর্কে জানা যায়?
৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৪২
হেৃদওয়ানুল জান্নাহ বলেছেন: বন্ধুগণ,
আপনারা যে সওগাত আজ হাতে তুলে দিলেন, আমি তা মাথায় তুলে নিলুম। আমার সকল তনু-মন-প্রান আজ বীণার মত বেজে উঠেছে। তাতে শুধু একটি মাত্র সুর ধ্বনিত হয়ে উঠেছে- “আমি ধন্য হলুম”, “আমি ধন্য হলুম”।
আমায় অভিনন্দিত আপনারা সেই দিনই করেছেন, যেদিন আমার লেখা আপনাদের ভাল লেগেছে। বিংশ শতাব্দীর অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে আমি জন্ম গ্রহণ করেছি। এরই অভিযান সেনাদলের তূর্য্যবাদকের একজন আমি- এই হোক আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়। আমি এই দেশে, এই সমাজে জন্মেছি বলে, শুধু এই দেশেরই, এই সমাজেরই নই; আমি সকল দেশের, সকল মানুষের। কবি চায় না দান, কবি চায় অঞ্জলি। কবি চায় প্রীতি। কবিতা আর দেবতা সুন্দরের প্রকাশ। সুন্দরকে স্বীকার করতে হয়, যা সুন্দর তাই দিয়ে। সুন্দরের ধ্যান, তাঁর স্তবগানই আমার ধর্ম। তবু বলছি, আমি শুধু সুন্দরের হাতে বীণা, পায়ে পদ্মফুলই দেখিনি, তাঁর চোখে চোখ ভরা জলও দেখেছি। শ্মশানের পথে, গোরস্তানের পথে তাঁকে ক্ষুধাদীর্ণ মুর্তিতে ব্যাথিত পায়ে চলে যেতে দেখেছি। যুদ্ধভূমিতে তাঁকে দেখেছি। কারাগারের অন্ধভূমিতে তাঁকে দেখেছি। ফাঁসির মঞ্চে তাঁকে দেখেছি।
আমাকে বিদ্রোহী বলে খামখা লোকের মনে ভয় ধরিয়ে দিয়েছেন কেউ কেউ। এ নিরীহ জাতটাকে আঁচড়ে-কামড়ে তেড়ে নিয়ে বেড়াবার ইচ্ছা আমার কোনদিনই নেই। আমি বিদ্রোহ করেছি, বিদ্রোহের গান গেয়েছি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অত্যাচারের বিরুদ্ধে, যা মিথ্যা-কলুষিত-পুরাতন-পঁচা সেই মিথ্যা সনাতনের বিরুদ্ধে। ধর্মের নামে ভন্ডামি ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে।
কেউ বলেন আমার বাণী যবন, কেউ বলেন কাফের। আমি বলি, ও দু’টোর কোনটাই নয়। আমি কেবলমাত্র হিন্দু-মুসলমানকে এক জায়গায় ধরে এনে হ্যান্ডশেক করাবার চেষ্টা করেছি; গালাগালিকে গলাগলিতে পরিণত করার চেষ্টা করেছি। সে হাতে হাত মিলানো যদি হাতাহাতির চেয়ে অশোভনীয় হয়ে থাকে, তাহলে ওরা আপনি আলাদা হয়ে যাবে। আমার গাঁটছড়ার বাঁধন কাটতে তাদের কোন বেগ পেতে হবে না। কেননা, একজনের হাতে আছে লাঠি, আরেকজনের আস্তিনে আছে চুরি । হিন্দু-মুসলমানে দিনরাত হানাহানি, জাতিতে জাতিতে বিদ্বেষ, যুদ্ধ-বিগ্রহ ।মানুষের জীবনে এক দিকে কঠোর দারিদ্র-ঋণ-অভাব; অন্যদিকে লোভী অসুরের যক্ষের ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা পাষাণ স্তুপের মত জমা হয়ে আছে। এ অসাম্য ভেদজ্ঞান দূর করতেই আমি এসেছিলাম। আমার কাব্যে সংগীতে কর্মজীবনে অভেদ ও সুন্দর সাম্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম। আমি যশ চাই না, খ্যাতি চাই না, প্রতিষ্ঠা চাই না, নেতৃত্ব চাই না। জীবন আমার যত দুঃখময়ই হোক, আনন্দের গান- বেদনার গান গেয়ে যাব আমি। দিয়ে যাব নিজেকে নিঃশেষ করে সকলের মাঝে বিলিয়ে। সকলের বাঁচার মাঝে থাকবো আমি বেঁচে। এই আমার ব্রত, এই আমার সাধনা, এই আমার তপস্যা।
রবীন্দ্রনাথ আমায় প্রায়ই বলতেন, “দ্যাখ উন্মাদ, তোর জীবনে শেলীর মত, কীটসের মত খুব বড় একটা ট্র্যাজেডী আছে, তুই প্রস্তুত হ’।“ জীবনে সেই ট্র্যাজেডী দেখবার জন্য আমি কতদিন অকারনে অন্যের জীবনকে অশ্রুর বরষায় আচ্ছন্ন করে দিয়েছি। কিন্তু, আমারই জীবন রয়ে গেল বিশুষ্ক মরুভূমির মত দগ্ধ। মেঘের উর্ধ্বে শূণ্যের মত কেবল হাসি, কেবল গান, কেবল বিদ্রোহ।
আমার বেশ মনে পড়ছে। একদিন আমার জীবনের মহা অনুভূতির কথা। আমার ছেলে মারা গেছে। আমার মন তীব্র পুত্র শোকে যখন ভেঙে পড়ছে ঠিক সেই দিনই সেই সময় আমার বাড়িতে হাস্নাহেনা ফুটেছে। আমি প্রানভরে সেই হাস্নাহেনার গন্ধ উপভোগ করেছিলাম। আমার কাব্য, আমার গান আমার জীবনের সেই অভিজ্ঞতার মধ্য হতে জন্ম নিয়েছে। যদি কোনদিন আপনাদের প্রেমের প্রবল টানে আমাকে আমার একাকিত্বের পরম শূণ্য থাকে অসময়ে নামতে হয়, তাহলে সেদিন আমায় মনে করবেন না, আমি সেই নজরুল। সেই নজরুল অনেক দিন আগে মৃত্যুর খিড়কী দুয়ার দিয়ে পালিয়ে গেছে। মনে করবেন পুর্ণত্বের তৃষ্ণা নিয়ে একটি অশান্ত তরুণ এই ধরায় এসেছিল, অপূর্ণতার বেদনায় তারই বিগত আত্মা যেন স্বপ্নে আপনাদের মাঝে কেঁদে গেল।
যদি আর বাঁশী না বাজে, আমি কবি বলে বলছি নে, আমি আপনাদের ভালবাসা পেয়েছিলাম, সেই অধিকারে বলছি, আমায় আপনারা ক্ষমা করবেন। আমায় ভুলে যাবেন। বিশ্বাস করুন, আমি কবি হতে আসি নি। আমি নেতা হতে আসি নি। আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম, প্রেম পেতে এসেছিলাম। সে প্রেম পেলাম না বলে আমি এই প্রেমহীন নিরস পৃথিবী হতে নিরব অভিমানে চিরদিনের জন্য বিদায় নিলাম।
যেদিন আমি চলে যাব, সেদিন হয়ত বা বড় বড় সভা হবে। কত প্রশংসা কত কবিতা বেরুবে হয়ত আমার নামে! দেশপ্রেমী,ত্যাগী,বীর,বিদ্রোহী- বিশেষনের পর বিশেষন,টেবিল ভেঙে ফেলবে থাপ্পর মেরে,বক্তার পর বক্তা! এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের প্রার্থ্য দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেও না। যদি পার চুপটি করে বসে আমার অলিখিত জীবনের কোন একটি কথা স্মরণ কোরো। তোমার ঘরের আঙিনায় বা আশেপাশে যদি একটি ঝরা পায়ে পেষা ফুল পাও, সেইটিকে বুকে চেপে বোলো - ‘বন্ধু, আমি তোমায় পেয়েছি’।
তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না,
কোলাহল করে সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।
নিশ্চল, নিশ্চুপ;
আপনার মনে পুড়িব একাকী গন্ধবিধুর ধূপ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৭
শাহীবুল বারী বলেছেন: আহা
৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২০
ইবিএস খাইরুল বলেছেন: যে যেমন বুঝে আর কি! যে যা চিন্তা করে আর কি!
কেও পজিটিভ কেও নেগেটিভ!
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৪
কানিজ রিনা বলেছেন: নজরুল ছিলেন মুসলমান তিনি মানুষের জাত
মানুষ বলিয়া জানতেন। এদেশে নজরুলের
হামদনাথ দিয়ে মুসলিম জাগ্রত হয়েছে। তিনি
মাত্র ছয় সাত বছর বয়সে মসজিদে আজান দিতেন।
যখন মাইক ব্যবহার হতনা। তখন মসজিসের
পাশে আমগাছের মাথায় উঠে আজান দিয়েছেন।
তবে ভারতের হিন্দুদের কৃর্তন স্যামাসঙ্গিত
লিখেও সুর দিয়েছেন। সব ধর্মেই ভালদিক
আছে। তিনি সেই দিকেই দৃষ্টিপাত দিয়েছেন।
হিন্দু মুসলিম যে যেমন ভাবে তাকে পারে
শ্রদ্ধা করে। এই ভারত উপমহাদেশ ইষ্টইন্ডিয়া
থেকে স্বাধীন করেছিল হিন্দু মুসলিম একসাথে।
ইতিহাস পড়লে বুঝা যায় মুসলিমরা ব্রিটিশ
বিরোধী আন্দলনে বেশী অবদান রেখেছেন।
তাই বলব মুসলিম মুসলিমদের মত করে দেখে
নজরুলকে। হিন্দু হিন্দুর মত দেখে। আর তিনি
মুসলিম বলেই মসজিদের পাশেই কবর দিতে
বলেছিলেন। ধন্যবাদ।