নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপ্রিয় সত্য বলবে না।

আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে।যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না

শহিদশানু

আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে।যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না

শহিদশানু › বিস্তারিত পোস্টঃ

তীব্র যানঝটের কারনে প্রতিনিয়ত আমাদের কর্মঘন্টা কমে যাচ্ছে দায়ী কে ?

১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

বিষয়টি সম্পর্কে বিভিন্ন জাতীয় সেমিনারে, টক-শোতে ও জাতীয় দৈনিকে প্রতিনিয়ত আলোচনা হচেছ। কিন্তু এ হতে উত্তোরনের কোন সঠিক ও বাস্তব অবস্থা এখনও খুজে পাওয়া যায় নি। প্রতিনিয়ত রাস্তায় তীব্র যানঝটের কারনে আমাদের মূল্যবান সময় অপচয় হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ এ অসহনীয় ভোগান্তি হতে মুক্তি চাই। আমার বাসা ঢাকার কদমতলী থানাস্থ রায়েরবাগের মেরাজ নগরে অবস্থিত,আর অফিস হচ্ছে উত্তরায়। প্রতিদিন কাক-ডাকা ভোরে বাসা হতে বের হয়েও নির্ধারিত সময়ে অফিসে আসতে পারিনা। অফিস শেষে বিকালে যখন বাসে উঠি তখন শুধু অপেক্ষা আর অপেক্ষ । যারা রাস্তায় ট্রাফিক নিয়তেন্ত্রর দায়িত্বে আছে তাদের আন্তরিকতার কোন ঘাটনি দেখিনা। বেচার ট্রাফিক তার দায়িত্বকালীন সময় দীর্ঘ ৮ ঘন্টা একটানা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ঠিকই কাজ করে যাচ্ছে,কিন্তু প্রতিকার কিছুই হচ্ছেনা। এক পাশ ছাড়েতো অন্য পাশে আবার সেই পূর্বের রুপ। উত্তরা হতে যাত্রাবাড়ী যাওয়ার পথে যানঝট নিরশনকল্পে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজও চোখে পড়ার মত। তখন মনে মনে ভাবি ভবিষ্যত সুন্দরের জন্য বর্তমান সামান্য কষ্ট বা ত্যাগ না করলে ভবিষ্যত সুন্দর হবে কি ভাবে। আমার প্রশন্ন বা আসংকা হচ্ছে এতো কিছু করারও পরও কি আমার এ যন্ত্রনা হতে রেহাই পাবো কি? বিভিন্ন টিভি টকশোতে সম্মানীত বক্তরা বিভিন্ন ভাবে বলতে শুনেছি যে, লং হাইয়তে যদি রিকসা বন্দ করা যায় তাহলে যানঝট থাকবেনা। তাদের এ তাত্তিক বক্তব্যের সাথে বাস্তবের কোন মিল নেই। কারণ উত্তরা হতে যাত্রাবাড়ী দীঘ পথ। এ পথে কোন রিকসা চলাচল করে না। রাস্তার শুধু ব্যক্তিগত প্রাইভেট গাড়ী আর জনগনের কিছু পাবলিক পাবিলিক পরিবহন। তবুও কেন এ পথে এতো যানঝট ? আমার নিজের অভিজ্ঞতায় মনে হলো আমাদের সম্মানীত গাড়ীর মালিক ও আমাদের ড্রাইভার ভাইদের ট্রাফিক আইন সম্পর্কে সামান্যতম ধারনা নাই। অথচ এরাই দেশের বাহিরে যখন যায় তখন সে দেশের ট্রাফিক আইন পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে পালন করে। কিন্তু নিজ দেশে তারা কেন ট্রাফিক আইন মেনে চলেনা । আমার ব্লকের বন্দুরা যদি অনুমতি বা মন্তব্য করে তাহলে আমি আমার আগামী লেখায় ট্রাফিক আইনের সংশ্লিষ্ট ধিারা গুলো ব্লকের মাধ্যমে আপনাদের জানাবো। এখন আমার অভিজ্ঞতার আলোকে ২/১টি প্রস্তাব উল্লেখ করছি । বিমান বন্দর গোল চত্তর এর সন্নিকটে সামান্য দুলে ২ পাশ্বে ২টি অভার ব্রিজ আছে কিন্তু আমাদের পথচারীরা সেটি ব্যবহার না করে ঠিক গোল চত্তর দিয়ে পার হয়ে থাকে। ট্রাফিক পুলিশ যখন গাড়ী টানতে থাকে তখন পথচারিরা একত্র হয়ে রাস্তা পার হতে থাকে । এতে ট্রাফিক দায়িত্ব পালনে বিঘ্ন ঘটে এবং রাস্তার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। অথচ এর জন্য নির্ধারিত আইন আছে কিন্তু প্রয়োগ নেই। এখানে ফার্মগেইটের মতো একটি ওভার ব্রীজ তৈরী করা যেতে পারে। কুড়িল বিশ্বরোড হতে মৌচাক রেল গেই দীর্ঘ রাস্তা তীব্র যানঝট। এর মধ্যে কুড়িল বসুন্ধরার ভিতরে প্রবেশের জন্য রাস্তার অপর পাশে বাশেঁর বেড়া দিয়ে অন্য পাশের গাড়ীর গতি পথ স্লো করে দেওয় হায়েছে । কিন্তু কেন এক বসুন্ধরার গাড়ী বাহির ও ভিতরে ঢোকার জন্য এ ব্যবস্থা করা হলো। এখানে একটি আন্ডার পাশ ও ওভার পার করা যেতে পারে । সবাইকে আজকের মতো ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

নিকষ বলেছেন: মাত্র ৩০০-৩৫০ বর্গ কিলোমিটারে এক দেড় কোটি মানুষ আটাইটে চাইলে কিছু সমস্যাতো ফেস করতেই হবে। বাংলাদেশের মাত্র ০.২৩% জায়গায় পুরা বাংলাদেশের ২০ ভাগের ১ ভাগ মানুষ।

২| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

তারেক বলেছেন: আমি মিরপুর থেকে মতিঝিলে অফিস করি।গত ৩ মাসে মাত্র ১ দিন লেট হইছে। আর অফিস কামাই একদিনও হয় নাই। ;) ;) B-) B-)

একটু ইচ্ছা করলে সবই সম্ভব। :| :|

৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: উপরে নিকষের সাথে যোগ করছি, ঢাকাতে ৫০ এর দশকে মানুষ ছিল ৭- ৮ লাখের মত, এখন সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত মানুষ ২.৫ কোটির বেশি, সাথে বেড়েছে গাড়ী, বেড়েছে দোকান পাট সহ সব কিছু, বাড়েনি জায়গা! ভিড় আর ট্রাফিক জাম হবেনা তো কি ফিলাডলফিয়ার বা স্টকহোমের ফাঁকা রাস্তা হবে? মানুষ কমালে সব সমস্যার সমাধান হয়, কিন্তু সরকার সেটা কমাবেনা, ভোট চাই!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.