নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপ্রিয় সত্য বলবে না।

আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে।যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না

শহিদশানু

আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে।যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না

শহিদশানু › বিস্তারিত পোস্টঃ

এড়িয়ে যাবেননা । প্লিজ শেয়ার করে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করুন !!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২



!! গ্রিল ও শর্মায় সয়লাব ঢাকার ফাষ্টফুড হোটেল রেষটুরেন্ট !!!

তবে সেটা মরা মুরগীর........................ ..............গ্রিল চিকেন ও শর্মাতে

দেদারসে ব্যবহার হচ্ছে মরা মুরগী,রাজধানী ঢাকার বিভি্ন্ন ফাষ্টফুড,হোটেল এবং রেস্তোরায় এসব মরা মুরগীর গ্রীল এবং শর্মা নূন্যতম ৮০টাকা থেকে ৩৫০টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিন এসব মরা মুরগীর গ্রিল চিকেন খাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। রাজধানীর ধানমন্ডিরএকটি স্বনামধন্য রেষ্টুরেন্ট থেকে ৩০০ পিস মরা পচা মুরগী সহ হাতেনাতে ২ জনকে আটক করে RAB। এ সময় রেষ্টুরেন্টের মালিক পালিয়ে যায়।জানা যায় দীর্ঘদিন থেকেই মরামুরগীর গ্রীল এবং শর্মা বিক্রি করে আসছিলো তা সাধারনত প্রতিটি মরা মুরগী ৫০-৬০ টাকায় নিউমার্কেট ও কারওয়ানবাজাড়ে র অসাধু মুরগী ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কিনে তা গ্রিল

এবং শর্মা বানিয়ে বিক্রয় করে আসছে। এসব মুরগীর অধিকাংশই ভাইরাস এ আক্রান্ত হয়ে মারা যায় এছারাও ক্ষেত্রবিশেষে পচেও যায়। জানা গেছে…

মুরগী বিক্রেতাদের কাছে একশ্রেণীর অসাধু হোটেল বা মেস কারবারির মোবাইল ফোন নম্বর থাকে। মুরগী মারা গেলে বিক্রেতারা ওইস হোটেল বা মেস কারবারিকে খবর দেয়। তারা এসে মরা মুরগীগুলো কিনে নি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কারওয়ান বাজারের এক মুরগী বিক্রেতার কাছ থেকে জানা গেছে……বর্তমানে যেখানে জীবিত ব্রয়লার মুরগীর কেজি ১‘শ ৮০ টাকা সেখানে মৃত ব্রয়লারের কেজি ৫০ টাকা থেকে ৮০ টাকা। প্রতিদিন ঢাকার বিভিন্ন হোটেল রেষ্টুরেন্টে গ্রিল ও শর্মার জন্য তিনি নিয়মিত সাপ্লাই দিয়ে থাকেন ।



(ফেসবুক হতে সংগৃহিত) ।









মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: :-P :-P :-P
আহা কোথ্থাও ভাল নেই!!!!!!!!!!!!!!!!

আর খাম না :-P

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

নীল জানালা বলেছেন: ওওওওভাই....রান্না করার সময় বা খাবার পরিবেশন করার সময় কোন মুরগিটা জিবিত থাকে কৈতে পারেন? মাংসাশি মানুষ মাত্রই মৃতদেহ বা মরা লাশ খোর। মাংস খাওয়া কমানো বা ছেড়ে দেওয়ার আহবান জানান যদি তাইলে আমি আছি আপনের সাথে।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: জীবিত মুর্গী আল্লাহু আকবর বলে জবাই করে গ্রীল বানালে খরচ বেশী পড়ে তাই সব রেস্তোরাওয়ালারা অর্ধেক সংখ্যায় মরা মুর্গী যেগুলোর দাম কম সেগুলো দিয়েই ব্যাবসা চালায় বলে শোনা যায়। মুর্গী খাওয়া ছেড়েছি অনেক দিন।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

শহিদশানু বলেছেন: ওকে ছেড়ে দিয়েছেন ঠিক আছে কিন্তু আপনার বন্ধুবান্ধবদের বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন করার দায়িত্ব আপনার।

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

সুমন কর বলেছেন: অনেক আগেই প্রথম আলো প্রত্রিকায় পড়েছি।

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

হেডস্যার বলেছেন:
এইসব খাই না। আমার টেনশন লইবার কোন কারন নাই।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

শহিদশানু বলেছেন: আপনি একা খান'না ঠিক আছে কিন্তু আশপার্শ্বের মানুষকে সচেতন করার দায়িত্ব আপনার আমার সকলের।

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৭

তাসজিদ বলেছেন: আর খাব না। কান ধরেছি

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

শহিদশানু বলেছেন: ছোট মনিরা কান ধরতে হবে না। আর না খেলেই চলবে।

৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪১

বেকার সব ০০৭ বলেছেন: এইসব খাই না। আমার টেনশন লইবার কোন কারন নাই, তবে আমাদের সবাই কে সচেতন হতে হবে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

শহিদশানু বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সবাইকে সচেতন হওয়া উচিত।

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪

আরজু পনি বলেছেন:

:|

গ্রিল এমনিতেই পছন্দ করি না ইদানিং...ভালোই হইছে B-))

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শহিদশানু বলেছেন: আপনার সচেতনার জন্য ধন্যবাদ ।

৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

নীল ভোমরা বলেছেন:
কস কি মফিজ?!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.