![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অভিজিৎ রায়কে হত্যা করেছে ইসলামী জঙ্গিরা, চারিদিকে এই বিষয়ে আলোচনা সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। তবে লক্ষণীয় বিষয় মডারেটর মুসলিম ও ভেক ধরা অনেক কথিত সুশীল এই হত্যাকে সমর্থন করছে এবং হত্যা হওয়ার জন্য উল্টা অভিজিৎকেই দায়ী করছে।
তারা মিনমিনাইয়া এক লাইনে বলছে কোন হত্যা সমর্থন যোগ্য নয় ইসলামও এটাকে সমর্থন করে না! এবং তারপরেই ইসলাম যেটাকে সমর্থন করে না বলছে সেই কাজ করা জঙ্গিদের পক্ষেই সাফাই গেয়ে পেজ ভরে ফেলছে।
এদের কথা অভিজিৎ নাস্তিক হতেই পারে সে তার নিজের বিশ্বাস নিয়েই থাকত কিন্তু লেখার মাধ্যেমে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের ধর্মানুভূনিতে আঘাত করে অন্যয় করেছে অতএব তাকে হত্যা করায় অন্যায় কিছু দেখছে না! অর্থাৎ এদের সাথে জঙ্গি মানুষিকতার খুব একটা পার্থক্য নেই।
জাকির নায়েক মুসলিম হয়ে হিন্দু খ্রীস্টান ধর্মের সমালোচনা করে কোরআন বিশ্বাসী হয়ে বাইবেল গীতার নিজ ইচ্ছা মত ব্যাক্ষা করে হিন্দু খ্রিস্টান ধর্মাবল্মী দের ধর্মানুভূনিতে আঘাত করে তখন কোনো অন্যায় হয় না।
আর অভিজিৎতেরা নাস্তিক হয়ে ধর্মের সমালোচনা করলেই তাকে হত্যা পর্যন্ত করা জায়েজ হয়ে যায়!
নিম্ন বুদ্ধির নেড়ী কুকুর শ্রেণীর প্রাণীরা বুদ্ধিহীনতার কারণে যেমন সামান্যতেই কামড়া কামড়ি করে একই রকম মৌলবাদী ধর্মান্ধ জঙ্গি গোষ্টি সমালোচনার জবাবে সমালোচনা করে জ্ঞানতাত্বিক লড়াই করার জ্ঞান না থাকায় পারে শুধু ঐ কুকুরদের মত কামড়ে দিতে।
আজ যারা এই হত্যাকারীদের পক্ষে সাফাই গাইছেন তাদের বলছি ইরাক আফগানিস্থানের সাধারণ মানুষ এখন জীবন নিয়ে পালিয়ে বাচার চেষ্টা করছে ইসলামী শরিয়া শান্তির শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্টা করা জঙ্গিদের হাত থেকে।
বাংলাদেশে এই জঙ্গিদেরই সমর্থন যে ভাবে বাড়ছে একদিন এমন সময় আসবে যেদিন আপনার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ইরাকি আফগানীদের মতই জীবন নিয়ে পালিয়ে বেড়াবে ।
সামান্যতম সমালোচনা সহ্য করার ক্ষমতা যাদের নাই তারা পালন করে শান্তির ধর্ম! কোনো ধর্ম যদি মানবিকতা সহিষ্ণুতার শিক্ষা না দেয় সেটা কোনো মানুষের ধর্ম হতে পারে না সেটা হয়ে যায় শয়তানের ধর্ম।
নাস্তিক হত্যার প্রতিবাদে প্রতিশোধ নিতে কোনো নাস্তিক আজ চাপাতি বোম হাতে বেড়িয়েছে?
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: জাকির নায়েক মুসলিম হয়ে হিন্দু খ্রীস্টান ধর্মের সমালোচনা করে কোরআন বিশ্বাসী হয়ে বাইবেল গীতার নিজ ইচ্ছা মত ব্যাক্ষা করে হিন্দু খ্রিস্টান ধর্মাবল্মী দের ধর্মানুভূনিতে আঘাত করে তখন কোনো অন্যায় হয় না।
ব্যাখ্যা সমালোচনা আর বিকৃত করে হটকারীতা করা এক জিনিস না!! এটা আপনাদের মতো লোক না বুঝার কথা!! যা করেছে তার জন্য ইসলাম এর কানুন অনুযায়ী প্রাপ্য শাস্তি পেয়েছে!!
০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৭
কাফের বলেছেন: অভিজিৎ রায় সব সময় শুদ্ধ ধর্মীয় গ্রন্থ খুজে বের করে সেটার সমালোচনা করছেন, উনি কোথায়ও কোনো ধর্মীয় বানীর বিকৃতি করেছেন তার প্রমাণ দিতে পারবেন? তার কোনো লেখার দুই লাইন পড়েছেন? নাকি আন্দাজে বক মারার চেষ্টা করছেন?
আপনার দৃষ্টিতে জাকির নায়েক গীতার সুন্দর ব্যাক্ষা ও সমালোচনা করে কিন্তু একজন হিন্দুর দৃষ্টিভঙ্গি মতে সেটা বিকৃতি অতএব তাদের ধর্মীয় গ্রন্থের বিকৃতি করার প্রতিশোধ নিতে যদি তাকে হত্যা করে সেটা মেনে নেবেন?
আর শেষে অভিজিৎকে হত্যার ব্যাপারে যা বললেন সেটাই তাহলে আপনাদের শান্তির ধর্ম ইসলামের শান্তির বানী!
কতটা প্রতিশোধপরায়ণ আপনাদের শান্তির ধর্মের আইন কানুন! সহিষ্ণুতার লেশ মাত্র নাই। আমি আগেই বলেছি ধর্ম যদি মানবিকতা সহিষ্ণুতার শিক্ষা না দেয় সেটা কোনো মানুষের ধর্ম হতে পারে না।
মানুষের ধর্ম পালন করুন।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
আলী আকবার লিটন বলেছেন: নাস্তিক হওয়া না হওয়া এটা কারো বাক্তি গত ব্যাপার ।তবে আমাদের দেশের ব্লগার নামধারী কিছু কিট পতঙ্গ আছে যারা কিনা ইসলাম কেই লক্ষবস্তু বানায় ।সৃষ্টি কর্তার উপর থেকে বিশ্বাস কেড়ে নেওয়ার দুঃসাহস দেখালে তার পরিণাম এর থেকে আর কি ভাল হবে।। কথায় আছে বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদুর । সৃষ্টি কর্তার বিশ্বাসে মিলে ভরসা যোগায় সাহস। একটা ছোট্ট শিশুকে যখন শূন্যে ছুঁড়ে মারা হয় তখনও শিশুটি হাঁসতে থাকে কারন সে জানে নিচে যে আছে সে নিশ্চয় তাকে হাত বারিয়ে ধরবে ।আর এটায় ভরসা এটাই শক্তি...
০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬
কাফের বলেছেন: কোনো নাস্তিক আপনাকে জোর করেছে তাদের মত মেনে নিতে?
তারা শুধু তাদের ধর্ম সহ অন্যান্য বিষয়ে তাদের নিজেশ্ব মতামত প্রকাশের স্বাধিনতা চায়।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৭
হোৎকা বলেছেন: সাঈফ শেরিফ কুততা বোলে কি
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬
পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: " মুক্তমনার প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায় দীর্ঘদিন ধরে কোরআন হাদীস বিকৃতি করে অনলাইনে প্রচার করছে। যে সব বাক্য হাদীসে বলা নাই তাও অভিজিৎ রায় উনার স্ক্রীনশটে দেয়া হাদীস গুলিতে ব্র্যাকেট আকারে দিয়ে দেয়। আমি এখন আপনাদের সামনে অভিজিৎ রায়ের কিছু হাদীস বিকৃতির নমুনা দেখাব। উম্মুল মুমেনীনদের নিয়ে লেখা অভিজিৎ রায়ের লেখায় অভিজিৎ রায় বুখারী শরীফের ১ম খন্ডের সালাত অধ্যায়ের ৩৬৭ নং হাদীস বর্ননা করেছেন যেখানে নাকি বলা হয়েছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মুল মুমেনীন সাফিয়ার রুপ লাবণ্য দেখে তাকে বিয়ে করতে পাগল হয়ে গেছিল। নাউযুবিল্লাহ। কিন্তু বুখারী শরীফের ১ম খন্ডের সালাত অধ্যায়ের ৩৬৭ নং হাদীসে সাফিয়া রাযিয়াল্লাহু আনহা কে নিয়ে কোন কথাই বলা নেই। বুখারী শরীফের ১ম খন্ডের সালাত অধ্যায়ের ৩৬৭ নং হাদীস টি আমি এখানে হবুহু তুলে ধরছি – “ আবূ মা’মার ‘আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রহঃ) আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, ‘আয়িশা (রাঃ)-এর কাছে একটা বিচিত্র রঙের পাতলা পর্দার একটা কাপড় ছিল। তিনি তা ঘরের একদিকে পর্দা হিসাবে ব্যাবহার করছিলেন। রাসূল ﷺ বললেনঃ আমার সম্মুখ থেকে এই পর্দা সরিয়ে নাও। কারণ সালাত (নামায) আদায় করার সময় এর ছবিগুলি আমার সামনে ভেসে ওঠে। ” আপনারা দেখেন এই হাদীসে আসছে ঘরের একটি পর্দার কথা কিন্তু অভিজিৎ রায় কি সুন্দর ভাবে ঘরের পর্দার জায়গায় উম্মুল মুমেনীন সাফিয়া কে টেনে নিয়ে আসছেন। হ্যা বুখারী শরীফের ১ম খন্ডের সালাত অধ্যায়ের ৩৬৪ নং হাদীসে সাফিয়া রাযিয়াল্লাহু আনহার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ৩৬৭ নং হাদিসে নয়। বুখারী শরীফের ১ম খন্ডের সালাত অধ্যায়ের ৩৬৭ নং হাদীসে সাফিয়াকে নিয়ে এই জাতীয় কোন কথাই নাই। তাই আমরা প্রথমেই বুঝলাম যে অভিজিৎ রায় হাদিসের ক্রমিক নাম্বার অনুসারে আমাদের কাছে হাদীস বর্ননা করে নি। তাই এই অভিজিৎ রায় যে একটা ভণ্ড এর প্রথম প্রমান আমরা পেলাম। উম্মুল মুমেনীনদের নিয়ে লেখা অভিজিৎ রায়ের ১ম নোটে এই কুলাঙ্গার অভিজিৎ রায় বুখারী শরীফের একটি হাদীসে নিজে থেকে কয়েক লাইন লাগিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে চরম মিথ্যাচার করেছে। অভিজিৎ রায়ের ১ম নোটে সে লিখেছে- “৬২৮ সালের মে মাসে খাইবার দখলের পর যেদিন মোহাম্মদের দল সাফিয়ার পিতা, স্বামী, ভাই এদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করে, ঠিক সেদিনই মোহাম্মদ সাফিয়াকে নিয়ে নিজের তাবুতে রাত কাটান। প্রথমে অবশ্য দিহাইয়া নামের এক জিহাদী সৈনিক সাফিয়াকে পছন্দ করেছিলেন উপভোগের জন্য। পরে আরেকজন সাহাবির মুখে নবীজী যখন সাফিয়ার রূপলাবণ্যের কথা শুনলেন, আল্লাহর রাসুল তাকে সামনে নিয়ে আসার জন্যে আদেশ দিলেন। নবীজী ভালভাবে তাকিয়ে দেখলেন এই অপূর্ব সুন্দর দেহবল্লরী তো তারই উপযুক্ত। নবী সেই সাহাবীকে বললেন, ‘একে আমার জন্যে রেখে তুমি অন্য কাউকে নিয়ে যাও’, এরপরই মহানবী সাফিয়াকে নিজের ‘স্ত্রী হিসেবে’ নির্বাচিত করে তার শয্যাসঙ্গি হন। বুখারী শরীফের ১:৮ :৩৬৭”
তুই মানেও কাফের কামেও কাফের। তুই যে মালাউন তাতে আমার বিন্দু মাত্র সন্দেহ নাই!! কুত্তা পোষা আর নেড়ী কুত্তার মধ্যে পার্থক্য অনেক। অভিজিৎ সাহেব তোর মতো অনেক কুত্তা লালন পালন করতো!! তোদের নেড়ী কুত্তা বলে ছোট করব না!!
৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: http://sunnah.com/bukhari/8/23
Reference : Sahih al-Bukhari 371
In-book reference : Book 8, Hadith 23
USC-MSA web (English) reference : Vol. 1, Book 8, Hadith 367
(deprecated numbering scheme)
Prayers (Salat)
(12)
Chapter: What is said about the thigh
(12)
باب مَا يُذْكَرُ فِي الْفَخِذِ
وَيُرْوَى عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ وَجَرْهَدٍ وَمُحَمَّدِ بْنِ جَحْشٍ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْفَخِذُ عَوْرَةٌ».
وَقَالَ أَنَسٌ حَسَرَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ فَخِذِهِ. وَحَدِيثُ أَنَسٍ أَسْنَدُ، وَحَدِيثُ جَرْهَدٍ أَحْوَطُ حَتَّى يُخْرَجَ مِنِ اخْتِلاَفِهِمْ.
وَقَالَ أَبُو مُوسَى غَطَّى النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رُكْبَتَيْهِ حِينَ دَخَلَ عُثْمَانُ.
وَقَالَ زَيْدُ بْنُ ثَابِتٍ أَنْزَلَ اللَّهُ عَلَى رَسُولِهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَفَخِذُهُ عَلَى فَخِذِي فَثَقُلَتْ عَلَيَّ حَتَّى خِفْتُ أَنْ تُرَضَّ فَخِذِي.
Narrated `Abdul `Aziz:
Anas said, 'When Allah's Messenger (ﷺ) invaded Khaibar, we offered the Fajr prayer there (early in the morning) when it was still dark. The Prophet (ﷺ) rode and Abu Talha rode too and I was riding behind Abu Talha. The Prophet (ﷺ) passed through the lane of Khaibar quickly and my knee was touching the thigh of the Prophet (ﷺ) . He uncovered his thigh and I saw the whiteness of the thigh of the Prophet. When he entered the town, he said, 'Allahu Akbar! Khaibar is ruined. Whenever we approach near a (hostile) nation (to fight) then evil will be the morning of those who have been warned.' He repeated this thrice. The people came out for their jobs and some of them said, 'Muhammad (has come).' (Some of our companions added, "With his army.") We conquered Khaibar, took the captives, and the booty was collected. Dihya came and said, 'O Allah's Prophet! Give me a slave girl from the captives.' The Prophet said, 'Go and take any slave girl.' He took Safiya bint Huyai. A man came to the Prophet (ﷺ) and said, 'O Allah's Messenger (ﷺ)s! You gave Safiya bint Huyai to Dihya and she is the chief mistress of the tribes of Quraidha and An-Nadir and she befits none but you.' So the Prophet (ﷺ) said, 'Bring him along with her.' So Dihya came with her and when the Prophet (ﷺ) saw her, he said to Dihya, 'Take any slave girl other than her from the captives.' Anas added: The Prophet (ﷺ) then manumitted her and married her." Thabit asked Anas, "O Abu Hamza! What did the Prophet (ﷺ) pay her (as Mahr)?" He said, "Her self was her Mahr for he manumitted her and then married her." Anas added, "While on the way, Um Sulaim dressed her for marriage (ceremony) and at night she sent her as a bride to the Prophet (ﷺ) . So the Prophet was a bridegroom and he said, 'Whoever has anything (food) should bring it.' He spread out a leather sheet (for the food) and some brought dates and others cooking butter. (I think he (Anas) mentioned As-Sawaq). So they prepared a dish of Hais (a kind of meal). And that was Walima (the marriage banquet) of Allah's Messenger (ﷺ) ."
حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، قَالَ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، قَالَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ صُهَيْبٍ، عَنْ أَنَسٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم غَزَا خَيْبَرَ، فَصَلَّيْنَا عِنْدَهَا صَلاَةَ الْغَدَاةِ بِغَلَسٍ، فَرَكِبَ نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَرَكِبَ أَبُو طَلْحَةَ، وَأَنَا رَدِيفُ أَبِي طَلْحَةَ، فَأَجْرَى نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي زُقَاقِ خَيْبَرَ، وَإِنَّ رُكْبَتِي لَتَمَسُّ فَخِذَ نَبِيِّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم، ثُمَّ حَسَرَ الإِزَارَ عَنْ فَخِذِهِ حَتَّى إِنِّي أَنْظُرُ إِلَى بَيَاضِ فَخِذِ نَبِيِّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم، فَلَمَّا دَخَلَ الْقَرْيَةَ قَالَ " اللَّهُ أَكْبَرُ، خَرِبَتْ خَيْبَرُ، إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ". قَالَهَا ثَلاَثًا. قَالَ وَخَرَجَ الْقَوْمُ إِلَى أَعْمَالِهِمْ فَقَالُوا مُحَمَّدٌ ـ قَالَ عَبْدُ الْعَزِيزِ وَقَالَ بَعْضُ أَصْحَابِنَا ـ وَالْخَمِيسُ. يَعْنِي الْجَيْشَ، قَالَ فَأَصَبْنَاهَا عَنْوَةً، فَجُمِعَ السَّبْىُ، فَجَاءَ دِحْيَةُ فَقَالَ يَا نَبِيَّ اللَّهِ، أَعْطِنِي جَارِيَةً مِنَ السَّبْىِ. قَالَ " اذْهَبْ فَخُذْ جَارِيَةً ". فَأَخَذَ صَفِيَّةَ بِنْتَ حُيَىٍّ، فَجَاءَ رَجُلٌ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا نَبِيَّ اللَّهِ، أَعْطَيْتَ دِحْيَةَ صَفِيَّةَ بِنْتَ حُيَىٍّ سَيِّدَةَ قُرَيْظَةَ وَالنَّضِيرِ، لاَ تَصْلُحُ إِلاَّ لَكَ. قَالَ " ادْعُوهُ بِهَا ". فَجَاءَ بِهَا، فَلَمَّا نَظَرَ إِلَيْهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " خُذْ جَارِيَةً مِنَ السَّبْىِ غَيْرَهَا ". قَالَ فَأَعْتَقَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَتَزَوَّجَهَا. فَقَالَ لَهُ ثَابِتٌ يَا أَبَا حَمْزَةَ، مَا أَصْدَقَهَا قَالَ نَفْسَهَا، أَعْتَقَهَا وَتَزَوَّجَهَا، حَتَّى إِذَا كَانَ بِالطَّرِيقِ جَهَّزَتْهَا لَهُ أُمُّ سُلَيْمٍ فَأَهْدَتْهَا لَهُ مِنَ اللَّيْلِ، فَأَصْبَحَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم عَرُوسًا فَقَالَ " مَنْ كَانَ عِنْدَهُ شَىْءٌ فَلْيَجِئْ بِهِ ". وَبَسَطَ نِطَعًا، فَجَعَلَ الرَّجُلُ يَجِيءُ بِالتَّمْرِ، وَجَعَلَ الرَّجُلُ يَجِيءُ بِالسَّمْنِ ـ قَالَ وَأَحْسِبُهُ قَدْ ذَكَرَ السَّوِيقَ ـ قَالَ فَحَاسُوا حَيْسًا، فَكَانَتْ وَلِيمَةَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم.
Reference : Sahih al-Bukhari 371
In-book reference : Book 8, Hadith 23
USC-MSA web (English) reference : Vol. 1, Book 8, Hadith 367
(deprecated numbering scheme)
৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২২
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আপনি ইসলাম ধর্মের কী পরিণতি চান বা মুসলিমদের ব্যাপারে কী করতে চান একটু পরিষ্কার করলে ভালো হয়। পয়েন্ট দিচ্ছি--
১. ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করতে হবে
২. ইসলাম ধর্মকে যুগের সাথে বদলাতে হবে
৩. সব মুসলিমদের মেরে ফেলতে হবে
৪. ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালু রাখতে ধর্মকারী করে যেতে হবে, এতে উত্তেজিত হয়ে মুসলিমরাই বোমা মেরে ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করবে
ড্রোন দিয়ে মানুষ হত্যা হয়, এটমিক বোমা দিয়ে মানুষ হত্যা হয়, তার মানে কী এ সংক্রান্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অন্যায়? পাপ? অযৌক্তিক?
২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২০
কাফের বলেছেন: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ন্যায় অন্যায় দিয়ে বিচার হয় না, বিজ্ঞান বা যে কোনো জ্ঞান চর্চার উদ্দেশ্য ও এর ব্যবহার ন্যায় অন্যায় দ্বারা বিচারের বিষয়।
ড্রোন বোমা নিস্কৃয় করার জন্য নতুন কোনো আবিস্কার বিষায়ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিও নিশ্চই অন্যায় বা অযৌক্তিক না?
৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৫৭
এম এম হোসাইন বলেছেন: আল্লাহ ও তার রাসুল (স) কে যে যত গালি দিতে পারবে সে তত বেশি মুক্তমনা, অসাম্প্রদায়িক, বিজ্ঞানমনস্ক!!!??
ভাব দেখে মনে হয় মুক্তমন ও বিজ্ঞানের ঠিকাদারি দেয়া হয়েছে তাদেরকে।
আপনি নাস্তিক হন, সমস্যা নাই, কিন্তু মানুষকে ভালবাসতে শিখুন, মানুষের প্রতি নুন্যতম শ্রদ্ধাবোধ যেন আপনার মধ্যে থাকে। তা না হলে সাময়িক উত্তেজনা সৃস্টি করতে পারবেন হয়তো, কিছু লোককে নিজেদের দলেও পেয়ে যাবেন, কিন্তু মানুষের ভালবাসা পাবেন না।
নবী রাসুলগন ভালবাসার মাধ্যমেই মানুষের মন জয় করেছেন। তাই যুগ যুগ ধরে লক্ষকোটি মানুষ রাতের অন্ধকারে নবীর নামে দরুদ পড়ে চোখের জলে বুক ভাষায়। আপনি তাদের সাথে একমত না হতে পারেন, কিন্তু তাদেরকে দিনের পর দিন কটুকথা শোনানোর দরকার কি আপনার?
মনটাকে একটু বড় করুন। একটু সময়ের জন্য সত্যিকারের মুক্তমনা হোন, সব চিন্তা ঝেড়ে ফেলে একবার সেই বৃদ্ধলোকটির (হয়ত সে আপনার বাবা কিংবা দাদা) দিকে তাকান, তাকে অপমান করতে আপনার কি একটুকুও খারাপ লাগবেনা? আমার তো মনে হয় অবশ্যই আপনার খারাপ লাগবে যদি আপনি সত্যি সত্যি মানুষ হয়ে থাকেন। আমার
বাবাকে আমি যতটা ভালবাসি আমার নবীকে আমি তার চেয়েও বেশি ভালবাসি। এটা বুঝার ক্ষমতা যদি আপনার নাই থাকে তাহলে আপনি নিজেকে মুক্তমনা দাবি করতে পারেন কি?
৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:৪৪
নরাধম বলেছেন: জাকির নায়েক নিশ্চয়ই হিন্দুদের দেব-দেবতার নাম বিকৃতি করে ডাকেনা, তাদের মধ্যে অশ্লীল যৌনসম্পর্ক দেখিয়ে নিজের নোংরামি জাহির করে না। সমালোচনা আর হেইট স্পীচ এক কথা না।
"কোনো ধর্ম যদি মানবিকতা সহিষ্ণুতার শিক্ষা না দেয় সেটা কোনো মানুষের ধর্ম হতে পারে না সেটা হয়ে যায় শয়তানের ধর্ম।" ....
মানবিকতা সহিষ্ণুতার মান কে নির্ধারণ করবে? আপনি? নাকি যার শক্তি আছে সে? সৃষ্টিকর্তান নির্ধারিত মানে ইসলাম মানবিক এবং সহিন্ঞু। আপনার মত কারও মানবিকতার সার্টিফিকেইট ইসলামের দরকার নাই।
"নাস্তিক হত্যার প্রতিবাদে প্রতিশোধ নিতে কোনো নাস্তিক আজ চাপাতি বোম হাতে বেড়িয়েছে?" ........ বের হয়নাই কারন তারা অভিজিতকে অত ভালবাসেনা। যে যেটা ভালবাসে সে সেটা রক্ষা করার জন্য জান দিতে এবং নিতে প্রস্তুত থাকে। যেমন মুক্তিযোদ্ধারা দেশকে, মাটিকে ভালবাসত বলে পাকিদের বিরুদ্ধে জান দেওয়ার জন্য এবং নেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিল। আপনার মত সহিন্ঞু হলে কেউ পেছনে পাছা মেরে গেলেও পাছা ধুয়ে আবারা পাছা মারানোর জন্য এগিয়ে দিবেন মনে হয়।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
কাফের বলেছেন: ইসলাম কে আমি সার্টিফিকেট দেওয়ার কেউ না বরং বিশ্বের অধিকাংশ সভ্যদেশ ইসলামী আইন কানুনকে অসভ্য আরবদের বর্বরোচিত আইন কানুন বলে অদৃশ্য সার্টিফিকেট দিয়ে রেখেছে।
আত্মঘাতী ভালোবাসা কোনো ভালোবাসা না অতি বিগার বলা যাইতে পারে।
আত্মঘাতী ভালোবাসা আর গাঁজার পিনিকের মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই, দুটাই চরম ক্ষতিকারক যুক্তি বুদ্ধির নাশ করে মানুষের মস্তিস্কের বিকৃতি করে ফেলে।
মুক্তিযোদ্ধারা দেশকে প্রবল ভালোবাসতো তাতে সন্দেহ নাই কিন্তু শুধু দেশকে ভালোবেসে যুদ্ধ করলে যুদ্ধ ৭১সালের অনেক আগেই শুরু হয়ে যেত। তাদের উপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে বাঙালিদের জান নেওয়ার পরেই মুক্তিযোদ্ধারা পাকিদের জান নিয়েছে। এর আগে ২৫বছর সহিষ্ণুতার পরিচয় দিয়েছে।
পাছা মারামারি কামড়াকামড়ি বিকারগ্রস্থদের কাজ এই ক্ষেত্রে আপনি এক্সপার্ট বোঝাই যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: সন্ত্রাসের ধর্ম ইসলাম নিষিদ্ধ করার এখনই সময় ।