![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের মানব অস্তিত্বের কারণ কী? জীবনের প্রকৃত অর্থ কী? এবং সামগ্রিক মানব জীবনের লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য কী হওয়া উচিৎ? দর্শনের এমন প্রশ্নে বিশ্ব শ্রেষ্ঠ সব চিন্তাবিদ ও দার্শনিকেরা পর্যন্ত অনেক সময় কূলকিনারা না পেয়ে মাথার চুল ছিঁড়ে ফেলেন!! তবে ব্যক্তি যদি ধার্মীক হয়ে থাকে তবে তার এইসব বিষয়ে কোনও চিন্তা থাকে না!! এসব প্রশ্নের উত্তর তো সে গ্যাদাকাল থেকেই জানে!! তার পিতৃপ্রদত্ত ধর্ম ও পারিবারিক আবহ থেকে এই ধরণের প্রশ্ন উদ্রেক জ্ঞান হওয়ার আগেই সে এগুলার কিছু শিশুতোষ ব্যাখ্যা ও তার জীবনের অত্যন্ত হাস্যকর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সন্ধান পেয়ে যায়!!
যেমন একজন মুসলিম জ্ঞান হওয়ার পরেই জানে তার অস্তিত্বের কারণ আল্লাহ্! আল্লাহ্ তারে মাটি দিয়া বানাইছেন! (তবে মাটি কি দিয়া বানাইছেন সেই প্রশ্ন করা যাবে না! ধর্মে ও সমাজে নিষেধ!!) আর তার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য হলো আল্লাহ্র সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে বেহেস্ত নিশ্চিত করা! যেখানে সে অনন্তকাল থাকবে আর গরু ছাগলের ঘাস চাবানোর মত বেহেস্তি ফলমূল চিবাবে!! দুধের সাগরে দুধকেলি করবে এবং বেহেস্তি ৭২ হুরের গা চুলকাইয়া দিবে!!
মুসলিমদের পরকাল বিষয়ের এই বিশ্বাস ও ধারণাগুলোকে হাস্যকর বলছি এই কারণে যে তাদের জীবনের এই লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য শুধুমাত্র ইহকালের এই ক্ষুদ্র জীবনের!! কিন্তু পরকালের সেই অনন্ত সময়ে তাদের অহেতুক বেঁচে থাকার অর্থ এবং জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী থাকবে সেই বিষয়ে কোনও ধারণা দেয়া নাই!!
বেহেস্তের মত এমন একটি জায়গা থাকবে যেখানে শুধুমাত্র খাওয়া দাওয়া আর যৌনকর্ম করে অনন্তকাল কাটিয়ে দিবে এমন চিন্তা ও আকাঙ্ক্ষা কখনই মানবিক নয়! পশুদের জীবনাচার লক্ষ্য করলে দেখা যাবে পশুদের আকাঙ্ক্ষা এমন হতে পারে!! তাঁরা তাদের জীবনের কোনও অর্থ ও উদ্দেশ্যের সন্ধান করে না!! খাদ্যের সন্ধান ও যৌন-ক্রিয়া করে জীবনের বাকি সময়টা অলস ভাবে কাটিয়ে দেয়!! মানুষের সাথে অন্যান্য পশুদের পার্থক্য এখানেই। মানুষ শুধুমাত্র খাদ্য ও যৌন সঙ্গী পেয়েই তুষ্ট থাকে না তার বিভিন্ন মানুষিক চাহিদা থাকে! মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সে জীবনের অর্থ ও অস্তিত্বের কারণ সন্ধান করে যায়!!
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভায়া ধর্ম কখনোই প্রশ্ন করতে নিষেধ করেনি। আরেকটু ভাল করে জেনে নিন।
বক ধার্মিকের নিষেধ ধর্মের নিষেধ নয়।
মাটি একটি মিশ্র পদার্থ । এর গঠন উপাদান ৪ টি । যথাঃ ০১. খনিজ পদার্থ (শতকরা ৪৫ ভাগ), ০২. বায়ু (শতকরা ২৫ ভাগ), ০৩. পানি (শতকরা ২৫ ভাগ) এবং ০৪. জৈব পদার্থ (শতকরা ৫ ভাগ) । ভূ-ত্বক, জলস্তর, বায়ুস্তর এবং জৈবস্তরের মিথষ্ক্রিয়ার মাধ্যমে পাথর থেকে মাটি তৈরি হয়। [১] শুকনো গুঁড়ো মাটিকে সাধারনভাবে ধুলো বলা হয় ।
মাটিতে খনিজ এবং জৈব পদার্থের মিশ্রণ রয়েছে। এর উপাদানগুলো কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় মাটিতে বিদ্যমান ।[২][৩] মাটির কণাগুলো আলগা ভাবে যুক্ত, ফলে এর মধ্যে বাতাস ও জল চলাচলের যথেষ্ট জায়গা রয়েছে।[৪] এজন্য মাটিকে বিজ্ঞানীরা ত্রি-দশা পদার্থ (Three state system) বলে অভিহিত করেন।
এবার আপনি বুঝে নিন মাটি কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে। কোরআন তো বলেছেই সকল সৃষ্টি মৌলিক সৃজন পানি থেকে।
আর সৃষ্টি নিয়ে দেখুন কত ভাবেই আপনাকে জ্ঞান দেবার চেষ্টা করেছে ধর্ম গ্রন্থ ।কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় মানুষ সৃষ্টির বিভিন্ন উপাদানের কথা বলা হয়েছে। যেমন -
আলাকাঃ
পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন - সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে। ৯৬:১-২
পানিঃ
We made from water every living thing সূরা আম্বিয়া ২১:৩০
তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানবকে, অতঃপর তাকে রক্তগত, বংশ ও বৈবাহিক সম্পর্কশীল করেছেন। তোমার পালনকর্তা সবকিছু করতে সক্ষম। সূরা ফোরকান ২৫:৫৪
ঠনঠনে মাটি থেকেঃ
We created man from sounding clay, from mud moulded into shape; সূরা হিজর ১৫:২৬
স্খলিত বীর্যঃ
তিনি মানবকে এক ফোটা বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন। এতদসত্বেও সে প্রকাশ্য বিতন্ডাকারী হয়ে গেছে। সূরা নাহল ১৬:৪,
সে কি স্খলিত বীর্য ছিল না? সূরা কিয়ামাহ ৭৫:৩৭
কিছুনা (শূণ্য থেকে) সৃষ্টিঃ
মানুষ কি স্মরণ করে না যে, আমি তাকে ইতি পূর্বে সৃষ্টি করেছি এবং সে তখন কিছুই ছিল না। সূরা মরিয়ম ১৯:৬৭
আপনার ভাবনা বহুমূখি ভাবনায় ভাবতে উৎসাহিত করার, গবেষনা করার কত কত আয়াত দেখুন।!!!
আবার ধর্ম গ্রন্থ দেখুন প্রচলিত জ্ঞানের বাইরে কি দারুন প্রকৃত জ্ঞানের কথা বলল ১৪০০ বছর আগে -
১৫০০ খ্রিস্টাব্দে বার্নার্ড পলিসি সর্বপ্রথম পানি চক্রের বর্তমান ধারনাটি ব্যাখ্যা করেন। তিনি সাগর থেকে পানির বাষ্পাকারে উড়ে যাওয়া এবং পরে তা ঠান্ডা হয়ে মেঘে পরিণত হবার প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করেন। মেঘমালা সাগর থেকে দূরবর্তী ভূ-খন্ডের ওপর ঘনীভূত হয় এবং ক্রমান্বয়ে তা বৃষ্টি আকারে নিচে পতিত হয়। এ পানি খাল-বিল ও নদ-নদীতে জড়ো হয় এবং পুনরায় সাগরে ফিরে আসে। খ্রিস্টপূর্ব ৭ম শতাব্দীতে মিলেটুসের থেলেস এ মতবাদ পোষন করতেন যে, সমুদ্রের উপরিভাগে ছিটান পানিকনাকে বাতাস ধারন করে ওপরে তুলে নেয় এবং সমুদ্র দূরবর্তী স্থানে নিয়ে তা বৃষ্টি আকারে বর্ষণ করে।
আদিকালের লকেরা ভূগর্ভস্থ পানির উৎস সম্পরকে জানত না। তারা ভাবত যে, বাতাসের তাড়নায় সাগরের পানি সজোরে মহাদেশের অভ্যন্তরভাগে এসে পরে। তাত আরও বিশ্বাস করত যে। গোপন পথে কিংবা গভীর জলরাশি থেকে পানি পুনরায় ফিরে আসে যা সাগরের সাথে জড়িত। একে প্লেটোর যুগে “টারটারুস” বলা হত। এমনকি অষ্টাদশ শতাব্দীতে বিখ্যাত চিন্তাবিদ ডিসকার্টিজ ও এই একি মন পোষণ করতেন। ঊনবিংশ শতাব্দীতেও এরিস্টটল তত্ত্ব সর্বত্র বিদ্যমান ছিল। এ তত্ত্ব অনুসারে , পাহাড়ের ঠান্ডা গভীর গুহায় পানি ঘনীভূত হয় এবং মাটি নিচ দিয়ে প্রবাহিত হ্রদ ঝর্ণাগুলোকে পানি সরবরাহ করে। বরতমানে ,আমরা জানি যে, বৃষ্টির পানি মাটির ফাটল দিয়ে ভেতরে চুইয়ে পরার কারনে ওই পানি পাওয়া যায়।
কোরআনে নিচের আয়াত সমূহে পানিচক্রের বর্ণনা দেয়া হয়েছে- {১৪০০ বছর আগে পানিচক্রের এই নির্ভুল বর্ণনা কোন বইয়ে ছিল না বা এই জ্ঞানও কোন মানুষের জানা ছিল না।}
“তুমি কি দেখনি যে, আল্লাহ আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন, অতঃপর সে পানি যমীনের ঝর্ণাসমূহে প্রবাহিত করেছেন, এরপর তদ্দ্বারা বিভিন্ন রঙের ফসল উৎপন্ন করেন, অতঃপর তা শুকিয়ে যায়, ফলে তোমরা তা পীতবর্ণ দেখতে পাও। এরপর আল্লাহ তাকে খড়-কুটায় পরিণত করে দেন। নিশ্চয় এতে বুদ্ধিমানদের জন্যে উপদেশ রয়েছে।”[৩৯:২১]
“তাঁর আরও নিদর্শনঃ তিনি তোমাদেরকে দেখান বিদ্যুৎ, ভয় ও ভরসার জন্যে এবং আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন, অতঃপর তদ্দ্বারা ভূমির মৃত্যুর পর তাকে পুনরুজ্জীবিত করেন। নিশ্চয় এতে বুদ্ধিমান লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে।”[৩০:২৪]
“আমি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করে থাকি পরিমাণ মত অতঃপর আমি জমিনে সংরক্ষণ করি এবং আমি তা অপসারণও করতে সক্ষম।”[২৩:১৮]
অন্ধের কাছে সারা দুনিয়াই কালো তাই সে তা বলতেই পারে। জ্ঞানী আর দৃষ্টিমানেরা কি তা বিশ্বাস করে?
নিজের দৃষ্টিকে খুলুন- ধর্মের সত্য খুঁজে পাবেন।
ভাল থাকুন।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬
শহিদুল বলেছেন: "ধর্ম কখনোই প্রশ্ন করতে নিষেধ করেনি।"
স্পষ্ট করে নিষেধ করে নাই ঠিক আছে তবে প্রশ্ন করাটাকে উৎসাহ দেয়া হয় নাই কোথায়ও!! এবং প্রশ্ন করাটাকে অনেক সময় নৈতিবাচক হিসাবে বুঝানো হয়েছে!! আমি আপনাকে খাইতে নিষেধ করি নাই তারমানে এই না যে খাইতে সাধছি!!
"মাটি একটি মিশ্র পদার্থ । এর গঠন উপাদান ৪ টি । যথাঃ ০১. খনিজ পদার্থ (শতকরা ৪৫ ভাগ), ০২. বায়ু (শতকরা ২৫ ভাগ), ০৩. পানি (শতকরা ২৫ ভাগ) এবং ০৪. জৈব পদার্থ (শতকরা ৫ ভাগ) । ভূ-ত্বক, জলস্তর, বায়ুস্তর এবং জৈবস্তরের মিথষ্ক্রিয়ার মাধ্যমে পাথর থেকে মাটি তৈরি হয়। [১] শুকনো গুঁড়ো মাটিকে সাধারনভাবে ধুলো বলা হয় ।
মাটিতে খনিজ এবং জৈব পদার্থের মিশ্রণ রয়েছে। এর উপাদানগুলো কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় মাটিতে বিদ্যমান ।[২][৩] মাটির কণাগুলো আলগা ভাবে যুক্ত, ফলে এর মধ্যে বাতাস ও জল চলাচলের যথেষ্ট জায়গা রয়েছে।[৪] এজন্য মাটিকে বিজ্ঞানীরা ত্রি-দশা পদার্থ (Three state system) বলে অভিহিত করেন।
এবার আপনি বুঝে নিন মাটি কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে।"
আমি নিজে নিজের মত বুঝে নিবো কেন? কোরআনের ব্যাখ্যা কোথায়? কোরান থেকে নয় বরং আপনি নিজে থেকেই এখানে মাটির গঠন উপাদান গুলো আলাদা করে তুলে ধরেছেন মাত্র তবে প্রশ্নের কোনো সমাধান হয় নাই বরং নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছেন এইসব উপাদান কী দিয়া সৃষ্টি?!!
কোরআন মূলত স্ববিরোধীতায় পরিপূর্ণ! একেক জায়গায় একেক কথা! একবার বলেন "তিনি মানবকে এক ফোটা বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন।" আবার বলেছেন "সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে" আরেক জায়গায় আদম সৃষ্টি করেছেন মাটি দিয়া!! আমরা কোনটা গ্রহণ করবো?!! এত বিভ্রান্তকর গ্রন্থ কোনো ঈশ্বরের হতে পারে?
পানিচক্রের যে বর্ণনা কোরআনে আছে সেটা কোনো ভাবেই ঐশরিক কোনো জ্ঞান বলে মনে হয় না!! সেই সময়ের সাধারণ তীক্ষ্ণ কমনসেন্স সম্পন্ন মানুষের পর্যবেক্ষণ মাত্র!! আকাশ থেকে পানি পরে সেই পানি জমিকে সজীব করে এর বাহিরে এই আয়াতে কি জ্ঞান আছে?!! সাধারণ মানুষ এটা বুঝে না?
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাইলে এই দুনিয়াদারি আপনি অনন্তকাল চালাইতে চান? বয়স বাড়লে কিন্তু সব কিছুর আগ্রহ কমে যায়...
৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
শিখণ্ডী বলেছেন: ধ্বজভঙ্গ পুরুষরা সময় পার করবে কেমনে? কিছু বলেন
৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৬
jobrul islam habib বলেছেন:
৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: এই রকম পোষ্ট দিবেন দিবেন, তাহলে লোকে আপনাকে নাস্তিক বলবে।
৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: ধর্ম সম্পর্কে আপনার জ্ঞান, বিশেষ করে ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান খুব কম মনে হচ্ছে। এই পর্যাপ্ত না জেনে এই ধরনের লেখা না লেখা ই ভাল। আপনি যখন একটা তত্ত বাতিল করে দেবন, তখন অল্টারনেটিভ কিছু আপনার সেখানে রাখা উচিত। অল্টারনেটিভ কি হতে পারে আপনার কোন ধারনা আছে?
৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯
অদৃশ্য বালক বলেছেন: নিজেকে উর্বর মস্তিষ্কের প্রমাণ করতে চেয়ে যা মন চাইলো লিখে দিলেন। দোয়া করি যেন হেদায়েত প্রাপ্ত হন।
৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৭
অ আ ই ঈ ১ ২ ৩ ৪ বলেছেন: একটা কিছু সম্পর্কে লিখুন যেটা সম্পর্কে আপনার পুরোপুরি ধারণা আছে। একটা তত্ত্ব বাতিল হলে সেখানে আরও অনেক তত্ত্ব আছে যেগুলো আপনার জানা নেই।
কোরআনের এই তথ্যগুলোকে, 'মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে জমাট বাঁধা রক্তপিন্ড থেকে। "
"মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে মাটি থেকে " এবং " স্থলিত বীর্য থেকে। '
আপনি বলছেন পরস্পর বিরোধী কথা।
একটা কথা পরস্পর বিরোধী তখনই হয় যখন একটা তথ্য মানলে আরেকটা ভুল হয়। এখানে ত তিনটাই সত্যি,পরস্পরবিরোধী হয় কি করে?
মানুষের বীর্য থেকে জমাট বাঁধা রক্তের উৎপত্তি এবং মানুষ মাটির উপাদানে তৈরী।
দুধ কি শুধু মায়ের স্তন থেকেই নির্যসিত হয়,অন্য কোন উৎস নেই?
পরস্পরবিরোধী!
১০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:১০
অর্ফিয়াসের বাঁশি বলেছেন: আচ্ছা ভাই আপনি আমারে এখন একটা জবাব দিয়া সন্তুষ্ট করেন। আপনি এক্সাক্টলি বলেন দেখি মানুষ কিসের তৈরি? মানে সবই জানি আমরা তৈরি হইসি একফোঁটা বীর্য থেকে, তারপর রক্তপিণ্ড। কিন্তু বড় হওয়ার পর, যখন আমাদের দেহ গঠিত হয়, সেইটা আসলে কিসের তৈরি? কোন উপাদানের তৈরি? যদি জোড় করে মেনেও নেই যে সেই উপাদানগুলা মাটির উপাদান না, তাইলে আসলে কিসের উপাদান? কি ধরণের উপাদান?
১১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৩২
পলাশবাবা বলেছেন: একটা কাজ করেন ভাই।
আপনার আম্মাজান কে জিজ্ঞাস করেন, পেগনেন্ট অবস্থায় উনি কি কি খাইছেন , তার একটা তালিকা ব্লগে দেন।
আপনার মত বুদ্ধিমান উন্নত প্রজাতির হোমোসাপিয়ান্স একপিস কেন? আরো দরকার।
আপনার বাবা কি জীবিত আছেন ? উনার বীর্য তো যাদুঘরে রাখা মত।
কিন্তু শুধু আপানার বাবার বীর্য হলেই তো হবে না , আপনার আম্মাজান কেও দরকার।
আপনার আম্মা নিশ্চয়ই এখন কি ম্যাস প্রোডাক্সনে যেতে পারবেন?
আপনার মত বুদ্ধিমান উন্নত প্রজাতির হোমোসাপিয়ান্স লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি দরকার।
আপানার বাবা মা কি এই কাজ পারবেন ??
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
শহিদুল বলেছেন: আপনার আম্মাকে প্রোডাকশন থামাইতে পরামর্শ দিলাম!! আপনার মত প্রোডাক্টে দেশ ভরে গেছে!!
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৫
পলাশবাবা বলেছেন: খিক খিক খিক .।
ভাই বিচিতে লাগিছে ?
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আপনি যেন বেহেস্তে অফিস আদালত,মিছিল,মিটিং, রাজনিতি করতে পারেন সেই দোয়া করি