![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বোকা হতে পারি, খ্যাৎ হতে পারি, অনেক খারাপ ছাত্র হতে পারি, দেখতে অনেক কালো হতে পারি। কিন্তু আমার মায়ের কাছে আমিই শ্রেষ্ঠ সন্তান।
ব্লু-রে ডিস্ক শুধু বিডি বা ব্লু-রে নামেও পরিচিত। ডিভিডি বা সিডির মতো ব্লু-রে ডিস্কের রয়েছে একই মানের আকার। এর প্রধান ব্যবহার হচ্ছে হাইডেফিনিশন ভিডিও, প্লেস্টেশন-৩ ভিডিও গেম এবং অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণে। প্রতিটি একক লেয়ার-বিশিষ্ট ব্লু-রে ডিস্ক ২৫ গিগাবাইট পর্যন্ত তথ্য ধারণ করতে পারে। অন্যদিকে, দ্বৈত লেয়ারের ক্ষেত্রে এই ধারণক্ষমতা হয় ৫০ গিগাবাইট। ব্লু-রে ডিস্ক নামটি এসেছে এই ডিস্কে ব্যবহূত নীল-বেগুনি লেজারের (ব্লু-ভায়োলেট লেজার) নামানুসারে। ব্লু-রে ডিস্কের তথ্য পাঠ করতে এই লেজার ব্যবহূত হয়। ব্লু-রে ডিস্কে ব্যবহূত লেজারের তরঙ্গদৈর্ঘ্য তুলনামূলক ছোট, প্রায় ৪০৫ ন্যানোমিটার। এ কারণে প্রচলিত ডিভিডির থেকে এটি প্রায় ১০ গুণ বেশি তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে। তবে ব্লু-রের জন্য দরকার ন্যূনতম ২৪ ইঞ্চি মনিটর অথবা টিভি, যা সাপোর্ট করে সম্পূর্ণ এইচডি কনটেন্ট। বর্তমানে বিশ্বের ১৮০টিরও বেশি শীর্ষস্থানীয় কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স, পার্সোনাল কম্পিউটার, রেকর্ডিং মিডিয়া, ভিডিও গেম, মিউজিক কোম্পানিসহ প্রধান প্রধান শীর্ষস্থানীয় মুভি স্টুডিওগুলোও এই ফরম্যাটকে সমর্থন করছে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আটটি মুভি স্টুডিওর মধ্যে সাতটি মুভি স্টুডিও যেমন ডিজনি, ফক্স, ওয়ার্নার, প্যারামাউন্ট, সনি, লায়নগেট ও এমজিএম তাদের সাম্প্রতিক মুভি ব্লু-রে ফরম্যাটে প্রকাশ করছে।
©somewhere in net ltd.