![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
• ধুমপানের বদ অভ্যাসটা সামান্য আছে। ( ঈদে চাঁন্দে আর কি) •মানুষের সাথে মিশতে ভাল লাগে। তবে সবার সাথে না। যাদের মাথায় সামান্য পরিমান হলেও গিলু নামের বস্তুটি আছে তাদের সাথে। • গান শুনতে ভাল লাগে। প্রিয় শিল্পিঃ প্রিতম আহমেদ। কুমার বিশ্বজিৎ। চন্দনা মজুমদার। আইয়ুব বাচ্চু। প্রয়াত সন্জিব চৌধুরী। • বই পড়তে ভালবাসি। যে কোন বই। গল্প উপন্যাস কবিতা সব কিছু। রাতের বেলায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভুতের গল্প পড়ে ভয় পেতে ভাল লাগে। •রাত জাগতে ভাল লাগে। দু চোখে প্রচণ্ড ঘুম এবং সীমাহিন ক্লান্তি নিয়েও মাঝে মাঝে সারা রাত জেগে থাকি।
সাধারণ একটা আন্দোলনকে অসাধারণ ফ্লেভার দিয়ে জনগনের আবেগ নিয়ে খেলা খেলতে যেয়ে কবে না জানি বাংলাদেশ আওয়ামি সরকারের সোনার ডিম পাড়া হাসটাকে হারাতে হয় কে জানে! সেদিন হয়তো আর বেশী দূরে নয়। শুনেছি বিএনপিও নাকি "গনতন্ত্র মঞ্চ" নামের আরেকটি আন্দোলনের সূচনা করবে। জামাত এবং অন্যান্য ইসলামি দলগুলোও বসে থাকবেনা নিশ্চই! তারাও শুরু করবে ইসলাম রক্ষা কমিটি। (ইস্যুটা হবে ইসলাম রক্ষা। এখানে নোংরা রাজনীতি থাকলেও থাকতে পারে।)
প্রত্যেকেরই কম বেশী সমর্থক জোটে যাবে। কেউ জীবন বাজি রেখে গনতন্ত্র রক্ষার পণ করবে। কেউ ইসলাম রক্ষার। শুরু হবে ভায়াবহ বিশৃংখলার।
সরকার যদি খুব শক্ত হাতে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করতে না পারে আমার মনে হয় এটা খুব খারাপ একটা ব্যাপার হয়ে যাবে। "ঘি বেশী মাখলে গু হয়ে যায়" আজ যেই সাধারণ মানুষগুলো 'গনজাগরন মঞ্চে' কথিত দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করছে তাদের সবার সমর্থন এক জায়গায় নাও থাকতে পারে। কেন তাদের সমর্থন এক জায়গায় থাকবেনা তা বলার প্রয়োজনবোধ করছিনা আপাতত। গনজাগরণ মঞ্চের সম্প্রতিক বিতর্কিত কার্যক্রম একটা বড় কারণ হতে পারে।
যত দিন যাচ্ছে দেশে বিদেশে এই আন্দোলন নিয়ে ততই বিতর্ক বাড়ছে। যারা প্রথমে আন্দোলনের সাথে ছিল তাদের অনেকেই এখন উল্টো কথা বলছে। কেউ কেউ আন্দোলনের প্রাপ্তি অপ্রাপ্তির হিসাব নিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। কেউ কেউ মনে করছে গনজাগরণের নামে পুলিশি পাহারায় 'পিকনিক' করাকে আর যাই বলুক আন্দোলন বলা যায়না।
যদি সেই আন্দোলনটা সরকারের ছত্রছায়ায় হয়ে থাকে। অথবা আওয়ামিলীগের কোন উদ্দেশ্যকে চীরতার্থ করার জন্য জিইয়ে রাখা হয়। তাহলে আমার মনে হয় এটা হীতে বিপরিত হয়ে যেতে পারে। এই আন্দোলনের দেখাদেখি বিএনপি শুরু করবে গনতন্ত্র মঞ্চ। অন্যান্যরা শুরু করবে অন্যান্য মঞ্চ। উভয় পক্ষের সমর্থকদের মাঝে এক ধরণের ধ্বংসাত্বক মনোভাব চলে আসবে। এরকম চলতে থাকলে দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতী ভেঙে পরবে। চেইন অব কমাণ্ড মূল্যহীন হয়ে যাবে। উভয় পক্ষের হাজার হাজার সমর্থক মিলে বিভিন্ন ব্যাংক প্রতিষ্ঠানে হামলা করে লুটপাট চালাবে। দেশের সংরক্ষিত অস্ত্র ভাণ্ডার লুট হবে। দেশ এগিয়ে যাবে ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের দিকে। (যদিও এখনি কারোর কারোর দাবী নির্দিষ্ট ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানে হামলা চালানোর পক্ষে। এক পক্ষ হামলা চালালে অন্যরা বসে থাকবে এটা ভাবার কোন কারণ নাই।)
শাহজাহান আহমেদ
০২-২২-১৩
ট্রয়, মিশিগান।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
ফজলুলহক কিরন বলেছেন: পুলিশ গনজাগরন মঞ্চ পাহারা দিবে আর গনতন্ত্র মঞ্চ পিডাইয়া তক্তা বনাইয়া দিবে। এর বেশি কিছু হবে না
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
ভীতু সিংহ বলেছেন: ফজলুলহক কিরন বলেছেন: পুলিশ গনজাগরন মঞ্চ পাহারা দিবে আর গনতন্ত্র মঞ্চ পিডাইয়া তক্তা বনাইয়া দিবে। এর বেশি কিছু হবে না
সহমত।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: পুলিশ গনজাগরন মঞ্চ পাহারা দিবে আর গনতন্ত্র মঞ্চ পিডাইয়া তক্তা বনাইয়া দিবে।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
নায়করাজ বলেছেন: ইসলামের সেবক বলে দাবীদার জামায়াত শিবির রাজাকার যুদ্ধাপরাধী চক্রের মিথ্যার বেসাতি পাবেন নিচের লিংকে। তাদের মিথ্যার বেসাতি দেখে অবাক হয়ে যাবেন।
Click This Link
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
rainbristi বলেছেন: এই সব আউল ফাউল কথা কইয়া লাভ নাই। সরকার কে বলেন ২৬ মার্চ এর মধ্যে অই হায়নাদের নিষিদ্ধ করতে। আর তা না করে যদি প্রক্রিয়া শুরু করে আর ত্যানা প্যাঁচায় যে আগামি ইলেকশান এ ভোটের পায়তারা করে এর ফলাফল ভাল হবে না। তরুন প্রজন্ম এত বোকা না। সাপ/আগুন নিয়ে বিএনপি আম্লিগ কেঊ খেল বেন না প্লীজ।
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
নায়করাজ বলেছেন: বিএনপি হল জামায়াতের অংশীদার। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান এই নিষিদ্ধ দলটিকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। সুতরাং তারা তো জামায়াত শিবিরকে বাচানোর জন্য 'গণতন্ত্র মঞ্চ' বানাবেই। ভয় পাবেন না, পাবলিক এখন সব জানে। সুলুম বদলাইলেই সাপের চরিত্র বদলায় না।
এখানে পাবেন বিস্তারিত : Click This Link
৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
জীবন্মৃত০১ বলেছেন: এই আন্দোলন নিয়ে বিতর্ক বাড়ছে না কোনোক্রমেই। কারণ এই আন্দোলন দেশের শত্রু রাজাকার আলবদর নিধনের আন্দোলন। যে দেশকে তারা চায়নি তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই এ দেশে। তাই আন্দোলনের নামে যতই কুৎসা রটনা করা হোক না কেন, আমরা আছি সতর্ক প্রহরায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: যারা আন্দোলনের সাথে ছিল কেউই উল্টো কথা বলছে না। যারা উল্টোকথা বলছে তারা শুরু থেকেই বলছিলো। একটু ভালো করে খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন। আন্দোলন সফল হবে, সফল হতেই হবে। এটাই হল আসল কথা।