![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
• ধুমপানের বদ অভ্যাসটা সামান্য আছে। ( ঈদে চাঁন্দে আর কি) •মানুষের সাথে মিশতে ভাল লাগে। তবে সবার সাথে না। যাদের মাথায় সামান্য পরিমান হলেও গিলু নামের বস্তুটি আছে তাদের সাথে। • গান শুনতে ভাল লাগে। প্রিয় শিল্পিঃ প্রিতম আহমেদ। কুমার বিশ্বজিৎ। চন্দনা মজুমদার। আইয়ুব বাচ্চু। প্রয়াত সন্জিব চৌধুরী। • বই পড়তে ভালবাসি। যে কোন বই। গল্প উপন্যাস কবিতা সব কিছু। রাতের বেলায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভুতের গল্প পড়ে ভয় পেতে ভাল লাগে। •রাত জাগতে ভাল লাগে। দু চোখে প্রচণ্ড ঘুম এবং সীমাহিন ক্লান্তি নিয়েও মাঝে মাঝে সারা রাত জেগে থাকি।
আন্দোলন করার অধিকার সবার আছে। বিনা বিচারে গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করার অধিকার কিন্তু পুলিশের নাই। এ দেশের জনগন সারাজীবনই আন্দোলন করে এসেছে। সবগুলি আন্দোলনই ছিল সরকার বিরোধী। জনগনের সেই আন্দোলনের কাছে বাংলাদেশের কোন সরকারই কখনো মাথা নত করেনি। নির্বিচারে হত্যা করেছে সাধারণ মানুষদের। কখনোই সাধারণ মানুষের চাওয়া পাওয়ার মূল্য দেয়নি সরকার। নিজের আসন পাকা পোক্ত করার কাজে সর্বদাই তারা জনগনের একটা অংশকে কাজে লাগিয়েছে। জবাবদীহিতার প্রশ্নে তারা সেই সকল মানুষদের দিকে আঙুল তুলে দেখিয়েছে "দেখ জনগন আমাদের সাথে আছে।" সেই তথাকথিত সরকার সমর্থিত জনগনের একটা অংশকে ক্ষমতা দিয়ে বানানো হয়েছে বিশেষ বাহিনী। কেউ কেউ তাদের নাম দিয়েছে রক্ষি বাহিনী। কেউ নাম দেয়নি। কিন্তু তাদের কাজ সবসময় একই। সরকারের অযৌক্তিক এবং অবৈধ কাজকর্মকে জনগন সেজে বৈধতা দেওয়াই তাদের কাজ। ক্ষমতার দাপটে মিডিয়াগুলোকে বানিয়েছে সরকারের পা চাটা গোলাম। যারা স্বাধীন থাকতে চেয়েছে নানান ভাবে তাদেরকে হয়রানি করেছে। অত্যাচারের খর্গ নেমে এসেছে সেই সব মিডিয়াতে। পুলিশ বাহিনী কে ব্যাবহার করেছে বিরোধী শক্তিকে নির্মূল করতে। স্বাধীনতার রক্ষক সরকারই সবসময় হরন করেছে জনগনের স্বাধীনতা।
বাংলাদেশের যে কোন মানুষই সরকারের যে কোন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করার অধিকার রাখে। দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন করার অধিকার রাখে। জনগন যদি অযৌক্তিক কোন দাবী নিয়েও আন্দোলন করে সরকার বাধ্য জনগনের দাবীগুলো কেন অযৌক্তিক তা ব্যাখ্যা করা। তাদের বুকে গুলি চালানো নয়।
আজ পর্যন্ত সারাদেশে শতাধিক লাশ পড়েছে পুলিশের গুলিতে। তাদের অপরাধ ছিল তারা রাস্তায় নেমেছে প্রতিবাদ করার জন্য। যদি তাদের সেই প্রতিবাদ অযৌক্তিকও হয় অবৈধ কিন্তু না।
সেই শতাধিক লাশের কয়েক হাজার স্বজন আছে। কয়েক হাজার বন্ধুবান্ধব, প্রিয়জন আছে। সবাই যদি রাষ্ট্রের কাছে তাদের স্বজন হত্যার কারণ জানতে চায় রাষ্ট্র কি জবাব দেবে?
আবেগ অনেক আশ্চর্য্য একটা অনুভুতির নাম। সেই আবেগের সাথে প্রতিশোধের নেশা মিলিত হলে একজন মানুষকে ভয়ংকর হিংস্র বানিয়ে দিতে পারে। নিহতের স্বজনরা যদি কখনো হিংস্র প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে রাস্তায় নামে। জনগনের টাকায় কেনা সরকারের অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে যুদ্ধ ঘোষনা করে তখন কি সরকারের রক্ষিবাহিনী প্রতিরোধ করতে পারবে?
দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মানুষ আজরাঈলের বুকে লাথি মেরে হলেও নিজের অস্তিত্ব রক্ষার চেষ্টা করে।
(শাহজাহান আহমেদ)
০৩-০১-১৩
বিঃদ্রঃ রক্ষী বাহিনীর সদস্যগন কে এই স্ট্যাটাস থেকে একশত হাত দূরে থাকার জন্য অনুরোধ করা হল।
২| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
shapneel বলেছেন: গত দুই দিনে ৬০-৬৫ জন মানুষ মারা হল!!! মিডিয়া যতই হলুদ হোক না কেন কারা কাদের মারছে দেশের জনগন সবই জানে এবং দেখেছে। আমার প্রশ্ন হল আর কত মানুষ মারবে বা মরবে বা মারা হবে? এটা কি গনহত্যা না?
৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
এম.ডি জামান বলেছেন: জানিনা এর শেষ পরিণতি কোথায়?
৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
এম.ডি জামান বলেছেন: শাহবাগের আন্দোলন এবং বিচার বিভাগের ‘সমান্তরাল অবস্থান’ পরিস্থিতিকে আরও সংঘাতময় করে তুলেছে।
৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
shapneel বলেছেন: এই সরকারের আমলে সব কিছুর দাম বেড়েছে শুধু মাত্র একটি জিনিষের দাম কমেছে...বলুনতো সেটা কি??????
মানুষের জীবন
৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
হ্যারিয়ার টু বলেছেন: আক্রান্ত হলে জীবন বাঁচাতে গুলি চালাতে পারে। আইনেই আছে
৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
জীবনামৃত বলেছেন: আক্রান্ত হওয়ার মত পরিস্থিতি তৈরি করলে তো আক্রান্ত হতে হবেই.....
৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২১
"চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য, উচ্চ সেথা শির" বলেছেন: কালো বিড়াল এবং তার সাপোর্টার দূর হোক, নিপাত যাক................. গনতন্ত্রের বিরোধী দল দূর হোক নিপাত।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
তন্দ্রামোহ বলেছেন: বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশকে ভয়বহতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার এসব কথা বলে আপনাদের কি লাভ? আপনারা তো টিয়ারশেল আর শটগানের গুলি পাচ্ছেন উপহার?