![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
• ধুমপানের বদ অভ্যাসটা সামান্য আছে। ( ঈদে চাঁন্দে আর কি) •মানুষের সাথে মিশতে ভাল লাগে। তবে সবার সাথে না। যাদের মাথায় সামান্য পরিমান হলেও গিলু নামের বস্তুটি আছে তাদের সাথে। • গান শুনতে ভাল লাগে। প্রিয় শিল্পিঃ প্রিতম আহমেদ। কুমার বিশ্বজিৎ। চন্দনা মজুমদার। আইয়ুব বাচ্চু। প্রয়াত সন্জিব চৌধুরী। • বই পড়তে ভালবাসি। যে কোন বই। গল্প উপন্যাস কবিতা সব কিছু। রাতের বেলায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভুতের গল্প পড়ে ভয় পেতে ভাল লাগে। •রাত জাগতে ভাল লাগে। দু চোখে প্রচণ্ড ঘুম এবং সীমাহিন ক্লান্তি নিয়েও মাঝে মাঝে সারা রাত জেগে থাকি।
সঙ্গীত পরিচালক আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এর ভাইয়ের রহস্যজনক মৃত্যুর কারন সম্পর্কে পুলিশ বলেছে নারীঘটিত কোন ব্যাপার হতে পারে। তাঁর শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি! অথবা নেশা জাতীয় কিছু সেবনের ফলেও হতে পারে। সুরতহাল না করে কিছু বলা যাচ্ছেনা। যেখানে প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশ বলছে এই কথা। সেখানে শাহবাগীদের এক অংশ সহ অতি উৎসাহী কিছু আওয়ামি পন্থী বলছে এই ঘটনার সাথে জামাত শিবির জড়িত। তারা ঘটনার সত্যতা যাচাই-বাছাই করার প্রয়োজন বোধ করে না। কোন একটা ঘটনা ঘটল সাথে সাথে তাদের মন্তব্য জামাত শিবির করেছে। কেন এটা হবে? জামাত শিবির ছাড়া অন্য কেউতো করতে পারে।
জনগনের একটি অংশের ভিতরে 'যত দোষ, নন্দ ঘোষ' ধারনাটা প্রচার করতে পারাটা কোনভাবেই গনজাগরন আন্দোলনের সফলতা হতে পারেনা। তাতে লাভের চেয়ে ক্ষতিই বরং বেশী হবে। সকল ঘটনা,সকল দূর্ঘটনা মানেই যদি জামাত শিবির কর্ম বলে প্রচার করা হয় তাহলে তৃতীয় শক্তিরই লাভ। সেই সুযোগটা তারা কাজে লাগাবে না কেন। সব সুযোগ বারবার আসেনা। তৃতীয় পক্ষ সেই সুযোগে তাদের ব্যাক্তিগত শত্রুতা,হিংসা- প্রতিহিংসার লেনদেন চুকিয়ে ফেলবে। ভয় কি। দোষটাতো জামাত শিবিরের ঘাড়েই যাচ্ছে! এভাবে হয়ত স্বাধীনতা বিরোধী দল জামাতে ইসলামিকে ধ্বংস করা যাবে। কিন্তু সাথে সাথে দেশটাকে নিয়ে যাবে চরম সামাজিক অস্থিরতার দিকে। মানুষে মানুষে এখনো যতটুকু সামাজিক বন্ধন আছে তাও ছিন্ন হয়ে যাবে। ন্যয় বিচারের অভাবে,
কৌশলে সাম্প্রদায়িক হানাহানি সৃষ্টি করার কারনে সমাজ ব্যাবস্থাও ভেঙে পড়বে। দেশ এগিয়ে যাবে ভয়ংকর অস্থিরতার দিকে। তাতে সাধারন জনগনের ক্ষতি হলেও লাভবান হবে অন্য একটা পক্ষ।
জামাত শিবির খারাপ একটা দলের নাম। তার মানে এই নয় যে দেশের সকল নৈরাজ্য, হত্যা, গুম তারাই করছে! আসলে জামাত শিবির কতটুকু করছে আর অন্যরা কতটুকু করছে তার একটা হিসাব হওয়া প্রয়োজন। তদন্তের মাধ্যমে সত্যি ঘটনা উন্মাচন করা জরুরি। একটা নির্দিষ্ট গোষ্টির উপর চিরদোষী তকমা লাগিয়ে অন্যের দোষকে আড়াল করার চেষ্টা করা কিছুতেই কাম্য না। আমরা সাধারন জনগন। যাহা সত্য তাহাই আমাদের কাছে গ্রহনীয়। যাহা মিথ্যা তাহা বর্জনীয়। এইসব ধারাবাহিক নাটকের মুখস্ত সংলাপ না শুনিয়ে আমাদের পকৃত সত্যটা জানার সুযোগ করে দেওয়া হোক।
শহীদ মিনার ভাঙে আওয়ামিলীগ, ধরা পড়ে আওয়ামিলীগ। সংখালগুদের বাড়ি ভাঙচুর করে আওয়ামিলীগ, ধরা পড়ে আওয়ামিলীগ। রগ কাটে আওয়ামিলীগ, ধরা পড়ে আওয়ামিলীগ।
এত প্রত্যক্ষ প্রমান থাকার পরও তাদের বিরুদ্ধে শাহবাগিদের কোন প্রতিবাদ নাই। কোন সাক্ষ প্রমান না থাকা সত্বেও অন্য একটি গোষ্টিকে একই ঘটনায় দায়ী করে সাধারণ জনগনকে বিভ্রান্ত করে যাচ্ছে তারা। এমন যদি চলতে থাকে তাহলে অচিরেই দেশের আইন শৃংখলার উপর থেকে মানুষের শ্রদ্ধা উঠে যাবে।
(শাহজাহান আহমেদ)
মিশিগান, আমেরিকা।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
শাহজাহান আহমেদ বলেছেন: হুম তাই...।
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০২
শরিফ নজমুল বলেছেন: এটা আমাদের পুরাতন রোগ।
কবি গুরুও বলে গেছেন: যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন কেষ্টা বেটাই চোর!! আর আপনি যে শিরোনাম দিয়েছেন তাতো আর এমনি এমনি তৈরী হয়নি, এটা আমাদের ঐতিহ্যের নির্যাস!!
আইনকে তার মত চলতে দিতে পারলে তা দেশের জন্য অশনিসংকেত ই বয়ে আনবে।
কিনতু সময়টা এমন, গা বাচানোর জন্য সবাই স্রোতের পাংগাস হতে চায়, এগুলি নিয়ে কথা বলে তথাকথিত স্বাধীনতা বিরোধী হবার ঝুকি নিতে চায় না!!
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
সালটু বলেছেন: 'যত দোষ, জামাত ঘোষ'
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০১
স্বপ্ন অপূর্ণ বলেছেন: সব দোষই কেবল একটি দরের ওপর চাপানোর সংস্কৃতি থেকে সবাইকে ফিরে আসতে হবে ।তবেই প্রকৃত দোষিকে বের করা সম্ভব হবে এবং আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে থাকবে