নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শাহজাহান হোসেন আহমেদ, কবিতা, অকবিতা।

শাহজাহান আহমেদ

• ধুমপানের বদ অভ্যাসটা সামান্য আছে। ( ঈদে চাঁন্দে আর কি) •মানুষের সাথে মিশতে ভাল লাগে। তবে সবার সাথে না। যাদের মাথায় সামান্য পরিমান হলেও গিলু নামের বস্তুটি আছে তাদের সাথে। • গান শুনতে ভাল লাগে। প্রিয় শিল্পিঃ প্রিতম আহমেদ। কুমার বিশ্বজিৎ। চন্দনা মজুমদার। আইয়ুব বাচ্চু। প্রয়াত সন্জিব চৌধুরী। • বই পড়তে ভালবাসি। যে কোন বই। গল্প উপন্যাস কবিতা সব কিছু। রাতের বেলায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভুতের গল্প পড়ে ভয় পেতে ভাল লাগে। •রাত জাগতে ভাল লাগে। দু চোখে প্রচণ্ড ঘুম এবং সীমাহিন ক্লান্তি নিয়েও মাঝে মাঝে সারা রাত জেগে থাকি।

শাহজাহান আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটা বাঁধাই করা বই এর মধ্যে কোরআন থাকেনা। কোরআন থাকে মনে। বিশ্বাসে।

১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:০২

আমাদের দেশের নোংরা রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে আরো একটা জিনিষ যোগ হয়েছে। তা হল পবিত্র কোরআন শরিফ পুড়ানো!



গত এক বছর ধরে বাংলাদেশে যত খানা কোরআন শরিফের কপি পুড়ানো হয়েছে আমার মনে হয়না একসাথে পৃথীবির অন্য কোন দেশে তা হয়েছে! অন্য কোন অমুসলিম-প্রধান দেশেও কোরআনের এতটা অপমান হয়নি।

পবিত্র কোরআন হল প্রত্যেকটি মুসলমানের অতি সন্মানের, অতি আবেগের একটা জিনিষ। যে কোরআন পড়তে জানেনা তাঁর কাছেও কোরআনের একটা আলাদা সন্মান আছে। কোরআন কে চোখের সামনে রেখে একটা মিথ্যা কথা বলতেও মুসলমানদের কলিজা কেপে উঠে। প্রতিটা মুসলমানের ঘরে একটা হলেও কোরআন শরিফ থাকে। সে তা পড়তে পারুক আর না পারুক। একজন মুসলিম মনে প্রাণে বিশ্বাস করে কোরআন আল্লাহর বানী। সেই আল্লাহর বানীর যেন কোন অবমাননা কোন মুসলমান মেনে নিতে পারেনা।

সেই দুর্বলতাটাকে এখন কাজে লাগানো হচ্ছে! একটা দল কোরআন পুড়িয়ে সেটা অন্য দলের কাজ বলে প্রচার চালাচ্ছে! সাধারণ জনগনকে ক্ষেপিয়ে তুলার প্রচেষ্টা!



আশার কথা হচ্ছে তাদের সেই মিথ্যাচার জনগন বুঝে যাচ্ছে! যারা কখনোই কোরআন পড়েনা কোরআন পুরানোর দুঃখে তাদের কান্না-কাটিই বলে দেয় আসল ঘটনা কি!



যারা কোরআন পড়েনা। কোরআন কে ভয় করেনা তাদের কাছে কোরআন শরিফের একটা কপি আর একটা সাধারণ কাগজের বই একই কথা। কাগজের একটা বাঁধাই করা বই এর মধ্যে কোরআন থাকেনা। কোরআন থাকে মনে। বিশ্বাসে।

(শাহজাহান আহমেদ)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: জামায়াত-বিএনপি যেমন ধম নিয়ে অপরাজনীতি করছে। অপর পক্ষও এই সুযোগটা নিচ্ছে। তা বোঝেনই । আপনি জামায়াত বিএনপির ধমীয় অপরাজনীতির বিষয়টা লিখুন , তাহলে আপনাকে নিরপেক্ষ বলা যাবে। তা না হলে একটা খেতাব রয়েছেই। ছাগু। দুটো নিয়েই লিখুন । তা না হলে খেতাব জুটে যাবে।
আর একটা বিষয়, ধরমের নামে যেকোনো কিছু পোড়ানোই জায়েয??

আর আপনি বলছেন,
আশার কথা হচ্ছে তাদের সেই মিথ্যাচার জনগন বুঝে যাচ্ছে! যারা কখনোই কোরআন পড়েনা কোরআন পুরানোর দুঃখে তাদের কান্না-কাটিই বলে দেয় আসল ঘটনা কি!
তারা কোরান পোড়ানোর দুখে কাদেনি। কোরান বেঁচে তারা খায়। জীবিকার ওপর আঘাত হানলে মানুষ কাদবে না? তখন তো ধরমের সুযোগ নেবেই।

ধরমের নামে সব পুড়ানো জায়েজ নাকি?


২| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এই দেশে ধামিক নাই বললেই চলে। আছে ধমজীবি
পড়ার আহবান জানাই
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.