![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
• ধুমপানের বদ অভ্যাসটা সামান্য আছে। ( ঈদে চাঁন্দে আর কি) •মানুষের সাথে মিশতে ভাল লাগে। তবে সবার সাথে না। যাদের মাথায় সামান্য পরিমান হলেও গিলু নামের বস্তুটি আছে তাদের সাথে। • গান শুনতে ভাল লাগে। প্রিয় শিল্পিঃ প্রিতম আহমেদ। কুমার বিশ্বজিৎ। চন্দনা মজুমদার। আইয়ুব বাচ্চু। প্রয়াত সন্জিব চৌধুরী। • বই পড়তে ভালবাসি। যে কোন বই। গল্প উপন্যাস কবিতা সব কিছু। রাতের বেলায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভুতের গল্প পড়ে ভয় পেতে ভাল লাগে। •রাত জাগতে ভাল লাগে। দু চোখে প্রচণ্ড ঘুম এবং সীমাহিন ক্লান্তি নিয়েও মাঝে মাঝে সারা রাত জেগে থাকি।
যখন খালেদা জিয়াকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে তখন নাকি তার বেড রুমের ফ্রিজে বিদেশী মদ পাওয়া গিয়েছিল! আসলেই সংবাদটা সঠিক ছিল কিনা তার কোন প্রমান নাই। কারন সাংবাদিকদের সেখানে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
কিন্তু এই গুজব খবরটা নিয়ে তখন ফেসবুকে, ব্লগে তথাকথিত সুশীলদের উদ্যম নৃত্য শুরু হয়ে গিয়েছিল। আমাদের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ওয়াজেদ সংসদের মত একটি পবিত্র স্থানে দাড়িয়ে মাথা নাড়িয়ে-নাড়িয়ে, কন্ঠ দুলিয়ে-দুলিয়ে, সুরে-সুরে সেই কাহিনী বয়ান করেছিলেন! সেই বয়ানে তিনি যে কত বড় পরহেজগার মুমিন-মুসলমান সেটাও উল্লেখ করেছেন।
অথচ আমরা হাসিনা ওয়াজেদের এক সময়ের ব্যাক্তিগত সহকারী মতিউর রহমান রেন্টুর লেখা থেকে জানতে পারি তিনি মারাত্বক ফেন্সিডিলের নেশায় আসক্ত! এই বিষয়ে কিন্তু বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া কখনোই কটুক্তি করেনি। শুধু এটা না, রাজনৈতিক বিতর্ক ছাড়া খালেদা জিয়া কখনোই প্রতিপক্ষের ব্যাক্তিগত সমালোচনা করেনা। সেদিকে হাসিনা ওয়াজেদের এমন কোন বক্তৃতা নাই যেখানে তিনি অন্যকে ব্যাক্তিগত আক্রমন করেনি। শহীদ জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া, ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস, হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ, ডঃ কামাল হোসেন সহ অসংখ সন্মানীত ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে তিনি অকথ্য নোংরা ভাষায় আক্রমন করেছে। সেটা এখনো চলছেই। যার মনে যা আছে সেটা তাঁর আচার-ব্যাবহারেই প্রকাশিত হয়ে পড়ে।
আমরা যদি মতিউর রহমান রেন্টুর "আমার ফাঁসি চাই" বইটাকে সূত্র ধরে হাসিনা ওয়াজেদের প্রতিটি কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করি তাহলেই আমার বিশ্বাস সত্য বেড়িয়ে আসবে। আর এই কারনেই বাংলাদেশে বইটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
(রেন্টু যে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী ছিল সেটা প্রমানিত সত্য। প্রধানমন্ত্রীর সকল কর্মকাণ্ড সে প্রত্যক্ষ করেছে সেটাও যুক্তিযুক্ত। এখন তিনি ভুল লিখেছে না শুদ্ধ লিখেছে এটার দায়-ভার কেবল মাত্র তাঁর।)
...শাহজাহান আহমেদ।
২| ২৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
রেন্টু যে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী ছিল না, ছিল শেখ হাসিনার বাসভবনের কর্মি, (বয়)।
সে দির্ঘদিন এই চাকুরিতে থাকাতে তার প্রভাব অন্যন্ন কর্মিদের চেয়ে বেশী ছিল।
শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর তার নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও এসএসএফ এর পরামর্শে রেন্টুকে বর্খাস্ত করা হয়। এর কয়েক বছর পর রেন্টুকে বিএওপির কিছ লোক শফিক রেহমানের কাছে নিয়ে যায় ও হাসিনার কুতসা নিয়ে সত্য-মিথা একটা বই বের করে।
বাসার চাকর-বাকর খেদায়ে দিলে মালিকের বদনাম করবেই।
এই সব চাকর-বাকরদের কথা বিশ্বাস করতে নেই।
শফিক রেহমানের হাতে পরছিল চাকরটা, তার শিখানো কথা সত্যমিথ্যা মিশিয়ে এই কাহিনী বানানো হইছে।
৩| ২৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
আই লাভ ইউ, ম্যান বলেছেন: হাসিনা বাসার চাকর-বাকর খেদায়ে দিলেও ব্লগে তার এক কর্মি (বয়) ঠিকি হাজির!! (উপ্রের কমেন্টে প্রমান)
৪| ২৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
জগ বলেছেন: বাল বৈশাখী একজন বাল ভোকাল, সম্ভবত বাল সরকারের পেইড ব্লগার
৫| ২৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০২
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আই লাভ ইউ, ম্যান বলেছেন: হাসিনা বাসার চাকর-বাকর খেদায়ে দিলেও ব্লগে তার এক কর্মি (বয়) ঠিকি হাজির!! (উপ্রের কমেন্টে প্রমান)
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
ভিটামিন সি বলেছেন: হাসিনার শিক্ষার হাতে-খড়ি কমলাপুর বস্তিতে। তাই সে বস্তির ভাষা ছাড়তে পারে নি।