![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চেরী বাগান আজ কুমারী তারায় পরিপূর্ণ ঈশ্বরের ধ্যানে সেজদারত ভূমণ্ডল ক্ষমাপ্রার্থী তাবৎ জাহান এমন পূর্ণ্যবান সময়ে দেহত্বক ফেটে; এ কোন কাঙ্ক্ষা জাগে রাধাপুকুরে আগুনের তীব্র আঁচ ঝরে পড়ে অসংখ্য লোমকূপ [email protected] জন্ম- ২২শে সেপ্টেম্বর
সাংবাদিক দম্পতি খুনের বর্ষপূর্তিতে নারী এশিয়ান ম্যাগাজিনের উদ্যোগে সভা অনুষ্ঠিত
এক বছরেও রহস্য উদঘাটিত না হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ
লন্ডন ১২ ফেব্রুয়ারী : সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যাকান্ডের বর্ষপূর্তিতে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে নারী এশিয়ান ম্যাগাজিন। সভায় দীর্ঘ এক বছরেও রাষ্ট্রীয়ভাবে বহুল আলোচিত নৃশংস এই হত্যাকান্ডের কোনো রহস্য উদঘাটিত না হওয়ায় চরম বিস্ময় প্রকাশ করেছেন উপস্থিত সাংবাদিক-লেখক ও সাহিত্য-সংস্কৃতিকর্মীরা। সঠিক তদন্তের মাধ্যেমে চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচনের মাধ্যমে প্রকৃত খুনীদের খুঁজে বের করে শাস্তি বিধানের জন্য সরকারের প্রতি আবারো দাবী জানান তারা। বক্তারা বলেন, সরকারের প্রধান প্রধান নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা ও সামাজিক স্থিতিশীলতার প্রতিও সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। তারা অভিযোগ করে বলেন, সেই সময়ের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৪৮ ঘন্টার ভেতর খুনীদের খুঁজে বের করার ঘোষণা দিলেও আজ প্রায় ৮৭৬০ ঘন্টা পার হওয়ার পরও এর সাথে জড়িত খুনীদের ধরাতো দূরে থাক, সাংবাদিকদের লাগাতার আন্দোলনের পরও কোন এক অদৃশ্য কারণে এর কোনো রহস্যই উন্মোচিত করছে না সরকার। তারা বলেন, যখনই এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের বিচারের দাবীতে সরকারকে বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করা হয়, তখনই দেখা যায় নতুন আঙ্গিকে জজ মিয়া নাটকের অবতারনা হয়।
ঘাতকদের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া একমাত্র শিশু সন্তানটির অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বক্তারা বলেন, পৈশাচিক এই হত্যাকান্ডের পর সাগর-রুনির একমাত্র সন্তান মেঘের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নেয়ার ঘোষণা দিলেও বিগত এক বছরের মধ্যে তিনি তার কোনো খোঁজ-খবরই নেননি। র্যাব, পুলিশ ও সরকারের অনেকগুলো গোয়েন্ধা সংস্থা থাকা সত্ত্বেও চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকান্ডের কোন রহস্য উদঘাটন না হওয়ায় উপস্থিত সবাই বিষ্ময় প্রকাশ করেন। সভায় বক্তারা সাগর-রুনিসহ বিগত দিনসমূহে সংঘটিত সাংবাদিক খুন এবং বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া সাংবাদিক নির্যাতনের সুষ্ঠ তদন্ত ও বিচারের দাবী পূণর্ব্যক্ত করেন।
গত ১১ ফেব্রুয়ারী, সোমবার বিকেলে পূর্বলন্ডনে ইউকে বিঙ্গলি কার্যালয়ে নারী ম্যাগাজিন সম্পাাদক শাহনাজ সুলতানার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন Ñ বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিষ্ট মাসুদ রানা, বিশিষ্ট সাংবাদিক কলামিষ্ট নজরুল ইসলাম বাসন, কবি-সাংবাদিক আবদুল কাইয়ুম, সংস্কৃতিকর্মী আরিফ ..., লিলা মিয়া ও আফরোজা শফিক, কমিউনিটি এক্টিভিস্ট তরুণ ব্যবসায়ী সাবু নেওয়াজ, সাংবাদিক শেখ মতিউর রহমান বাবলু, এটিএন বাংলা ইউকে’র হেফাজুল করিম রাকিব, চ্যানেল আই ইউরোপের ইমরান প্রমুখ।
নারী এশিয়ান ম্যাগাজিন সম্পাদক কবি শাহনাজ সুলতানা তাদের আহবানে সাড়া দিয়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বহুল অলোচিত এই হত্যাকান্ডের বিচারের দাবীতে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের চলমান আন্দোলনের সাথে সংহতি প্রকাশ করে আগামী ১১ মার্চ সমাবেশ এবং বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ এবং এই হত্যাকান্ডের সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদের এই আন্দোলন অব্যহত থাকবে বলে ঘোষনা দেন।
সংবাদ প্রেরক
আব্দুল কাইয়ুম
লন্ডন
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:১৭
আহম কামাল বলেছেন: " পৈশাচিক এই হত্যাকান্ডের পর সাগর-রুনির একমাত্র সন্তান মেঘের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নেয়ার ঘোষণা দিলেও বিগত এক বছরের মধ্যে তিনি তার কোনো খোঁজ-খবরই নেননি "।
বারে !
সাগর-রুনি জাতির কে হন !!
আর 'মেঘ' ? সে তো অন্ধকারে ঢাকা। অন্ধকারকে কেউ আগলে রাখে না কি- তা দূর হোক।
জানেন তো, আঁধার থাকলেও বিপদ। আলো ছড়ালেও রক্ষে নাই।
কারণ, আঁধারে কে, কখন, কোথায় ঘুরে বেড়ায়। আর বিষাক্ত নখের আঁচরে মাংস খুলে নিবে কে জানে।
আবার, আলো আসলেই তো প্রতারকদের বিচ্ছিরী, বিকৃত চেহারা ভেসে উঠবে। জাতি ওদের আসল রূপটা চিনে নেবে।
আমরা জানি, আঁধার থাকবে না- পেরিয়ে যাবে। আঁধার যতো গভির হবে আলো ততো কাছে আসবে। আলো আসবেই।
মেঘ কেটে সূর্য উদয় হবে। সূর্যের তীক্ষ্ণ আলোক রস্মিতে ওদের গায়ের ত্বক ঝলসে যাবে। ওরা "বাঁচাও, বাঁচাও"- বলে চিৎকার করবে।
কিন্তু, কেউ ওদের বাঁচাতে পারবে না।
অতঃপর, ওরা ভুমিতে হামাগুড়ি দেবে।
আর, ওপর থেকে একবার মেঘেরা গর্জে উঠবে এবং বজ্র বর্ষণ করবে। আরেকবার তির্যক আলোক রস্মিতে ওদের জ্বালিয়ে পুড়িয়ে অঙ্গার করবে।
এভাবেই প্রকৃতি ওদেরকে ধ্বংসের কবলে নিক্ষেপ করবে।