নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের বড় দুঃসময়ে আদানী পাওয়ার আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে

১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৭



একটি গল্প বলি। বুঝতে সুবিধা হবে। সাগর আর রিয়াদ দুই বন্ধু। একদিন তারা মরুভূমিতে বেড়াতে গেলো। কোন কারণে, সাগর রিয়াদকে একটি থাপ্পর মেরে বসলো। এতে করে রিয়াদ মনে খুব ব্যাথা পেলো। সে তখন বালুতে লিখলো- "আজ আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু আমাকে অকারণে একটি থাপ্পর মেরেছে।"

যাহোক, তারা আবার পথ চলতে থাকলো। একটা জায়গায় একটি নদীর মতো পেয়ে তারা গোসলে নামলো। কিন্তু, তারা জানতো না সেখানে চোরাবালি ছিলো। রিয়াদ সেই চোরাবালিতে ডুবে যেতে আরম্ভ করতেই সাগর তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করলো।

চোরাবালি থেকে উঠে রিয়াদ এবারে একটি পাথরে খোদাই করে লিখলো- "আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু আজ আমার প্রাণ রক্ষা করেছে।"
সাগর খুব অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলো, আমি জখন তোমায় থাপ্পর মারলাম,

তুমি তা বালুতে লিখলে, আর, এখন প্রাণ রক্ষা করায় পাথরে খোদাই করে লিখছো! ব্যাপারটা কি?'

তখন রিয়াদ তাঁর বন্ধুকে বললো- 'কেউ যদি তোমায় কষ্ট দেয় তাহলে তা বালুতে লিখে রাখা ভালো, যাতে দয়ার বাতাস সেই বালুকে উড়িয়ে দিয়ে কষ্টকে ভুলিয়ে দিতে সাহায্য করে। কিন্তু, কেউ যখন তোমার বিপদে পাশে এসে দাঁড়ায় বা তোমার জন্যে ভালো কিছু করে, তা পাথরে খোদাই করে রেখে দাও যাতে শুধু তুমি নও তোমার ভবিষ্যৎ প্রজন্মও তা মনে রাখে।'

ধন্যবাদ নিরন্তর, আদানী পাওয়ারকে। বাংলাদেশে বড় দুঃসময়ে আপনারা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। নাহলে, পায়রা বিদ্যুৎ প্রকল্প ফেইল করার ফলে আমাদের দেশ শ্রীলংকার মতো পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারতো।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: সহমত ভাই।

আদানীর বিদ্যুৎ যে বাংলাদেশের জন্য কত জরুরি, পায়রার টাকা বকেয়া না পরলে আমরা বুঝতেই পারতাম না।
আদানির সাথে আরো চুক্তি করা হোক এবার।

১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আমাদের দেশের মানুষদেরও তা বুঝতে হবে।

ধন্যবাদ।

২| ১১ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৩

কামাল১৮ বলেছেন: বিদ্যুৎ ব্যবহারে আমাদের আরো সাবধান হওয়া দরকার।

১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আমরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবস করছি কি?

ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

নতুন বলেছেন: আদানী ব্যবসায়ী, ব্যাবসায়ীরা কখনো উপকার করেনা।

তারা ব্যবসা করে।

আমাদের দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধকরে রাখা হয় যাতে আদানীর বিদ্যুৎ আমদানী করা যায়। এবং জনগন এমন পোস্টে ধন্যবাদ জানায়।

ব্যবসায়ী পরিকল্পনা ১০০% সফল ভাবে বাস্তবায়ন হয়েছৈ।

১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


পায়রা প্রজেক্টের ফেইলিওরের কথা আদানী পাওয়ারের জানার কথা না।

ধন্যবাদ।

৪| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্যাবসায়ীরা কখনো উপকার করেনা। তারা ব্যবসা করে।
উপকার করে সরকার। হাজার কোটি টাকা খরচ করে বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করে কোটি কোটি টাকা দিয়ে কয়লা কিনে ১৫-২০ টাকার বিদ্যুৎ ৫ টাকায় পাবলিকের কাছে বিক্রি করে। সরকারি কর্তা পায়াদারা কেন্দ্র তৈরি করতে যন্ত্রপাতি কিনতে কয়লা কিনতে দুর্নিতি করে। অভিজ্ঞতার অভাব আর নির্বুদ্ধিতায় অপচয়ও করে বিপুল।
উন্নত দেশে এসব করে বেসরকারি কম্পানী। বাংলাদেশে এখনো সেই পর্যায়ে যায় নাই। দুর্নিতি অপচয় কমাতে বাংলাদেশে সরকারি নির্মান ডেভেলপমেট করতে হবে ১০০ ভাগ 'টার্ন কি' পদ্ধতিতে। এতে দুর্নিতি অপচয় কম হবে।

আমি মনে করি আদানী চুক্তি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেষ্ট চুক্তি।
যদিও সর্বমহল প্রচন্ড গুজব অপপ্রচার চালানো হয়েছে আদানী চুক্তির বিরুদ্ধে।
ভারতের ঝাড়খণ্ডে নির্মিত আদানি গোষ্ঠীর গড্ডা কয়লাভিত্তিক কেন্দ্র থেকে ২৫ বছর বিদ্যুৎ কিনবে বাংলাদেশ। এই বিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে ভারতেই প্রবল বাধা ছিল। আদালতে মামলাও হয়েছে। বিদ্যুৎ ট্রান্সমিশন লাইন পশ্চিমবংগ অঞ্চলে সবচেয়ে প্রচন্ড বাধা, পশ্চিমবংগ জামাতি তৃনমুল সমর্থনে হরতালও আহবান করা হয়েছিল। আর বাংলাদেশে প্রবল শুশীলিয় অপপ্রচারে আদানি হয়ে গেছে একটা গালি।

আদানি বিদ্যুত কি খারাপ?
বিদ্যুতকেন্দ্র তৈরির ঝামেলা নেই, জমি অধিগ্রহন নেই, নির্মান টেন্ডার নেই, পরিবেশ ক্ষতি নেই। ইঞ্জিনিয়ার কর্মচারি বেতন দেয়ার ঝামেলা নেই, কয়লা কেনার ভেজাল নেই, ডলারের চিন্তা নেই, দেশের এক পয়শাও ইনভেষ্ট নেই। অতচ পায়রা-রামপালের দামে অফুরন্ত বিদ্যুৎ।
বাংলাদেশের পরামর্শে ২৫ বছর একটানা শুধু বাংলাদেশের জন্যই বিদ্যুৎ কেন্দ্র করেছে গৌতম আদানি। বিদ্যুৎ দিতে না পারলে আদানির জরিমানা। আমারাও ৩৩% বিদ্যুৎ কিনতে না পারলে জরিমানা (মানে ক্যাপাসিটি চার্জ)
ক্যাপাসিটি চার্জ নিয়েও অপপ্রচার আছে ব্যাপক।
আমার কথা হচ্ছে সরকার বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট নিজেই করলে কোন কারনে জেনারেশন বন্ধ থাকলে অপারেটিং ফুয়েল কষ্ট, ইঞ্জিনিয়ার কর্মচারি বেতন কি দিতে হইতো না? সেটা তো ক্যাপাসিটি চার্জ এর চেয়ে অনেক বেশি।

৫| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৩০

নতুন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আপনাকে আয়ামীলীগের তথ্য মন্ত্রীর পদের জন্য আমি অনেক আগেই শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করবো বলেছি।

যদিও আপনি দলকানা তাই বাংলাদেশের ভালো মন্দ বুঝতে পারবেনা না। আয়ামীলীগ ভালো কাজ করেছে সেটা বুঝতে পারবেন।

এই যে আদানী কোটি কোটি টাকা বিনিওগ করলো তিনি কি লসে বিদ্যুৎ দেবেন?

তিনি যদি ১৫-২০ টাকায় বিক্রি করেন তবে তার উতপাদন খরচ কত?

আমাদের সরকার যদি দূনিতি বন্ধ করে বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালাতে না পরে তবে তারা অযোগ্য সরকার।

আমি জনগনের টাকায় বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু করে এবং পুরানো গুলি চালু রেখে যতটা কমে জনগনকে বিদ্যুৎ দেওয়া যায় সেটার ব্যবস্থা করবো।

আপনি যেহেতু আয়ামীলীগের নেতা তাই আপনার কথার কোন দামই নাই।

৬| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি বিদ্যুৎ, পানি এবং গ্যাস কোনোদিন অপচয় করি না।
আমি সব সময় মানুষকে অনুরোধ করি অপচয় বন্ধ করতে।

১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


ধন্যবাদ নিরন্তর।

৭| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:০০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধন্যবাদ আদানী।

৮| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আদানীর উৎপাদন খরচ শুন্য টাকা।
কারখানা আদানির, কয়লাও ফ্রী, অষ্ট্রেলিয়ার খনি আদানী অনেক আগেই কিনে নিছে। কয়লা আনবে আদানীর নিজস্ব জাহাজে। জাহাজী খালাশিও নিজের। ফ্রীতে।
আদানী একজন ব্যাবসায়ী। লাভ করবে না কেন? লসে বেঁচবে?
যতদুর জানা যায়, রামপালের মত আরেকটি বিদ্যুতকেন্দ্র তৈরি করার আদানী ছিল একজন বিডার। জমি ও তহবিল, পরিবেশ ইত্যাদির ভ্যাজালে হাসিনা সেটা বাদ দিছিল। পরে আদানী একটি বিকল্প প্রস্তাব দিল।
বিদ্যুতকেন্দ্র ভারতের জমিতে তৈরি করবে আদানী, বাংলাদেশের কিছু করতে হবে না টাকাও লাগবে না। শুধু অন্তত ৩৩% বিদ্যুৎ কিনতে হবে রামপালের দামে।

আদানি বিরোধী নতুন সাহেবদের কাছে জিজ্ঞাসা, যদি উল্টোটা হত, তাহলে কি মেনে নিতেন।
বাংলাদেশের জমিতে ভারতের জন্য একটি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করে ১০০% বিদ্যুৎ ভারতে দেয়া হলে সেটা কি মেনে নিতেন জনাব?

৯| ১২ ই জুন, ২০২৩ ভোর ৫:৪৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: কারখানা তৈরী করতে, খনি কিনতে, transport, শ্রমিক খরচ সবই লাগে। ০ টাকা! :) ... হলেই সম্ভব। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বের মত নেতৃত্ব তার দলের ভিতর কাউকে দেখছি না। তবে বিদ্যুৎ এর জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন, সেটা যে পথ অবলম্বন করেই হোক। এতে উনাকে ১০০ তে ১০০ দেওয়া যায়।

১০| ১২ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৮:২৬

শেরজা তপন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আদানীর উৎপাদন খরচ শুন্য টাকা।
কারখানা আদানির, কয়লাও ফ্রী, অষ্ট্রেলিয়ার খনি আদানী অনেক আগেই কিনে নিছে। কয়লা আনবে আদানীর নিজস্ব জাহাজে। জাহাজী খালাশিও নিজের। ফ্রীতে।

~ ভাইরে এই কথা শুনে আমি হাসতে হাসতে শ্যাষ!!!! কয়লা উত্তোলন ও ফ্রি কারণ আদানীর ফ্যামিলি নিজেরা কয়লা উত্তোলন করে। আর জাহাজের খালাসী নাবিক সব তাঁর পরিবারের লোক জন (বেতন নাই/ খাওন দাওন যার যাত নিজের পয়সায়) । জাহাজ চলে সোলার পাওয়ার আর এয়ার টারবাইনে-সেই সোলার প্যানেলও আদানী নিজের ঘরে বইস্যা তৈয়ার করছে। =p~ =p~

১১| ১২ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১১:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শেরজা তপন - অঙ্ক মাষ্টারের মত পদে পদে ভুল ধরলে তো হবে না।

আদানীর উৎপাদন খরচ শুন্য টাকা।
সেটা কথার পৃষ্ঠে কথা। কোন কিছু মিন করা হয় নি।
নতুন বলছিল এত লাভ করবে উৎপাদন খরচ কত? সেটা সেই কথার পৃষ্ঠে কথায় 'শুন্য টাকা' এসেছে।

আমি যা বলতে চেয়েছিলাম - আদানি যদি কম টাকায় বা শুন্য টাকায় উৎপাদন করে সেটা কি শুন্য টাকায় বেচবে?

১২| ১২ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯

নতুন বলেছেন: @ হাসান কালবৈশাখী ভাই আপনি আসল জিনিস। পাক্কা আয়ামীলীগার।

আপনি অবশ্যই প্রতিদিন রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার কিনে খান।

কারন তাহলে শুধুই পেকেট খুলে খাবেন। কোন ঝামেলা নাই।

নিজের বাসায় রান্না করা কত ঝামেলার কাজ।

সময়+তেল খরচা করে দোকানে গিয়ে চাল/ডাল/তরকারি কিনে আনা, ফ্রিজে রাখা, সময়/শ্রম দিয়ে তরকারী কাটা/রান্না করা।

তারচেয়ে উবারইটে ওডার করে ক্রেডিট কাড দিয়ে ডেলিভারি নেবেন। শুধুই প্যাকেট খুলে খাবেন।

নিজে সেটা করবেন না কারন তাতে আপনার পরিবারের মাসের খাবার খরচ ১০ গুন বেশি হবে।

কিন্তু আপনি অবশ্যই রান্নার ঝামেলায় জাবেন না যদি আমার একটা ক্রেডিট কাডে আপনি ওডার করতে পারেন।

তেমনি শেখ হাসিনা আদানী থেকে বিদ্যুৎ কিনে দিচ্ছে। তার কোন সমস্যা নাই কারন বিলটা দেশের জনগনের টাকা থেকে দিচ্ছে।

এই ভন্ডামী কেন করে মানুষ বুঝিনা। নিজে কস্ট করে বাড়ীতে রান্না করে খরচ কমায় কিন্তু দেশের মানুষের বিদ্যুৎ নিজেরা উতপাদন না করে বাইরে থেকে ডেলিভারি নিচ্ছে সেটার পক্ষে কথা বলে কারন টাকা তো জনগনের নিজের না।

১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


কি আশ্চর্য!!!

বাংলাদেশের মানুষ অনেক অপ্রয়োজনীয় জিনিস বিদেশ থেকে কিনে আনে।

তাহলে, বিদ্যুতের মতো অতি প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে আনতে পারবে না কেন!!!????

তেলও একটা এনার্জি। সেটা তো কিনে আনতে হয় বিদেশ থেকেই।

এছাড়া, বাংলাদেশ তো তার প্রয়োজনীয় এটমিক রিয়েক্টরের কাজ করে যাচ্ছেই। সময় হলেই সেখান থেকেই বিদ্যুৎ আসবে।

কিন্তু, তার আগে কি দেশের মানুষ বসে থাকবে? সরকার কি প্রয়োজনীয় ব্যাকআপ রাখবে না?



১৩| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫

নতুন বলেছেন: আমি মনে করি আদানী চুক্তি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেষ্ট চুক্তি।
যদিও সর্বমহল প্রচন্ড গুজব অপপ্রচার চালানো হয়েছে আদানী চুক্তির বিরুদ্ধে।


ভাই শেখ হাসিনাকে বলে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটা সবচেয়ে বেস্ট চুক্তি করেন।

আমাকে একটা ১০০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রের লাইসেন্স করাইয়া দেন। আমিও একটা দেশ সেবা করি। B-))

আপনি লাইসেন্স করাইয়া দেন। বিনিয়গ ভুতে যোগার করবে। ১৮ কোটি মানুষের দেশে বিদ্যুৎ বিক্রির চুক্তির চেয়ে ভালো ব্যবসা বর্তমান বিশ্বে কমই আছে।

১৪| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: যেমন পোস্টদাতার পোস্ট তেমনই হাসান কালবৈশাখীর পোস্ট দুইটাই পিউর বিনোদন।

১৫| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: হাসান কালবৈশাখীর কমেন্ট হবে

১৬| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কি আশ্চর্য!!!
বাংলাদেশের মানুষ অনেক অপ্রয়োজনীয় জিনিস বিদেশ থেকে কিনে আনে।
তাহলে, বিদ্যুতের মতো অতি প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে আনতে পারবে না কেন!!!????
তেলও একটা এনার্জি। সেটা তো কিনে আনতে হয় বিদেশ থেকেই।
এছাড়া, বাংলাদেশ তো তার প্রয়োজনীয় এটমিক রিয়েক্টরের কাজ করে যাচ্ছেই। সময় হলেই সেখান থেকেই বিদ্যুৎ আসবে।
কিন্তু, তার আগে কি দেশের মানুষ বসে থাকবে? সরকার কি প্রয়োজনীয় ব্যাকআপ রাখবে না?


আজিব কথা কইলেন আপনি। আপনি উদ্দোগতা। আপনার সম্পর্কে যেটুকু বুঝেছি তাতে মনে হয়েছিলো।

আপনিও যদি দেশের বিদ্যুৎ ব্যাস্থাপনার দায়ীত্বে থাকতেন তবে দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রথেকেই কম খচরে দেশের চাহিদা মেটানোর জন্য বিদ্যুৎ উতপাদন করতেন।

আপনার আগের পোস্টের ব্যবসায়ী ভাবনার কথায় তাই মনে হয়েছে যে এই রকমের চ্যালেন্জ সামাল দেবার মতন সাহস আপানর আছে।

বিদ্যুৎ দরকার হলে কিনে আনবে সেটা ঠিকই আছে।

কিন্তু দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলি বিকল হচ্ছে আর কুইকরেন্টাল/আদাণীর বিদ্যুৎ কিনে আনছে সেটার পেছনে অবশ্যই দেশের ক্ষতি এবং একটা পক্ষের লাভের মোটিভ আছে।

১২ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



দেশের বিদ্যুৎ বিভাগ বি,এন,পি-পন্থী লোকদের দখলে ছিলো। অরাজকতা করছিলো। খাম্বা বসিয়ে দূর্নীতি করছিলো।

ওরা স্যাবোটাজ করে থাকতে পারে।

এমনকি সেটা তাদের প্রভাব পাশ কাটিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিলো না সরকারের। অন্তত সরকারের মেয়াদের প্রথম দিকে।

আফ্র, আমাদের কষ্ট করা শিখতে হবে, সীমিত সময়ের জন্যে।

ধন্যবাদ।

১৭| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫

তানভির জুমার বলেছেন: আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দালালী দাব দিন। আদানী থেকে ১২-১৬ টাকায় এক ইউনিট বিদ্যুৎ কিনতে হয়। পায়রা থেকে ৭-৮ টাকা ইউনিট বিদ্যুৎ পাই।

১২ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



আমি আওয়ামী লিগের কোন নেতা নই, এমনকি কর্মীও নই।

কিন্তু, যদি কখনো দালালী করতে হয়, আওয়ামী লিগেরই করবো।


আর, দেশের স্বার্থ বুঝার চেষ্টা করুন। বাচ্চাদের মতো অবুঝ হইয়েন না।

ধন্যবাদ।

১৮| ১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


উন্নত দেশে বিদ্যুৎ গ্যাস টেলিফোন এসবের মত ইউটিলিটি ব্যবসা সরকার করে না। সরকার এসব কাজে হাত দিলে বিপুল দুর্নীতি এবং অপচয় হয়। আমেরিকায় বিদ্যুৎ গ্যাস টেলিফোন সব ইউটিলিটি সার্ভিস করে বেসরকারি কোম্পানি। একমাত্র ডাক বিভাগ বাদে। মানুষ সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে সেই ডাক বিভাগ বছরে এক বিলিয়ন ডলার অপচয় করে।
এজন্যই আমি বলছি সরকার বড় ব্যবসায় ইনভলব হওয়ার দরকার নাই। সরকার শুধু রেগুলেট করবে। সার্ভিস দিবে বেসরকারি কম্পানী। প্রতিযোগিতা মূলক মূল্যে।
দুর্নিতি অপচয় কমাতে বাংলাদেশে সরকারি ইউটিলিটি জেনারেশন, প্রোডাকশন, নির্মান ডেভেলপমেট করতে হবে ১০০ ভাগ 'টার্ন কি' পদ্ধতিতে। এতে দুর্নিতি অপচয় কম হবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.