নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজার ক্ষত ঢাকতে পৃথিবীতে কেউ নেই?

০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭

বাংলাদেশে কিউবার অনারারি কন্সুলার জনাব ওবেইদ জায়গীরদার আমাকে আজ লিখেছেন-

ক্ষতের উপর ব্যান্ডেজ করতে যে গজ (gauze) কাপড় ব্যবহার করা হয় তার উদ্ভাবন হয় ১৬০০ শতাব্দীতে ফিলিস্তিনের গাজায়। গাজা থেকে গজ। স্প্যানিশ শব্দে এই গজ কে এখনও ডাকা হয় গাজা, ফ্রেঞ্চে গাজে, গ্রীকে গাজা ইত্যাদি।

সারা বিশ্বের ক্ষত ঢাকতে গাজা উপহার দিয়েছে গজ কাপড়, অথচ সেই গাজার ক্ষত ঢাকতে আজ আর কেউ নেই।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: হামাস নির্মূল হলেই গাজায় শান্তি ফিরে আসবে।
আর হামাস কে নির্মুল করবে আমেরিকা।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



গুড! চমৎকার মন্তব্য।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


গাজার ক্ষতে পঁচন ধরেছে,সহসা মুক্তি নেই।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:




হামাস যে কাজ করেছে, ইহা কি ফিলিস্তিনীদের জন্য দরকারী কাজ ছিলো?

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হিটলারের নৎসী বাহিনীর বর্বরতাকে ঠেকাতে গিয়ে বৃটেন লক্ষ লক্ষ জর্মান নারী, পুরুষ শিশু হত্যা করেছে, বৃটেনের যত লোক মারা গিয়েছিলো তারচেয়ে কয়েকগুন বেশী জার্মান নাগরিক হতাহত হয়েছিলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে। তার মানে এই না যে বৃটেন ভুল করেছিলো, নৎসী বাহিনীকে নির্মূল না করতে পারলে আজ বৃটেনেরর অস্তিত্বই থাকতো না।

আপনি যখন কোন পিপড়ার ঝাঁকের উপর দাড়ান তখন দুই একটি পিপড়া আপনাকে কামড়ে দিলে আপনি কিন্তু শুধু ওই দুই একটি পিপড়া খুঁজে খুঁজে মারতে যান না বরং আপনি পুরো পিপড়ার ঝাঁকটিকে পা দিয়ে পিষে ফেলেন; যুদ্ধ এবং প্রকৃতিক দূর্যোগ ঠিক এভাবেই কাজ করে। তাছাড়া স্বয়ং আল্লাহ পাক যখন কোন জাতির উপর গজব নাজিল করেন তখন কিন্তু পাইকরী চুক্তিতেই তাদের শ্বাস্তি প্রদান করেন। আসলে দুষ্টের দমন করতে গেলে কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হবেই, তবে ক্ষয়ক্ষতি যতটা কম হয় সে দিকে লক্ষ রাখতে হবে।

ধন্যবাদ।

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৫

প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: @জ্যাক স্মিথ,আপনার পাশের ফ্ল্যাটের কেউ সন্ত্রাসী হবার কারণে যদি আপনাদের পুরো ভবনটিই উড়িয়ে দেওয়া হতো তাহলে পিঁপড়া মারা তত্ব ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারতেন। কিন্তু এখানে পিঁপড়া তো বিনা কারণে কামড় দেয়নি,দেওয়া পিঁপড়াদের অভ্যাসও নয়।আপনি যদি তাদের মাড়িয়ে দেন, বাসা মাড়িয়ে দেন কিংবা বাসার খুব কাছ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকেন তবেই তারা কামড়ায়।এর বদলে সবাইকে পিষে ফেলা মানুষের কাজ নয়।ছোটবেলায় খেলার সময় যখন বুঝতে পারতাম পিঁপড়ার বাসায় পা পড়েছে তখনই লাফ দিয়ে সরে জুতাজোড়া ছুঁড়ে ফেলে এক পা দিয়ে আরেক পা ঘষতে থাকতাম। কিন্তু ইহুদিরা তা না করে পিঁপড়ের বাসাই জ্বালিয়ে দিচ্ছে।তাদের উচিত দখলকৃত ভূখন্ড ফিরিয়ে দিয়ে দ্বি রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধান করা।
আপনি বলেছেন, যুদ্ধ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঠিক এভাবেই কাজ করে।সহমত।
কিন্তু ইহুদিরা চাইলেই নিরপরাধ মানুষের রক্তপাত অনেকাংশে কমাতে পারত।
যারা নিরপরাধ মানুষের হত্যা ও গণহত্যা সমর্থন করে তারা হয় ঠুলি পরা পশু নতুবা দুপেয়ে শেয়াল।

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভাই কি আমার মন্তব্যে রাগ করেছেন?
আসলে আন্তর্জাতিক বিষয়ে আমি জ্ঞানশূণ্য মানূষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.