![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের এই ক্ষণস্থায়ী জীবনটা যেন কেমন!!কে আপন, কে পর, কে বাঁধিয়া রাখিবে বুকের পর তা বুঝা বড়ই দায়।
বাংলাদেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী ও ইন্টারপোলের রেডকর্নার প্রাপ্ত আসামি সুব্রত বাইন নেপালের জেল থেকে পালিয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে সুব্রত বাইন জেলের ভেতর থেকে ৭৭ ফুট লম্বা সুড়ঙ্গ তৈরি করে ওই সুড়ঙ্গ দিয়ে পালিয়ে যায় বলে নিশ্চিত করেছে ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। তার সঙ্গে পালিয়েছে নেপালে সাজাপ্রাপ্ত আরও ১১ জন আসামি। এরা জেল থেকে পালিয়ে ভারতে লুকিয়ে আছে বলে জানা গেছে। নেপাল পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুধু সুব্রত নন, ওই সুড়ঙ্গ খুঁড়তে তাকে সাহায্যকারী আরও ১১ জন সাজাপ্রাপ্ত আসামি তার সঙ্গে পালিয়ে গেছে। এর মধ্যে ৫ জন ভারতীয় ও ৬ জন নেপালি বন্দী। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই জালনোট তৈরি ও পাচার, ডাকাতি, চোরাচালানসহ একাধিক অভিযোগ আছে। খবর বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
সূত্রটি আরও জানায়, পলায়নকারী অন্য আসামিরা হলেন ভারতের সুভাষ যাদব, সরফরাজ আলম, জাকির মিঞা, দীনেশ যাদব (বামবাম), ধীরেন্দ্র যাদব ও নেপালের রবীন যাদব, বিনায়ক যাদব, রমেশ সদা, মমতাজ আলম, ফারুক মিঞা ও দিনেশ ঝাকে। আলি আশরাফ আনসারি ওরফে সুব্রত বাইন ওই ১১ জন বন্দীকে নিয়ে অনেক আগে থেকে জেল ভেঙে পালানোর পরিকল্পনা করে। এরা জেলের ভিতরে আসবাবপত্র ও টুপি তৈরির কাজ করত।
গত কয়েক মাস ধরেই এরা কাজের অবসরে ও রাতে সুড়ঙ্গ তৈরি করছিল। সুড়ঙ্গ খোঁড়ার জন্য ব্যবহার করা যন্ত্রপাতি একটা টেবিলের ভিতরে লুকিয়ে রাখত। আর ওই টেবিলটাকে সুড়ঙ্গের মুখে বসানো হয়েছিল- যাতে বাইরে থেকে দেখা না যায়। সুড়ঙ্গের একটি মুখ ছিল জেলের ভিতরে বাঁশের আসবাব কারখানায়, আর অন্য মুখটা ছিল জেলের বাইরে ধানক্ষেতে। বাঁশ কাটার ছুরি দিয়ে ২০ ইঞ্চি চওড়া ও ২২ ইঞ্চি উচ্চতার সুড়ঙ্গটি কাটা হয় খুব দক্ষতার সঙ্গে। জানা গেছে, শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ২০০৪ সালে বাংলাদেশ পুলিশের তাড়া খেয়ে সীমান্ত পার হয়ে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়ার তেহট্টে যান। এখানে তিনি ফতে আলী বা শুভ্র পরিচয়ে বসবাস শুরু করেন। এরপর তিনি চলে যান নদীয়ার করিমপুরে।
সুব্রত ২০০৫ সালে স্ত্রী বিউটির নামে বাড়ি কিনে দক্ষিণ কলকাতার কড়েরা থানা এলাকায়। সেই বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের বিশেষ টাস্কফোর্সের (এসটিএফ) গোয়েন্দারা। তার কাছ থেকে বেশকিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। অস্ত্র আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে শিলিগুঁড়িতে যান। সেখান থেকে নেপালের ঝাপা জেলার সীমান্ত এলাকা কাঁকর ভিটার সুসারি এলাকায় থাকতে শুরু করেন।
২০০৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর এসটিএফ সদস্যরা সুব্রত বাইনকে ধাওয়া করলে তিনি নেপাল সীমান্তের কাকরভিটা শহরে ঢুকে পড়লে সেখানকার পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
সুব্রত বাইনকে প্রকাশ্যে অশোভন আচরণের (নুইসেন্স ইন পাবলিক) দায়ে পূর্ব নেপালের ভাদ্রপুর জেলে রাখা হয়। গত বৃহস্পতিবার রাতে সেখানের জেল থেকে পালিয়ে যায় সুব্রত। সূত্রটি আরও জানিয়েছে, ভারতে প্রবেশ করে বাংলাদেশে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন সুব্রত। তাই ভারতীয় সীমান্তে পুলিশকে অ্যালার্ট করা হয়েছে।
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪০
সািকল খান বলেছেন: মজা পাইতাছেন!!!!
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০৪
বাঁধলেই বাঁধন বলেছেন: এতো কিছু কারার পরেও খালাশ পায় !
সাব্বাস ব্যাটা .....
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪১
সািকল খান বলেছেন: :-& :-& :-&
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৫
মেহেদী হাসান ভূঁঞা বলেছেন: বাঁধলেই বাঁধন বলেছেন: এতো কিছু কারার পরেও খালাশ পায় !
সাব্বাস ব্যাটা .....
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২১
মুর্খ বলেছেন: বাহ , বাপের ব্যাটা একখান
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৫
সুদীপ্ত কর বলেছেন: একটা জিনিস...
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৫
মাহমুদডবি বলেছেন: বস বাংলাদেশে কবে আইতাছে জানতে মুন চায়। যত টুকু জানি তিনি বাংলাদেশের একজন প্রভাব শালী এনপির ডান হাত না বাম হাত কি জানি কয় ছিলো
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৫
সািকল খান বলেছেন: মনে অয় আমারে উনার গুরু বানাইয়া ফালাইচেন!!!
তয় মনে হয় শীঘ্রই আইসা পড়ব।
উনি না আসলেও উনার নামে নিয়মিতই মোবাইলে চাঁদা চাওয়া হচ্ছে।
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯
তিক্তভাষী বলেছেন: সিনেমার ডনের চেয়ে বাস্তবের ডন দেখছি অনেক বেশী দুর্ধর্ষ!
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৫
সািকল খান বলেছেন: হেয় কি আবার সাকিব খানের লগে ভিড়বো নাকি!!
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: prison break পুরাই টিভি সিরিয়ালের মত
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৪
সািকল খান বলেছেন: হুুুুুুুুুুুুম, আসলেই তাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০২
স্বপ্নখুঁজি বলেছেন: maujhai mauja...