![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের এই ক্ষণস্থায়ী জীবনটা যেন কেমন!!কে আপন, কে পর, কে বাঁধিয়া রাখিবে বুকের পর তা বুঝা বড়ই দায়।
বিজিএমইএ ভবন ৯০ দিনের মধ্যে ভেঙে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায় আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়েছে। রায়ে আদালত বলেন, ভবনটি সৌন্দর্য ও মহিমান্বিত হাতিরঝিল প্রকল্পে একটি ক্যান্সারের মতো। এই ধ্বংসাত্মক ভবন অচিরেই বিনষ্ট করা না হলে এটা শুধু হাতিরঝিল নয়, গোটা ঢাকা শহরকে সংক্রমিত করবে।
রায়ে আদালত বলেন, বিজিএমইএ যাদের কাছে ওই ভবনের ফ্ল্যাটের অংশ বিক্রি করেছে, তাদের টাকা ফেরত দিতে হবে। দাবি করার এক বছরের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলা হয় রায়ে। এর কারণ হিসেবে বলা হয়, বিজিএমইএ ভবনের সঙ্গে তাদের সঙ্গে চুক্তি ছিল বেআইনি। বিজিএমইএ ওই ভবন নির্মাণ বা ভবনের অংশ কারও কাছে বিক্রি করার কোনো অধিকার ছিল না। ওই জমির ওপর বিজিএমইএর মালিকানা নেই বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়। ভবনটি বেআইনিভাবে নির্মাণ করায় তারা কোনো সুদ পাওয়ার দাবিদার নয় বলে আদালত মত দেন।
রায়ে আদালত বলেন, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ অর্থাত্ যাদের প্রয়োজনে জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল, তারা মোট ৬.২১ একর জমি অপ্রয়োজনীয় বিবেচনায় ছেড়ে দেয় ১৯৬০ সালে। পরে ১৯৯৮ সালে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ওই জমি একটি স্মারকের মাধ্যমে, বিজিএমইএ তার নিজস্ব ভবন তৈরির জন্য বেআইনিভাবে প্রদান করে। অথচ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ২০০৬ সালের আগ পর্যন্ত ওই জমির মালিক ছিল না। অর্থাত্ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো যা করেছে, তা হলো—পরের ধনে পোদ্দারি। ভবনটি নির্মাণ করে বিজিএমইএ বহু প্রত্যাশিত হাতিরঝিল প্রকল্প বাস্তবায়নে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে তাদের আর্থিক প্রতিপত্তির কারণে, যা কোনো অবস্থাতেই আইনের শাসনের আঙ্গিকে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০২
সািকল খান বলেছেন: কন্কি.....................
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
লুকার বলেছেন:
দারুণ হইছে রায়। সাবাশ।
যারা জলাধারের জমি বরাদ্দ দিছে আর নিছে, তাদেরও শাস্তি হওয়া দরকার।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
সািকল খান বলেছেন: ভাঙবে কিনা সন্দেহ আছে কারন বাংলাদেশে গার্মেন্টস শিল্প অনেক এগিয়ে।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
রাতুল রেজা বলেছেন: দেখেই পরিষ্কার বোঝা যায় খালের মাঝে বিল্ডিং করেছে। এমন একটা বিল্ডিং কিভাবে এতোদিন টিকে আছে সেটাই প্রশ্ন। পার থেকে ব্রিজ বানিয়ে রাস্তা বানিয়েছে বিল্ডিং এ ঢোকার জন্যে। একেবারে হাতিরঝিলের কলংক বিল্ডিং টা
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
সািকল খান বলেছেন: কথায় যুক্তি আছে কিন্তু ভাঙবে কিনা সন্দেহ আছে কারন বাংলাদেশে গার্মেন্টস শিল্প অনেক এগিয়ে।
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: কিসসু হবেনা বিল্ডিং জায়গাতেই থাকবে।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
সািকল খান বলেছেন: অপেক্ষায় আছি, থাকব।
৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বিল্ডিংটা না ভেংগে জরিমানা করা হোক । যেভাবেই হোক, পয়সা নষ্ট নষ্ট-ই
৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
আহলান বলেছেন: অবশ্যই ভাঙা উচিৎ এবং সংশ্লিষ্ট সকলের শাস্তি দাবী করি ....যারা অবৈধ স্থাপনার জন্য অনুমোদন দিয়েছে , তাদের সবার ....
৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: এখনই ভেঙ্গে ফেলা ঠিক হবেনা, অন্তত আরো বছর দশেক ব্যবহার করতে দেয়া দরকার। বানিয়ে যখন ফেলেইছে, ভেঙ্গে ফেলাটা আমাদের মতো গরীব দেশের জন্য বিরাট অপচয়। দশ বছরে অন্তত বানানোর খরচটা উঠে আসবে।
৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিজিএমইর পক্ষ নিয়ে বলছিনা, সারা দেশে এরকম অবৈধ ভবন হাজার হাজার আছে, সব নদী দখল হয়ে যাচ্ছে নেতা নেত্রীদের দ্বারা, বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শিতলক্ষ্যা ইত্যাদি দখল হয়ে যাচ্ছে, শত শত চরান্চল নেতারা নিয়ে নিচ্ছে, নদী থেকে বালু তুলে ব্রিজ ধ্বংশ করে ফেলা হচ্ছে, আর এখানে শতাধিক কোটি টাকার একটা ভবন এক বিঘা খানেক জায়গাতে না থাকলে বা ভেঙ্গে ফেললে একটা দেশটা কি সিঙ্গাপুর হয়ে যাবে নাকি কি রাম রাজত্ব আসবে?
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
সািকল খান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন............................এসবের মধ্যে রাজনৈতিক গন্ধ!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
রওনক বলেছেন: খুব খুশি হইলাম। ঐ বিল্ডিংটার পাশেই আমার বাসা।