![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কলেজছাত্রী ও নাট্যকর্মী সোহাগী জাহান তনুর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। বারবার কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছেন মা বাবা। সোহাগীর বাবা ইয়ার হোসেন জানান, তনুকে যখন পাই তখন মাথার পেছন দিকে আঘাতের চিহ্ন ও মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল। তিনি আরো জানান, পরিবার পরিজন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই আমরা গ্রামের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি। মেয়ে হত্যার রহস্য উদঘাটন ও খুনিদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি। আজ সকালে তনুর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করার জন্য তার পরিবারে কাছে যান মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনসুর উদ্দিন ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজগর আলী। এ সময় জেলা প্রশাসক ও মুরাদনগর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাক তার পরিবারের কাচ্ছে হন্তান্তর করেন এবং জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে এক খ- খাস জমি শোকাহত পরিবারটিকে দেয়ার ঘোষণা দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ মনসুর উদ্দিন। পরে তনুর কবর জিয়ারত করেন উপজেলা প্রশাসন। এর আগে সোমবার সন্ধ্যায় জেলার মুরাদনগর উপজেলার মির্জাপুর গ্রামে জানাজা শেষে তনুকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। তনু কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডর অফিস সহকারী ও উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের ইয়ার হোসেনের কন্যা। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ইতিহাস বিভাগের (সম্মান) ২য় বর্ষের ছাত্রী ও ভিক্টোরিয়া কলেজ থিয়েটারের সদস্য সোহাগী জাহান তনু গত রোববার সন্ধ্যায় প্রাইভেট পড়ানো জন্য বের হয়। পরে বাসায় ফিরে না আসায় তাকে খোঁজাখোঁজি করে পরিবারের সদস্যরা। রাতে ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন কালভার্টের পাশে ঝোপের মধ্যে তার লাশ পাওয়া যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১১
বিজন রয় বলেছেন: দুঃখজনক।