![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কুমিল্লা সেনানিবাসের আবাসিক এলাকার কালভার্টের পাশ থেকে কলেজ ছাত্রী সোহাগী জাহান তনুর (২০) লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত কলেজ ছাত্রীর পড়নের কামিজ ও অনেক চুল ছেড়ে ছিল। রবিবার রাত সাড়ে ১০টায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়্। নিহত তনু কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সাধারণ ইতিহাসের ২য় বর্ষের ছাত্রী। তার বাবা ইয়ার হোসেন কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের অফিস সহায়ক পদে কর্মরত।
সোহাগী হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে।
সোহাগীর ছোট ভাই আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ওর (সোহাগী) মৃত্যুর পর বাবা-মা বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। তাঁদের কথা বলার মতো মানসিক শক্তি নেই। আমার এক খালাতো বোনের কাছ থেকে শুনেছি, ক্যান্টনমেন্টের এক সৈনিক ওকে (সোহাগী) বিরক্ত করত।’
জেলা পুলিশ সুপার মো. শাহ আবিদ হোসেন গতকাল বিকেলে তাঁর দপ্তরে দেশের প্রথম সারির একটি গণমাধ্যমকে জানান, ‘পুলিশকে সময় দিতে হবে। তদন্তে আস্তে আস্তে বিষয়টি বেরিয়ে আসবে। আমরা ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের অপেক্ষায় আছি। এ ছাড়া ভিসেরা সংরক্ষণ করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
এখন প্রশ্ন হল, কে বা কারা ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্রী তনুকে প্রথমে ধর্ষণ তারপর গলা কেটে হত্যা করলো? কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকায় এমন চাঞ্চল্যকর হত্যাকান্ড! তনুও থাকে সেনানিবাস এলাকায়। এমনকি ঘটনার দিন সে ওই এলাকার বাইরেও যায়নি। যেই স্থানে তনুকে ধর্ষণ করা হয়েছিলো তার আশেপাশে সিসিটিভি রয়েছে। কিন্তু ফুটেজের বিষয়ে এখনও কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলের দুইপাশেই সেনা ক্যাম্প রয়েছে। সেনানিবাস এলাকায় ঢুকতে হলে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে ঢুকতে হয়। তাহলে ধর্ষকরা যদি বাইরে থেকে ঢুকে থাকে তবে সেনাবাহিনীর কাছে নিশ্চই সেই তথ্য রয়েছে?
সঠিক কারণ এবং কারণের যৌক্তিক প্রমান দেখানো ছাড়া সেনানিবাসে প্রবেশ করা যায় না। তবে এর মানে এই নয় যে, এখানে সেনাবাহিনীর কোন হস্তক্ষেপ আছে বা নেই। যদিও পার্বত্যাঞ্চলে বেশিরভাগ ধর্ষণে সেনাবাহিনীর সদস্যদের নাম উঠে আসে।
তনুকে একের অধিক ব্যাক্তি ধর্ষণ করেছে বলে জানা যায়, তাও প্রটেকশন ব্যবহার করে। তার মানে এই কাজের সাথে জড়িতরা জানতো প্রটেকশন ছাড়া করলে দ্রুত ধরা খাওয়ার সম্ভাবনা আছে!
পরিশেষে অভিব্যক্তি একটাই এর পেছনে কোন বিশেষ মহল জড়িত থাকতে পারে। কেউ সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়। পুলিশ তাদের তদন্ত করে যাচ্ছেন, খুব শীঘ্রই এই নির্মম হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন হবে বলে আশা করা যায়।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০৬
শেয়াল বলেছেন: এই ছবিটা কার?
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
বিজন রয় বলেছেন: দুঃখজনক।
ছবিটি ফেক।
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১২
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ছবিটা সরিয়ে ফেলুন প্লিজ।
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৫
মৃত মানব বলেছেন: ছবিটা সরিয়ে ফেলুন
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৪৫
আমিই মিসির আলী বলেছেন: লেখকের নিকট অনুরোধ রইলো ছবি খানা সরিয়ে নেয়ার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০০
সমুদ্রতীর বলেছেন: অনুরোধ জানাচ্ছি ছবিটি সরিয়ে ফেলুন। জীবিত অবস্থায় যে মেয়েটি হিজাব পড়ত আজ সেই মেয়েটির নগ্ন মৃতদেহর ছবি ছাপিয়ে এ কোন নারীত্বের প্রতি সম্মান জানাচ্ছি আমরা?