নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই প্রকৃতি,এই যে আকাশ! আমার মুগ্ধতায় তার ভিন্ন ভিন্ন বহিঃপ্রকাশ
সেন্টমার্টিন যাবেন আর রঙবেরঙ্গের সাইকেল দেখবেন না তা হয়না।
সৈকতের বালিতে পর্যটকদের মনোরঞ্জনে এবং পুরো দ্বীপ ঘুরে দেখায় এই বাহনটির জুড়ি মেলাভার।
সকাল থেকে সন্ধ্যা দলবেধে এই বাহনটি নিয়ে ঘুরে বেড়ান অনেক সৌখিন পর্যটক।
বিচিত্র রঙ আর ঢংয়ের এইসব বাহন ঘন্টা হিসেবে ভাড়ায় পাওয়া যায় শুধুমাত্র মোবাইল নাম্বার জামানত হিসেবে সরবরাহ করে।
পানির খুব কাছাকাছি ভেজা বালিতে এই বাহনটি নিয়ে ঘুরতে ঘুরতে এবং প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে করতে যেকেউ হয়ে যেতে পারেন ঊদাস পথিক।
আর বাংলা সিনেমার আশির দশকের "এই পথ যদি শেষ না হয়" গানটির সাথে গড়ে তুলতে পারেন গভীর মিতালী।
"নীল আকাশের নীচে আমি রাস্তায় চলেছি...."
নীল আকাশের নীচে সমুদ্রের গর্জন শুনে চলতে চলতে হঠাৎই ক্যামেরাবন্দী সৈকতের এক ফটোগ্রাফারের হাতে।
সাইকেল গুলো ভাড়া দেয়ার উদ্দেশ্যে এখানে অস্থায়ী স্টোরে সাজিয়ে রেখেছেন মালিক।
সৈকত ঘুরে খুজে পাওয়া যাবে এরকম অনেকগুলো অস্থায়ী স্টোর।
সাইকেল গুলো ভাড়া দেয়ার উদ্দেশ্যে এখানে অস্থায়ী স্টোরে সাজিয়ে রেখেছেন মালিক।
সৈকত ঘুরে খুজে পাওয়া যাবে এরকম অনেকগুলো অস্থায়ী স্টোর।
গৌধূলী লগ্নে সাইকেলটি একপাশে রেখে মনোমুগ্ধকর সূর্যাস্ত দেখছেন সৌখিন পর্যটক।
গৌধূলী লগ্নে সাইকেলটি একপাশে রেখে মনোমুগ্ধকর সূর্যাস্ত দেখছেন সৌখিন পর্যটক।
আর সমুদ্রের নোনাজল বারবার আলতো করে ছুয়ে যাচ্ছে বাহনটি
এই যেনো প্রেমিকার ওষ্ঠ জুড়ে প্রেমিকের চুম্বন। আহা অমৃত!
ধীরে ধীরে বেড়ে যাচ্ছে জোয়ারের পানি। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে বারবার।
আর এতে কেঁপে উঠছে বাহনটি।
জোয়ারের পানি এবং সাগরের ঢেউ বাড়তে থাকায় বাহনটি একসময় পড়ে যায় সৈকতে।
তখন সূর্য প্রায় ডুবিডুবি।
সন্ধ্যার আঁধার বাড়তে থাকে, বাড়তে থাকে সমুদ্রের জল, বাড়তে থাকে সমুদ্রের গর্জন।
একসময় পানি একদম বাঁধ পর্যন্ত চলে আসে আর সবাই ফিরতে থাকে যার যার ঠিকানায়।
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৬
ইসিয়াক বলেছেন: সুন্দর।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি সাইকেল চালাতে পারি। সেন্টমার্টিন গেলে অবশ্যই সমুদ্র তীরে সাইকেলিং করবো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
অপু তানভীর বলেছেন: কদিন আগে আমিও ঘুরে এসেছি সেন্টমার্টিন থেকে । সৈকতে সাইকেল চালানো একটা চমৎকার ব্যাপার । অনেকে এই সাইকেল চালিয়ে ছেড়া দ্বীপে ঘুরে আসে !