![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দূর্ঘটনার ভয়াবহতা, পরিনতি ও তা থেকে সতর্কতামূলক শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে যে কোনও ধরনের ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির পূর্বশর্ত হিসেবে দূর্ঘটনায় পতিত ব্যক্তিদের বাস্তব অবস্থা যেমন- দূর্ঘটনা পরবর্তী একজন মানুষের শারিরীক ও মানসিক ক্ষতি এবং সর্বোপরি আর্থিক অবস্থা অনুধাবনের লক্ষ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীগনকে কমপক্ষে ৭ (সাত) দিন (প্রতিদিন কমপক্ষে ৩ ঘন্টা করে) জেলা সদর হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল অথবা পঙ্গু হাসপাতালের অর্থপেডিক চিকিৎসা ওয়ার্ডে চিকিৎসা পর্যবেক্ষন ও সেবা কার্যক্রমে অংশগ্রহন বাধ্যতামূলকভাবে করা উচিৎ। উক্ত ব্যক্তি ঐ ৭ দিনে সড়ক দূর্ঘটনায় পতিত/আহত কমপক্ষে ৭ জনের নাম, ঠিকানা সহ সংক্ষিপ্ত একটি সাক্ষাৎকার নিবে, যেগুলো তার লাইসেন্সের আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। এভাবে প্রশিক্ষন শেষ হলে, হাসপাতালগুলো অবশ্যই এ সংক্রান্ত একটি সনদ উক্ত ব্যক্তিকে দিবে। কোনও ব্যক্তির এরূপ সনদ না থাকলে সে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবে না। কারন বিআরটিএ গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে বা না দিয়েও ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া খুবই সহজ !!
বিষয়টি এভাবে অবতারনার মূল উদ্দেশ্য হলো; ড্রাই্ভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রাক যোগ্যতা যাচাই-এ ৭ (সাত) দিন এক্সিডেন্টের রোগীদের সাথে হাসপাতালে অবস্থান করলে যদি ব্যক্তির কিছুটা হলেও মানসিক মতিগতি সুস্থির হয় কিংবা দূর্ঘটনা হলে নিজের কি পরিনতি হতে পারে- ড্রাইভিং সীটে ওঠার আগেই সে সম্পর্কে কিছুটা ধারনা বা টিপস্ দেয়া !!
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
বিজন রয় বলেছেন: যার যায় সেই বোঝে।
তবে সবাইকে সাবধান হওয়া উচিৎ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: দূর্ঘটনা বিশ্বের সব দেশেই হয়।