| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাহনিয়াজ
সমকাল,সমাজ ও রাজনীতি মানুষের জীবনকে নানাভাবে প্রভাবিত করে। নিত্যদিনে নিত্যনতুন প্রতিবেশ ও পরিবেশ থেকে যে শিক্ষা গ্রহন করি তা দিয়ে চলমানতার উপযোগী করে তুলি। সমকাল যাপন করি সমাজ কে দেখি আর রাজনীতি কে উপভোগ করি __
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যখন বিভক্তি, হিংসা ও অস্থিরতা বেড়ে চলছে, তখন সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ভাই আমাদের সামনে এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে দাঁড়িয়েছেন। তিনি জাতীয়তাবাদী রাজনীতির একজন বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, যিনি দলীয় আদর্শ ও জনগণের স্বার্থ রক্ষায় আপসহীন। তার নেতৃত্ব ও চিন্তাধারার চারটি স্তম্ভ হলো – ঐক্য, বিশ্বাস, ধৈর্য্য ও সহনশীলত
১. ঐক্যের প্রতীক
সৈয়দ আলাল ভাই সব সময় বিএনপির অভ্যন্তরীণ ও বহির্বিশ্বে ঐক্য বজায় রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বিশ্বাস করেন, দলীয় ঐক্য এবং জাতীয় সংহতি ছাড়া স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তার কণ্ঠে সবসময় শোনা যায় – “ভাঙন নয়, বন্ধন চাই”।
২. বিশ্বাসে অটল
তিনি একজন সত্যিকারের জাতীয়তাবাদী চিন্তাবিদ, যিনি বিশ্বাস করেন জনগণই ক্ষমতার উৎস। জাতীয় স্বার্থ, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে তার আস্থা দৃঢ়। নানা প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও তিনি কখনো আদর্শচ্যুতি ঘটাননি।
৩. ধৈর্য্যের প্রতিমূর্তি
রাজনীতির দীর্ঘ পথচলায় তিনি যেভাবে বারবার প্রলোভন, নিপীড়ন ও ষড়যন্ত্রকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে গেছেন, তা অত্যন্ত শিক্ষণীয়। সরকারের মিথ্যা মামলা, হয়রানি কিংবা রাজনৈতিক বাধা কখনোই তাকে তার লক্ষ্যচ্যুত করতে পারেনি। ধৈর্য্যকে ঢাল বানিয়ে তিনি সবসময় গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াই করেছেন।
৪. সহনশীলতায় অনন্য
রাজনীতিতে সহনশীলতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি গুণ, যা সৈয়দ আলাল ভাইয়ের মধ্যে দারুণভাবে প্রতিফলিত হয়। তিনি ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, যুক্তিনির্ভর বিতর্কে বিশ্বাসী এবং সবসময় অহিংস পথের অনুসারী। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হেয় করা নয় – তিনি চান যুক্তির মাধ্যমে মতপ্রকাশ ও সমাধান।
উপসংহার:
সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ভাই কেবল একজন রাজনীতিবিদ নন, বরং জাতীয়তাবাদী আদর্শের জীবন্ত প্রতীক।
ঐক্য, বিশ্বাস, ধৈর্য্য ও সহনশীলতা – এই চারটি গুণের সমন্বয়ে তিনি আজ বিএনপির একজন নির্ভরযোগ্য নেতা এবং তরুণ প্রজন্মের জন্য এক প্রেরণার নাম।
©somewhere in net ltd.