নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শ্রেষ্ট হওয়ার জন্য শেষ হচ্ছি।।সেই ছোট থেকেই বেড়ে চলেছি আমি তাও জানি এই বেড়ে উঠার ফলেই এক সময় নিংশ্বেষ হয়ে যাব।আকাশে চাঁদ দেখে অবাক হই না, কিভাবে জুলে আছে ঐ শূন্যে! আমি অবাক হই চাদটাকে কে এত সুন্দর নিয়মে বেধে দিয়েছে।

ব্লগার শান্ত

শ্রেষ্ট হওয়ার জন্য শেষ হচ্ছি

ব্লগার শান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের উন্নতি কিভাবে হবে?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৫

সরকার দেশে ব্যাপাক উন্নয়ন সাধন করছে,যার প্রতিফলন আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে অভাবনীয়
উন্নতি।হাজারো A+ পেয়ে ভরে যাচ্ছে দেশ।২ দিন ধরে পঞ্চম শ্রেণীর সার্টিফিকেট
পরীক্ষা চলছে,।এবং সুখের কথা এই যে পরীক্ষার পশ্ন এখন ঝালমুড়ির ঠোঙ্গার চেয়ে কম দামী।
আজ যারা পঞ্চম শ্রেণীতে পরীক্ষা দিয়ে ৬ষ্ঠ শেণীতে তাদের কোমল মনে আলাদীন এর জীন
ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে,,।৪ বছর ধরে টানা প্রশ্ন ফাস হচ্ছে এবং ৪ বছর আগে যারা অষ্টম শেণীর
সার্টিফিকেট পরীক্ষা দিয়েছিল তারা ক্রমান্বয়ে SSC এবং HsC তে ও প্রশ্ন পেয়েছে,,।আগে কম
ছিল এখন তা ব্যাপক আকার লাভ করল,,! এর মাধ্যমে জাতির শিক্ষা ব্যবস্থা কে কলঙ্কিত
করে শ্লীলতাহানি ঘটিয়ে দিচ্ছে,নাম্বার পাওয়ার জন্য যেন ছাত্র ছাত্রীরা না পড়ে সে জন্য
"সৃজনশীল" নাম পাঠ্যক্রম শুরু করে প্রথম দিকে মনে হচ্ছিল হয়তো শিক্ষা ক্ষেত্রে নতুনত্ব
আনা হবে,যদি ও এর বিপক্ষীয় অনেক মতবাদ ছিল,।দেশে শিক্ষিত জনসংখ্যার তুলনায়
কর্মসংস্থান নেই,কয়দিন পর অনার্স, মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্ররা গার্মেন্টসে ডেলি লেভারে কাজ
করে বিশ্ব খবরে হেড লাইন হবে বাঙ্গালী জাতি কতটা উন্নতিকামী, ,। আজ যে ১০/১১ বছরের
ছেলে মেয়েটি প্রশ্ন পাবে তার ভিতরে কি রকম শিক্ষা সৃষ্টি হবে! আর এ বছরের শুরুতে HsC
পরীক্ষার্থী দের রাতে ঘুরতে দেখা যায় অথচ ৫ বছর আগে C পাওয়া ছাত্ররা ও পরীক্ষার আগের দিন
রাতে জেগে পড়াশোনা করত!এখন ছেলে মেয়েরা রাত জাগে কিন্তুু পড়তে না মোবাইলে প্রশ্ন
জোগার করতে,,,! এ দিকে স্কুল কলেজ গুলি ও প্রতিযোগিতা মূলক ভাবে নিজেদের স্কুলের সম্মান
বাড়াতে স্যার বা স্কুল কর্তিপক্ষেরা তাদের কাছে প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে স্কুলের মান বা সম্মান
তুলে ধরতে,,।এ ছাড়া ও কোচিং সেন্টার গুলি ও তা সরবরাহ করছে নিজেদের ছাত্র ছাত্রীদের
ভালো রেজাল্ট হবার জন্য,,!
A+ যে কেউ পাবে না ব্যাপার টা সেরকম না কিন্তুু মেধা ছাড়াই প্রশ্ন পেয়ে A+ পেয়ে শিক্ষার
মান কমে যাচ্ছে,,। সরকারের সমালোচনা করছি না বাস্তবতার কথা বলছি,এখন যদি সরকার
বা বিভিন্ন সংঘ বা প্রতিষ্ঠান বিষয় নিয়ে না ভাবে তাহলে একসময় শিক্ষার মান বলতে কিছুই
থাকবে না,,কারন এখন ছাত্রদের মনে ধারনা সৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে যে প্রশ্ন তো পাওয়া যায় এত
পড়ে কি লাভ,,।পড়ালেখা করে সবাই প্রথম হয় না কিন্তুু রোল কলের শেষ ছাত্র
বা ছাত্রী টি যে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হবে না তা ও ভাবা যায় না,,। একেক জনের মেধা একেক রকম।
গরীব দেশ,সরকারের উচিত কর্মসংস্থান সৃষ্টি না করতে পারুক অনতত শিক্ষিত
করে গড়ে তোলা যেন অধিক
জনসংখ্যা শিক্ষিত জনসংখ্যায় রূপান্তরিত হয় তবেই শিক্ষিত জনগোষ্ঠী নিজেদের মেধার
মাধ্যমে নিজেদের কর্মসংস্থান তৈরি করে কাম্যজনসংখ্যায় পরিনত হবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৪

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৪

ব্লগার শান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ দোয়া করবেন যেন আরও ভাল লিখতে পারি♥

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.