নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শ্রেষ্ট হওয়ার জন্য শেষ হচ্ছি।।সেই ছোট থেকেই বেড়ে চলেছি আমি তাও জানি এই বেড়ে উঠার ফলেই এক সময় নিংশ্বেষ হয়ে যাব।আকাশে চাঁদ দেখে অবাক হই না, কিভাবে জুলে আছে ঐ শূন্যে! আমি অবাক হই চাদটাকে কে এত সুন্দর নিয়মে বেধে দিয়েছে।

ব্লগার শান্ত

শ্রেষ্ট হওয়ার জন্য শেষ হচ্ছি

ব্লগার শান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

বন্ধু যাচাইয়ে একটু সতর্ক হোন

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৩২

বসন্তের লিলুয়া বাতাসে লুঙ্গি উড়িয়ে ব্যাকসাইড দুলিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আক্কাস।
সাথে আছে তার ন্যুড কালের দোস্ত শামসুদ্দিন। টানা হরতাল অবরোধে রাস্তায় গাড়ি চলাচল
প্রায় বন্ধ, তারপরও হঠাৎ একটা দুটো গাড়ি দেখা যায়। এদিকে সবকিছু বন্ধ হলেও প্রাইভেট,
পড়ালেখা বন্ধ রাখার তো উপায় নেই। তাই এতো সকাল সকাল ব্যাকসাইড দুলিয়ে ফিজিক্স
প্রাইভেটে যাচ্ছে দুই হালায়।
শামসু বরাবরই মাইন্দার, হালায় মিনিটে মিনিটে পল্টি মারে। শামসুদ্দিনের বাপ জসিম
চোদারীও হালার এই স্বভাব থেকে বাঁচতে পারে নাই। একবার শামসু হালায় খারাপ কাজ
করে ঘরে ফিরেছিলো, কিন্তু সেদিন তার কাপড়ে খারাপ কাজের কিছু প্রমাণ রয়ে যায়। আর এই
প্রমাণ শামসুদ্দিনের একমাত্র আম্মু জুলেখা বেগুণের দৃষ্টি এড়ায় না। তিনি যখন শামসুর কাছে সত্য
কথা জানতে চান তখন হঠাৎ হালায় পল্টি মেরে বলে যে একাজ তার বাবা জসিম চোদারীর,
এবং তিনি ধরা না পরার জন্যই শামসুর জামা কাপড় পড়ে গিয়েছিলেন। সেদিন রাতে জসিম
চোদারীর সাড়া শরীরে শুধুই ঝাড়ুর বাড়ির দাগ দেখা যায় আর তার চোখে দেখা যায় গভীর
বিষাদের জল। যাকক এবার আসল কথায় আসি, আক্কাস বেশ ভালোভাবেই শামসুর এই পল্টিবাজির
ব্যাপারটা জানে। শুধুমাত্র ন্যুড কালের দোস্ত বলেই তার সঙ্গ ছাড়তে পারে না আক্কাস।
হাঁটতে হাঁটতে যেখানে প্রাইভেট পড়ে প্রায় সেখানে পৌছে যায়। এমন সময়ই হঠাৎ তাদের
সামনে একটি গাড়ি ভাঙচুর করতে শুরু কররে কয়েকটি ছেলে। এদিকে গাড়ি ভাঙচুর
করতে দেখে আক্কাস হতভম্ব হয়ে দৌড়াতে শুরু করে আর পুলিশ এসে তাকে অপরাধী ভেবে আটক
করে। নিরুপায় হয়ে আক্কাস যখন শামসুর দিকে তাকালো তখনই হালায় নিজে বাঁচার জন্য বলে উঠল
"স্যার এই হালায় গাড়ি ভাঙছে, আমি নিজে দেখছি।" অতঃপর পুলিশ নিরিহ আক্কাসের
ব্যাকসাইডে লাথি মারতে মারতে তাকে ধরে নিয়ে যায়। আর নিরিহ আক্কাস হাবলার
মতো দৃষ্টি নিয়ে এদিক ওদিক তাকাতে থাকে।
গাড়ি ভাঙচুর দেখলে দৌড়ানো থেকে বিরত থাকুন, আর হ্যাঁ শামসুদ্দিন মাইন্দারের মতো বন্ধুদের
থেকে অবশ্যই দূরে থাকুন। তবেই সুস্থ সুন্দর হয়ে উঠবে আপনার জীবন। জেলে নয়, ব্যাকসাইড
দুলিয়ে হেঁটে যেতে পারবেন সারা দেশ।
তাইতো ড. ইনটেক শিশি বলেছেন
বন্ধু বন্ধু গোলাপফুল
বন্ধু বন্ধু পো* আঙ্গুল

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

রোড সাইড হিরো বলেছেন: ভালো লাগলো ঃ)

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

ব্লগার শান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ♥

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.