![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখছি আর পড়ছি তবে মাঝে মধ্য কিছু লিখছি, মতামত দিচ্ছি। রক্তিম স্বাগতম আমার ব্লগে। আমি সাম্যের গান গাই, গাই মানবতার, শুনি মজলুমের আর্তনাদ আর স্লোগান দেই ‘প্রভাতফেরীর মিছিল চলছে, ছড়াও ফুলের বন্যা’। ফেসবুকে আছি ‘Shariful Islam Sharif’ নামে!
আয়ারল্যান্ডের এলিওয়ি ছোট্ট একটি দ্বীপ। দ্বীপের সবুজের মাঝে ছোট্ট একটি বাড়ি। একে বলা হয় বিশ্বের সবচেয়ে বিচ্ছিন্ন ও নির্জন বাড়ি।
বৃক্ষহীন এলাকা, উত্তাল বাতাস, সামুদ্রিক ঢেউ, জনমাববহীন এমন জায়গায় কে বাস করতে চায়। সত্যি বিষয়টি ভাবার মতো। তবে সত্য ঘটনা হলো, এটা আসলে একটি অস্থায়ী রিসোর্ট টাইপের বাড়ি।
মূলত দীর্ঘ ঠোঁটের পাফিন পাখি শিকারিরা মৌসুমে এ বাড়িটি থাকার জন্য ব্যবহার করেন। কারণ পাফিন পাখির প্রজননের জন্য দ্বীপটি রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
একসময় এ জায়গায় পাফিন পাখি শিকার, পশু পালন ও মাছ ধরার কাজে বসবাস করত পাঁচটি সমৃদ্ধ পরিবার। প্রায় ৩০০ বছর আগে তারা ভাবতে থাকেন এই দ্বীপ পাখি শিকার ও পশুপালনের জন্য খবু একটা ভালো জায়গা না। সুতরাং, তারা সেখান থেকে অন্য জায়গায় সরতে শুরু করেন।
কিন্তু পাফিন পাখি শিকারের জন্য এর চেয়ে ভালো স্থানও তারা আর এ পশ্চিমাঞ্চলে খুঁজে পেল না। সুতরাং, ১৯৫০ সালে এলিওয়ি হান্টিং অ্যাসোসিয়েশন ওই দ্বীপে অস্থায়ীভাবে থাকার জন্য একটি বড় বাড়ি তৈরি করল তাদের সদস্যদের জন্য। এটা শুধু পাফিন পাখি শিকারের জন্য।
এখানে সুপেয় পানির উৎস নেই। তবে বৈজজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রকৃতি থেকেই সংগ্রহ করা হয় পানি। এখানে নেই বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট ব্যবস্থা। কথা বলার জন্য যদি সঙ্গী না থাকে তবে পাখি আর প্রকৃতিই ভরসা।
উত্তর আটলান্টিক সাগরে অবস্থিত এ দ্বীপ সব সময় সামুদ্রিক পাখিদের জন্য খুবই প্রিয়। তবে সেটা নিকটতম জনবসতি থেকে এত দূরে যে ভাবতেই অবাক লাগে সেখানে মানুষ শখ করে যায়।
কারণ সব ধরনের যোগাযোগ থেকে এ বাড়িটি বিচ্ছিন্ন। বনের গভীরের অনেক নির্জনে হয়তো জনবসতি আছে। তবে এমন বাড়ি সেখানে নেই।
বাড়িটি নিয়ে অনেকের একটি ভুল ধারণা হলো, আয়ারল্যান্ড সরকার দেশটির গায়ক বিজর্ককে উপহার দিয়েছে। কিন্তু এটা সেই বাড়ি নয়। তবে বিজর্ক এমন একটি বাড়ি তৈরি করেছেন অন্য একটি দ্বীপে।
০৬ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৪১
আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: ওহ তাই!!!!ভয় পায়েন না কারণ এগুলো বাংলাদেশে নাই
২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই ধরনের ফিচারটি প্রকাশিত হয়েছে মুলত
এই সাইটে।
ছবি এবং তথ্য সুত্র যোগ করলে পোষ্টটা ভালো হইত।
৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩৯
আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: হা আপনি ঠিক বলেছেন।ছবি না দেওয়ার জন্য দৃ:খিত
৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:২১
ভোরের সূর্য বলেছেন: পৃথিবীর সবচেয়ে নির্জন বাড়ী
লেখায় সাংবাদিক ভাই বলেছেন যে বাড়ীটি ১৯৫০ সালে তৈরি করা হয়েছিল কিন্তু আসলে এটা ভুল।কারন উনি যেখান থেকে বাংলায় তরজমা করেছেন সেখানে লেখা ছিল 1950's.এর বাংলা মানে হল ১৯৫০ এর দশকে। সেটা ১৯৫০ থেকে ১৯৫৯সালের যে কোন বছর হতে পারে।কিন্তু কোন মতেই ১৯৫০ সাল লেখা যাবে না। উদাহরন হিসাবে কারো বয়স যদি জিজ্ঞাসা করলে কেউ বলে যে 50's। তার মানে হল ৫০ এর ঘরে যে কোন বছর। সেটা ৫১ হতে পারে আবার ৫৯ও হতে পারে কিন্তু নিরদৃষ্ট করে ৫০ বলা যাবে না।আর ঐ বাড়ীটি ১৯৫৩ সালে তৈরি হয়েছিল। নীচে উইকিপিডীয়ার লিংক দিলাম।
http://en.wikipedia.org/wiki/Elliðaey
দ্বিতীয় ভুলটা হচ্ছে।এই দ্বীপটি আইসল্যান্ডে অবস্থিত কিন্তু সাংবাদিক ভাই বার বার করে বলেছেন আয়ারল্যান্ডে অবস্থিত।অথচ যেখান থেকে উনি লিখেছেন সেখানে খুব স্পষ্ট করেই বলা আছে আইসল্যান্ডে। আশাকরি ভুলগুলো ঠিক করে দিবেন। আমার তথ্যের প্রমাণ সরূপ কিছু লিঙ্ক দিয়ে দিলাম নীচে।
Click This Link
Click This Link
ধন্যবাদ
০৭ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৪৬
আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দু:খিত।
সুঠিক তথ্য দেয়ার জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ--ভোরের সূর্য
৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়ে কিন্তু তাতে তো কোন পরিবর্তন হল না। আপনি তো আপনার ব্লগের ভুলগুলো ঠিক করে দিলেন না।যারাই এই লেখা পড়বে তারাই ভুলটাই শিখবে তাই অনুরোধ করছি এডিট করে ভুলগুলো ঠিক করে দিন।
দ্বিতীয়ত @কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই আপনাকে বলেছিলেন যে যেহেতু এটা অন্য জায়গায় প্রকাশিত হয়েছে এবং সেখান থেকে আপনি এটা দিয়েছেন তাই লেখার তথ্যসুত্র দেয়ার জন্য। আশাকরি এটাও এডিট করে বিডিনিউজ২৪.কম এর লিংকটা দিয়ে দিবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
গাধা গরু বলেছেন: ভার্সিটি হলে আছি। সাপ্তাহিক ছুটির বন্ধে সব ছাত্র বাড়ি চলে গেছে। তাই বর্তমানে আমিও সবচেয়ে নির্জন জায়গায় থাকি। ভুতের ভয় করে।