![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখছি আর পড়ছি তবে মাঝে মধ্য কিছু লিখছি, মতামত দিচ্ছি। রক্তিম স্বাগতম আমার ব্লগে। আমি সাম্যের গান গাই, গাই মানবতার, শুনি মজলুমের আর্তনাদ আর স্লোগান দেই ‘প্রভাতফেরীর মিছিল চলছে, ছড়াও ফুলের বন্যা’। ফেসবুকে আছি ‘Shariful Islam Sharif’ নামে!
আলোকিত মানুষ আমজাদ হোসেন।বাড়ি মাগুরা জেলা।পেশায় একজন কৃষক মাত্র।
জার্মান ফুটবল দলের অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের আজীবন সদস্যপদ পেলেন আমজাদ হোসেন
ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা সমর্থকদের ভিড়ে সবাইকে ছাড়িয়ে পল্লীতে বসে জার্মানির ভক্ত আমজাদ হোসেন এক কাণ্ডই করেছিলেন; তা শুধু জার্মানির ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতকে মাগুরায় টেনেই নেয়নি, ফিলিপ লামের দলটির ফ্যান ক্লাবের সদস্যপদও এনে দিয়েছে এই কৃষককে।
মাগুরার ঘোড়ামারা গ্রামের আমজাদ উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের বলেন, কোনো লাভের আসায় তিনি জার্মানির সুবিশাল এ পতাকা তৈরি করেননি। জার্মান ফুটবল দলের প্রতি ভালবাসা থেকে তিনি এ কাজ করেছেন। আগামীতে এই পতাকা আরো বড় করবেন এবং জার্মানি এবার বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হলে বাড়িতে অনুষ্ঠান করে এক হাজার লোককে দাওয়াত করে খাওয়ানোর ঘোষণাও দেন তিনি।
এবারের বিশ্বকাপ শুরুর আগেই জার্মানির সুবিশাল এই পতাকা তৈরিতে হাত দেন আমজাদ। আড়াই লাখ টাকা খরচে এই পতাকা তৈরিতে জমি বিক্রি করতে হয়েছে তাকে। জার্মান ফুটবল দলের খেলা পছন্দের পাশাপাশি ইউরোপের দেশটির প্রতিও অনুরাগ রয়েছে আমজাদের।
কী তার কারণ- জানাতে গিয়ে তিনি বলেন, ১৯৮৭ সালে দুরারোগ্য এক অসুখে আক্রান্ত হলে চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন পথ্য ব্যবহার করেও তিনি কোনো সুফল পাননি। শেষে জার্মানি থেকে আনা ওষুধ সেবনে সুস্থ হয়ে ওঠেন তিনি। তারপর থেকেই তিনি জার্মানির প্রতি অনুরক্ত।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৫
আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন।সবাই ধান্দাবাজ বৈ আর কি!!!!!!!!!!!!!!!
ধন্যবাদ ভাই--রাজিব
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৬
রাজিব বলেছেন: আড়াই লাখ টাকা খরচ করে জার্মানির নামে কোন একটি লাইব্রেরী বা স্কুল করলে মনে হয় আরও বেশি ভাল হত। এখন হুজুগ পড়ে যাবে এ ধরনের পতাকা করার। অবশ্য হুজুগের আর বাকি কি আছে।