নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পড়াশোনা করছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে................

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন

দেখছি আর পড়ছি তবে মাঝে মধ্য কিছু লিখছি, মতামত দিচ্ছি। রক্তিম স্বাগতম আমার ব্লগে। আমি সাম্যের গান গাই, গাই মানবতার, শুনি মজলুমের আর্তনাদ আর স্লোগান দেই ‘প্রভাতফেরীর মিছিল চলছে, ছড়াও ফুলের বন্যা’। ফেসবুকে আছি ‘Shariful Islam Sharif’ নামে!

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিনব বিশ্বের বিরল কাহিনী!!!!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:০৫



অনেক অদেখা ঘটনাগুলো চলে চোখের সামনে শুধুই স্মৃতি হয়ে।যা হয়ত আগামী বিশ্ব কোনদিন দেখবে। তারপরও অতীত কে নিয়ে আড্ডাবাজির জন্য কিছু একটা তো লাগবে!!!!। সেটাই যেন ধর্ষনের দেশ নামে খ্যাত ভারত আর্বিভাব ঘটাচ্ছে।আঠারো বছরের এক উচ্ছল তরুণী নিজের পছন্দের যুবককে বিয়ে করে সুখী হওয়ার স্বপ্ন দেখবেন- এটাই স্বাভাবিক। অথচ তাকে কি-না বিয়ে করতে হলো সামান্য একটা কুকুরকে! অবিশ্বাস্য শোনালেও এমনটিই ঘটেছে ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য ঝাড়খণ্ডের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে। মংলি মুণ্ডা নামে এ তরুণী অপদেবতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে আদিবাসী রীতি অনুযায়ী একটি কুকুরকে বিয়ে করেন। কুকুরের সঙ্গে বিয়ে!



জানা গেছে, স্থানীয় এক ধর্মগুরুর নির্দেশে তাকে এ বিয়েতে বাধ্য করা হয়। ওই ধর্মগুরু মেয়েটির বাবা-মাকে বোঝান- তার ওপর দুর্ভাগ্য ভর করেছে। এখন কোনো মানুষের সঙ্গে বিয়ে তার পরিবার ও সম্প্রদায়ের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনবে। এমন বিশ্বাস থেকে গ্রামের বয়োজ্যেষ্ঠরা তড়িঘড়ি করে কুকুরের সঙ্গে মংলির বিয়ের আয়োজন করেন।



বর, কুকুর হলেই বা কী? এখানেও হয়েছে অন্যান্য বিয়ের মতোই সমস্ত জমজমাট আয়োজন। সেরু নামের দলছুট ওই কুকুরটিকে বর সাজিয়ে গাড়িতে করে বিয়ের অনুষ্ঠানে আনা হয়। ছিল ড্রাম বাজিয়ে ঐতিহ্যবাহী নাচের আয়োজন। কনের আত্মীয়, গ্রামবাসীসহ প্রায় ৭০ জন অতিথি বিয়েতে হাজির হন। মেয়েটির মা সিমস দেবী বলেন, 'কুকুর হলেও আমরা মানব-বরের মতোই তাকে শ্রদ্ধা করি। স্বাভাবিক বিয়ের মতো এখানেও খরচে কার্পণ্য করিনি। একমাত্র এভাবেই আমরা দুর্ভাগ্য ঘোচাতে পারি।'



অবশ্য এমন বিয়েতে মোটেও খুশি নন কনে মংলি। তবু ভবিষ্যতের কথা ভেবেই তাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছে। তিনি বলেন, 'দুর্ভাগ্যমুক্ত হয়ে আমি আমার স্বপ্নের মানুষকে বিয়ে করব।' গ্রামবাসীর বিশ্বাস, এ বিয়ে মংলির জীবনে কোনো প্রভাব ফেলবে না বরং এর মধ্য দিয়ে তার দুর্ভাগ্য কেটে যাবে। এরপর কোনো মানুষের সঙ্গে বিয়ে হলে মংলি দীর্ঘ জীবন পাবে। তার বাবা অ্যান মুণ্ডা জানান, 'গ্রামে এমন বিয়ে এটাই প্রথম নয়।



আদিবাসী রীতি অনুসারে আশপাশের গ্রামেও এ ধরনের বিয়ে হরহামেশা হচ্ছে।' বিয়ের পর মংলি এখন বরের সেবায় ব্যস্ত। আগামী কয়েক মাস কুকুরটি পোষা হিসেবে তার কাছেই থাকবে। পরে যে কোনো মানুষকে বিয়ে করতে পারবেন তিনি।আহারে!!আহারে বিশ্বায়নের যুগে আইয়ামে জাহিলিয়াতের নির্দশন কেন?????

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৩৯

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: এই গুলা সব পাগোল।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৩৯

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: এই গুলা সব পাগোল।

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: ভাই পাগল আর ছাগল যাই হোক---বুঝা গোলো ভারতে এখনো কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে আসতে পারে নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.