নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এক অপরাজিতা। কোন বাঁধাই আমার চলার পথে বাঁধা হয়ে থাকেনা। সব বাঁধা কে অতিক্রম করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়াই হচ্ছে আমার জীবনের মূলমন্ত্র

শারলিন

শারলিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলেরা সাবধান :#)

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

বিষয়বস্তুর প্রয়োজনে কিছু অশালীন শব্দ ব্যবহার করার জন্য শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
যেসব ভাইয়েরা এখনও মেয়েদের কে তাদের প্রাপ্য সম্মান টুকু দেন বা দিতে কার্পণ্য করেননা তাদের প্রতি যথাযথ সম্মান রেখে আমার লেখা শুরু করছি।
খবরের কাগজ খুললে প্রতিদিন বাংলাদেশের অনেক রকম সফলতার খবর যেমন চোখে পরে তেমনি চোখে পরে নানা রকমের খারাপ খবর। নানান ধরনের খবরের মধ্যে একটা খবর খুব কষ্ট দিচ্ছে আমাকে আর তা হল নারীদের বিভিন্ন রকমের শালীনতা হানি, নির্যাতন, ধর্ষণ এর খবর। অনলাইন পত্রিকা এর সুবাধে এই খবর আমাদের কাছে আরও দ্রুত পৌঁছে যাচ্ছে।
কত আইন কত কিছু হচ্ছে এই গুলো বন্ধ করার জন্য। কিন্তু আইন যত হচ্ছে এগুলোর পরিমাণ ও ততই বাড়ছে। খুব একটা ভাল খবর আমাদের চোখে পরছে না। ধর্ষক আইনের ফাঁক দিয়ে ঠিক ই বেড়িয়ে যাচ্ছে। আর নির্যাতিত মেয়েটি হয়ে যাচ্ছে সমাজের সবার কাছে কোণঠাসা। কখনও আত্মহত্যা করছে। কোনভাবেই মেয়েরা আর নিরাপদ নয়। ঘরে বাইরে সবখানেই মেয়েরা একটা আতঙ্ক নিয়ে চলাফেরা করছে। আইন, বিচার কোন কিছুই মেয়েদেরকে নিরাপত্তা দিতে পারছে না।
তাই মেয়েদের নিরাপত্তা এখন থেকে মেয়েদেরকেই দিতে হবে। কথা হচ্ছে কিভাবে?
প্রথমত, ভিড়ের মধ্যে মেয়েরা বেশী শালীনতা হানির শিকার হয়, তাই মেয়েরা এসব ভিড়ের মধ্যে ভয় না পেয়ে সচেতনভাবে ছেলেদের কে আক্রমণ করবে। মেয়েদের মত ছেলেদেরও তো সেনসেটিভ জায়গা আছে সেখানে আঘাত করবে। প্যান্টের জিপার খুলে দিবে, যেটা নিয়ে ওদের সবচেয়ে গড়ব সেটা ধারে হ্যাঁচকা টান দিবে, সুযোগ বুঝে পাছায় চিমটি কেটে দিবে, এরকম করতে পারলে তখন ছেলেরা ভিড়ের মধ্যে নিজেরাই আতঙ্কিত থাকবে এবং নিজেদেরকে বাঁচাতে চেষ্টা করবে।
দ্বিতীয়ত, যখন একটা মেয়ে একা নির্জন পথে চলাফেরা করে তখন চার পাচজন ছেলে যেয়ে মেয়েটাকে আক্রমণ করে। এমন টাও তো হয় একটা ছেলেও মাঝে মাঝে নির্জন পথে চলে। হ্যাঁ এই সুযোগ টাই কাজে লাগাতে হবে। যখন কোন ছেলে একা চলবে মেয়েরা তখন দদলবদ্ধ ভাবে আক্রমণ করবে এবং যতভাবে ওকে আঘাত করা যায় করবে, বেশী করতে হবে ওর পুরুষ অঙ্গকে।
তৃতীয়ত, ছেলেরা কি করে মেয়েদেরকে টিজ করে। মেয়েরাও করবে। ছেলেরা মেয়েদের ওড়না ধরে টান দিলে মেয়েরা ছেলেদের জিপার ধরে টান দিবে। ছেলেরা শিশ দিলে মেয়েরাও দিবে, ছেলেরা বাজে কথান বললে মেয়েরাও বলবে।
ব্যাস এটুকুই। এটা করতে পারলেই প্রেক্ষাপট বদলে যাবে আমার বিশ্বাস।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: হুম। B:-) :||

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

শারলিন বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

রায়হান চৌঃ বলেছেন: হা হা হা............
গান্জাটা মনে হয় একটু বেশি কড়া ছিল, তাই আবল তাবল, ও সব কিছু না.... ঠিক হয়ে যাবে......... :)

তবে, আপনাকে বলছি...... যদি সত্যিই মুসলিম হয়ে থাকেন, কুরআন কি বলছে, ইসলাম কি বলছে, দেখে নিবেন।

ভালো থাকবেন, আপনার সুস্বাস্থ কামনা করছি

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০

সরদার হারুন বলেছেন: মোট কথা আঘাতের প্রতিঘাত করতে হবে ।
পরামর্শটা ভাল । কাজে লাগতে পারে ।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

চিরন্তন মহাশূন্য বলেছেন: আমার মনে হয় ইসলামিক বিধান অনুযায়ী কোন মেয়ে যদি জীবন যাপন করে তাহলে এমন টার কোন প্রয়োজন নাই। আপনি যেটা বলেছেন, এতে সমাজ আরো বিশৃঙ্খল হবে।


অনেক সুন্দর একটা বিষয় উপস্থাপন করেছেন…………………

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ছেলেরাতো তাইলে খুশি হয়ে যাবে ;) ;) =p~ =p~

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪

শারলিন বলেছেন: হলে তো ভালই
কিন্তু আমার মনে হচ্ছে চাচা আপন প্রান বাঁচা অবস্থা হবে

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার পরামর্শ কোন কাজে আসবে বলে মনে হচ্ছে না ।

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

ভিটামিন সি বলেছেন: এসবে কাজে দিবে না দাদী। যেটা করতে হবে সেটা শুরু করতে হবে শেকড় থেকে। আপনারাই পারেন তা করতে। আমাদের মুসলিম সমাজের পারিবারিক বন্ধন বেশ মজবুত। তাই সেখান থেকে শুরু করুন। আপনি আপনার ভাই, বন্ধু, কাজিন, সন্তানকে সেভাবেই গড়ে তুলুন যেভাবে আপনারা তাদের কাছে থেকে প্রাপ্য সম্মান পান। আপনাদেরকে সম্মান করতে শেখান, তারই ফল হবে সুমধুর। আর একটা কথা, পুরুষ আর নারী, মানবদেহেরই দুটো রুপ মাত্র নয়। প্রত্যেক কিছুই আলাদা। পুরুষের এবং নারীর মন-মানসিকতা, চাহিদা, চাওয়া-পাওয়া সবই কিন্তু ভিন্ন। যেমন: স্কুল থেকে ফিরে যখন একটা ছেলে ভাবে বিকেলে খেলতে যাবে, সেখানে মেয়েটা ভাবে টিভি দেখবে বা পড়বে বা ঘুমাবে বা সৌখিন কোন কাজ করবে। খাওয়া-দাওয়ার পর ছেলেটা হাত ধুয়ে্ই উঠে যায়, আর মেয়েটা হয়তো মাকে সাহায্য করে বা ভাইয়ের ফেলে যাওয়া প্লেটটা ধুয়ে রাখে। - আসলে এসব বলে আমি বোঝাতে চেয়েছি যে ছেলে এবং মেয়ের ভাবগতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। ছেলেরা একটু ইয়ে টাইপ হলেও মেয়েরা হয় মাতৃমনা, এটা প্রকৃতিগত। আর তাই হৈ হৈ রৈ রৈ করে কিছু হবে না। শিক্ষাটা গোড়ায় দিতে হবে, কঠোর আইন করেও এ্ অপরাধ পুরোপুরি দমন করা যাবে না। কারণ যারা এসব অপরাধ ঘটায় তাদের বেশির ভাগই সমাজের নিন্মশ্রেনী থেকে আসা অথবা বাস্তব জীবনে হতাশাগ্রস্ত। ভালো ফ্যামিলি থেকে খুব কমই হয় এমন ঘটনা্। তারপরও মানুষ তো মুলত পশুই। পাশবিক সকল প্রবৃত্তি মানুষের মাঝে বিদ্যমান, সামান্য একটু পরিবর্তন ছাড়া। আর আপনারও ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন, অকারণে সুড়সুড়ি দিয়েন না কাউকে।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

সামুরাই_কাতানা বলেছেন: অপেক্ষা করেন । বেশিদিন মনে হয় বাকি নাই। যেটা এতদিন লোকমুখে শুনতাম সেটা হয়তো অচিরেই বাস্তবে পরিনত হতে যাচ্ছে। আর সেটা হলো শেষ জামানায় নাকি মেয়েদের ক্ষমতা হবে। ছেলেরা মেয়েদের ভয়ে পালিয়ে বেড়াবে। সেটার আলামত শুরু হয়েছে মাত্র।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এটা ভুল চিন্তা ম্যম। শিকড়ে হাত দেন দেখবেন সবকিছুই ঠিক হয়ে গেছে।

১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১৪

নতুন বলেছেন: শারলিন জটিল ভাবনা :)

কিন্তু নারী যখন জন্মদিয়ে সমাজে মানুষের সংথ্যা বাড়ায় তেমনি নারীই পারে সমাজে সন্তানদের শিক্ষিত করতে।

আমার মা আমাকে সব সময় সত্য বলা শিখিয়েছে। নারীদের/মুরুব্বিদের সম্মান করতে শিখিয়েছে। সিগারেট না থেতে...

আমি জীবনে রাস্তায় দিড়িয়ে নারীদের টিজ করিনাই।

আমার মা আমার কলেজের মেয়ে বন্ধুদের সাথেও ফোনে কথা বলতো...বাসায় এলে সবার সাথে কথা বলতো... সব সময়ই বলেছে যে যদি কাউকে পছন্দ হয় তবে তাকে বলতে... কিন্তু কোন কিছু যেন লুকচুরি না করি।

আমি করিনাই।

নারীর কাছে যেহেতু সন্তান বড় হয়..তাই কুমার যেমন মাটির পাত্র গড়ে তেমনি নারীই পারে সন্তানের ভিতটা গড়ে দিতে।

১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হুমম,,,
সাহসী পোষ্ট.......পাবলিক এড
ভয়ে ভয়ে লাইক দিলাম
হা হা হা

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

ইমদাদ নারায়ণগঞ্জ বলেছেন: মেয়েরা শিশ দিলে বা ছেলেদের জিপার টানলে তাতে ছেলেরা বিরক্ত হবে না বরং উপভোগ করবে। হা হা হা :)

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: +++

১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

উপন্যাসের ছেঁড়া পাতা বলেছেন: খুব এক্সাইটেড ছিলেন এটা লেখার সময় তাই না! তবে, আপনার ধারনা একদমই ভূল। এখন ইভটিজিং'এর বিচার পান আপনারা, তখন তো মোটেই পাবেন না। বরং বিচার না হলে আরো বেড়ে যাবে ইভটিজিং। আর আপনাদের অবস্থা হবে "ভিক্ষা চাইনা কুত্তা ঠেকা" টাইপ।।

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

অনলি কিরন বলেছেন: যে মেয়েরা শালিনতা বজায় রেখে চলাফেরা করে তারা সবসময়য় নিরাপদ থাকে । তাদেরকে মানুষ সম্মান করে ।
ভাল কোন মেয়ে কখনো ইভতিজিং এর শিকার হয় না ।
তাই আমি বলতে চাই । নিজে ভাল তো , জগত ভাল ।

১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

থিওরি বলেছেন: বলেন কি "মেয়েদের মত ছেলেদেরও তো সেনসেটিভ জায়গা আছে সেখানে আঘাত করবে। প্যান্টের জিপার খুলে দিবে, যেটা নিয়ে ওদের সবচেয়ে গড়ব সেটা ধারে হ্যাঁচকা টান দিবে, সুযোগ বুঝে পাছায় চিমটি কেটে দিবে, এরকম করতে পারলে তখন ছেলেরা ভিড়ের মধ্যে নিজেরাই আতঙ্কিত থাকবে এবং নিজেদেরকে বাঁচাতে চেষ্টা করবে।" সর্বনাশ!

১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

টয়ম্যান বলেছেন: ছেলেরা কি করে মেয়েদেরকে টিজ করে। মেয়েরাও করবে। ছেলেরা মেয়েদের ওড়না ধরে টান দিলে মেয়েরা ছেলেদের জিপার ধরে টান দিবে। ছেলেরা শিশ দিলে মেয়েরাও দিবে, ছেলেরা বাজে কথান বললে মেয়েরাও বলবে।

এইটাকি সমাধান হইলো আপা :|

১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ইয়েস ম্যাম।

১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, ব্যাপক মজা পেলাম! ফান পোস্ট মনে হচ্ছে ! =p~ =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.