নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এক অপরাজিতা। কোন বাঁধাই আমার চলার পথে বাঁধা হয়ে থাকেনা। সব বাঁধা কে অতিক্রম করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়াই হচ্ছে আমার জীবনের মূলমন্ত্র

শারলিন

শারলিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মহত্যা???????????????????????

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

আত্মহত্যা এর সহজ উপায় জানতে চাই
আরও জানতে চাই মনের মধ্যে এই ইচ্ছা জাগলে কিভাবে তা মন থেকে দূর করব

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

নাইট রাইটার বলেছেন: গুগল করতে পারেন :) :D

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

শারলিন বলেছেন: বুজলামনা

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

আহলান বলেছেন: মৃত্যু তো একটি ভয়ঙ্কর ব্যপার ...সাধ করে কেউ এর কাছে যায় নাকি ?

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

নতুন বলেছেন: বেশি কস্ট থাকলে কারুর সাথে সেয়ার করতে পারেন।

Life is Always Beautiful....

আত্মহত্যা করার চিন্তা আমিও একবার করেছিলাম... হয়তো জীবনে অনেকেই করে থাকে।

কিন্তু এখন আমার মেয়ের বয়স ৫ মাস... এখন হয়তো ডানার জন্য আমি এবং আমার স্ত্রী প্রয়োজনে জীবন দিতে দীধা করবো না।

জীবনে অনেক দুখ: আসবে... কিন্তু আবার এমন আনন্দ আসবে যেটার সব কস্ট ভুলিয়ে দেবে। জীবন আসলেই সুন্দর।

যদি আরো কথা বলতে চান তবে ইয়াহু ম্যাসেন্জারে এড করতে পারেন। << অনেক সময় অচেনা কারুর সাথে মনের অনেক কস্ট সেয়ার করা যায় যেটা হয়তো পরিচিত বা বন্ধুর সাথে করা যায়না।

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

মানবী বলেছেন: কোন কোন সময় বা মুহূর্ত প্রায় সকলের জীবনে আসে যখন কোন এক বিশেষ চাওয়া বা অর্জন লাভে ব্যর্থ হলে জীবন অর্থহীন মনে হয়। বেঁচে থাকা অর্থহীন অথবা ভয়াবহ কষ্টদায়ক মনে হতেই পারেন। সেই মুহুর্তে বিশ্বাযোগ্য না শোনালেও জানবেন এই অনুভব সাময়িক, এক সময় এই কষ্ট বিস্মৃত হবে, হয়তো নিজের অজান্তেই।

এমন সময় অবশ্যই আশে পাশের কাউকে জানানো জরুরী। উন্নত বিশ্বের অনেক দেশে "সুইসাইড হট লাইন" আচে, আত্মহননের ইচ্ছে হলে নাম পরিচয় গোপন রেখে খোলাখুলি আলোচনার জন্য। খুব বিশ্বাস করা যায় এমন কাউকে অনুভূতি কষ্ট খুলে বলা প্রয়োজন। নিজের মা বা ভাই বোন হলে আরো ভালো।
জীবনটা একেবারে শেষ করে দেবার আগে জীবন আসলে কি তা জানা উচিৎ, তাইনা?

পথ চলতে দেখা হতদরিদ্র কোন শিশুর পড়াশুনা ভরনপোষনের দায়িত্ব নিলে দুঃখ কষ্টের সত্যিকারের রূপ কিছুটা জানা সম্ভব হবে। আর্থিক সঙ্গতির উপর নির্ভর করে হত দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে চেষ্টা করুন। কারো পড়ার খৃচ অথবা কারো চিকিৎসার খরচে দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে ব্যাপারটা চ্যালেন্জ হিসেবে গ্রহন করুন।

সরকারী হাসপাতালের ওয়ার্ডের রুগিডের দেখলে, বিশেষ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে একবার ঘুরে আসুন, দেখবেন আমাদের দুঃখ কষ্ট কি ভীষণ ভীষণ তুচ্ছ! তাঁদের কারো একজনের চিকিৎসার খরচের দায়ভার গ্রহন করে সেই চ্যালেন্জ মোকাবেলায় ঝাঁপিয়ে পড়ুন। সামর্থ্য থাকলে একজনের স্থানে একাধিকের জন্য....... আপাতঃ দৃষ্টিতে আমার মন্তব্যটি হাস্যকর মনে হতে পারে, কাজে ঝাঁপিয়ে পরলে জানবেন আসলে তা কাজ করে।

আমার কেনো যেনো মনে হচ্ছে, আপনি অনেক অনেক নিষ্পাপ মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর ক্ষমতার অধিকারী। শুধু শুধু বোকার মতো আত্মহত্যা করে মা বাবার অবর্ণনীয় কষ্টের কারন হওয়া অর্থহীন।

ভালো থাকুন শারলিন। দীর্ঘজীবন হোক আপনার।

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

এস কাজী বলেছেন: আপনি আপনার আইডি তে লিখেছেন---

আমি এক অপরাজিতা। কোন বাঁধাই আমার চলার পথে বাঁধা হয়ে থাকেনা। সব বাঁধা কে অতিক্রম করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়াই হচ্ছে আমার জীবনের মূলমন্ত্র

তাহলে আপনি আত্মহত্যার পথ খুঁজছেন কেন?

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

শারলিন বলেছেন: জীবনের এই বাঁধা টাও অতিক্রম করতে চাই। তাই এই লেখাটা লিখলাম.।.।.।.।.।।

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

ধমনী বলেছেন: শ্রদ্ধেয়, জীবন যদি দিতেই হয় পরের জন্য/স্বার্থে দিন। নিজের চাওয়া পাওয়া নিয়ে টেনশিত হওয়া বাদ দিন। জীবন বিসর্জন দিতে চাইলে নিজ দায়িত্বে দিন, আমাদের জড়াচ্ছেন কেন?

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আত্মহত্যা একটি শিল্প, যদি কেউ আত্মহনন না করে থাকতে পারে!!!

৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

লেখোয়াড়. বলেছেন:
দ্বিতীয় কোন চিন্তা না করে আপনি আত্মহত্যা করুন।
আর যদি না পারেন, তো দ্বিতীয় কোন চিন্তা না করে আত্মহত্যার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন।

৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

মানবী বলেছেন: শারলিন, আপনার পোস্টের মন্তব্যগুলি দেখে বুঝতে পারছেন নিশ্চয় পৃথিবীতে বিভিন্ন রকম মানুষের বসবাস। কেউ আপনাকে বুঝবে, কেউ বুঝবেনা। এমনটাই জীবন, শুধু আপনার নয়... সকলের।

যারা আপনার অনুভূতির মূল্যায়ন করছেনা, আপনি নিশ্চয় তাদের গুরুত্ব দিয়ে আত্মহননের পথ বেছে নিবেননা।
বরং যাঁরা আপনাকে বুঝতে পারছে বা চাইছে, তাঁদের খুশি করার স্বাথফে এধরনের চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।

***অধিকাংশ মানুষ জানেনা, এধরনের ভাবনা এলে একজন মানুষের মানসিকতা অবস্থা কতোটা খারাপ থাকে। কোন রসইকতা বা কটাক্ষ গ্রহন করার ক্ষমতা থাকেনা।
কেউ যদি মজা করেও আত্মহননের কথা বলে, তা যে আসলেই মজা করে বলা তা নিশ্চিত না করে বিষয়টা অবহেলা করতে নেই।***

শারলিন, অজানা অচেনা কোন দুঃখি মানুষের দিকে হাত বাড়িয়ে যদি তার মুখে হাসি ফোটাতে পারেন, ব্লগে জানিয়ে যাবার অণুরোধ রইলো। ভালো থাকুন।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

শারলিন বলেছেন: আপনাকে অসঙ্খ ধন্যবাদ।
সেরকম কিছু করলে অবশ্যই ব্লগে লিখব.।.।.।.।.।।।
আপনি ঠিক ই বলেছেন "অধিকাংশ মানুষ জানেনা, এধরনের ভাবনা এলে একজন মানুষের মানসিকতা অবস্থা কতোটা খারাপ থাকে। কোন রসইকতা বা কটাক্ষ গ্রহন করার ক্ষমতা থাকেনা।"
আমার মনের মধ্যে দিয়ে একটা ঝড় বয়ে যাচ্ছে বেশ কয়েকদিন ধরে.।.।.।.।।
বারবার মাথার মধ্যে খারাপ চিন্তা বা নিজেকে শেষ করে দেওয়ার কথা ঘুরপাক খাচ্ছে.।.।
এখন অব্দি বেঁচে আছি আর আমি বাঁচতে চাই।

১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

ধমনী বলেছেন: আমরা কেউই চাইনা যে, আপনি অপরাজিতা হয়ে পরাজয়ের পথ বেছে নিবেন।
সেসব ধ্বংসাত্মক চিন্তা থেকে মুক্ত হবার একটি পরামর্শ - কিছু সময়ের জন্য আমার প্রোফাইল পিকের মত শিশু হয়ে যান। মানুষের দুর্ব্যবহার -বিশ্বাসঘাতকতাকে চড়ুই ভাতির অভিনয় মনে করে হাসতে থাকুন। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য। সমস্যা সমাধান হলে অবশ্যই জানাবেন আপুমনি।

১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অামার নিজের মাথায়ও এই চিন্তা ঘুরপাক খেতো একসময়, ভাবতাম ভবলীলা সাঙ্গ করে ফেলি । যথেষ্ঠ কারণ ছিলো অবশ্য । কারণগুলো যাই হোক, মা-বাবা-বোনদের কথা চিন্তা করে অার কিছু করা হয়নি । কয়েকজন ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সাথে দুঃখগুলো শেয়ার করেছিলাম । তারা অনেক সান্ত্বনা দিয়েছে, উদ্দীপনা যুগিয়েছে । কাছের বন্ধুদের সাথে দুঃখগুলো শেয়ার করুন । তারপরও যদি কাজ না হয়, অাপনার চেয়ে দুঃখী যারা অাছে, তাদের দিকে তাকান । পরের দুঃখ দেখলে নিজের দুঃখ লাঘব হয় । অাত্মহত্যার ভাবনাটা সাময়িক । একটা সময় পরে নিজের অদ্ভুত চিন্তার জন্য নিজেই হয়ত লজ্জিত হবেন ।
প্রেমগঠিত কোন ব্যাপার থাকলে মনে রাখুন, যার জন্য অাপনি মরতে চাচ্ছেন, অাপনার মৃত্যুতে তার কিছু যায় অাসেনা । পারিবারিক (অর্থনৈতিকও হতে পারে) ব্যাপার হলে মনে রাখুন, অাপনি মরলে মা-বাবাকে কী অস্বস্থিতে রেখে যাচ্ছেন ।

১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমরা সবাই কারো না কারো থেকে ভালো আছি। নিশ্চয়ই কেউ আমাদের থেকেও খারাপ আছে। তাই অন্যের তুলনায় খারাপ আছেন ভেবে আফসোস করার চাইতে নিজে যে অন্যের তুলনায় ভালো আছেন, তা ভেবে আনন্দিত হোন। জীবন একটাই, আর সেটা দাম দিতেই হবে। জীবনের কাছে হেরে যাবার জন্য মানুষকে তৈরী করা হয় নি।

১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

নিমচাঁদ বলেছেন: প্রতিদিন ১ লক্ষ ২ হাজার এবোর্শন হয় এই পৃথিবীতে । শিশু তার ইচ্ছায় এই পৃথিবীতে আসতে পারেনা । এবোর্শনের ছাড়াও বিভিন্ন রোগে শোকে ভুগে প্রতিদিন ১ লক্ষ লোক এই ধরণিতে মারা যায় । এদের কথা কেউ মনে রাখেনা , এদের কথা হিসেবে থাকেনা , ইন ফাক্ট মৃত্যুর পরে হিসাবের বাইরে চলে যাওয়ার যাত্রা , তাই যে কটা দিন এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা সেটাই তো সার প্লাস , সে টাইতো সৌভাগ্য , নিজের এহাতে যে এই সৌভাগ্যকে পদতলে পিষ্ট করতে চায় , সে বেকুব , বলদ বিশেষ ।

যদি মানব জীবনের অমরত্ত্ব থাকতো, তাহলে এই রকম স্বেচ্ছা মৃত্যু গুলো একটা মর্যাদা হয়তো পেতো , কিন্ত এই ট্র্যাঞ্জিট সময়ের বাজেট থেকে নিজেকে সরিয়ে ফেলার চিন্তা করাটা আর্কিমিডিস লেভেলের নির্বুদ্ধিতা ।

বেঁচে থাকুন , সুখকে উপভোগ করে , দুঃখকে বরণ করে । এটাই মানব জীবনের বিরোচিত কাজ

১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আত্মহত্যা , আই মিন আত্মার হত্যা --- একটু ভেবে দেখুন ত আসলেই সেটা সম্ভব কিনা ?? আত্মার কোন রুপ আপনার জানা আছে কিনা যেটাকে চাইলেই আপনি হত্যা করতে পারেন ?? যেটা পারেন সেটা হচ্ছে কোন উপায় একটা উপায় অবলম্বন করে শরীর যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ করতে । ব্যসে এই টুকুই !! তাতে কি আত্মার শান্তি মিলবে ?? যে অস্থিরতা বা কারনে এই ভাবনা আসছে তা কি কমবে ?? সমাধান হবে ?? হয় ?????

১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: একবার একটা সরকারি হাসপাতাল থেকে ঘুরে আসুন।
রোগীদেরকেও দেখবেন, তাদের আত্মীয় স্বাজনদেরকেও দেখবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.