![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অসাধারণ নই, তবে সাধারণ ও নই। বলা যেতে পারে সংমিশ্রণ এ গড়া আমি। নিজের ভাল মন্দ টা বাছাই করতে চরম ভাবে দ্বিধান্বিত হই। বাবা, মা এর প্রথম রাজপূত্র হলেও সে ভাবে আলোকিত করতে পারিনি তাদের স্বপ্নময় হৃদয় প্রদীপ। ব্যর্থ প্রচেষ্টা করে যাচ্ছি, সফলতার মুখ আজো অচেনাই। এভাবেই যাচ্ছে দিন কাল।
কিছু কিছু খাবার গ্রহনের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ডায়রিয়া, বমি, মাথাঘোরানো, পেটে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দেয়। একেই ফুড পয়েজনিং অর্থাৎ খাদ্যে বিষক্রিয়া বলে।
কিছু ক্ষেত্রে সর্তক না থাকলে এই ফুড পয়েজনিংয়ের কারণেই অনেক ক্ষতি হতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন।
ফুড পয়জন মূলত খাবারে উৎপন্ন হওয়া ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া স্যালমোনেলিওর, স্কোমব্রোটক্সিন, স্যালমোনেলিওর লিস্টেরিয়া, সিস্লোসপোরা ও টক্সিন এর কারনে ঘটে থাকে। আর এই ব্যাকটেরিয়া গুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ডিম, মাছ, আলু, চীজ, বেরী ইত্যাদিতে মাত্রাধিক থাকে। সঠিক তাপমাত্রায় রান্না করা হলে অনেক ক্ষেত্রে জীবাণুনাশ হয় আবার কোন ব্যাকটেরিয়া রেফ্রিজারেট করলে জীবাণুমুক্ত হয়। জমিতে অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহারের ফলে আসে টক্সিন। নতুন করে আর কি বলব? ফরমালিন, পোল্ট্রি ফিডিং এ ভেজাল এসব নানান কারনে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম নিমজ্জিত হতে যাচ্ছে অন্ধকারে।
খাবার একটি মৌলিক চাহিদা সুতরাং সুসম জীবাণু মুক্ত খাবার চাই।
ফুড পয়জনিং এর জন্যে গর্ভপাত এমন কি মৃত্যুও ঘটতে পারে। প্রশাসনের ও উচিত বাজারজাত কৃত খাদ্য দ্রব্যের নিয়মিত গুনগত মান পরীক্ষা করা ও শাস্তিবিধান কার্যকর করা। যদিও এদেশের সরকার ই কাবিখা প্রকল্পে ব্রাজিল হতে পচা গম সাপ্লাই করে বেশ সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। আসলে এদেশের জনগন সজাগ না হলে এদেশের কিছুই হবে না। আমরা শুধু মাথা ঘামাই কোন কিছু ঘটলেই। এর আগে ভাবি না একবার ও যেন এটা ভবিষ্যতে না ঘটে। আমরা খুঁজি প্রতিষেধক, প্রতিকার নয়।। আমার এক নতুন বন্ধুর (বাঁধন) ফিক্সেড করা টপিকস নিয়ে লিখলাম, টপিক্স টার জন্যে তুমাকে (বাঁধন) ধন্যবাদ।____শুভ©
©somewhere in net ltd.