![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন আমি হব অস্তিত্বহীন। কিন্তু আমার মানসসন্তানেরা চুপটি করে ঘাপটি মেরে পড়ে থাকবে আমার লেখনীর মাঝে। হয়তো কেউ দেখবে না তাদের, হয়তোবা কেউ কৌতুহলী হয়ে দেখবে কখনো। আর আমার সন্তানেরা, হয়তো অপাংক্তেয়, হয়তো কুলাঙ্গার, তবে তারা ঠিকই চিরকাল তাদের শরীরে বহন করে চলবে তাদের পিতার নাম- একদা অস্তিত্ববান যার মস্তিষ্কে বিদ্যুত্ স্পন্দন খেলে খেলে জন্ম হয়েছিল তাদের।
এক বৃষ্টিস্নাত বিকেলে দাঁড়িয়েছিলেম বারান্দায়, মুগ্ধ হোয়ে তাকিয়েছিলেম বাইরে, কিন্তু তখনও জানতুম না যে আমার চূড়ান্ত মুগ্ধ হওয়া তখনও বাকী।
সব কিছু স্ক্যান কোরে এক সময় দৃষ্টি পড়ে বারান্দার কাছে দাঁড়িয়ে কাঁপতে থাকা কচুপাতাগুলুর উপর এবং চূড়ান্ত মুগ্ধ হই। অমন কুত্তাবিলাই বৃষ্টির ফোঁটাগুলু কচুপত্রদের গায়ে পড়ছে বটে, তবে কচুপত্ররা তা গায়ে মাখছে না, একটু মাত্র কম্পিত হোয়ে পানিকে ভূপাতিত কোরে দিচ্ছে, নিজেরা থেকে যাচ্ছে ইস্ত্রিকৃতকাপড়বত্ শুষ্ক।
বুঝলেম ওরা কেবল স্ট্রং স্টাউট স্ট্রেইটভাবে দণ্ডায়মানই নয়, বিষম পিছলাও বটে। প্রাণীজগতে অমন প্রপাট্টিজ আছে হাঁসের।
ভাবি, কচু বা হংসবত্ হোতে পারলে মন্দ হয় না জীবনে, ঝাড়া দিয়ে সব ফেলে দেয়া যেত, কচু আর হাঁসের ফ্যান হোয়ে যাই আমি, সেই থেকে চান্স পেলেই কচুশাক কিম্বা হংসমাংস খেতে ছাড়ি নে, আমাকে যে তাঁদের মতো হোতে হবে।
3:-)
২| ২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
সৈয়দ শওকত আলী বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
তূর্য হাসান বলেছেন: বুঝলাম রাজনৈতিক নেতা/মন্ত্রী হতে চান।