![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন আমি হব অস্তিত্বহীন। কিন্তু আমার মানসসন্তানেরা চুপটি করে ঘাপটি মেরে পড়ে থাকবে আমার লেখনীর মাঝে। হয়তো কেউ দেখবে না তাদের, হয়তোবা কেউ কৌতুহলী হয়ে দেখবে কখনো। আর আমার সন্তানেরা, হয়তো অপাংক্তেয়, হয়তো কুলাঙ্গার, তবে তারা ঠিকই চিরকাল তাদের শরীরে বহন করে চলবে তাদের পিতার নাম- একদা অস্তিত্ববান যার মস্তিষ্কে বিদ্যুত্ স্পন্দন খেলে খেলে জন্ম হয়েছিল তাদের।
নিচে ১টি ১৮+ ঘটনা অপেক্ষা কোরছে।
সুশীলরা ও সোনামণিরা, এখুনি জাম্প করুন। পরবত্তীতে কোনো আপত্তি ও ভর্ত্ সনা স্বাগত হবে না।
কলেজ জীবনে ১ ক্লাসমেইট ছিল অমর্ত্য নামে। স্বার্থপর ও কমনসেন্সহীন টাইপের পোলা।
একদা অমর্ত্যের রুমমেইট বাড়ি যায়। অমর্ত্য থেকে যায় হোস্টেলে। বাড়ি থেকে ফিরে রুমমেইট দেখে রুমে অমর্ত্য নেই। কিন্তু নিজ বেডের কাছে গিয়ে যা দেখে, তাতে রুমমেইটের চক্ষু চড়কগাছে আর রক্ত মাথায় ওঠে। দেখে তার বেডশিটে গোছা গোছা কর্তিত চুল ওরফে বাল পড়ে আছে।
রুমমেইট প্রথমেই কয়েকটি স্ন্যাপ নিয়ে নেয় মোবাইলে। তারপরই কল লাগায় অমত্যবাবুকে- তারতারি রুমে আয়। তরে ১ঘণ্টা সময় দিলাম। আমি বাইরে যাইতাছি। আইসা যেন সব ক্লিয়ার পাই।
ঘণ্টাখানেক পর রুমমেইট হোস্টেলের গোটাকয়েক বদমায়েশ পোলাকে নিয়ে রুমে ঢোকে। ততক্ষণে অবশ্যি সব ক্লিয়ার। রুমমেইট সোজা অমত্যবাবুকে শুধোয়- এইসব কী দ্যাখলাম অমত্য?
অমর্ত্য বলে- তার মানি? বুঝলাম না! কই কিছু দ্যাখলাম না ত!
রুমমেইট মোবাইল বের করে সব্বাইকে দেখায় ছবিগুলো এবং ঐ রুম চেইঞ্জ কোরে অন্য রুমে ওঠে। অমত্যবাবু বিনাবাক্যে সোজা বেরিয়ে যায় হোস্টেল থেকে। হপ্তাখানেক বাদে ফিরে এসে অমত্যবাবু রুমের দরোজা ও দেয়ালে মার্কার দিয়ে যেসব লেখা দেখে, তাতে রুমে না ঢুকে আরো ১মাসের জন্য নিরুদ্দেশ হোয়ে যায়-
১. বালকুঞ্জ (ঠিক দরোজার ওপরে)
২. এখানে শায়িত আছেন বালরাজ (দরোজায়)
৩. কয়েকটি বস্তার ছবি আঁকা, যেগুলো থেকে চুল উপচে পড়ছে, পাশে লেখা- এখানে বালের MLM বিজনেস করা হয়। (দরোজার ডানের দেয়ালে)
৪. অণুকাব্য-
'বন্ধুর বিছানায় ফেলেছি বাল
দেখেছি নিজের স্বার্থ,
পেয়েছি যে গণসংবর্ধনা
হোয়েছি বাল-অমর্ত্য।'
(দরোজার বাঁয়ের দেয়ালে)
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
সৈয়দ শওকত আলী বলেছেন: হে হে হে।
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
আহমেদ আলিফ বলেছেন:
একটি ঘটনা মনে পড়লো ! আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল এর ভিতরে একজনের মুদ্রা দোষ ছিলো । কথায় কথায় বলতো াল , হে াল ।
বন্ধুরা তার তার উপর বিরক্ত । অবশেষে তার কথার একটি উপযুক্ত জবাব খুঁজে পেলো । যখনই সে ঐ শব্দ বলতো বন্ধুরা বলতো এতো াল াল করিস দেখি তোর াল কত বড় হয়েছে । এ কথা শোনে তো ঐ বন্ধু চুপ কোনো জবাব নাই ।
এখন তার কথা বলতে খুব কষ্ট হয় , ঐ শব্দ বললেই তাকে সেই দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হয় । অবশেষে সে একটি বুদ্ধি পেলো । সে যখন কেশ কর্তন করতো তখন এক পাশের একটু বাদ রেখে কাটতো । কয়েক মাসের ভিতরে কেশ কাঙ্ক্ষিত দৈর্ঘ্যে পোঁছে যায় । এবার সে দাঁত ভাঙ্গা জবাবের উত্তরে হাড় ভাঙ্গা জবাবের অস্ত্র পেয়ে যায়া ।
কিন্তু তার এই গোপন অস্ত্রের কথা বন্ধু মহলে জানা জানি হয়ে যায় । এবং বন্ধুরা এতো সাবধানে কথা বলে যে সে আর অস্ত্র দেখাবার সুযোগই পায় না ।
৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
নন্দনপুরী বলেছেন: হা হা হা...+++++++++
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
সৈয়দ শওকত আলী বলেছেন: আপনের বন্ধু ত দেহি রিয়েল বছ রে ভাই! @ আহমেদ আলিফ
হে হে থ্যাংক উ @ নন্দনপুরী
৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সত্যি ঘটনা নাকি??
৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সৈয়দ শওকত আলী বলেছেন: জে আজ্ঞে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
কাজের কথা বলেছেন: বাল হইছে। +++