![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নরমাল মানুষের রেঞ্জেই পড়ি। সময়ে অসময়ে পাগলামি করি। পাগলামি করতে ভালো লাগে। সবাই পাগলামি করতে জানেনা।
কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবীতে শাহবাগে যে জনসমাগম শুরু হয় তা পরিপূর্ন আন্দোলনে রূপ পায় সাধারণ জনগনের সতস্ফুর্ত অংশগ্রহনের মাধ্যমে। একটাই দাবী তখন ছিলো সবার, সকল যুদ্ধপরাধীদের ফাঁসি কার্যকর করা
ধর্ম, রাজনৈতিক মতাদর্শের বিভেদ ভুলে যখন বাঙ্গালী জাতীয়তার পরিচয়ে যখন এক সাথে মানুষগুলো স্লোগান দিলো যুদ্ধপাপীদের ক্ষমা নাই। ঠিক তখন থেকেই নানান মিডিয়াতে তৎপর ছিলো একাত্তরের দালাল গুলোর অঙ্গ সংগঠন গুলো। শাহবাগে ইসলামের নামে অপপ্রচার চালানো হয়, রাতভর চলে নোংরামি এই ধরনের নগ্ন মিথ্যাচার তো ছিলোই।
তোরা যেই ধর্মের দোহাই দিয়ে শাহবাগকে অপবিত্র, নাপাক, নাস্তিকদের সমাবেশ আখ্যায়িত করলি, তাহলে তোরা আজকে কিভাবে মসজিদের মধ্যে আগুন দিলি? নাস্তিকতা যদি খারাপ হয়, তাহলে তোরা কি তারচেয়ে খারাপ না? আজকে শিবির এর ব্যানারে না, ইসলামী ছাত্র মজলিস সহ নানা ব্যানারে তোরা যা করলি তার মানে হইলো তোরা লেবাসের নিচে সবগুলাই এক। তোদের রাজনৈতিক অধিকার থাকা উচিৎ না। শুধু জামাত-শিবিরের রাজনীতি না, ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতিই অবৈধ করা উচিৎ। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার মানসিকতা তোদের নাই।
তোদের মানসিকতা কি? তোদের মানসিকতা হলো তোদের পাকিস্তানী আব্বাদের পা চাটা। নাস্তিকতা যদি তোদের বিক্ষোভের একমাত্র কারন হতো, তাহলে তোরা আজকে শহীদ মিনার ভাঙ্গতে যাইতি না। আজকে আমাদের জাতীয় পতাকা তোরা ছিড়তি না। তোদের শহীদ মিনার আর জাতীয় পতাকার সাথে কি সমস্যা ছিল?
তোরা সবগুলাই রাজাকার। তোদের বাপগুলা ৭১ এ যুদ্ধের সময় একবার দেশের সাথে বেঈমানী করেছে, আজকে পতাকা ছিড়ার মাধ্যমে আজকে আবার বেঈমানী করলি।
©somewhere in net ltd.