নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহ ছাড়া আর কোন সৃষ্টিকর্তা নেই । হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল ।

েশখসাদী

আল্লাহ ছাড়া আর কোন সৃষ্টিকর্তা নেই । হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল ।

েশখসাদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় প্যালেষ্টাইন - আফগানিস্হান নয় ।

০৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

হেফাজতের উত্থানের পর এক পক্ষ বলাবলি করতে লাগলো যে - বাংলাদেশ দ্বিতীয় আফগানিস্হান হতে যাচ্ছে - তালিবানী শাসন কায়েম করতে চাচ্ছে । বিভিন্ন ভাবে তারা তাদের মতামতকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য হেফাজতের সাথে তার লিংক বের করার চেষ্টা করেছে । কিন্তু এটা একটা প্রপাগান্ডা ছাড়া আর কিছুই নয় । এটা হেফাজতকে দমন করার একটা কৈাশল । মানুষকে ভয় দেখিয়ে হেফাজতের কর্মকান্ড যেন জনপ্রিয় হতে না পারে - হেফাজত যেন জন সমর্থন আদায় করতে না পারে সেজন্য ই এই ব্যবস্হা ।



বাংলাদেশ আফগানিস্হান হবে না বা তালেবানী শাসন আসবেনা । ইসলামী শাসন মানেই তালেবানী শাসন নয় । এটা পশ্চিমাদের এক প্রপাগান্ডা । যেমন - তারা তাদের সন্ত্রাসকে হাইলাইট করে না কিন্তু মুসলিমদের সংগ্রামকে জঙ্গীর তকমা দিয়ে মানুষের চোখে তাদের ঘৃণিত করার অপচেষ্টা চালিয়েছে এবং এই কাজে তারা যে সফল তা বিশ্বব্যাপী তথা ডিজুস জনগোষ্ঠীর মনোভাব দেখলেই বুঝা যায় ।



এখন আসুন দেখা যাক কেন বাংলাদেশ আফগানিস্হান হবে না । এই বিষয়ে আসলে লেখলে অনেক বিশাল আকাড়ে ব্যাপকভাবে লেখা যায় - আর ওভাবে না লিখলে সবাই বুঝেও না । আমি কিছু সংক্ষিপ্ত আকাড়ে লিখব আমার সময়ে স্বল্পতার কারণে - আশা করি যারা বুঝার তারা ঠিকই বুঝে নিবে ।



আফগানিস্হান হলো একটি মধ্য এশিয়ার দেশ । ওদেশের উপর প্রথমে সোভিয়েত রাশিয়া আক্রমণ চালিয়ে ছিলো । তখন খুব স্বাভাবিক ভাবেই আফগান মুসলমান রা জিহাদে জড়িয়ে পড়ে । তখন বিশ্ব ক্ষমতার রাজনীতির মারপ্যচে আমেরিকা সোভিয়েতকে দমন করার একটা উপায় এবং তাদের প্রভাব খর্ব করার জন্য আফগানীদের সাহায্য করে । আমেরিকা চাইলেও সেখানে আস্ত্রবাজী হতো না যদিনা রাশিয়া তার ক্ষেত্র তৈরী করত । যেমন - ৭১ সালে ভারত চাইলেও বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্ন করতে পারতনা পাকিস্তান থেকে যদি না পাকিস্তানীরা জুলুম-নির্যাতন ও আক্রমণ না করত । তো এভাবে আফগানীদের যুদ্ধ শুরু হয়ে যায় এবং তারা আল্লাহর সহায়তার সফল হয় । কারণ - আমেরিকা কিন্তু সরাসরি সৈন্য পাঠায়নি । যুদ্ধ আফগানীরাই করেছে - শুধু অস্ত্র থাকলেই হয় না - মানুষকেও সেরকম যোদ্ধা হতে হয় । আফগানীরা বরাবরই যোদ্ধা জাতি । রাশিয়ার পতনের পর ৯/১১ ধুয়া তুলে আমেরিকা আফগানিস্তানে আক্রমণ করে বসে (এটা এখন ওপেন সিক্রেট যে ৯/১১ মোসাদের কাজ।।। এর পিছনেও আফগানিস্তানের সম্পদ, ভূ-রাজনৈতিক অবস্হান এবং ইসলামী শাসনকে দমন-ই মূলতঃ কাজ করে । এবার আমেরিকার বিরুদ্ধে তালেবানদেরকে কারা সাহায্য করছে ? এটা যদিও প্রকাশ্য নয় - কারণ বেশিরভাগ মিডিয়াই মার্কিন । তবে ধারণা করা যায় - চীন, পাকিস্তান, ইরান এবং রাশিয়া ।



আর বিস্তারিত ওদিকে না গিয়ে এবার আসুন বাংলাদেশের দিকে । বাংলাদেশ কি এখন কোন বহিঃশত্রুর দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে ? না । তবে ৭১ -এ পশ্চিম পাকিস্তানী সামরিক জান্তা দ্বারা শোষিত ও আক্রান্ত হয়েছিলো। বাংলার মানুষও শোষণ ও আক্রমণের বিরুদ্ধে সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়ে । তাদেরকে সাহায্য করে - ভারত । কারণ - পাকিস্তানকে ভাঙ্গা এবং এই এলাকাকে নিজের আয়ত্বে নিয়ে আসা। যদি সাহায্য না করত - চোখ তুলেও না দেখত - তাহলে কি আমরা স্বাধীন হতাম । এটা বলা কষ্টকর । কারণ বাহিরের কোন সাহায্য ছাড়া - অস্ত্রশস্ত্র- খাবার - বিশ্ব কূটনীতি এই রকম বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাহায্যের প্রয়োজন ছিলো । সব আমরা পেয়েছি ভারত থেকে - অন্য কোন রাস্ট্র করেছে ? আমার জানা নাই - বা তেমন উল্লেখ যোগ্য না - হয়তো বা রাশিয়া। মূল কথা ভারতের সাহায্য না পেলে - যাই করেছে - যতটুকু করেছে - আমাদের স্বাধীনতা অনেক কষ্টের বা সূদর পরাহত হতো । ( এখন মনে হয় - এত সহজে পাওয়া স্বাধীনতার মূল্য আমরা বুঝছিনা - পৃথিবীর অনেক স্হানে মুসলমানরা স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে - কিন্তু পারছেনা -যাক সেদিকে যাব না )



দেশ স্বাধীন হওয়ার পর - ভারত তার উদ্দেশ্য বা স্বার্থ পুরোপুরি আদায় করতে পারেনি - কারণ শেখ মুজিব অতটা নমনীয় ছিলেন না । তিনি নতুন দেশটাকে ভারতে অঙ্গরাজ্য বানাতে চাননি । যদিও ভারতের সেরকমই ইচ্ছা ষোল আনা । তিনি দুর্বল শাসক হলেও ভারতের দালাল ছিলেন না । দৃঢ চেতা নেতা ছিলেন - দেশ প্রেমিক ছিলেন কিন্তু স্বজনপ্রীতিকে দমাতে পারেন নি । যাক - উনার মৃত্যুর পর বাংলাদেশ পুরোপুরি ভারতের হাতের বাইরে চলে যায় । বাংলাদেশ শক্তিশালী হতে থাকে - জিয়া এবং এরশাদের শাসনে । যা ভারতের মোটেই কাম্য ছিলো না । অবশেষে যখন আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এলো - ভারত নড়ে চড়ে বসল । এবার তারা তাদের উদ্দেশ্য সাধনের জন্য উঠে পড়ে লাগল । ২১ বছর পর প্রথমবার ক্ষমতায় এসে যথা সাধ্য নিজেদের সাধু রাখার চেষ্টা রাখলো - আশা ছিলো এর ফলে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসাটা সহজ হবে । কিন্তু তা না হওয়ায় টনক নড়ে ওঠে । যার ফলে দ্বিতীয়বার যখন মিডিয়া ও ভারতের উপর ভর করে ক্ষমতায় আসলো - এবার আস্তে আস্তে সব কিছুই প্রকাশ হয়ে পড়ছে । আসার সাথে সাথেই প্রধান বাধা সেনা বাহিনীকে দুর্বল করা হলো । তারপর একটার পর একটা চলছেই । সাধারণ মানুষ যতটুকু জানে পর্দার অন্তরালে পরিস্হিতি আরো অনেক ভয়াবহ । ক্ষমতাসীনরা ও তার প্রভু আর কোন ঝুকি নিতে রাজী নই । তারা এখন পুরোপুরি ভাবে স্বরূপে আবির্ভূত ।



এখন বাংলাদেশ কি আফগানিস্হান হবে ? না । কেন ? কারণ



১. বাংলাদেশ তো পর দেশ দ্বারা আক্রান্ত হয় নি । হয়েছে নিজের দেশেরই লোকের দ্বারা । বাইরের কারো এত মাথা ব্যাথা নাই - সাহায্য করার বা অস্ত্র-শস্ত্র পাবার কোন সম্ভাবনা নাই ।







২. আর বাংলাদেশের অবস্হান হলো ভারতের পেটের মধ্যে । এক পাশে হলো মায়ানমার - তারাও অনেকটা শত্রুভাবাপন্ন । সুতরাং আফগানিস্হানের মতো প্রতিবেশী দ্বারা সাহায্য পাবার কোনই সম্ভাবনা নেই - কারণ প্রতিবেশী-ই হলো আসল শত্রু ।



৩. বাংলাদেশের মানুষ এত যুদ্ধপরায়ণ এবং রুক্ষ স্বভাবের জাতি নয় । তারা সাময়িক আবেগে লাফিয়ে উঠলেও তারা আফগানিদের মত কঠিন নয় - যারা পাহাড়ী এলাকার পরিবেশের সাথে তাদের স্বভাবও খাপ খাইয়ে যায় । বরং এখানে সব ধর্মের লোক পাশাপাশি শত শত বছর এক সাথে সৈাহার্দ্যের সাথে বসবাস করে আসছে । ধমীয় উগ্রতা এখানে অনুপস্হিত । জামাত - শিবির উগ্র বলে তাদের কোন সমর্থন নেই । কওমী মাদ্রাসার আলেমগণ উগ্র নয় । তারা নারী স্বাধীনতার বিরোধী নয় । পর্দা ও শালীণতার মধ্যে নারী তার শিক্ষা ও কাজ করতে পারে - এটা তারা বার বার বলেছে । কিন্তু যারা প্রপাগান্ডা চালাবে তারা চালাবেই - কারণ এটাতে তাদের স্বার্থ জড়িত ।



এই বিষয়ে আর বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা । এই দেশে ইসলামী শাসন কায়েম হলেও তা তালেবানী হবে না - হবে মালয়শিয়া বা ব্রুনাই এর মত । যদিও আদৈা সুযোগ আর আসবে কিনা আল্লাহপাক জানে ।



এবার আসুন দেখা যাক কেন প্যালেস্টাইন হবে । কারণ,







১. প্রথমত দুর্ভাগ্যবশঃত বাংলাদেশের তিন দিকেই হলো ভারত । আর ভারত হলো পৃথিবীর একমাত্র মুশরিক তথা হিন্দু শাসিত দেশ । আর প্যালেষ্টাইনকে দখল করে আছে পৃথিবীর একমাত্র ইহুদী শাসিত দেশ ইসরাঈল । সুতরাং মিলটা দেখুন । ভারত আর ইসরাঈল আবার গলায় গলায় ভাব ।



২.আল-কুরআনে মুসলমানদের প্রতি দুটি ধর্মের লোকদের সব থেকে বেশী নিষ্ঠুর আচরণ করা করা হবে উল্লেখ করা হয়েছে । তার একটি হলো ইহুদী এবং অপরটি হলো মুশরিকগণ । তার প্রমাণ পাওয়া যায় বিশ্বের ঘটনাবলী এবং সীমান্তে ভারতের আচরণে । পৃথিবীর আর কোন সীমান্তে এরকম নিষ্ঠুর নির্যাতন মূলক আচরণ হয় না । আমাদের প্রতি তাদের কিসের এত ক্ষোভ - একমাত্র কারণ আমরা মুসলমান ।



৩. বাংলাদেশের সব স্হানে ভারতীয়দের আধিপত্য ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে । অচিরেই নাকি অভিন্ন মুদ্রা চালু করা হবে বলা অর্থমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন । ব্যবসা -বাণিজ্য, টিপাই মুখী বাধ, সুন্দর বনের নিকট বিদ্যুত উৎপাদন কেন্দ্র এগুলো হলো সামান্য চোখে পড়া কিছু উদাহরণ । আর গোপনে গোপনে কি কি হচ্ছে - তা অনুমান করে নিন ।







৪. বাংলাদেশকে নিজের আয়ত্বে রাখা ভারতের বড় প্রয়োজন । কারণ, এন্টি ভারত সরকার - ভারতীয় বিচ্ছিন্নবাদীদের সাহায্য করতে পারে । আবার একটি স্বাধীন ও উন্নত বাংলাদেশও ভারতের জন্য হুমকি - মুসলিম অধ্যুষিত দেশ ।



ভারতের দরকার একটি নতজানু, দুর্বল ও সেবাদাসী বাংলাদেশ । আর এটা একমাত্র সম্ভব - সেনা-বাহিনীকে ধ্বংস করে, অর্থনীতি দুর্বল ও নিজের আয়ত্বে আনা ,এন্টি ভারতীয় দল সমূহ ও মতবাদ সমূহকে দুর্বল করে, ধর্মীয় শিক্ষাকে বাতিল করে -কারণ সত্যিকারের মুসলমান কখনও ভারতের দাসত্ব স্বীকার করবেনা - যতটা করবে ধর্ম হীন - দেশ প্রেমহীন কত গুলো অথর্ব সেবাদাস । তারা নাচবে - গাইবে আর মদ - গাজা - গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে পড়ে থাকবে - তারা বুক উচিয়ে দিয়ে বলবেনা - আমি শহীদ হতে চাই ।



হেফাজতের দাবী কিন্তু শুধু ধার্মিকতাই ছিলো না - তাদের অন্যতম দাবী ছিলো পার্বত্য চট্রগ্রাম নিয়েও । ওদের দাবীগুলো দেখতে শুনতে সাধারণ হলেও এর প্রভাব ছিলো সুগভীর । তাই ওদেরকে ধ্বংস করা ছাড়া আর কোন উপায় নাই - যদি সম্পূর্ণ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হয় ।



এছাড়া পুরো বাংলাদেশে তাদের জনসভা এবং জনগণকে সচেতন করাও বিশেষ মহলকে আতংকিত করে ছিলো । ব্যাপক জন সমর্থনও তারা পাচ্ছিল । সুতরাং তাদের উপর এ আক্রমণ এ কারণেই ভয়াবহ হলো - যেন তারা সাহস হারিয়ে ফেলে - ধ্বংস হয়ে যায় ।



জানিনা আসলে ভবিষ্যতে কি হবে - তা একমাত্র আল্লাহর হাতে । তিনি সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করেন । মানুষ পাপ করার সময় ভুলে যায় যে, আল্লাহ সব কিছু দেখছেন - আর সব শেষ পর্যন্ত তার ইচ্ছামতই হয় । তিনিও এক পক্ষকে দিয়ে অপর পক্ষকে মার খাওয়ান - একজনের পাপ পূর্ণ হওয়ার জন্য আরেক পক্ষকে জাগিয়ে তুলার জন্য ।



আমি জানিনা - দেশের ভবিষ্যত কি ? দেশের মানুষও আন্দাজ করতে পারবেন না । একটা কথা খাল কেটে কুমির আনলে কিন্তু - তা সবাইকেই সাবার করবে এক সময় । কুমিরের কাছে নিজের খাবারটাই বড় । কিন্তু যারা আনছে তারা বুঝছেনা আর যারা বুঝছে তাদের ক্ষমতা নাই রহিত করার । চোখ - কান খোলা রাখুন নিজেই অনেক কিছু বুঝতে পারবেন । খালি প্রথম আলো - কালের কণ্ঠ পড়লে আর চ্যানেল আই ও এটি এন দেখতে থাকলে অবশ্য চোখ খোলা থাকলেও কিছুই দেখবেন না ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন: গুড পোস্ট।

২| ০৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: আমি জানিনা - দেশের ভবিষ্যত কি ? দেশের মানুষও আন্দাজ করতে পারবেন না । একটা কথা খাল কেটে কুমির আনলে কিন্তু - তা সবাইকেই সাবার করবে এক সময় । কুমিরের কাছে নিজের খাবারটাই বড় । কিন্তু যারা আনছে তারা বুঝছেনা আর যারা বুঝছে তাদের ক্ষমতা নাই রহিত করার । চোখ - কান খোলা রাখুন নিজেই অনেক কিছু বুঝতে পারবেন । খালি প্রথম আলো - কালের কণ্ঠ পড়লে আর চ্যানেল আই ও এটি এন দেখতে থাকলে অবশ্য চোখ খোলা থাকলেও কিছুই দেখবেন না ।

০৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

েশখসাদী বলেছেন:
ধন্যবাদ ।

৩| ০৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

মাহিরাহি বলেছেন: http://en.wikipedia.org/wiki/The_Great_Game

The Great Game was a term for the strategic rivalry and conflict between the British Empire and the Russian Empire for supremacy in Central Asia.[

After the Indian rebellion of 1857, successive British governments saw Afghanistan as a buffer state. The Russians, led by Konstantin Kaufman, Mikhail Skobelev, and Mikhail Chernyayev, continued to advance steadily southward through Central Asia towards Afghanistan, and by 1865 Tashkent had been formally annexed.

৪| ০৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

মাহিরাহি বলেছেন: http://en.wikipedia.org/wiki/The_New_Great_Game

Many authors and analysts view this new "game" as centering around regional petroleum politics. Now, instead of competing for actual control over a geographic area, "pipelines, tanker routes, petroleum consortiums, and contracts are the prizes of the new Great Game".[4] The term has become prevalent throughout the literature about the region, appearing in book titles, academic journals, news articles, and government reports.[5]

In a leaked US Embassy cable released by WikiLeaks, it was reported that Prince Andrew, Duke of York, supports the concept of a New Great Game:

Addressing the Ambassador directly, Prince Andrew then turned to regional politics. He stated baldly that “the United Kingdom, Western Europe (and by extension you Americans too)” were now back in the thick of playing the Great Game. More animated than ever, he stated cockily: “And this time we aim to win!”[6]

৫| ০৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

মাহিরাহি বলেছেন: আপনার মনে হয়কি, এসব ব্যপারে বাংলাদেশের বুদ্ধীজীবিরা কিংবা রাজনীতিবিদ কিছুই জানেন না, কিংবা জেনেও না জানার ভান করেন।

অথচ বুঝে না বুঝেই আফগানিস্তান আর তালিবানদের প্রসংগ টেনে আনা হয়, টেনে আনা হয় ইসলামকে।

অথচ আফগানিস্তানীদের যুগের পর যুগ সাম্রাজ্যবাদীদের সাম্রাজ্য প্রসারের খেসারত দিতে হচ্ছে।

০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯

েশখসাদী বলেছেন:
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । জ্ঞান পাপীদের কাছ থেকে আর কি আশা করতে পারেন ?

তারা যে তাদের বিবেক কে অল্প কিছু ক্ষুদ্র স্বার্থের বিনিময়ে বিক্রি করে দিয়েছে ।

৬| ০৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

ই এইচ মািনক বলেছেন: বাংলাদেশ আফগানিস্তান না হলেও পাকিস্তান হতে পারে। আপনার কি ধারণা হেফাজতে ইসলাম বা কওমী মাদ্রাসাপন্থী যারা তারা কোন দিনও আওয়ামী লীগ কে ক্ষমা করতে পারবে???
আর জামায়াত বা আলীয়া মাদ্রাসাপন্থী তাদের সাথে আওয়ামী লীগের চির শত্রুতা। এখন শুধু জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা বাকি আছে।

আমরা কেও ই চাই না দেশটা পাকিস্তান হোক। সবাই চাই মালয়েশিয়া বা ব্রুনাই হোক।

আমরা দেশকে বড় ভালবাসি।

০৯ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:১৫

েশখসাদী বলেছেন: পাকিস্তানের সাথে তুলনা করলাম না - কারণ পাকিস্তানের উপর কোন দেশের এত প্রভাব নাই । তারা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে । বাংলাদেশে সন্ত্রাস এত ব্যাপক হবে না । কারণ - অস্ত্র পাবে কার কাছ থেকে ? কে অস্ত্র দিবে । আর সরকারে থাকবে - ভারতপন্হী সরকার । সুতরাং সব দিক দিয়ে ঘিরে রাখা হবে ।

এছাড়া একে একে দেশের নদী-নালা ধ্বংস হবে বাধের কারণে, অর্থনীতি ধ্বংস হবে ব্যবসা-বাণিজ্য দখল করে , ধর্ম ও সংস্কৃতি ও ধ্বংস করা হবে । সব দিক দিয়ে দখল কায়েম করে দেশটাকে পঙ্গু করে ফেলা হবে । এজন্যই প্যালেস্টাইনের সাথে তুলনা করেছি ।

৭| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০১

শিক্ষানবিস বলেছেন: আমার মনে হয় বাংলাদেশ কাশ্মীর হতে চলেছে। যেখানে মানুষ বছরের পর বছর জাগ্রত থাকে স্বজনের লাশের অপেক্ষায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.