নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
‘রিবেয়েতা ( কারো দৃস্টি আকর্ষন করার জন্য শব্দটা ব্যাবহার করা হয় ) আতক্রিইচে দ্বিভির ’( দরজা খুলুন) জলদগম্ভীর কন্ঠের উচ্চকন্ঠের ডাক সেই সাথে দরজা পেটানোর শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল।
…ঘুমটা এসছিল জম্পেস! এই শীতে ট্রেনের ঝাঁকুনি যেন অন্দোলিত দোলনা আর কু ঝিক ঝিক ছন্দায়িত শব্দ যেন ঘুম পাড়ানিয়া গান।কম্বল মুড়ি দিয়ে একবার ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে গেলে সহজে ভাঙ্গে না। একরাশ বিরক্তি নিয়ে চোখ কচলে অতি কস্টে শরিরটাকে কম্বলের মধ্যি থেকে টেনে বের করে দরজাটা খুলে দিলাম। বন্ধু আমার তখনও ঘুমে অচেতন!
‘শুভ সন্ধ্যা’ ওদের দেখে আমি চমকে উঠলাম ? আবছা আলোয় রিস্টওয়াচের দিকে তাকিয়ে দেখি রাত তিনটে বাজে ।
‘আমরা ইমিগ্রেশন পুলিশ। তোমার পাসপোর্টটা বের কর দেখি চেক করব?’
অ এই কথা! আমি তো ঘাবড়ে গিয়েছিলাম এতরাতে পুলিশ দেখে। বন্ধুকে ঠেলা দিয়ে জাগিয়ে তুলে ভারী বিছানা উচুতে তুলে অন্ধকার বাংকার থেকে বিশাল ভারী ব্যাগটার চেন খুলে কোমরে বাধার ব্যাগটা বের করলাম।
-এর মধ্যেই আমি আমার যাবতীয় অতি প্রয়োজনীয় কাগজ -পত্তর ছবি পাসপোর্ট খুচরো টাকা পয়সা রাখি । ঘুম চোখেই সেই ব্যাগটা হাতরে পাসপোর্ট আর ভিসার কাগজটা বের করে আফিসারের হাতে দিলাম।এরা নিতান্তই অতি ভদ্র পুলিশ। আদব কায়দা যথেষ্ঠ যদিও, বেশ আন্তরিকতার সাথে কথা বলছে তবুও চেহারার দিকে তাকালে ঠাহর হয় মুহূর্তে ওরা ভয়ঙ্কর নিঃশ্বংস হতে পারে।
ওরা হাতে রাখা ছোট্ট টর্চটা জালিয়ে পাসপোর্টের সবগুলো পাতা উল্টেপাল্টে আমার হাতে ফিরিয়ে দিয়ে ধন্যবাদ জানিয়ে বিদায় নিলেন।যাক বাবা ঝামেলা হয়নি বাঁচা গেছে!ভেঙ্গে যাওয়া সোভিয়েত ইউনিয়নের কোন দেশেই তখন ভিসা প্রথা চালু হয়নি। শুধুমাত্র অবৈধ কেউ এই দেশগুলোতে ঢুকে পড়ছে কিনা সেজন্যই রুটিন চেক। আমি তখনও যেন ঘুমে ঢলে পড়ছি। এমন সর্বনাশা ঘুম এর আগে আমার কখনও আসেনি। বিছানাটা আবার তুলে ধরে ওয়েস্ট ব্যাগটা কোনমতে যথাস্থানে রেখে গা এলাতেই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে গেলাম !
যথারীতি পরদিন ঘুম থেকে একটু দেরি করেই উঠলাম উঠলাম। পর্দা সরিয়ে জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি চারিদিকে অতিমাত্রায় বরফের ছড়াছড়ি। শুভ্র তুষারে ঢাকা মাঠ ঘাট পাহাড় বনভুমি ছাড়িয়ে ট্রেন ছুটে চলছে মস্কো অভিমুখে। আবার চলল গতানুগতিক খাওয়া গল্প আর প্রকৃতি দেখা, খুব বেশী বোর হয়ে পড়লে পুরো ট্রেনে চক্কর দেয়া।
ট্রেন মস্কো গিয়ে পৌছুল রাত আটটা নাগাদ । শীতের দিনে অনেক রাত সন্দেহ নেই।
কিয়েভেস্কাইয়া বোখজালে (ট্রেন স্টেশন) ট্রেন ভিড়লে দুজনে আড়মোড় ভেঙ্গে ধীরে সুস্থে পোষাক আশাক পাল্টে বাংকার ভারী ব্যাগখানা টেনে বের করে কাধে ঝুলিয়ে নেমে পড়লাম । গন্তব্য আমাদের অতিপ্রিয় সেই পুরাতন হোস্টেল (আদপে এটা একটা আবাসিক হোটেল , রুশ ভাষায় বলে ‘ গস্তিনেত্সা’)।
ট্যাক্সি নিয়ে হোটেলের দরজার সামনে ভিড়তেই মনের ভিতর খুশীর হিল্লোল বয়ে গেল!
ইস কতদিন পরে সেই পুরোনো বন্ধুদের সাথে দেখা হবে।যেন এতদিন পরে মনে পড়ল ওদের কথা। ‘আবার জমবে মেলা’!!!
ট্যাক্সি চালকের উদ্দেশ্যে ন্যায্য ভাড়ার সাথে অতিরিক্ত কয়েক’শো রুবল বকশিশ ছুড়ে দিয়ে হোটেলে ঢোকার মুখের বরফে মুড়ে থাকা পিচ্ছিল সরু প্যাসেজ পিছলে পার হয়ে বিশাল ভারী পর পর দুখানা দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকে রিসেপসন কাউন্টারের পাশে কাধের বোঝানামিয়ে রেখে হালকা করে হাঁপ ছাড়লাম ।
রিসেপসন কাউন্টারের ওপাশে দাড়ানো ম্যানেজার মহিলা অমায়িক হেসে আমাদের স্বাগত জানাল ’
‘শুভ সন্ধ্যা । অনেক দুর থেকে আসলে মনে হচ্ছে? ’
‘ শুভ সন্ধ্যা । হা .. অনেক দুর থেকে বৈকি সেই সুদুর মালদোভিয়া থেকে আসছি ’।
ভদ্র মহিলা দুচোখ কপালে তুলে বললেন ‘আ ঈশ্বর আমার!’ সেতো অনেক দুরে-নিশ্চই তোমরা খুব ক্লান্ত? নতুন রুম নিবে নাকি তোমাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবে?’
‘নতুন রুম । আটতলায় কোন রুম খালি আছে ।’
‘হু, একখানা, সিঙ্গেল। চলবে।’
‘চলবে। চাবি দিন?’
তিনি স্মিত হেসে রেজিস্টার বই বের করে বললেন ‘ কদিন থাকবে? পাসপোর্ট দাও?’
আমি পকেট হাতরাতে হাতরাতে বললাম ‘ঠিক নেই মাস পেরিয়ে বছরও হতে পারে।’ ততক্ষনে আমার বন্ধু তার পাসপোর্ট খানা বের করে টেবিলের উপর রেখেছে । মহিলা সেটা মেলে ধরে রেজিস্টার খাতার উপর ঝুকে তার নাম এন্ট্রি
করছেন ।
আমার কুঞ্চিত কপালে ততক্ষনে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমতে শুরু করেছে। কোন পকেটেই পাসপোর্ট নেই। কোথায় গেল?
কিছু একটা মনে পরায় পরক্ষনেই ঠোটের কোনে- মৃদু হাসি খেলে গেল। মনে মনে নিজেকে গাধা বলে গালি দিলাম।
দু-পা এগিয়ে গিয়ে তাড়াহুড়ো করে ট্রাভেল ব্যাগের চেন খুলে ভিতরে উঁকি দিতেই বুকের ভিতর ছ্যাৎ করে উঠল! আমার ওয়েস্ট ব্যাগখানা নেই - ভাবলাম হয়তো কাপড়ের নিচে চাপা পড়ে আছে। পুরো ব্যাগ আঁতিপাতি করে খুজলাম... নাহ নেই নেই কোথাও নেই! মনকে প্রবোধ দিয়ে নতুন করে ভাবতে বসলাম?
ম্যানেজার ভদ্রমহিলা খোলা কলম হাতে নিয়ে সরু চোখে তাকিয়ে দেখছে আমার কান্ড! সঙ্গী বন্ধু আমাকে কিছু জিজ্ঞেস না করেই কিছু একটা মালুম করে দ্রুত হাতে আমার ব্যাগখানা গোড়া থেকে খুজতে শুরু করল। সেখানে কিছু না পেয়ে অগত্যা নিজের ব্যাগের ভিতরেই হাতরাতে থাকল ‘যদি ভুলে ওখানে রেখে থাকি-এই ভেবে।'
মিনিট পাঁচেক বাদে খোজাখুজি ক্ষান্ত দিযে আমার দিকে হতাশ দৃস্টিতে তাকাল। তার চোখের দিকে তাকিয়ে ভালভাবে উপলদ্ধি করলাম আমার সর্বনাশ!
দ্বীতিয় খন্ড দ্বীতিয় পর্ব শেষ।
আগের পর্বের জন্য;
Click This Link
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১০
শেরজা তপন বলেছেন: এইটে আগে হজম করে নিই
মন্তব্যের জন্য ফের অনেক ধন্যবাদ।ভাল থাকুন সবসময়।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
নিমচাঁদ বলেছেন: পাসপোর্ট নেই !!
বলেন কি ?
আগ্রহে থাকলাম
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: হুম বোঝেন তাহলে অবস্থা! ব্যাপারটা এখানেই শেষ নয়-পাসপোর্ট নিয়ে অনেক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা আছে।
আগ্রহে থাকার জন্য ফের ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
বাতিস্তা বলেছেন: ++++++++++
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লাগার জন্য ফের অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইল।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
তূর্য হাসান বলেছেন: সর্বনাশ!! নিশ্চয়ই ট্রেনেই...???
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা কিংবা সম্ভবত! আমি আজও জানিনা।এটা রহস্যই থেকে গেছে।
বরাবরেরমত সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: +
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: কিছু একটা মন্তব্য যে করলেন না? তবু একটা মাত্র সংকেতে ভাল লাগার ব্যাপারটা জানানোর জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: ঐ পুলিশ কি পাসপোর্টহীন বাঙ্গালী ছিল?
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: হইতে পারে আমার পাসপোর্ট এর গলা কেটে অন্য দেশে পাড়ি দেয়ার মতলব ছিল!
ধন্যবাদ ভাই নিপু -পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
ঝটিকা বলেছেন: হাই হাই!!! এমন ভ্য়ংকর দেশে কিভাবে অনেক বছর ছিলেন? তবে প্রাকৃতিক সৌন্দযর্ যে বিমহিত হওয়ার মত তা আপনার লেখা পড়ে ঠিকই বুঝতে পারি।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: রাশিয়ায় বিমোহিত হবার মত ভাল লাগার মত অনেক কিছুই আছে-এই অঘটনগুলো হয়তো আমার জীবনেই ঘটেছে। তাই আমি কষ্ট পেয়েছি-কেউ হয়তো সুখটুকুই ভোগ করেছে কষ্ট নয়-কারো বা উল্টো!
অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকুন সবসময়।
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কালোপরী বলেছেন: দম বন্ধ হয়ে গেলে কেমনে পরের পর্ব পড়ব !!!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
শেরজা তপন বলেছেন: কি বলেন! আপনার অবস্থা দেখিআমার মত হইল!!
সবেতো শুরু দেখেননা কত কিছু হয়...
ধন্যবাদ ফের বরাবরের মত সাথে থাকবার জন্য।
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: এক্কেবারে জাইগামত! ! ভাবছি এখন থেকে ২-৩ পব এক সাথে হলে পড়ব! তাইলে পড়ে আফসোস থাকবেনা! মানে "এর পর কি হইল" টাইপ আফসোস আর কি!
++
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: তার থেকে আমিই বরং একসাথে পুরাটা দিয়ে দিই-কি বলেন?
লেখার শেষে একটু প্যাঁচ এমনিতই এসে যায় {আমি মনে হয় ভাল-সিরিয়াল রাইটার(স্ক্রিপ্ট) হইতাম }
অসীম ধৈর্য্য অপেক্ষা করার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। ভাল থাকুন
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২১
মুনসী১৬১২ বলেছেন: হায় হায় কয় কি.. এরপর
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: দম কেবল বন্ধ হইল -মরারএখনো অনেক বাকি!!
পরের পর্বে মন্তব্যের প্রত্যাশায় রইলাম...
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৮
বইয়ের পোকা বলেছেন: আমিতো ভাবছিলাম, পুলিশেই নিয়া যাবে পাসপোর্ট। না দেখি তারা ফিরায়া দিল!!! ভদ্র পুলিশ!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা চরম ভদ্র! ওইবার মনে হয়, আমিই নিজের দোষে ধরা খেয়েছিলাম।
ফের ধন্যবাদ বরাবরের মত সাথে থাকবার জন্য। ভাল থাকুন সর্বক্ষন।
১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৯
ঘাসফুল বলেছেন: চলুক...
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: বহুত লিখলাম-টায়ার্ড!এইবার একটু বিশ্রামের কথা ভাবছি...
তবুও চলবে -আপনারা এভাবে সাথে থাকলে অবশ্যই চলবে।
ভাল থাকুন
১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
ছাসা ডোনার বলেছেন: ভালই জমিয়েছেন তপন ভাই চালিয়ে যান থামবেন না।আমিও একজন প্রত্যক্ষ্যদর্শী তাই ভালই লাগছে।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: এ্যা কি বললেন? আপনিও প্রত্যক্ষদর্শী? তার মানে আপনি কি আমার সাথে ছিলেন? তেমনটা হলে মন্দ হবেনা-কোন কথা ভুলে গেলে মনে করিয়ে দিবেন।
মন্তব্য পড়ে ভাল লাগল। ভাল থাকুন-
১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বন্ধুর চোখে দেখেছিলেন ,আপনার সর্বনাশ ।।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: সেই যে 'তোমার চেখে দেখেছিলাম -আমার সর্বনাশ টাইপের'
তবে হ্যা আমি এখনো মনে করতে পারি সবখানে হাতড়ে পাসপোর্ট খুজে না পাবার পরে বন্ধুর আতংকিত বিস্ফোরিত চোখ!
আপনাকে সবিশেষ ধন্যবাদ-সবগুলো পর্বে সাথে থাকবার জন্য। ভাল থাকুন সবসময়।
১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: কি কন ?? পাসপোর্ট হারাইছেন, তাইলে দেশে আসলেন ক্যামনে ??
চলুক। প্লাস দিলাম।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: সে অনেক কাহিনী-কিছুটা শুনবেন এই খন্ডে। হ্যারে ভাই হারাইলাম! ভয়াবহ অবস্থা হয়েছিল সেবার!
সবিশেষ ধন্যবাদ-সাথে কৃতজ্ঞতা সবগুলো পর্বে সাথে থাকবার জন্য।
১৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
অদৃশ্য বলেছেন:
তপন ভাই
চমৎকার এগুচ্ছে লিখাটি... পরের অংশটুকু ধরবার চেষ্টা করছি... দেখি কি হয়....
আকর্ষন আগের মতোই আছে...
শুভকামনা...
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২০
শেরজা তপন বলেছেন: বরাবরের মত এমন দারুন সব মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই অদৃশ্য!
জেনে ভাল লাগল নিঃসন্দেহে!
ভাল থাকুন-সবসময়।
১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২০
আরজু পনি বলেছেন:
টেনশনে ফেলে দিলেন তো!!!
পাসপোর্ট কৈ গেল ?
বর্ণনাটা শেষে এসে হেব্বি জমলো! একেবারে দম আটকানো অনুভুতি।
ভালো লাগা রইল বর্ণনায়।
পরের পর্বের অপেক্ষায়।।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনাকে দেখতে পেয়ে অনেক ভাল লাগল। দুঃখিত একটু দেরিতে উত্তর দেবার জন্য। ভাল থাকুন সবসময়।
১৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০
এক্সপেরিয়া বলেছেন: বেশ কয়েকদিন পর ব্লগে এসেই আপনার লিখাগুলো পড়লাম । ভাল লাগল । আশা করি পরের পর্ব দ্রুত দিবেন ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা আপনাকে অনেকদিন বাদে দেখলাম। চেষ্টা করছি দেবার-ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন।
১৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
জুন বলেছেন: রাশিয়ান গল্প পড়তে গিয়ে মলদোভা নামটা যে কতবার এসেছে , এর পটভূমিতে লেখা কত কত গল্প উপন্যাস ফিরিয়ে নিয়ে গেল সেখানে যেখানে আপনার কাগদা তো -ভ রাশিয়া তপন
বিদেশ বিভুইয়ে পাসপোর্ট হারানো যে কি ভয়ংকর এমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল দিল্লী স্টেশনে। অনেকগুলো লাগেজ থাকায় কোমরে বাধার ব্যাগ যার মধ্যে পাসপোর্ট ঢাকায় আসার রিটার্ন টিকেট ছিল তা একটা ব্যাগে ভরে সবচেয়ে উপরের বাংকারের কোনায় রেখেছিল। ট্রেন চালু হবার সাথে সাথে ব্যাগটা আনতে গিয়ে আমার স্বামী দেখলো ব্যাগের একটা পাশ চুরি দিয়ে কাটা আর সেই ব্যাগটা নেই।পাশের বাংকার থেকে চেন কেটে সেই ব্যাগ নিয়ে গিয়েছিল চোর।কি যে হেনস্থা হয়েছিল সেবার কল্পনা করতেও ভয়ে জমে উঠি এখনো।
আপনার কি হলো তার অপেক্ষায় রইলাম।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেনআমার লেখায় বহুবার ঘুরে ফিরে এসেছে মলদোভিয়ার কথা।
আপনারও অভিজ্ঞতা মাশাল্লাহ্!একজন বাঙ্গালী নারীর জীবনে এত ব্যাপক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার কথা ভাবতই শিহরন জাগে! সেজন্যই আপনার লেখার আমি বিশেষ ভক্ত।
ভাল থাকুনআরো অনেক অভিজ্ঞতায় ভরিয়ে তুলুন এই ক্ষুদ্র জীবন সেই প্রত্যাশায়...
২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৪
ধানের চাষী বলেছেন: নিশ্চয়ই পুলিশ নিছে
তাড়াতাড়ি পরের পর্ব .......
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: না-রো ভাই ইবার আর পুলিশের দোষ নাই যদিও এই লেখাতে মস্কোর পুলিশের কথা বার বার উঠে এসেছে।
দিচ্ছি-একটু ব্যস্ততা কমলেই দিব।
ভাল থাকুন।
২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১২
এক্সপেরিয়া বলেছেন: তপন ভাই , আবার পালিয়ে গেলেন নাকি ব্লগ থেকে ?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: এই-তো আছি পালাই নাই!
স্যরি এবারের পর্বটাএকটু দেরি হয়ে গেল দিতে।
২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আসলেন উত্তর দিতে। পরের পর্বের অপেক্ষায় আর কতদিন!!
আশাকরি আমার নতুন পোষ্টটা পড়বেন তপন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: কাজের এক ফাঁকে ঘুরে আসলাম আপনার ব্লগে। ধন্যবাদ অপেক্ষার জন্য- এইতো আর মাত্র দুদিন...
২৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪১
শিপু ভাই বলেছেন:
এমন ভাবে শেষ করলে দ্রুত পরের পর্ব দেয়া উচিত!!! হুম!!!
+++++++++++++
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: এত দেরিতে আসলে হতাশ হই! তাইতো পরের পর্ব দেবার আগ্রহ হারিয়ে ফেলি ...
২৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
জেনো বলেছেন: আছি অপেক্ষায়............
১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ- এর পরে কোথায় গেলেন?
২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৮
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন:
হেঃ হেঃ হেঃ হেঃ
তপন ভাই ফেবু আছে নি
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: ব্যক্তিগত গোপনীয়তা জনসক্ষমে প্রকাশ করার জন্য- কি করা যায়?
থাক এইবারের মত মাফ করে দিলাম
এই ছবিটা প্রায় এক যুগ আগে দার্জিলিঙ এ তোলা।
ফেবুতো অবশ্যই আছে তবে শুধু ঘনিষ্ঠ ক'জন বন্ধু বান্ধবের হালকা গপ-সপের জন্য!
২৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: অপেক্ষায় রাখার জন্য সজ্ঞানে মাইনাস...........
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও বিরক্ত কিঞ্চিৎ নিজের প্রতি- পরের পর্বটা বেশ কয়েকদিন ধরে ড্রাফট এ আছে। বিভিন্ন কারনে প্রকাশ করতে পারছিনা-দুঃখিত সেজন্য
২৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাগ্যিস সব পর্ব একসাথে পড়তাছি.....নইলে এমন জায়গায় থামানোর জন্য মাইনাচ দিতাম !!!!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: লস হয়ে গেল। বাকি সবাইকে কতগুলো দিন অপেক্ষা করালাম আর আপনি কিনা এক দমে পড়ে ফেললেন। বিরাট লস....
২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
লিখেছেন বলেছেন: ভাগ্যিস সব পর্ব একসাথে পড়তাছি.....নইলে এমন জায়গায় থামানোর জন্য মাইনাচ দিতাম !!!!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: সবগুলো পর্ব একসাথে পড়ার জন্য আপনাকেও মাইনাস
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
হািসব্ের্ জা বলেছেন: পরের পর্ব কবে? ভালো হয়েছে।