নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলকাশ- পর্ব ৬

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১১



ঘাসের উপরে একখানা ইট চাপা দিয়ে রাখলে কিছুদিন বাদে সূর্যালোকের অভাবে সে ঘাসের রঙ বিবর্ণ হলদেটে হয়ে যায়। ঠিক তেমনি রুশীয়দের ধবল ত্বক দীর্ঘদিন সূর্যালোকের স্পর্শ না পাবার জন্য কেমন যেন ফ্যাকাসে সাদা হয়ে যায়-আর তাইতো সামারের শুরুতেই ওরা পড়িমড়ি করে ছোটে নদী খাল পুকুর আর সুমুদ্রের পাড়ে সূর্যস্নান করে চামড়াটা পোড়ানোর জন্য। সেই পোড়া চামড়ার রঙ প্রথম দু-চারদিন ভীষন বেমানান লাগে। কিন্তু ক'দিন বাদেই তাদের মসৃন ত্বকে একটু সেই তামাটে আভা সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় অনেকগুন।
কিন্তু লারিসার সেই সোনারাঙ্গা ত্বক কখনো বিবর্ণ হতে দেখিনি।
যেখানে তার অতি কাছের বান্ধবীরা পর্যন্ত পড়িমড়ি করে ছোটে প্রতি প্রত্যুষে নদীর পাড়ে তোয়ালে, সানস্ক্রিন আর স্যুইমস্যুট ব্যাগে পুরে সেখানে পুরো সামারে সে গুনে গুনে পাঁচদিনও গিয়েছে কিনা আমি সন্দিহান। সূর্যালোকের চরম তাপে দগ্ধ হবার থেকে ঘরে বসে গুটিশুটি মেরে ঘুমিয়ে থাকাটা অনেক বেশী উপভোগ করত।
সেদিন মইনের সাথেই বাইরে গিয়েছিলাম। একদল পাকিস্থানী ডাঙ্কারের( আদম ব্যাবসায়ি) সাথে সাথে জরুরি মিটিং থাকায় আমি বিরক্ত হব ভেবে আমাকে বাসায় পাঠিয়ে দিল।
পর পর দুবার বেল টিপলে- ঘুম চোখে আন্দ্রে এসে দরজা খুলে দিল। দুপুর সবে গড়িয়েছে - গ্রীস্মের উজ্জল আলোয় চারিদিক উদ্ভাসিত। চারিদিকে কত উচ্ছলতা আর আনন্দের উপকরন।রুশীয় অতি এক ঘেয়ে জীবনে সামান্য কিছু স্বস্তি দিয়ে আশির্বাদ হয়ে গ্রীস্মের আগমন । এই সময়ে কোন রুশীয় যুবক-যুবতি ঘরে বসে থাকার কথা কল্পনাও করেনা। কিন্তু এই দুই গাধা টাইপের ভাই-বোন সুযোগ পেলেই পড়ে পড়ে ঘুমায়।
কড়িডোর পার হয়ে আমাদের রুমে ঢুকতে গিয়ে থমকে গেলাম...দরজার সোজাসুজি আমার সিঙ্গেল খাটটা। সাদা ধবধবে বিছানার উপরে উপুড় হয়ে শুয়ে আছে লারিসা।পরনে শুধু সুতির অতি মোলায়েম একটা টি-শার্ট আর শরিরে ভীষনভাবে এটে থাকা গায়ের সোনা রাঙ্গা রঙ্গের সাথে ভীষনভাবে মিলে যাওয়া প্রায় সোনালী অতি ক্ষুদ্র একখন্ড অন্তর্বাস মাত্র! প্রথম দৃষ্টিতে ভ্রম হবে নগ্ন ভেবে।
লারিসসা চৌকস ব্যালে শিল্পি। সুগঠিত পা জোড়া তার শিল্পচর্চার মুল অনুসঙ্গ। পুরুষ হিসেবে নারিদেহের প্রতি আজন্ম আকর্ষনকে অবহেলা করতে পারিনা। টি-শার্ট কোমর ছাড়িয়ে উঠে গেছে খানিকটা -তার সুঢৌল কটিদেশ দর্শনে মোহিত না হয়ে উপায় নেই। আমার সে দৃষ্টিতে কামুকতা ছিলনা- ছিল চরম সৌন্দর্য দর্শনে বিহ্বলতা আর বিমুগ্ধতা! বনের দিকের দরজাটা খোলা ছিল-গভীর সু-উচ্চ বনভুমির গাছের উজ্জল শ্যামা পাতার ফাক গলে ঝকঝকে সূর্যের আলো মায়াবী এক রুপ ধরে দরজাটা সন্তর্পনে পেরিয়ে অতি মোলায়েম ভাবে আছড়ে পড়েছে সল্প বসনা লারিসার গায়ে। তার উজ্জল ত্বকে স্বর্গীয় আভা ছড়িয়ে আমার দৃষ্টিকে কোন এক যাদুকরী ক্ষমতায় মোহাবিষ্ট করে ফেলেছে। সে দৃষ্টি ফেরানোর সাধ্য আমার নেই...
পাতলা টি শার্টটা কোমড় থেকে উঠে গেছে খানিকটা-নিখুত ঢালু কটিদেশের অসামান্য সৌন্দর্য আমাকে আরো বেশী বিমুগ্ধ করল। সে মূহুর্তে আমি ভুলে গিয়েছিলাম- সে আমার বন্ধুর হবু প্রেমিকা কিংবা ভাবি ভার্যা। আমার দৃষ্টির সন্মুখে অসামান্য এক নারী দেহের সৌন্দয্য।নিজের দৃষ্টিকে শাসন করার চেষ্টার কথা একবারও আমার মাথায় আসেনি।তিন তিনেট বছর কেটে গেছে এই রুশ দেশে। দূর্দান্ত দেহ সৌষ্ঠবের অর্ধ নগ্ন কিংবা প্রায় বিবসন তরুণী অবারিত সূর্যের আলোয় দেখেছি ঢেড়-তবুও কেন এত বিহ্ববলতা?
মেয়েদের তৃতিয় চক্ষু নাকি নিদ্রামগ্ন অবস্থাতেও সক্রিয় থাকে-এর প্রমান পেলাম ততক্ষণাত! আচমকা লারিসা জেগে উঠে সোজা তাকাল আমার দিকে। পরক্ষনেই ধড়মড় করে উঠে বসে-বেশ খানিকটা লজ্জায় কপোল রাঙ্গিয়ে বলল,স্যরি! তোমার বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।' বলেই সে দ্রুত হাতে বিছানার চাদরটা টেনে দিয়ে সেই পোশাকেই আমার পাশ কেটে বেরিয়ে গেল। আমি ভীষন অবাক হলাম দেখে, সে তার পোষাক নিয়ে বিন্দুমাত্র কুন্ঠিত নয়। আমার বিছানায় শোয়াটা তার দৃষ্টিতে ছিল অপরাধ। এই রুমটা তারই ছিল-আমরা হুট করে এসে দখল করেছি। প্রায় প্রতিটা মানুষেরই নিজের রুমখানা বড় প্রিয় থাকে। সেইখানে ঘুম হয় সবচেয়ে সরেস। লারিসা এখন যেইখানেই থাকুকনা কেন এই রুমটাই তার সবচেয়ে প্রিয় হবে সেটাইতো স্বাভাবিক। আমাদের অবর্তমানে সেখানে এসে যদি একটু সুখনিদ্রা যায় তাতে আর এমন কি অপরাধ।
আমার এড্রিনালের ক্ষরন তখন বেড়ে গেছে -মাথার দুপাশের শিরা দপ দপ করছে।প্রচুর উষ্ণ রক্ত জমে দু-কান যেন বিস্ফোরনের অপেক্ষায়...আর হৃদপিন্ড চলাচলের গতির শব্দ স্টেথিস্কপ্ ছাড়াই টের পাওয়া যাচ্ছে বিলক্ষন।আমি গিয়ে ধপ্ করে বসে পড়লাম মইনের ডিভানে।
ঘুমন্ত কোন নারীকে এভাবে দেখাটা যে খুব ভাল রুচির পরিচায়ক না সেটা তখন মাথায় এল।
সে মূহুর্তে ফের লারিসার প্রবেশ; মিশু তোমার কাছে সিগারেট আছে।
আমি ঘোলা দৃষ্টিতে তাকালাম ওর দিকে। কি দারুন নিঃস্পাপ মুখভঙ্গী তার! আমার কামুক দৃষ্টি তাকে স্পর্শ করেনি বিন্দুমাত্র। প‌্যাকেট থেকে একটা সিগারেট বের করে তার দিকে বাড়িয়ে ধরে অন্য দিকে দৃষ্টি ফেরালাম। খানিকটা পাপবোধ স্পর্শ করল আমাকে-মনে হল যেন বন্ধুর সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি। বয়স তখন কম-প্রচন্ড আবেগী মন। বন্ধুর জন্য জান দিতে পারি এক তুড়িতে। অল্প কষ্টে মুষড়ে পড়ি-আর সামান্য আনন্দে খুশীতে উদ্বেল হয়ে অট্টহাসিতে ফাটিয়ে দেই বিশ্ব চরাচর।
নিজেকে খুব ছোট মনে হয়েছিল তখন। কামুকতা আমাকে গ্রাস করেনি সেটা বললে ডাহা মিথ্যে বলা হবে। আমি টগবগে যৌবনের পুরুষ-প্রকৃতিগতভাবেই নারীদেহ আমাকে টানবে সেইটেই স্বাভাবিক। ঠিক সেই মূহুর্তে একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম; সম্পর্কের ফরমেটটা পাল্টে ফেলব।

তখুনি ঠিক যাত্রার সেনাপতির মত মইনের হুড়মুড় করে মঞ্চে প্রবেশ।
চোখ দুটো ইষৎ লাল মুখে কনিয়াকের কড়া গন্ধ! দারুন স্ফুর্তিতে আছে সে -মুখ হাসিতে উদ্ভাসিত। নিশ্চয়ই কোন বড় ধরনের সুখবর আছে?
আমি কিছু জিজ্ঞেস করা আগেই হড়বড়িয়ে বলতে শুরু করল; আরে মিশু ভাই, আজকে দারুন একটা ডিল হইল।
আমি সপ্রশ্ন দৃষ্টিতে তাকালাম তার দিকে?
-লাতিফ ভাই-চরম একটা প্রোপোজাল দিসে।
লাতিফ মানে পাকি লতিফ- শালা ভাব নিয়ে নিজেকে লাতিফ বলে।ওর নাম শুনেই আমার চরম খবর শোনার আগ্রহ মূহুর্তে উবে গেল!
বিশাল বপুর অতি চতূর সেই পাকিস্থানী লোকটাকে আমার প্রথম দিন থেকেই পছন্দ হয়নি। তাই আজকে ওর সঙ্গ ত্যাগ করে তাড়াতাড়ি বাসায় চলে এসেছি।ময়লা গাত্র বর্ণ-গোলগাল চেহারা যেটা আমাদের ধারনার পাকিস্থানীদের সাথে যায়না।মইনের সাথে দেখা হলেই-হালুম হালুম করে বুকে জড়িয়ে ধরে। আশেপাশের সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেয় ও তার আপন মায়ের পেটের ভাই এর মত! দু-চাখানা গেয়ো উর্দূর তোষামদি শব্দে মইন গলে যায়; সেও বলার চেষ্টা করে' আপকো সাথ মিলকে বহুত আচ্ছা লাগা লাতিফ ভাই।'
মইন এখানকার নামীদামি আদম ব্যাবসায়ী। এই দেশে দু-চার দশজন ভীনদেশী মানুষ থাকে তাদের সবাই-ই ওকে একনামে চেনে। আগে ছিল বাঙ্গালীদের রাজত্ব। এখন ইষ্ট ইন্ডিয়া কম্পানীর মত পাকিদের আগমন।
লতিফের মত মহা ধুরন্ধর কয়েকজন চ্যালা চামুন্ডা নিয়ে এখানে এসেই প্রথম ও সহজ টার্গেট করল মইনকে। দেখা হলেই ওকে নিয়ে এত ব্যতিব্যাস্ত হয়ে পড়ে যে দৃষ্টিকটু লাগে। বোকা মইনকে বোঝালেও বোঝে না।
লাতিফ ভাই ওর কাছে যেন দেবদূত। আঞ্চলিক উর্দূ ছাড়া সে আর কোন ভাষাতেই কথা বলতে পারে না। মাঝে মধ্যে দু-চারখানা ইংরেজী শব্দ বলতে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলে।মইনের উর্দূ তথবৈচ- ভয় লাগে কি বোঝাতে গিয়ে কি বলে কখন আটকে যায়!
ইচ্ছে না হলেও শুনতে হল মইনের কথা;
লাতিফ ভাইয়ের নাকি দুই'শর উপরে আদম আছে।চাইলেই আরো হাজার খানেক নিয়ে আসতে পারবে। চুক্তি হবে প্রোফিটের ফিফটি ফিফটি। লোক তার আর পাঠানো আমার। আগে দেবে অর্ধেক-ওপারে লোক গেলেই পুরা টাকা একবারে দেবে।
আমি অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে তাকালাম ওর দিকে। লতিফ ওকে ভাই ডেকে গলা জড়িয়ে মদ খেয়ে-পুরো সম্মোহন করে ফেলেছে। আমি এখন কিছু বলতে গেয়ে চক্ষুশুল হব।
. ৬ নম্বর পর্ব শেষ।

আগের পর্বের জন্যঃ Click This Link
প্রথম পর্বের জন্যঃ
http://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29732358

মন্তব্য ৬১ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

ঘাসফুল বলেছেন: তপনদা- বর্ণনা অসাধারন... মনে হলো আমার চোখের সামনেই ঘঠছে...

অটঃ অনেক দিন পর চিরচেনা ব্লগটাকে পেলাম...

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

শেরজা তপন বলেছেন: :) আমারও মনে হচ্ছি চোখের সামনেই...আলকাশের মত ঘটনা সচরাচর ঘটেনা তাই ভেবে চিন্তে লিখতে হচ্ছে। সময়টা আসলে সেই কারনেই ক্ষেপন হচ্ছে। এবার আশা করি শেষ করেই ছাড়ব-
আপনার মত ব্লগারদের মন্তব্য আমাকে সবসময়ই দারুনভাবে অনুপ্রাণিত করে তাইতো যেমন করেই হোক কিছু একটা লিখে আপনাদের বিরক্ত করি। ভাল থাকুন সবসময়- পরের পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায়...

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জদুকরি ভাষা......।।
মুগ্ধতার রেশ কাটতে সময় নিবে ......।।


অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ,মিশু ভাই কে আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দেবার জন্য ।পরের পর্বের অপেক্ষায় :)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: এখন কিন্তু আমাকে আর মিশু ভাইয়ের সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না-আপনি কথা দিয়েছেন :) :)

তাহলে ফের এক বছরের বিরতি। এতদিন ধরে সাথে থাকবার জন্য আমি দারুন ভাবে কৃতজ্ঞ। আমার ব্লগে আপনাদের দেখলেই মনটা ভাল হয়ে যায়-মনে হয় সবকিছু ছেড়েছুড়ে দিয়ে শুধু লেখালেখি নিয়ে পরে থাকি...
ভাল থাকবেন সবসময়ের জন্য-সাবধানে থাকবেন।

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বলেন কি আবার ?????? আপনাকে মিশু ভাই ভাববো , কান ধরলাম ।
মনে থাকতে না , তবে ভুলে গেলে অন্য কথা ;)


কমেন্ট এ প্রথম হবার আশায় তাড়াহুড়াতে বানান ভুল হয়েছে কিন্তু তারপর ও প্রথম হতে পারি নি :(

শুভ কামনা প্রিয় লেখক :)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন: :) হাসতে হাসতে আমার কাশি শুরু হয়ে গেছে ...
কোন সমস্যা নেই- আপনাকে আমি প্রথম ধরে নিচ্ছি :)

আমার লেখাতেই কতশত বানান ভুল- আমি আপনার বানান ভুল ধরতে যাব কোন দুঃসাহসে। :)
শুভকামনা ফের আপনার প্রতিও রইল।

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার।+।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: আরে শরৎ ভাই যে, কি সৌভাগ্য আমার! ভাল লেগেছে জেনে দারুন প্রীত হলাম। ভাল থাকুন নিরন্তর!

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

মামুন রশিদ বলেছেন: প্রথম দিকের বর্ণনা অসাধারণ! উপাদেয়!


হাহাহ, ভালো লেগেছে ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: উপাদেয়!!! হাঃ হাঃ সামনে আরো উমদা কিছু রাখার চেষ্টা করব।
মন্তব্যটাও উপভোগ্য -ভাল লাগল। আপনি ও আপনার আশেপাশের সবাইকে নিয়ে ভাল থাকুন-সবসময়।

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

সবুজ সাথী বলেছেন: আপনেরে এক মণ ধন্যাপাতা দিলাম আবার শুরু করার জন্য। আমার আব্দার পুরন করার জন্য। অশেষ ধন্যবাদ। :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে দেড় মন ধইন্যাপাতা :) সাথে থাকবার জন্য-আর লেখাটা নতুন ভাবে শুরু করতে উৎসাহিত করার জন্য।
আলকাশের সবগুলো পর্বে আপনাকে সাথে পাব সেই প্রত্যাশায় রইলাম।

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

সোজা কথা বলেছেন: ভাল লাগল ।লেখার ভঙ্গিটা দারুণ।কিছু সময়ের জন্য অন্য জায়গায় নিয়া গেছিলেন।হাহাহা

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক কোন জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলাম বুঝলাম না? :)
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকু সর্বক্ষন।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আলকাশ আবার শুরু করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।


চলুক সাথে আছি।


শুভ কামনা :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: এতগুলোদিন অতিবাহিত হবার পরেও যারা 'আলকাশ'কে মনে রেখেছেন তাদের প্রতি রইল কৃতজ্ঞতা। এই বারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ লেখাটা শেষ করবার। আপনার মত ব্লগারদের পাশে পেলে অবশ্যই চলবে শেষ পর্যন্ত! ধন্যবাদ ভাই

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৬

জেনো বলেছেন: এই পর্বটা একটানে শেষ করলাম। রোমান্স থেকে ব্যাবসা, ভালোই টেনে দিলেন। ;) :P :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: পরের পর্বে ফের ব্যাবসা থেকে রোমান্স হবে :)
তার পররে পর্বে শুধু রোমান্স-ভালই হবে মনে হচ্ছে :) :)
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞত্ ভাই 'জেনো'। ভাল থাকুন নিরন্তর!

১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩২

তূর্য হাসান বলেছেন: গ্রেট! লারিসার সৌন্দর্যে আমি মুগ্ধ। :P :P

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: মিশুও মুগ্ধ হয়েছিল -আমি তার চোখ দিয়ে দেখার চেষ্টা করেছি মাত্র :)
যদি কোনদিন লারিসার সাথে দেখা হয় সেদিন বলব না হয় আপনার মুগ্ধতার কথা। ধন্যবাদ ফের

১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

ফ্রুলিংক্স বলেছেন: শেষ পর্যন্ত শুরু হলো।

চলুক বলবো নাকি দৌড়াক বলবো ;)

সাথে আছি

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০০

শেরজা তপন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যা শুরুই হল অবশেষে- তবে ভয় পাচ্ছি আবার মাঝপথে শেষ না হয়ে যায় :(
'আলকাশ' সহ মোট তিনটে প্রেমের উপন্যাস লেখার ইচ্ছে আছে। তবে যেভাবে চলছে তাতে এই জনমে হবে কিনা সন্দিহান! তবে আপনাদের অনুপ্রেরণা এভাবে পেলে হতেও পারে...দেখি।
ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন।

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

শিপু ভাই বলেছেন:
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আবার আলকাশ শুরু করার জন্য।

লারিসার জন্য আমার বুকেও কিঞ্চিত ব্যাথা অনুভব করছি। হাহাহাহ

অনেক ভাল লাগলো ভাই। চলুক।


অঃটঃ অনেকদিন পর ব্লগে এলাম। আগের মত মজা পাই না ব্লগিং এ। :(
আশা করি ভাল আছেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা তাইতো -আপনাকে অনেকদিন বাদে দেখলাম! যাদের সাথে বন্ডিং হয় -তারা সরে গেলে এরকমই হয়। তবুও এখনতো নিয়মিত আপনাকে ফেসবুকে পাই-পুরো ফেসবুকের পাতাটাইতো আপনি মাতিয়ে রাখেন।

জেনে লজ্জা পেলাম :)

ধন্যবাদ -মাঝে মাঝে আসবেন ব্লগে। আপনাদের সামু ভাল না লাগতে পারে কিন্তু এই মূহুর্তে সামুকে আপনাদের দরকার। ভাল থাকুন...

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

সোজা কথা বলেছেন: ঐ যে লারিসার অসাধারণ বর্ণনা !!!

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

শেরজা তপন বলেছেন: ও ও ও...এইবার বুঝলাম :) :)

১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

অশুভ বলেছেন: আপনার এই সিরিজটা আগে পড়া হয়নি। আজকে একসাথে ৬টা পর্ব পড়লাম।
আপনার লেখনিতে সম্মোহনী জাতীয় কিছু একটা আছে। পড়তে শুরু করলে আশেপাশের কোনো কিছুতেই খেয়াল থাকে না। লেখাগুলো পড়লেই মনে হয় অন্য এক জগতে আছি।
আপনার লেখাতে যেভাবে রাশিয়াকে দেখছি, আমার মনে হয় আমি নিজে রাশিয়াতে থাকলেও সেভাবে দেখতে পারতাম না।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: কি বলেন -আমিতো ভেবেছি আপনি পড়েছেন? যাক অবশেষে পড়লেন এতেই কৃতজ্ঞতা।
জেনে বিমলানন্দ উপভোগ করছি। তাই নাকি? নাহ্ এতটা বলা ঠিক হচ্ছেনা-আপনি হয়তো এর থেকে জানতেন।:)
ধন্যবাদ অনেক ভাল থাকুন সর্বক্ষন।

১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

অদৃশ্য বলেছেন:






শুরু করেছি, সময় করে শেষ করে যাব... আলকাশকে আবারো আমাদের সামনে আনবার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে গেলাম... আশা করছি ফাটাফাটি হবে...


তপন ভাইয়ের জন্য
শুভকামনা...

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: :) আপনারা সাথে থাকলে অবশ্যই আলকাশ পুরোটা এবার শেষ করতে পারব।
অনেক ধন্যভাদ-আপনার প্রতিও রইল শুভকামনা।

১৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২০

বেলা শেষে বলেছেন: your writing style is very beautyfull, i like it tomuch, it had touched my heart.

thenk you verymuch
good luck.

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: জেনে ভাল লাগল। পরের পর্বগুলোতে সাথে থাকবেন আশা করছি।
আপনিও ভাল থাকুন-ধন্যবাদ।

১৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

অদৃশ্য বলেছেন:





তপন ভাই

এই পর্ব কিন্তু শেষ করে গেলাম... আর অনেকদিনবাদে যেসব মালমসলা দিয়ে লিখাটি ছাড়লেন তাতে আমারো কান গরম হয়ে যাবার জোগাড়...

চমৎকার লিখনী... দুর্দান্ত বর্ণনায় ঘটনা প্রবাহ... দারুন এক কথায় দারুনভাবেই আবারো চলতে শুরু করলো ''আলকাশ''...

আশাকরবো লিখাটিতে কোন রাখঢাক করবেননা... এমনভাবে লিখুন যেন চোখের সামনে দেখছি এমন... রোমান্টিক/অতিরোমান্টিক দৃশ্যগুলোতেও প্রকৃত প্রকাশটা চাই...

শুভকামনা...

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১০

শেরজা তপন বলেছেন: :) তাই নাকি? মশলাদার রান্নাটা তাহলে উপভোগ করেছেন।
অনেক অনেক ধন্যভাদ-এমন সুন্দর মন্তব্যের জন্য। লেখার আগ্রহটা আরো অনেকখানি বেড়ে গেল!
চেষ্টা করব-এবার মনে হয় আমার ক্লিন ইমেজটা নষ্ট করতে বাধ্য করবেন।
তবুও সব কথা বলা যায়না-কথা কিছু কিছু বুঝে নিতে হয় :)
ভাল থাকুন অনেক ভাল। ও দেরি করে উত্তর দেবার জন্য দুঃখিত।

১৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৩

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: অনেকদিন ঢরে লগইন করতে পারছিলাম না বলে মন্তব্য ও করতে পারছিলাম না আপনার গল্পের। প্রত্যেকটা লেখাই খুব ভালো লাগলো। আপনার কাছ থেকে যথারীতি এরকম লেখা আরো আশা করছি।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর একবার দিয়েছিলাম কিন্তু কি কারনে যেন সেটা মুছে গেছে-তাই ফের উত্তর দিতে দেরি হয়ে গেল।
আপনার মত ব্লগারদের উৎসাহ উদ্দীপনাতেই আমি দু চার ছত্র লিখতে পারছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকুন।

১৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: চমৎকার,,,,,,,,,,,ঝরে ঝরে লেখা,,,,,,,,,,কথামালার চমৎকার গাথুনি,,,,,,,,,,,,,মুগ্ধতা লেখায়

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ-আপনাদের মত ব্লগার লেখকদের আমার ব্লগে পেয়ে আমি গর্বিত। ভাল থাকুন।

২০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৬

কালোপরী বলেছেন: :)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২১

শেরজা তপন বলেছেন: অবশেষে দর্শন পেলাম সেই মোহনীয় হাসির :)

২১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

তূর্য হাসান বলেছেন: পোস্টেও তাহলে অবরোধ চলছে!!!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: :( লিখতে ভাল্লাগছেনা...স্যরি

২২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
কেমন আছো?
লারিসাই এই লেখায় সবচেয়ে সুন্দর!!!
লারিসা দেখতে কেমন মনে হচ্ছে জানো?




ছবিটা তাড়াতাড়ি অপুভাইয়ার ফেসবুক থেকে আনলাম তাই কোনায় আবার তার প্রেমে পড়ার কাহিনী লেখা আছে। সে আবার রোজ রোজ প্রেমে পড়ে। যদিও এক তরফা। প্রেমিকারা জীবনেও জানেওনা। :P

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: :) লারিসার চেহারা নিশ্চিতভাবে সুন্দর ছিল কিন্তু তার থেকে সুন্দর ছিল তার সুঠাম দেহের সৌন্দর্য!
এ মেয়েও সুন্দরী-তবে অধিকাংশ বাঙ্গালী মেয়ে শরিরের অনাবৃত অংশ; মুখ হাত আর পদযুগলের সৌন্দর্য নিয়ে বেশী সচেতন থাকে- আবৃত অংশটুকু ইচ্ছে অনিচ্ছায় বাদ থেকে যায়। ছেলেরাও তেমনি শুধু বাহ্যিক রুপ দেখেই মুগ্ধ হয়!
অশ্লীল কিছু বলে ফেললে দুঃখিত। অনেক ধন্যভাদ শায়মা আপু আমার ব্লগে এসে এমন সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। আপনি ভাল থাকবেন অনেক...

২৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

ধানের চাষী বলেছেন: যাক আবারো লেখা শুরু করলেন !

লারিসার এমন বর্ণনা দিলেন ! যেকোন পুরুষ প্রেমে পড়ে যাবে ... :!>

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: আমি কিন্তু পড়িনি- মিশু ওর প্রেমে হয়তো পড়েছিল। :)
জ্বী আপনাকে দেখে ভাল লাগল। ভাল থাকুন নিরন্তর।

২৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

সবুজ সাথী বলেছেন: তপন ভাই, কোথায় হারিয়ে গেলেন, পরের পর্ব কই?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

শেরজা তপন বলেছেন: হারাই নাই আছি এখনে বেঁচে বর্তে! কি করব রে ভাই লিখতে মন চায়না
:(
মনে হয় যে, এসব ছাইপাশ লিখে আর কি হবে-মানবজাতির আর কি উপকারে আসবে।

২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা শৈলী। খুবই চমৎকার হয়েছে।






ধন্যবাদ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

শেরজা তপন বলেছেন: অসাধারন মন্তব্য আমাকেও মোহিত করল! ভাল থাকুন ভাই

২৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫

রবিউল ৮১ বলেছেন: পর্বটার শেষ যে কবে দেখবো।আপনি সবাই কে শুধু অপেক্ষায় রাখেন!!!!এক বছর পরে একটা পর্ব আসে।ওহ!!!আপনি পারেন ও।ভালো লাগলো।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: কি করব রে ভাই! সময় পাইনা- পেলেও লিখতে ভাল লাগেনা। আজকে অনেকদিন বাদে ব্লগে বসে প্রায় পৌনে এক বছর বাদে কারো কারো মন্তব্যের উত্তর দিলাম।:(
আমি ভীষন লজ্জিত ও দুঃখিক আপনাদের মত ব্লগারদের এমন আন্তরিকতা সত্বেও এমনভাবে অপেক্ষা করাবার জন্য। ভাল থাকুন -দেখি আজকে একটা পর্ব দেয়া যায় কি না...

২৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: লতিফ মইনের কাল হয়ে আসছে মনে হচ্ছে।

২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৪

জুন বলেছেন: অসাধারন বর্ননা শেরজা তপন , চোখের সামনে মলদোভিয়ার এক পরিবারের ঘর বাড়ি আর মানুষগুলোর মন যেন উন্মোচিত হচ্ছে চোখের সামনে । অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো । কিন্ত পরিনতি জানার পর থেকে চতুর মইনের উপর ভালো না লাগা যেন গেড়ে বসছে তেমনি লারিসার প্রতি মমতা ।
আপনি দ্বিতীয় পর্বে তৃতীয় পর্বের, তৃতীয় পর্বে চতুর্থ পর্ব এভাবে লিংক দিন, তাহলে পড়তে সুবিধা হয়। নাহলে বার বার আপনার পুরো পোস্ট খুজে বের করতে হয় শেরজা তপন । অনেক পর্বে আমার পুরনো মন্তব্যও আছে দেখলাম ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: সপ্তম পর্ব শেষ হলেই কষ্টের সমাপ্তি :)
ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য- আমি একটু সময় সুযোগ পেলেই সিরিজগুলো সাজিয়ে দেব।
আপনার মত এমন ব্যাস্ত মানুষ এত কষ্ট করে খুজে খুজে সিরিজটা পড়ছেন সেজন্য আমি কৃতজ্ঞ!

আসলে শেষ জেনে যাওয়াতেই এত বিপত্তি! মইন আদপে চতুর নয় -দিনশেষে সে একজন ভ্যাগাবন্ড মাতাল আর বোকা মানুষ।
মিশুই হয়তো চতুর - সে তার জীবনকে সাজিয়ে নিয়েছে যথাসম্ভব সুন্দরভাবে।

লারিসার জন্য এখনো আমার খারাপ লাগে। সে সত্যিই বড় দুর্ভাগা মেয়ে। তার জন্য রইল সবসময়ের শুভকামনা।
হ্যা আপনি আমার অনেকগুলো পর্বেই মন্তব্য করেছিলেন। ফের এসে দেখে গেলেন পুরনো সেই জুন আপুকে সেইটেই বা কম কিসে।
ভাল থাকুন

২৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অষ্টাদশী অবশ্য কলেজ পড়ুয়া থেকে অনুমান স্বল্প বসনার লরিসার বর্ননা একেবারে পেশাদারী কথাসাহিত্যিকের মতোই লাগলো।++ এমন বস্ত্র যে কোন পুরুষের হৃদয়ে ঝড় তুলতে বাধ্য। মঈনের প্রতারণার ডিলটি বোধহয় এখান থেকেই শুরু হয়েছে। চমৎকার পোস্টে ভালোলাগা।
শুভেচ্ছা প্রিয় তপন ভাইকে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: অনেকগুলো দিন/মাস পড়ে উত্তর দিলাম। অপরাধ হয়ে গেছে ভ্রাতা।
আপনার মন্তব্য আমাকে সবসময় দারুন অনুপ্রাণিত করে।
ভাল থাকুন-সুস্থ্য থাকুন।

৩০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আমি সাজিদ বলেছেন: এত বোকা মইন কিভাবে এই আদম ব্যবসায় গেঁড়ে বসলো? লতিফকে এত জলদি বিশ্বাস করে ফেললো? আচ্ছা এই যে আদম মানে এই মানুষগুলো ওরা কোথা থেকে কোথায় যেতো?

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: আরেকটু পেছনে গেলে পেয়ে যাবেন এর উত্তর। এই ব্লগে আমার প্রথমদিকের সিরিজ' ডাঙ্কি রুট' পড়ে ডিটেলটা জানতে পারবেন।
মইন শুরু থেকেই আদম ব্যাপারী ছিল।শুরুতে সে খানিক সরল-সোজা ছিল। লতিফদের মত লোক এধরনের ব্যাবসায়ীদের টার্গেট
করে এবং সিংহভাগ ক্ষেত্রে সফলকাম হয়।

৩১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: 'সোনারাঙ্গা ত্বক' - সুন্দরী লারিসার ত্বকের একটি চমৎকার বর্ণনা।
"গাধা টাইপের ভাইবোন" - :)
রাস্তার ছবিটা অসম্ভব সুন্দর, দু'পাশে দাঁড়িয়ে থাকা তুষারাবৃত গাছগুলোও।

মাঝে মাঝে ঘুমন্ত নারীদের দেহে একটা আলাদা সৌন্দর্য বিকশিত হতে থাকে। But beauty lies in the eyes of the beholder!


০৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০০

শেরজা তপন বলেছেন: চমৎকার কথা বলেছেন :)
ধীরে ধীরে সময় করে পড়ছেন আর এই সিরিজের কথা মনে রেখেছেন সেজন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
মলদোভিয়ার রাজধানী কিষিনেভ(কিষিনিও) চমৎকার সুন্দর একটা শহর। সেই শহরের প্রেমে পড়েছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.