নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুনিয়া কাঁপানো জার্মান ব্যান্ড #১- বনি এম ও তাদের \'রাসপুতিন\'

০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৪৯


আশি ও নব্বুই এর দশকে সারা বিশ্বের অন্যতম জার্মান ব্যান্ড বনি এম- রাসপুতিন শিরোনামে গানটা গাওয়ার পরে সেটা ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। দুনিয়াব্যাপী রাসপুতিনকে পরিচিত করার এবং খোদ রাশিয়াতে রাসপুতিনকে পুনরোজ্জীবিত করারা জন্য এই গানের অবদান সর্বাধিক বলে ধারনা করা হয়।
বনি এম. ছিলো একটি ইউরো-ক্যারিবীয় গানের দল। জার্মান রেকর্ড প্রযোজক ফ্র্যাঙ্ক ফারিয়ান দলটি শুরু করেছিলেন। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে পশ্চিম জার্মানি ভিত্তিক দলটিতে সদস্য ছিলেন জ্যামাইকার লিজ মিচেল ও মার্সিয়া ব্যারেট, মন্টসারেতে'র মাইজি উইলিয়ামস এবং আরুবার মঞ্চ অভিনয় শিল্পী ববি ফ্যারেল।
১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দলটি ১৯৭০-এর দশকের ডিসকো সঙ্গীতের সময়কালে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯৮০-এর দশকের পুরোটা সময়ে দলটি বিভিন্ন সময় ভিন্নি ভিন্ন ব্যক্তির সমন্বিত লাইন-আপ নিয়ে মঞ্চে সঙ্গীত পরিবেশ করে।
ব্যান্ডটি বিশ্বব্যাপী ৮০ মিলিয়ন রেকর্ড বিক্রি করে। তাদের উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে রয়েছে ‘ড্যাডি কুল’,’মা বেকার’,’বেলফাস্ট’,’সানি’,’রাসপুটিন’,’মেরি’স বয় চাইল্ড’ এবং ‘রিভার্স অব ব্যাবিলন’।


বনি এম-এর রাসপুতিন এলবামের কাভার।
প্রতিষ্ঠা
জার্মান সঙ্গীতশিল্পী-গীতিকার ফ্র্যাঙ্ক ফারিয়ান ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বরে নৃত্য সঙ্গীত "বেবি ডু ইউ ওয়ানা বাম্প" রেকর্ড করেন। গানটি স্টুডিওতে কৃত্রিম চড়া সুর ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। ফ্র্যাঙ্ক রেকর্ডটি তার আসল নাম ব্যবহার করে প্রকাশের পরিবর্তে প্রথমে একক সঙ্গীত হিসেবে তার ছদ্মনাম ‘বনি এম.’ ব্যবহার করে প্রকাশ করেন। ফ্র্যাঙ্ক অস্ট্রেলীয় গোয়েন্দা টেলিভিশন ধারাবাহিক ‘বনি’-এর নাম থেকে তার ছদ্মনামটি নিয়েছিলেন।তিনি নামটি নেওয়া প্রসঙ্গে বলেছিলেন:
একদিন আমি টেলিভিশন দেখছিলাম এবং সেখানে বনি টেলিভিশন ধারাবাহিকটির শেষ পর্ব প্রচার হচ্ছিল যেখানে ‘বনি’ নামটি দেখতে পাই। আমার মনে হয়েছিলো এটি একটি ভালো নাম - বনি, বনি, বনি,....বনি এম., শুনতেও ভালো লাগে। সহজ।
একক গানটি ধীরে ধীরে নেদারল্যান্ডস ও বেলজিয়ামে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এ সময় ফ্র্যাঙ্ক টেলিভিশনে গানটি পরিবেশনের জন্য মঞ্চ অভিনয় শিল্পী ভাড়া করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি প্রথমে মাইজি উইলিয়ামসকে খুঁজে পান। পরে মাইজি নৃত্যশিল্পী ববি ফ্যারেলকে নিয়ে আসেন। মার্সিয়া ব্যারেট এরপর যুক্ত হন যিনি পরবর্তীতে লিজ মিচেলকে নিয়ে আসেন। লিজ এর পূর্বে হামবুর্গভিত্তিক গানের দল ‘লেস হামফ্রিস সিঙ্গারস’ দলের সাথে যুক্ত ছিলেন।

বনি এম এর মাষ্টারমাইন্ড 'ফ্রাঙ্ক ফারিয়ান'

Ra ra Rasputin
Lover of the Russian queen
There was a cat that really was gone
Ra ra Rasputin
Russia's greatest love machine
It was a shame how he carried on


এই গানটা নাকি তিন তিন জন লিরিক্স রাইটার মিলে লিখেছেন- কেন? কারন ছোট্ট একটা গানে পুরো রাসপুতিনকে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। সত্তুর এর দশকে, বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন- অবরুদ্ধ সোভিয়েতের নিষিদ্ধ কোন এক মানুষের পুরো জীবনি জানার চেষ্টা চাট্টিখানি কথা নয়। তারা প্রায় অসাধ্য সাধন করে ফেলেছিলেন।
ব্রিটিশ কমিক বই নিকোলাই দান্তে তার গল্পের শিরোনামের জন্য একটি গানের উদ্ধৃতি দিয়েছিল ‘রাশিয়ার গ্রেটেস্ট লাভ মেশিন’ নামে ২০০০ খ্রিস্টাব্দের ১৯৯৭ সংখ্যায়। ওয়াশিংটন, ডিসি-ভিত্তিক নৃত্য/রক ব্যান্ড রা রা রাসপুটিন গান থেকে এর নাম নিয়েছে।
যদিও গানটি ইংরেজিতে রচিত এবং পরিবেশন করা হয়েছিল,একক জার্মান এবং রাশিয়ান শব্দ দিয়ে – ‘কিন্তু যে কাসাতসচোক সে নাচালো সত্যিই ওয়ান্ডারবার(ববি ফ্যারেল)!’
- সোভিয়েত ইউনিয়নে এটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং সেখানে রাসপুতিনের খ্যাতি পুনরুজ্জীবিত করার কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তবে একসময় বনি এম এর সেই এলবাম থেকে এই গানটা সোভিয়েত সরকার একসময় বাজেয়াপ্ত করে এবং বনি এমকে ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে মস্কোতে তাদের দশটি পারফরম্যান্সের সময় ‘রাসপুতিন’ গানটি পরিবেশন করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল।
১৯৭৯ সালে তাদের পোল্যান্ড সফরের সময়, সরকারী কর্মকর্তাদের এই গানটি না করার অনুরোধ করা সত্ত্বেও বন এম গানটি পরিবেশন করে। বনি এম এর রাসপুতিন গানটই তাদের পারফরম্যান্সের বাইরে রেখে সম্পাদনা করে পরের দিন ‘সোপটে’ অনুষ্ঠানটি জাতীয় টিভিতে সম্প্রচারিত হয়েছিল,কিন্তু এটি রেডিওতে সরাসরি এবং সম্পূর্ণভাবে সম্প্রচারিত হয়েছিল।
রাস্পুতিন গানের মুল সুর তুরস্কের বিখ্যাত ‘কাতিবিম’ গান থেকে নেয়া হয়েছিল। আসুন সেই কাতিবিম’ গানটা নিয়ে একটি আলোচনা করি;

পনি নিশ্চিত কাজী নজরুলের ত্রি ভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ বা শুকনো পাতার নুপুর পায়ে গজলটা গান দুটো শুনেছেন? এখন সেই সুরটা একটু গুন গুন করে দেখেন তো 'রাসপুতিন' সুরের সাথে মেলে কি না??

কাতিবিম Bayan Marion Erdmann'ın sesinden "katibim" şarkısı. কাতিবিম- (আমার কেরানি মুলত আমার প্রিয়তম), বা Üsküdar'a Gider İken (Usküdar-যাবার সময়) একটি তুর্কি লোক সঙ্গীত যা কারো কেরানি বা সার্বক্ষনিক সঙ্গী (kâtip) সম্পর্কে গল্প করে যখন তারা উস্কুদার ভ্রমণ করে।
সুরটি একটি বিখ্যাত আদি তুর্কি সঙ্গীত ,যা তুরস্কের বাইরে বহু দেশে,বিশেষ করে বলকান অঞ্চলে ছড়িয়ে আছে।
* বাংলাদেশ: ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ -নামে পরিচিত এই সুরটির বাংলা রূপান্তর এবং -শুকনো পাতার নূপুর পায়ে। ১৯৫০-এর দশকে বাঙালি কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচনা করেছিলেন,যাকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
ধারণা করা হয় যে তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মধ্যপ্রাচ্যে লড়াই করার সময় সুরটি শিখেছিলেন। এর নামের দ্বারা বোঝা যায়,’ত্রি-ভুবোনার প্রিয় মুহাম্মদ’ নবী মুহাম্মদের জন্য একটি ইসলামিক গানও।
• পাকিস্তান: একটি তুর্কি-উর্দু ম্যাশ-আপ সংস্করণ "ইশক কিনারা - Üsküdar'a গিডার ইকেন" ২০১৩ সালে সুমরু আগিরিউরিয়েন এবং জো ভিকাজির দ্বারা পাকিস্তানি টেলিভিশন প্রোগ্রাম কোক স্টুডিওতে পরিবেশিত হয়েছিল।
• ভারত: ১৯৫৬ সালের ভারতীয় চলচ্চিত্র তাজ-এ হেমন্ত মুখার্জির "ঝুম ঝুম কার চালি আকেলি" শিরোনামের একটি হিন্দি ভাষার গান রয়েছে, যার সাথে কাতিবিমের মিল রয়েছে। ২০১২ সালের ভারতীয় চলচ্চিত্র এজেন্ট বিনোদ-এ "আই উইল ডু দ্য টকিং" শিরোনামের একটি হিন্দি ভাষার গান রয়েছে; গানটি ‘রাসপুটিন’ এর আংশিক প্রসার। এই গানে কাতিবিমে’র মূল সুর সহজেই অনুমান করা যায়।
• সামি ইউসুফের অ্যালবাম বারাকাহ (২০১৬) এর একটি ট্র্যাক রয়েছে যার নাম’I Only Knew Love (Araftul Hawa) এটিও একটি অনুরূপ সুরের উপর ভিত্তি করে তৈরি।
• ফাজিল সেয়ের বেহালা কনসার্টের তৃতীয় মুভমেন্ট ‘১০০১ নাইটস ইন দ্য হেরেমে’ ভারীভাবে সুরটি উদ্ধৃত করে।

• বনি এম এর ১৯৭৮ ইউরো ডিস্কো হিট একক "রাসপুটিন" এর সুরকে 'কাতিবিমে'র সাথে তুলনা করা হয়েছে, কিন্তু ব্যান্ডটি ওই গানের সাথে কোনো মিল অস্বীকার করেছে।
গানের পুরুষ কণ্ঠে ববি ফ্যারেল অনুকরন করেছিলেন, যা ১৯৮০এর দশক পর্যন্ত গোষ্ঠীর জন্য প্রথাগত ছিল - ফারিয়ান আসলে কণ্ঠ দিয়েছিলেন।
ফ্রাঙ্ক ফারিয়ানের আমেরিকান বন্ধু বিল সুইশার, যিনি সেই সময় জার্মানিতে একজন সৈনিক ছিলেন, তিনি সংবাদ পাঠক হিসেবে কথ্য কণ্ঠ প্রদান করতেন।
ববি ফ্যারেল নামক ওই নিগ্রো শিল্পি মুলত মঞ্চে শুধু অভিনয় করতেন আর ভিন্নধর্মী নাচ ও অভিনয়ে সবাইকে মুগ্ধ করতেন।
এটি আরও দাবি করে যে রাসপুটিনের রাজনৈতিক ক্ষমতা "রাজ্যের সমস্ত বিষয়ে" জারের নিজের চেয়ে বড় ছিল। যাইহোক, তার যৌন ও রাজনৈতিক কর্মকান্ড যখন অনেক দূরে গিয়েছিল, তখন 'উচ্চস্তরের মানুষ' তাকে নীচে নামিয়ে আনার লক্ষ্যে ছিল। যদিও "মহিলারা তাদের কাছে অনুরোধ করেছিল' তা না করার জন্য।
গানটিতে আরও বলে যে ‘সে ছিল একজন বর্বর’,এবং মহিলারা ‘শুধু তার কোলে ঢলে পড়ত’।
গানের শেষ প্যারায় ১৯১৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর ফেলিক্স ইউসুপভ, ভ্লাদিমির পুরিশকেভিচ এবং দিমিত্রি পাভলোভিচের পরিচালিত রাসপুটিনের হত্যার গল্প বলে। ।
যদিও গানটি রাসপুটিনের গল্পকে সঠিকভাবে বলার চেষ্টা করা হয়েছে তবে জারিনা আলেকজান্দ্রার সাথে তার সম্পর্ক ছিল এমন কোন সরকারী প্রমাণ নেই। এমনকি এখনো রাশিয়ানরা বিশ্বাস করে যে, এটা নেহায়েত বানোয়াট গল্প।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে, টিক টকে গানটির পুনরুজ্জীবনের জন্য ধন্যবাদ, নর্থ লন্ডনের ডিজে এবং প্রযোজক ম্যাজেস্টিক গানটির একটি নতুন রিমিক্স প্রকাশ করেছেন 'ম্যাজেস্টিক এক্স বনি এম'
এই সংস্করণ - মূলত একটি ভিন্ন বিট সহ সম্পূর্ণ গান - যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের অফিসিয়াল চার্টে পৌঁছেছে।
টিকটক চ্যালেঞ্জের জন্য এটিকে আবার জীবন্ত করে তোলা হয়েছে যা ব্যবহারকারীদের পুরো পেশির জন্য তাদের পেশীগুলিকে নমনীয় দেখায়, কারণ ... কেন নয়।
'রাসপুটিন' -এর ৬.৫ মিলিয়ন স্ট্রিম ছিল এবং ২২ এপ্রিল শেষ হওয়া সপ্তাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ২৬০০ ডাউনলোড বিক্রি হয়েছিল।
গ্রিগোরি রাসপুটিন একটি বিনয়ী কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কিন্তু মৃত্যুর আগে তিনি বিংশ শতাব্দীর রাশিয়ায় একজন গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেছিলেন।
লোকেরা সাধারণত যে বিষয়গুলো নিয়ে মুলত আলোচনা করতে পছন্দ করে - রাসপুতিন তেমনই একজন, যাকে রাশিয়ায় রাজতন্ত্রের পতন/অবসানের পাশাপাশি সোভিয়েত সমাজতন্ত্র কায়েমের মাঠ তৈরি করে দেবার মুল ক্যারিশম্যাটিক চরিত্র হিসেবে ভাবা হয়।
যদি কোন গল্প রাসপুতিনের গল্পের মতো অর্ধেক উন্মাদ এবং খানিকটা অন্তত উন্মাদনা থাকে তবে তা ইতিহাসের ইতিহাসে প্রতিধ্বনিত হবে। এবং রাসপুতিনের ক্ষেত্রে, তিনি শেষ শতাব্দীর অন্যতম চিত্তাকর্ষক, রহস্যময় ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন এবং তার নাম পপ সংস্কৃতিতে বারবার উঠে আসে।
এখন বনি এম নিজেই একটি quirky, spunky ব্যান্ড। তাদের ‘মা বেকার' থেকে মিষ্টি 'ব্রাউন গার্ল ইন দ্য রিং'পর্যন্ত চরম জনপ্রিয় হয়েছিল সারা বিশ্ব জুড়ে। উচ্ছৃঙ্খল বিষয় নিয়ে গান গাওয়ার জন্য তাদের পছন্দের সাথে তাল মিলিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নেও তাদের বেশ বড় ভক্ত গ্রুপ ছিল। তারা একসময়ে রাসপুটিন নামক রহস্যময় প্রায় উন্মাদ উচ্ছৃঙ্খল ফের কেউ বলে আধ্যাত্মিক ও সম্মোহনী শক্তির অধিকারী ব্যক্তিত্বকে নিয়ে একটি গান তৈরি করেছিল। গানটি তার অনন্য গল্প বলার সাথে ব্যাপক হিট হয়েছিল।
সারা বিশ্ব চরম আগ্রহী হল 'রাসপুতিন' নামক সেই ব্যক্তিকে জানার জন্য যেই আগ্রহের বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি এখনো।

*এই পর্বটা মুলত আমার নতুন দুটো সিরিজের শুরু বলা যায়। তাঁর একটা ' দুনিয়া কাঁপানো জার্মান ব্যান্ড'-এর গল্প আর 'রাসপুতিন'-কে নিয়ে কল্প-গল্প আর রিয়েল ফ্যাক্ট তুলে ধরার চেষ্টা। ব্লগারদের ভাল লাগলে অবশ্যই আমি সময় সুযোগ করে এই সিরিজগুলো নিয়ে ফিরে আসব।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৪১

ঈশ্বরকণা বলেছেন: বনি এমকে জার্মান না বলে কিন্তু ইউরো ক্যারিবিয়ান পপ ব্যান্ড বলাই বেশি সঠিক হবে । একমাত্র বনি এমের প্রোডিউসার ফ্রাঙ্ক ফারিন ছিলেন পুরো জার্মান । অরিজিনাল ব্যান্ডের একমাত্র মেইল ভোকালিস্ট ববি ফেরেল ছিলেন আরুবান (ক্যারিবিয়ান আইল্যান্ড আরুবার মানুষ), লিড ভোকালিস্ট লিজ মিচেল ছিলেন জ্যামাইকান ব্রিটিশ ।তাছাড়া আর দুজন ফিমেল সিঙ্গার উরসুলা উইলিয়ামস আর মার্সিয়া ব্যারেট ছিলেন ব্রিটিশ ও জ্যামাইকান ব্রিটিশ । রাসপুটিন গানটা খুবই সুন্দর কিন্তু মিউজিক কম্পোজিশন সব মিলিয়ে আমার ব্যক্তিগত ফেভারিট হচ্ছে রিভার অফ ব্যাবিলন। রাসপুটিনের পলিটিক্যাল, থিয়োলোজিকাল ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে খানিকটা জানা ছিল কিন্তু টার্কিশ গান ‘কাতিবিম' থেকে এর সুর নেয়া সেটা জানা ছিল না । জানলাম । ধন্যবাদ ।

০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঈশ্বরকণা আপনাকে চমৎকার মন্তব্যের জন্য!
কে কোথা থেকে এসেছেন ও এটা যে আদপে ইউরো-ক্যারিবিয়ান ব্যান্ড সেটা মি উল্লেখ করেছি। তবে মাষ্টারমাইন্ড বলে কথাদল গোছানো মিউজিক কম্পিজিশান লিরিক্স সহ গানের প্রচার প্রচারনা ব্যাপক একটা ব্যাপার যার পেছনে জার্মান ফ্রাঙ্ক ফারিন এঁর অবদান সব চাইতে বেশী।
কিছু একটা জানাতে পেরে আমি আনন্দিত।
ফের ধন্যবাদ ও শুভকামনা ভাল থাকবেন

২| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৪৩

সাসুম বলেছেন: ব্যান্ডঃ জার্মান বেইজড ইউরোপিয়ান ব্যান্ড
সালঃ ১৯৭৮
জনরাঃ ডিস্কো, পপ, ড্যান্স
সিংগারঃ জ্যামাইকান
গানের ভাষাঃ ইংলিশ
লিরিক্স এর ইন্সপাইরেশানঃ তার্কিশ পপ সং Kâtibim
মিউজিক ইন্সপাইরেশনঃ এরাবিক
গান টা ছিলঃ রাশিয়া নিয়ে
সেই গানের সবচেয়ে বিখ্যাত ভার্সান টি ফিল্মড হয়েছিলঃ পোল্যান্ড এ
গায়ক দল পরেছিলঃ এশিয়ান আউটলুক
এটাকে বলা হয়ঃ দা ইন্টারন্যাশনাল সং ❤

এটা লিখে আমার ফেবুতে পোস্ট দিয়েছিলাম, ১ জনও সঠিক উত্তর দিতে পারেনি।


মা বেকার আরেক্টা জটিল গান!

০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৪

শেরজা তপন বলেছেন: আমি পুরো পোষ্ট জুড়ে যা লিখেছি আপনি মাত্র কয়েক লাইনে তার সারবস্তু তুলে ধরেছেন!!

ফেবুতে কোন প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেনি- মানে এটা কোন সং?
জ্বী মা বেকার' জটিল একটা গান। বিশেষ করে শুরুর টিউনিং টাতো ঐতিহাসিক। কতখানে অনুকরন হয়েছেতার ইয়ত্ত্বা নেই।
অনেক ধন্যবাদ বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য। আপনার মন্তব্য সবসসময় আমাকে দারুণ অনুপ্রাণিত করে।
ভাল থাকুন ব্রো

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:০৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্টে++++

০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: বরাবরেরম মত সাথে থেকে মন্তব্য করে অনুপ্রাণিত করার জন্য ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।
ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন নিরন্তর।

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: আমি এখনও বনি এমের গান শুনি নিয়মিত !
আমি মূলত দেশী গানের শ্রোতা । খুব কম ইংরেজি গানই আমার মনে ধরেছে । একটা ইংরেজি গান আমার খুব বেশি দিন ভাল লাগেও না। কিন্তু এই বনি এমের গানের ব্যাপারটাই আলাদা । সেই যে স্কুল জীবন থেকে এই গান শুনি এখনও শুনছি ..।
রিভার্স অব ব্যবিলন, রাসপুটিন, মা বেকার, ডেডি কুল ... এই গান গুলো যেন কোন দিন পুরানো হয় না !

০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: আমি না শুধু আমার ছেলে পেলেরাও এখন দেখি এই গান বেশ পছন্দ করে :)
আসলেই এই মিউজিক কম্পোজিশনের আলাদা একটা সম্মোহনী শক্তি আছে। বার বার শুনেও ভাল লাগে।
কখনই পুরনো হয় না।
অনেক ধন্যবাদ অপু তানভীর ভাই। আপনাকে পেয়ে দারুণ প্রীত হলাম।

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:০৮

জুল ভার্ন বলেছেন: সেই সত্তুর আশির দশকে বনি এম ছিল আমাদের সব চাইতে হাতের নাগালে ব্যান্ড। এ পর্যন্ত আটটি স্টুডিও অ্যালবাম প্রকাশ করেছে ‘বনি এম’। প্রথমটি ‘টেক দ্য হিট অব মি’ প্রকাশ পায় ১৯৭৬ সালে। সর্বশেষ অ্যালবাম ‘আই ডান্স’ আসে তিন দশকেরও বেশি সময় আগে, ১৯৮৫ সালে- যা আমার সংগ্রহে ছিল। এখন আর সেগুলো শোনা হয়না।

০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: আহা আপনি হলেন গুরু মানুষ!
যেই বিষয় নিয়েই আসি আপনাকে ছাড়াতে পারি না :)
অনেক ধন্যবাদ ভাই সাথে কিছু দারুণ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংযুক্ত করার জন্য।
ফের শুনুন- সবসময়ই ভাল লাগবে। যৌবনের সেই উন্মাদনা ফিরিয়ে আনুন।
ভাল থাকুন নিরন্তর ভাই। সময়ের অভাবে আপনার দারুণ কিছু পোষ্ট মিস করে যাচ্ছি :(

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:১৪

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: এইটা কি বললেন !?
[১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দলটি ১৯৭০-এর দশকের ডিসকো সঙ্গীতের সময়কালে জনপ্রিয়তা অর্জন করে]
সংগীতের সাউন্ড সিস্টেম ,স্টেজ পার্ফমেজ ,ব্যাজ ,লুক .......
সবই ওরাই প্রতিষ্ঠা করেছে। আর ছিল সুইডেনের আ্যবা।পরবর্তীতে মর্ডান টকিং ,
ওয়াম ......
অর্থাৎ ডিস্ক /ফিস্কর জন্মদাতা বনিএম ও অন্যরা

০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা ভুল কিছুটা হয়েছে-আসলে ৭০ থেকে শুরু নব্বুই দশক পর্যন্ত তুমুল জনপ্রিয় বলা উচিত ছিল।
ভুল ভাল ধরিয়ে দেবার জন্য আপনার প্রতি সবিশেষ শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
আপনার চমৎকার ত্থ্যমুলক মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
আমার জানা ও শোনার কিছুটা ঘাটতি আছে সেটা স্বীকার করি দ্ব্যার্থহীনভাবে।
পরের পর্বগুলোতে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

৭| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:২১

বিটপি বলেছেন: আমার কাছে 'রাস্পুটিন' গানটা মনে হয়েছিল পরাশক্তি আমেরিকার প্রধান প্রতিপক্ষ সোভিয়েতের একজন লেজেন্ডকে অপদস্ত করার প্রয়াস। জ্বি হ্যাঁ, মহত্ব বর্ণনার আড়ালে রাসপুটিনকে এই গানের মাধ্যমে হেয় করা হয়েছে। আমেরিকার যুগ যুগ ধরে চলা এই নষ্টামিতে তাদের মিডিয়া অনেক সহায়তা দিয়ে গেছে।

০৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: হতে পারে।
যদিও জার্মানীরা বরাবরই রাশিয়ানদেরকে একটু বাকা চোখে দেখে। এখানে আমেরিকানদের হাত কতটুকু ছিল ছিল সেই নিয়ে আমি সন্দিহান!
কারন এই গানে জারদেরকে হেয় করা হয়েছে বেশী সেখানে তৎকালীন সমাজতান্ত্রিক সরকারের উতফুল্ল হবার কথা ছিল।
যদিও জারের পতন সোভিয়েতে কমিউনিজম সরকার গঠন তরান্বিত করেছিল- সেখানে অনেকেই আড়ালে আবডালে রাসপুতিনকে নেপথ্য কারিগর হিসেবে ভাবে সেখানে তাদের আঁতে ঘা লাগা অস্বাভাবিক নয়।

যাই হোক গানটা কিন্তু চমৎকার বিটপি ভাই না কি বলেন?

৮| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:২৮

কলাবাগান১ বলেছেন: এখনও প্রায় দেখি বিভিন্ন দেশে হওয়া রাসপুটিন গানের সাথে রাস্তায় 'হঠfৎ' করা ফ্লাশ ড্যান্স

আপনার রাশিয়া এর অভিজ্ঞতা থেকে আশা করছিলাম আপনার মন্তব্য এর (রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে)...আপনি কি ইউক্রেন অংশে গিয়েছিলেন আপনার রাশিয়াতে থাকার সময়???

০৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: হলোদোমর- সিরিজটা একটু আগে লেখা হয়ে গেছে!! সেই পোষ্টটা এখন দিলে ভাল হোত না কি বলেন ভ্রাতা?

হ্যা হ্যা উক্রাইনের কিয়েভে ছিলাম দিন পনের। তিনবার গিয়েছি। অডেসাতে ছিলাম বেশ কিছুদিন।
ওখানকার বিষয়বস্তু আর ঘটনা নিয়ে আমার দীর্ঘ ধারাবাহিক 'বাবনিক' লেখা। যার এখনো কয়েকটা পর্ব বাকি আছে। ওখানে বাস করা আমার কিছু প্রিয়জন নিয়ে বেশ চিন্তিত।
ওডেসা আর কিয়েভ চমৎকার শহর। কিয়েভের রমণীরা কি যে সুন্দরী!!!

ওদের কথা ভেবে কষ্ট লাগছে।
ভাল থাকুন আপনি

৯| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



৮নং মন্তব্যের উত্তরে আপনি আপনার লেখা "বাবনিক"এর প্রসংগ টেনেছেন; আসলে, বাবনিকে আপনি ২/৪ জন রাস্তাঘাটের মেয়ের কথা লিখে, একটা জাতির মেয়েদের মুখে কালিমা লেপন করেছেন।

০৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমাদের মত রাস্তাঘাটের ছেলেদের সাথে রাস্তাঘাটের মেয়েরাই তো মিশবে।
আপনার মত 'এলিট' এখনো হতে পারিনি।
আমি আমার স্টাইলে লিখি আপনি আপনার স্টাইলে লিখে যান।
একটা কথা মগজে ঢুকিয়ে রাখেন চাদ্গাজী বা সোনাগাজী আমি নই আর আপনি 'শেরজা তপন' নন। সেই সময়কালে উক্রাইনে থাকলে আপনার এই ধারনা
পালটে যেত। যে মানুষ নিজ জাতিকে নুন্যতম শ্রদ্ধা করতে জানে না সে অন্য জাতির মান সম্মান নিয়ে কেন এত চিন্তিত এই রাস্তাঘাটের ছেলের বোধে
আসার কথা নয়- সত্যি বলছি না মিয়া ভাই?

১০| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৫৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাইজান,

লেখা বরাবরের মতই চমতকার তার জন্য +++,
তবে কিছুটা হোচট খেয়েছি পড়তে গিয়ে কঠিন ও খটোমটো শব্দের কারনে।

আবার বনি এমের - রাস পুটিন গানটিও আমি এখনো শুনিনি তবে এবার হয়ত শুনে নিব আপনার লেখার কল্যাণে।

০৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে সবিশেষ ধন্যবাদ কামরুজ্জামান ভাই( আমার ইমিডিয়েট বড় ভায়ের নাম আপনার নামে)
কিছু শব্দ খটমট হয়ে গেছে- জার্মান ও ক্যরিবিয়ানদের কল্যাণে :)
আমি হয়তো চেষ্টা করলে আরেকটু গুছিয়ে সহজ করতে পারতাম কিন্তু সেইটুকু চেষ্টা আর করা হোল না :(

আরে কি বলেন শোনেন শোনেন ভাল লাগবে। আর অনেক পরে এসে রাশিয়ার কন্সার্টে ওদের গানের ভিডিওটা দেখবেন- মজা পাবেন।

ভাল থাকুন প্রিয় ব্লগার।

১১| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: দুনিয়া কাঁপানো ব্যান্ড সম্পর্কে আজই প্রথম জানলাম।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন: দুনিয়া যখন কাঁপছিল তখন আপনার বয়স কম ছিল বলে কাঁপুনি বুঝতে পারেননি :)
বনি এম- এর দুর্ভাগ্য যে আজই প্রথম আপনি তাদের নাম শুনলেন :(। আমার কেন যেন মনে হয় আপনি অন্য ভাষার গান কম শুনেন।
তাই কি?

১২| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৩৬

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: বনি এম আমার প্রিয় একটি ব্যান্ড। আমি এখনো প্রায়ই রাসপুটিন আর ড্যাডি কুল শুনি। ওদের ব্যাপারে এত কিছু জানতে পেরে খুব ই ভালো লাগলো।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: ড্যাডি ড্যাডি কুল
শি ইজ ক্রেজি লাইক ফু্ল... চমৎকার গান

আপনাকে পেয়েও ভাল লাগল ভ্রাতা। অনেক ধন্যবাদ- ভাল থাকুন নিরন্তর।

১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বিশেষে জার্মান ব্রান্ডের নাম শুনেছিলাম কিন্তু এত ডিটেইলস জানতাম না। নিঃসন্দেহে তথ্যবহুল পোস্ট।++
শুভেচ্ছা প্রিয় ভাইকে।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: ( প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি- আপনার 'তমোময়ী' পরের দু'পর্ব-তে আসতে পারিনি বলে। সময় করে আসব ভাই। ওটা আমার বেশ পছন্দের একটা সিরিজ।)

আপনি কিন্তু মাঝে মধ্যে হারিয়ে যান- ব্যাস্ততা বেড়ে গেছে নাকি?

অনেক অনেক ধন্যবাদ- জেনে প্রীত হলাম। ভাল থাকবেন-সাথে থাকুন।

১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: ছোটবেলায় আমি এদের অনেক গান শুনতাম।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:০১

শেরজা তপন বলেছেন: ওদের শুরুর সময়টা আমারও ছোটবেলা ছিল। কিন্তু আমি তাদের শুনেছি বড় বেলায় এসে।
আমাদের সময়ে মফস্বলে ইংরেজী গান কেউ শুনলে তাঁকে উপহাস বা টিটকারি করা হোত। :(

সবিশেষ ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভ কামনা রইল।

১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪

জুন বলেছেন: বনি এমের রাসপুতিন শুনে রাসপুতিন নীয়ে রীতিমত গবেষনা করেছিলাম । কি ভাবে সে রুশ রাজদরবারে তাঁর অপরিসীম প্রভাব বিস্তার করেছিল তাঁর সন্মোহীনি শক্তি দিয়ে ।
ইংরেজী গান এক সময়ে প্রচুর শুনতাম তাঁর মাঝে গ্রুপ থেকে সলো আর্টিস্ট কেউ বাদ যায় নি। তবে ব্যান্ড দলের ভেতর যদি বলি তাহলে বনি এম ছাড়াও এবা, এয়ার সাপ্লাই, ব্যাক স্ট্রিট বয়েজ এবং বিশেষ করে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ ছিলাম ওঁ আজোও আছি বিজিস এর গানে ও গলায়। তাদের স্টেইন এলাইভ আর ট্র্যাজেডি গান দুটো আমার প্রিয় তালিকায় আছে সব সময়। ভালোলাগলো প্রিয় একটি গান নীয়ে লেখায় শেরজা তপন ।
ইউক্রেনের যুদ্ধ নয় ধংস নিয়ে যখনই পেপারে চোখ বুলাচ্ছি তখনি আপনার কথা মনে পরছে, মনে পরছে আপনার বাবনিকের কথা। রুশদের ইউক্রেনের জাপোরাজিও পরমানু কেন্দ্র গুড়িয়ে দেয়ার খবর পড়ে সাথে সাথে মনে পরলো গোগলের লেখা তারাস বালবা বইটির কথা, নায়ক তারাস বালবা যিনি একজন জাপোরাজিও কসাক ছিলেন । যদিও তাঁর চরিত্রটি ফিকশন তবে বাস্তবের কসাক বিদ্রোহী ইয়েমেলিয়ান পুগাচেভের চরিত্র থেকেও কিছুটা যোগ করেছিলেন বিখ্যাত ইউক্রেনীয় লেখক গোগল।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:১০

শেরজা তপন বলেছেন: ছেলেদের কাছে রাসপুতিনের অনেক গল্প শুনেছি কিন্তু মেয়েদের লেখায় পড়িনি।
আপনিতো তাঁর সন্মন্ধে অনেক কিছু জেনে চুপচাপ বসে আছেন। একটা ধারাবাহিক লিখে ইতিহাস সৃষ্টি করেন :)
বিজিস ছাড়া বাকি সবার গান বহুবার শোনা হয়েছে- ব্যাক স্ট্রিত বয়েজ আর এবা-তো আমার বেশ প্রিয়।

'বাবনিকে' শেষ অংশটা চরম মর্মান্তিক! আগের সবকিছু ঢাকা পড়ে যাবে। এলিনা(ছদ্ম নাম) ওডেসাতে একটা নামকরা ইংরেজী মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষিকা। তাঁর সাথে আমার বা আমাদের বহু বছর যোগাযোগ নেই। তাঁকে নিয়ে বেশ চিন্তিত আমি।

আমার কিছু বন্ধু বা পরিচিতজন এখনো সেখানে আছে। জানিনা তারা কেমন আছে :(

আপনার মন্তব্য থেকেই কত কিছু জানা যায়!!! আমি মাঝে মধ্যে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিতে গিয়েও ঘাবড়ে যাই।

১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ব্রাউন গার্ল ইন দ্যা রিং ও আমার প্রিয়। ভালো লাগলো অনেক কিছু জানলাম যে।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: বাব্বা আপনিও দেখি বনি এম এর ভক্ত! বেশ আনন্দ পেলাম।

She looks like a sugar in a plum!! :) :)

ওদের সব গানই আমার পছন্দের। প্রতিটা গানেই একটা গল্প বলা হয়েছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লেখিকা ও ব্লগার।

১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


শুধু বনিএম না। আরো অনেক নাম বলে শেষ করা যাবে না।
অলিভিয়া নিউটন জন, আবা, মাইকেল জ্যাকসন, ম্যাডোনা আরো শত শত।
৭০ - ৮০ - ৯০ দশক ছিল পশ্চিমে পপ এবং রক এন রোল গানের স্বর্ণযুগ। আমাদের জীবদ্দশায় সেই স্বর্ণযুগ আর ফিরে আসবে কিনা জানিনা।
এরপর যা হয়েছে তা আগেরগুলোর ধারে কাছেও নেই।

বাংলাদেশেও অনেকটা সেইম। ৭০ - ৮০ - ৯০ দশক ছিল পপ ব্যান্ড তথা বাংলা পপ এবং বাংলা রক এন রোল গানের স্বর্ণযুগ।
এরপর নরবরে ক্যাসেট যুগ পার হয়ে টেকনোলজি বহু উন্নত হলেও সেরকম আর কিছু সৃষ্টি দেখি না।
ধন্যবাদ বনি এম কে আবার মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:২১

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক ঠিক একদম ঠিক! কিন্তু বর্তমান প্রজন্ম সেটা প্রথমে স্বীকার করতে চায় না

আমি বর্তমান প্রজন্মের অনেক পুলাপানরে সেই সময়ের গান শুনিয়ে চমকে দিয়েছি। তারা ভাবতেই পারেনা ৭০ থেকে নব্বুইয়ের দশকে এই মানের পপ রক হার্ড রক মেটাল হিপ হপ মিউজিক হোত। একসময় দেখি ওরা এসবই শোনে :)


চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৩৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার জীবনে প্রথম কোন বিদেশী ব্যান্ডের গান শোনা হয়েছিলো বনি এম এর, প্রবাসী বড় মামা ক্যাসেট পাঠিয়েছিলেন। শৈশবের স্মৃতি মনে পড়ে গেল আপনার পোস্ট পড়ে।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:২৫

শেরজা তপন বলেছেন: পুরনো সহ ব্লগারদের দেখলে মন আনন্দে নেচে ওঠে।

আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল। আপনার শৈশবের স্মৃতি মনে করার ক্রেডিট নিয়ে প্রীত হলাম।
ভাল থাকুন সবসময়।

১৯| ০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১৯৮০ সালের দিকে বাসায় বনি এমের একটা ক্যাসেট ছিল। এ্যালবামটার নাম মনে হয় ছিল নাইট ফ্লাইট টু ভিনাস।

রাস্পুতিনকে বিষ খাওয়ানোর পরও মরলো না কেন?

আমি ইদাদিং নিয়মিত বনি এম শুনছি। এই গ্রুপের ৪ জোনের মধ্যে দুইজন কেবল আসল সিঙ্গার। ছেলেটাকে রাখা হয়েছিল বাঁদরের মত লাফালাফি করার জন্য।

হানিফ সংকেত বনি এমের কয়েকটা প্যারডি গান তৈরি করেছিল।

এই ব্যান্ডের পরিচালক শুধু জার্মানির। বাকিরা মনে হয় জামাইকা বা ঐ অঞ্চলের।

লিজ মিচেলের গলা অসাধারণ।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: *রাসপুতিনকে বিষ খাওয়ানোর পরও মরলো না কেন?
-মানুষ তাঁর চারপাশে রহস্যের জাল বোনে- নিজেকে রহস্যের চাদরে মুড়িয়ে রাখার চেষ্টা করে।
বুদ্ধিমানেরা সফল হয়- কেননা বোকা মানুষের সংখ্যা পৃথিবীতে অনেক অনেক বেশী। দিনশেষে আমরা সবাই ভন্ড।
রহস্য আছে প্রকৃতিতে- মানুষের মধ্যে কোন রহস্য নেই।- এই কথাগুলো রাসপুতিন'কে নিয়ে আমার লেখার শেষ দিককার কথা।

*আমি ইদাদিং নিয়মিত বনি এম শুনছি। এই গ্রুপের ৪ জোনের মধ্যে দুইজন কেবল আসল সিঙ্গার। ছেলেটাকে রাখা হয়েছিল বাঁদরের মত লাফালাফি করার জন্য।
- তাই নাকি। ওই বাঁদরের নাচই অনেকের কাছে ভাল লাগে। :)
* এই ব্যান্ডের পরিচালক শুধু জার্মানির। বাকিরা মনে হয় জামাইকা বা ঐ অঞ্চলের।
- সেটা আমি বলেছি।

ধন্যবাদ ভাই আপনার দারুন ও সুদীর্ঘ মন্তব্যের জন্য।


২০| ০৯ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:১৪

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: নো উইমেন ,নো ক্রাই এই গানটার উল্লেখ কোথাও দেখলাম না।বব মার্লের চেয়ে বনি এমের ভার্সনটা ভালো লাগে।এই নামে তাদের কি কোন গান আছে?আমি কনফিউজড।

০৯ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: আমি শুধু বব মার্লিরটাই শুনেছি - ওদের এই শিরোনামে গান আছে বলে শুনিনি!!

আমার একটা দুই পর্বের সিরিজ আছে ' নো উইমেন নো ক্রাই' শিরোনামে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন নিরন্তর।

২১| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪০

রোকসানা লেইস বলেছেন: আট মার্চে নারী দিবসের উপর কিছু না লিখে আপনি নিয়ে এলেন রাশপুতিনকে। আর আমি দেখলাম এতদিন বাদে।
রাশপুটিনকে নিয়ে লেখার অনুরোধ করেছিলাম এক সময়।
শুরুটা ভালোলাগল।
বাকিটা আসার সাথে সাথে পড়তে পারব আশা করছি।
আমাদের তখন ইংলিশ গান শোনার তেমন সুযোগ ছিল না। একবার মনে হয় বিটিভিতে দেখিয়ে ছিল বনিএম আর একবার দেখেই হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছিল সে গান। এখনও সাথেই আছে।
রহস্য পুরুষ রাশপুতিনের বিষয়ে রাশার ভিতরের অদ্ভুত চিন্তা ভাবনা কি জানান তার জন্য অপেক্ষা রইল।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: প্রায় একমাস পরে উত্তর দিলাম :(
আপনি হয়তো মন্তব্য করেছিলেন সেটা ভুলে গেছেন বেমালুম!
দেরির জন্য আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি।
রাসপুতিনকে নিয়ে আমার মত করে অনেক গল্প বলার আছে- তবে এত বেশী লেখালেখি জমে আছে যে, কোনটা শুরু আর শেষ করব সেইটা ভাবতে ভাবতেই সময় গড়িয়ে যাচ্ছে!!!
বনিএম এর গায়কী ঢং, মিউজিক কম্পোজিশান। সম্মোহনী ভারি কন্ঠের ব্যাকগ্রাউন্ড বিবরণী, নাচ সবকিছুই অন্যরকম- মনে গেথে রাখার মত।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। পরের পর্বে আপনার মতামতের অপেক্ষার জন্য রইলাম।

২২| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৭

মিরোরডডল বলেছেন:




বনি এম ব্যান্ডের অনেকগুলো গানই প্রিয় ।
ওদের একটা নিজস্ব স্টাইল ছিলো, গানগুলো রিদ্মিক ।

সেই সময় এবং পরবর্তী আরও কিছু ব্যান্ড যার মাঝে Scorpions আর Modern talking আমার অনেক অনেক অনেক প্রিয় । I am madly in love with these two bands.

তাদের দুটো গান শেয়ার করলাম ।





By the look in your eyes
You give me the feel, I've been longing for
I wanna give you my soul
All my life
Cause you are the one I've been waiting for
I've been waiting for so long







০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু- চমৎকার সব গান। আপনিতো দিন দুনিয়ার সব গানের খবর রাখেন!!!

সামনে আসছি 'স্করপিওন' নিয়ে- মূল্যবান মতামতের অপেক্ষায় থাকলাম... সাথে থাকবেন।

২৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: কেমন আছেন? কেমন আছেন? কেমন আছেন? B-))

০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
কতদিন পরে দেখা পেলাম আপনার!!!!!!!!!!!!!!
কয়েকদিন বাদে ব্লগ খুলেই আপনার লেখায় চোখ আটকে গেল। ভাবছিলাম ভুল দেখছিনাতো???
সব মিলিয়ে ভাল আছি- বেশ আছি, তবে বেঁচে আছি এই ঢেড়
আপনি কেমন আছেন? প্রশ্নটা তিনবার হবে :)
মনে রাখার জন্য কৃতার্থ হলাম ভ্রাতা

২৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাদের জীবনের সেই উত্তাল তারুণ্যকালীন সময়ের ব্যান্ড ছিল এগুলো- বনি এম, এ্যাবা, বী জীস। তখন সাপ্তাহিক ছুটি ছিল কেবল একদিন, রবি বার। মফস্বল শহরের নিঝুম অফিসার্স মেসে শনিবার সন্ধ্যা থেকে শুরু হতো ক্যাসেট ছেড়ে দিয়ে দল বেঁধে এসব গান গাওয়া আর নাচানাচি।

মিরোরডডল ঠিকই বলেছেন: বনি এম ব্যান্ডের অনেকগুলো গানই প্রিয় । ওদের একটা নিজস্ব স্টাইল ছিলো, গানগুলো রিদ্মিক।

আপনিও ঠিক বলেছেনঃ প্রতিটা গানেই একটা গল্প থাকতো।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: আমাদের কৈশরবেলায় মফস্বলে ইংরেজী গান শুনলে ছেলে বখে গেছে বলে মুরুব্বীরা দুঃচিন্তাগ্রস্থ হতেন :)
সে দিন এখন আমুল পাল্টে গেছে।
আপনাদের আর্মি ( ঠিক বললামতো) অফিসার্স মেসে অন্যরকম একটা মজা আছে! নিশ্চয়ই মিস করেন এখন সে সময়গুলো?
আপনাকে পেয়ে বরাবরের মত ভাল লাগল। আপনার ভ্রমন উপভোগ্য হোক।

২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৮

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: রাসপুটিন গান দিয়েই বনি এমের সাথে পরিচিত হয়েছি একেবারে ছোটবেলায়। তবে মা বেকার গানটা বেশি প্রিয়।ববি ফ্যারেলের উদ্দাম নৃত্য অদ্ভূত ঠেকলেও ভালো লাগতো।
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি কোথায় হারালেন ভ্রাতা?? ব্লগে এক্কেবারে দেখা নাই!!!
খুব ব্যস্ত হয়ে গেছেন বুঝি?
অনেকদিনবাদে আপনাকে পেয়ে উৎফুল্লবোধ করছি।
ভাল থাকুন।

২৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার একদম প্রথম দিকের দুটো পোস্ট (শুরু থেকে ২য় এবং ৩য় পোস্ট) পড়ে দুটো মন্তব্য রেখে এসেছি। এত পুরনো পোস্টের কোন নোটিফিকেশন পাবেন না, তাই এখানেই জানালাম। আশাকরি, একবার সময় করে দেখে নেবেন।

২৪ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: ওসব লেখা কথা আমিইতো ভুলে যেতে বসেছিলাম।
আপনি অতদুরে ঘুরে এসেছেন!!!
দুটো মন্তব্যই পড়েছি- সময় করে উত্তর দিব
আন্তরিক ভালবাসা ও ধন্যবাদ ।

২৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪২

রেজা৭০ বলেছেন: ভাইজান

আপনার পরামর্শ প্রয়োজন। অতি জরুরী। অনুগ্রহ করে আপনার মোবাইল নম্বর টা দিবেন : [email protected]; [email protected]

আন্তরিক শুভকামনা। অপেক্ষায় রইলাম। আগাম ধন্যবাদ।

২৮| ০৫ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১

মিরোরডডল বলেছেন:




সামনে আসছি 'স্করপিওন' নিয়ে


কোথায় ???
শেরজা কি ভুলে গেছে !


০৫ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: না আছি আপু-বিশেষ সমস্যার জন্য কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘক্ষন বসতে পারছি না।
লেখাটা রাফ করা আছে -গুছিয়ে ব্লগে দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।
আমাকে স্মরণ করার জন্য আন্তরিক ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতা।

২৯| ০৫ ই মে, ২০২২ রাত ৮:০৯

মেহবুবা বলেছেন: এত কিছু জানতাম না। তবে বনি এম এর গানে বাসা গরম থাকতো মনে আছে, ছোট ভাইয়ের পছন্দ ছিল।

২০ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:০০

শেরজা তপন বলেছেন: যাক কিছু জানাতে পেরে আমি দারুন প্রীত হলাম :)
রাশীয়া না গেলে হয়তো বনি এম কে এমন করে আমিও জানতাম না।
দেরিতে উত্তর দেবার জন্য দুঃখিত। ভাল থাকুন

৩০| ২৩ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি ইউক্রেন নিয়ে একটি পোস্ট দেন।

১১ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: উক্রাইনবাসীদের জন্য আমার মনটা খুব কাঁদে- ওদিকে রাশিয়াকে মন থেকে ভালবাসি।
কার পক্ষে বিপক্ষে লিখব বুঝতে পারছি না।

৩১| ১১ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:০৬

রোবোট বলেছেন: নিগ্রো কথাটা আজকাল ব্যবহার করা হয়না। বর্ণবাদী বলে মনে করা হয়। আমি জানি আপনি এমনটা ভেবে লেখেননি। তবু বললাম।
বনিএমের গানে হয়ত বৈচিত্র কম, কিন্তু ওদের গলা দারুণ ছিল। রাসপুটিন, স্যাড মুভিজ, ব্রাউন গার্ল ইন দি রিং, বোট ইন দি রিভার, বাহামা বাহামা, কত গানের কথা বলবো। প্রাগৈতিহাসিক যুগের কত কথা মনে পড়ে গেলো।
লেখায় প্লাস।

১১ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৯

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা ব্যাপারটা অনিচ্ছাকৃত-তবে শব্দটাকে বর্ণবাদী তকমা আমরাই দিয়েছি, আমি এটাকে খুব বেশি গর্হিত বলে ভাবিনা।
আপনার এমন চমৎকার মন্তব্য পেয়ে দারুন উচ্ছাসিত হলাম।
সম্ভবত এই প্রথমার আমার ব্লগ বাড়িতে আসলেন? স্বাগতম
ভাল থাকুন সাথে থাকুন

৩২| ১১ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৪

রোবোট বলেছেন: বোট অন দি রিভার
https://www.youtube.com/watch?v=GInXhbeHQeUboat on the river

৩৩| ১১ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:৪০

রোবোট বলেছেন: সম্ভবত এই প্রথমার আমার ব্লগ বাড়িতে আসলেন? - আমার নাহয় ১৮১ বছর বয়স, কিছু মনে থাকেনা, আপ্নে ভুলে গেলেন, আপনার কপি পেস্ট বিরোধী পোস্ট কপি পেস্ট করতে চাইসিলাম।

১১ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: ওরে বাপরে আপনিতো আমার সিনিয়র বড় ভাই!!

কি আর করার আমাদের সবারই বয়স বাড়ছে সমান তালে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.