নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাবনিক-৭ (শেষ খন্ড)

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪০


বির ভাষায় সে চেষ্টার কমতি রাখেনি- বিশেষ করে ওর শিশু মেয়েটার দিকে তাকিয়ে সর্বোচ্চ ছাড় দেবার প্রতিজ্ঞা করেছিল। এমনকি রাশিয়ায় এত সমস্যা যেহেতু তাই সবকিছু ছেড়েছুড়ে স্থায়ীভাবে দেশে এসে বসবাসের অনুরোধ করেছিল। কিন্তু এলিনা তখন অন্যগ্রহের মানুষ পৃথিবীর কোন কিছুতেই তার আগ্রহ নেই তখন। বাইশ তেইশ বছরের একটা মেয়ে তখন মানুষের সব জটিলতা পঙ্কিলতা দেখে ফেলেছে-এই বয়সে তার বার্ধক্য এসে গেছে যেন!
সে কোন বাদ প্রতিবাদ তর্কে যায় না। একবার বলে দিয়েছে ববির সাথে আর থাকা সম্ভব নয়-শেষ! ববি উপায়ান্তর না দেখে ওর বান্ধবীকে গিয়ে ধরল, ওর বোন নাদিয়া আর তার মাকে ওডেসা থেকে ডেকে নিয়ে আসল।সবাই মিলে যতই বোঝায় এলিনা তার সিদ্ধান্তে অনড়।ওর বান্ধবীও অবশ্য ওর পক্ষে-সে তার সব কুকীর্তি সন্মন্ধে সম্যক অবগত।
অবশেষে হাল ছেড়ে দিয়ে ভাঙ্গনের পথেই হাটতে হোল তার। কিন্তু গোল বাঁধল মেয়েকে নিয়ে। মেয়ে থাকবে কার কাছে?

আইনত ওই বয়েসী মেয়ে মায়ের কাছেই থাকার কথা। কোনভাবেই ববি মেয়েকে নিজের কাছে নিয়ে রাখতে পারবে না। কিন্তু আবেগ উচ্ছ্বাস প্রেম মমতাহীন একজন রমণীর সাহচর্যে কিভাবে সে বেড়ে উঠবে? এর উপরে তার কোন আয় রোজগার নেই, মাথার উপর ছাদ নেই। এমন চালচুলো-বিহীন একজন ভ্যাগাবন্ড মায়ের কাছে মেয়েকে সে কোনভাবেই রাখতে পারে না।
অবশেষে তার পরিবার বন্ধুদের সাথে অনেক দেন-দরবার করে সিদ্ধান্ত হোল মেয়েকে ববি বাংলাদেশে নিয়ে এসে তার পরিবারের হাতে তুলে দেবে মানুষ করার জন্য। আর এর বিনিময়ে এলিনাকে একটা স্থায়ী সম্পত্তি কিংবা মাথা গোঁজার ঠাই দিবে সে। যদিও সেই সময়ে মস্কোতে একটা ফ্লাট বড়ই মহার্ঘ্য, তবুও ওর পরিবারের চাপেই হোক সন্তানের মায়ের প্রতি মায়া-বোধেই হোক তার ফ্লাটটা এলিনার নামে লিখে দেবার সিদ্ধান্ত নিল। চাইলে সে এই ফ্লাট ভাড়া দিয়ে চলতে পারবে।
এলিনা ববির কোন কোন কিছু নিতেই রাজী ছিলনা। তা সেটা মেয়ের বিনিময়ে তো নয়ই। অনেক আলোচনার পরে, শেষমেষ কিভাবে রাজী হোল সেটা এক রহস্য!

অবশেষে এলিনা-ববির দাম্পত্য জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটল শুরুর চার বছরের মাথায়।
অলিখিত চুক্তি অনুযায়ী ইনফ্যান্ট মেয়েকে বাংলাদেশে আনতে হলে মায়ের সাহায্য প্রয়োজন। ববি একাকী তাকে কখনোই আনতে পারবে না। বিশেষ এই প্যাচটা সে আগে থেকেই জানত। পরে কোন গোল বাঁধে সেই শঙ্কায় সে ফ্লাটটা সে আগে থেকে লিখে দেয়নি। এলিনার পরিবারের সাথে মৌখিক চুক্তি করেছে, মেয়েকে বাংলাদেশে দিয়ে আসার পরে সে ফ্লাট লিখে দিবে।
সমস্যা শুধু বাচ্চাকে দেশে নিয়ে আসা নয়-সমস্যা একাকী ফিরে যাওয়াও। ফেরার পথে কি হবে সেটা এলিনাই বুঝুক। ববি আর সে নিয়ে ভাবতে চায় না। তার মুখ্য উদ্দেশ্য সিদ্ধ হলেই হয়।

এলিনা আবেগহীন পাথরের মত মুখ করে থাকে সারাক্ষণ! মৌখিকভাবে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও দাপ্তরিক-ভাবে হয়নি। মেয়েকে দেশে না রেখে এসে সেটা সম্ভব ও নয়। ওর ভিতরে কি ঝড় বয়ে যাচ্ছে তা বাইরে থেকে ঠাহর করা শুধু মুশকিল নয় অসম্ভব! মা বোনের শত প্রশ্ন শত অনুরোধ তাকে সামান্য টলাতে পারছে না। মুখে স্থায়ীভাবে কুলুপ এঁটেছে সে। মেয়ের নিত্য ব্যবহার্য পোশাক খেলনা থেকে শুরু করে দুধের কৌটা ন্যাপকিন নিপুণ হাতে গোছাচ্ছে সে। ওর মা বোন চাইলেও তাকে সাহায্য করতে পারছে না। নাদিয়ার একমাত্র ভাগ্নি আর ওর মায়ের প্রথম নাতি-সবার কত আদরের ধন। চিরতরে হয়তো এদেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে-রক্তের এই বন্ধন আলগা হতে হতে একদিন হয়তো খসে যাবে। পৃথিবীতে ওর এমন কিছু প্রিয়জন ছিল সে হয়তো জানবে না কোনদিন।

মেয়ের পাসপোর্ট করে বাংলাদেশের ভিসা প্রসেসিং করা বেশ ঝক্কির ছিল! ববি আগে থেকেই ভেবে রেখেছে দেশে এসেই রাশিয়ান পাসপোর্ট ছিঁড়ে ফেলবে। রেমেনার( মেয়ের নাম) পেছনের স্মৃতি সব মুছে ফেলে ওকে চিরতরে বাঙ্গালী বানিয়ে ফেলবে। এলিনা ও ওর মা-বোন এসব কিছু বোঝেনি। এভাবে পাসপোর্ট ছিঁড়ে ফেলে কারো আইডেন্টিটি পুরো মুছে ফেলা যায় এটা ওদের মাথাতেই আসেনি।
মেয়েকে নিয়ে আসার আগে শেষ-বেলায় এলিনা একবার মুখ খুলল। একটা মাত্র আবদার বা দাবি তার;
মেয়ের আঠারো বছর হলে তাকে তার অতীতের সব বলতে হবে। যদি ততদিন সে বেঁচে থাকে তাহলে মেয়ের সম্মতির পরিপ্রেক্ষিতে তার মায়ের সাথে কথা বলতে দিতে হবে। সে যদি চায় তবে মায়ের কাছে এসে থাকতে দিতে হবে।
ববি পড়ল তখন মহা ফাঁপরে! ঘাড় ত্যাড়া করে থাকা এলিনার সব শর্ত মানা ছাড়া তার উপায় নেই। এলিনা ববিকে রত্তি-মাত্র বিশ্বাস করেনা। সে একটা ডাইরিতে পুরো বিষয়টা টুকে রেখে ওর সই সাবুদ নিয়ে রাখল। ববি মেয়েকে নিয়ে যাচ্ছে ভীষণ গোপনীয়তার সাথে। বাঙ্গালী কেউ ঘুণাক্ষরেও জানেনি।এয়ারপোর্টে শুধু এলিনার সেই বান্ধবী, মা আর বোন এসেছিল।

সেই বান্ধবীও এলিনার মত আবেগহীন- তবুও মেয়েটার জন্য শেষ মুহূর্তে তার দরদ উথলে উঠল। নিজের আবেগকে সংবরণ করা কষ্টকর হোল। শেষ মুহূর্তে রেমেনাকে এলিনার মা বোন দু'জনেই খানিকটা কাড়াকাড়ি করে কোলে নিয়ে ভীষণ আবেগে চুমু খেতে লাগল। দুজনের চোখের জলে বুক ভিজে গেছে। ওদিকে এলিনা নির্বিকার- তেমনি পাথুরে মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে। মেয়েটাকে শেষবার এলিনার কোলে দিয়ে নাদিয়া আর ওর মা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে হাউ মাউ করে কেঁদে উঠল। একটা সংসারে চারজন মাত্র নারী। পুরুষহীন এই পৃথিবীতে তারা আরো বেশী নিঃসঙ্গ হয়ে গেল।
ববি এলিনার পাশে বসে শেষবারের মত ভ্রমণ করল। মোট তের ঘণ্টার জার্নিতে এলিনা একটা মাত্র শব্দও করেনি। বিমানের খাবার পেট বক্স সেভাবেই পড়ে আছে- ছুঁয়েও দেখেনি। এক চুমুক জুস-তো দুরের কথা এক ফোঁটা পানিও পান করেনি।

আগের পর্বের জন্যঃ Click This Link
পরের পর্বের জন্যঃ Click This Link
প্রথম খন্ড প্রথম পর্বের জন্যঃ Click This Link

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: পড়লাম !! কিন্তু সমস্যা হলো আমি এর আগা মাথা কিছুই বুঝি নাই , এটা অবশ্য আপনার লেখার কমতি না আমার বোঝার কমতি !!! মাথার উপর দিয়ে আলোর গতিতে চলে গেলো !!!

৩১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: বার বার যখন হোঁচট খাচ্ছেন এসে- তবে সমস্যাটা আমারই মনে হচ্ছে :)

তবে ধারাবাহিক লেখা ধারাবাহিক ভাবে না পড়লে এমন সমস্যা হতে পারে।
ববি নাদিয়া এলিনা সৌম্য( লেখককে) না চিনলে বা তাদের অতীত কর্মকান্ড না জানলে ঝামেলায় পড়বেন।
এমন সমস্যা হয়তো অনেকেরই হচ্ছে তবে বলছে না - আপনিই এভাবে বললেন।
তবে মাথার উপর দিয়ে আলোর গতিতে এটা যেতে পারে তখনি-যখন একটা পর্ব দিয়েই শুরু বা শেষ হবে :)
কোনকারনে মানিসিকভাবে চাপে আছেন মনে হচ্ছে।
ধন্যবাদ ভ্রাতা মন্তব্যের জন্য

২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৯

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: এই গল্প কি মস্কোর ববি , ছবি মানে যাদের সিগমা ট্রাভেল ছিল ওই দুই ভাইয়ের মধ্যে একজন ববি ভাইয়ের গল্প ? উনি এখন কোথায় আছেন , কেমন আছেন ? আমিও রাশিয়ায় পড়াশোনা করেছি , লেনিনগ্রাদে । ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ । আওনার জন্য শুভকামনা ।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি!! লেলিনগ্রাদ চমৎকার জায়গা। আমি দু'বার গিয়েছিলাম। আপনি এখন কি স্বদেশে আছেন নাকি অন্য কোথাও?
আপনি যাবার আগেই আমি চলে এসেছি ভাই।
আপনি কি এমন কোন ববিকে চেনেন-যার সাথে এই ববির চরিত্রের মিল আছে?
তবে এটা সেই ববি ভাইয়ের গল্প নয়-। কাহিনীটা সত্য তবে নাম,ধাম,কাল পাত্র অনেক পাল্টে দেয়া হয়েছে।
এর আগে কি আমার ব্লগে আসেননি মনে হয়। লেলিনগ্রাদের স্মৃতি নিয়ে কিছু লিখুন।

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: আপনি আমাদের সিনিয়ার ভাই । মানে মস্কোর সিনিয়ার ভাইদের বন্ধু । ভাই, রাশিয়া ফেরত সবাইকে খুব আপন বলে মনে হয় । আমি যে ববি ভাইয়ের কথা বলছি , তাঁকে আপনি চেনেন , সিগমা ট্রাভেলস এর , ছবি ভাইয়ের ওয়াইফ এর নাম মনে হয় আলিনা ছিল । যাই হোক আমি হয়তো গুলিয়ে ফেলছি । আমি ২০০৮ এ লেনিন গ্রাদ থেকে জার্মানির বার্লিনে আসি একটা বৃত্তি নিয়ে । ওখানে ছিলাম ২০১৭ পর্যন্ত । ২০১৮ এর ফেব্রুয়ারিতে দেশে আসি । এখন দেশেই । জার্মান একটা সাপ্লাই চেনের প্রতিনিধি । লিখবো লেনিন গ্রাদ নিয়ে । রাশিয়ায় বঙ্গবন্ধু নামে আমার একটা লেখা আছে । দেখতে পারেন । মস্কোতে সবার সাথে যোগাযোগ আছে আশা করি ? আমি প্রায় ঢাকা আসি আর আমি মূলত পাওয়ার প্লান্ট গুলোতে সাপ্লাইয়ের কাজ করি । তাই রুপ পুরে প্রায় যাওয়া আসা হয় আর যোগাযোগ আছে । আপনি লেনিন গ্রাদের কাউকে চেনেন ? মানে আপনাদের ব্যাচের ?

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: সম্ভবত আমি উনাদেরকে চিনিনা- কিংবা চিনলেও ভুলে গিয়েছি :(
রুপপুরে পাপারোমা রিসোর্টে যাওয়া হয়। সে আমার এক রাশিয়ার বন্ধুর

আগে চিনতাম। যোগাযোগ না থাকায় ভুলে গেছি সবার কথা। আপনার লেখা অবশ্যই পড়ব।
মস্কোর খবরাখবর পাই কিন্তু যাওয়া হয়নি আর, ভাল থাকুন

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ভালোর আর শেষ নাই, শেষ খন্ডের প্রতিটি পর্বেই বেশী বেশী ভালো লাগা, বেশী বেশী মুগ্ধতা!!!

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার রানার ব্লগ নাকি কিছুই বুঝেন নাই শুনে একটু হতাশ হয়েছিলাম!
আপনার মন্তব্যে বেশ চাঙ্গা হলাম! তবে মাঝে মধ্যে একটু ভুল-ভাল ধরিয়ে দিয়েন।
দ্রুত শেষের দিকে যেতে চাচ্ছি- তাই কাহিনী এগুচ্ছে চরম গতিতে :)

অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রি ভাই।

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৫০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এখন কি শেষ খন্ড গুলো আসবে একটা একটা?

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৪৪

শেরজা তপন বলেছেন: :) শেষ খন্ডের শেষ পর্বগুলো চলছে। বড় কষ্ট হচ্ছে পড়তে?

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দুনিয়া কাঁপান জার্মান ব্যান্ড টাইপ পোস্ট চাই :)

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: এই উপন্যাস হয়তো কোনদিনও শেষ হোত না যদি ব্লগে না পোষ্টাইতাম। শুরু যখন করেছি, শেষ না করে চুলকানি থামছে না।
দোয়া করেন উপন্যাসটা শেষ করে নিই এরপর ওর থেকে আরো জটিল লেখা আসবে- ধন্যবাদ ফের

৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৫

মিরোরডডল বলেছেন:




ববি আর সে নিয়ে ভাবতে চায় না। তার মুখ্য উদ্দেশ্য সিদ্ধ হলেই হয়।

এখানে একটু স্বার্থপর মনে হল ববিকে ।
সেতো জানে এলিনা কি ভীষণ একটা খারাপ মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ।
এলিনা একটা পরিস্থিথির স্বীকার । সিচুয়েশন তার কন্ট্রোলে ছিলো না ।

মেয়ের নিত্য ব্যবহার্য পোশাক খেলনা থেকে শুরু করে দুধের কৌটা ন্যাপকিন নিপুণ হাতে গোছাচ্ছে সে

মনের ভেতর কি যে কষ্ট নিয়ে সে এগুলো করছিলো সেই জানে :(

একটা মাত্র আবদার বা দাবি তার;

আবদারটা খুবই সেন্সিবল এবং লজিক্যাল মনে হয়েছে । না রাখার কোন কারন নেই ।
সে না বললেও ববির উচিৎ এভাবেই চিন্তা করা ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কাছ থেকে এমন বিস্তারিত মন্তব্যই সবসময় আশা করি প্রিয় আপু।
আপনার প্রতিটা পর্যালোচনা ও কথার যুক্তি আছে।কিন্তু আপনার মানসিকতার কজন মানুষ পাবেন পৃথিবীতে।
ববির মত মানুষেরা নিজের কথাই শুধু ভাবে।
ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা বাবনিকের সাথে থেকে অনুপ্রেরণা দেবার জন্য। ভাল থাকুন।

৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: কী নিদারূণ...ছোট্ট বাচ্চার মা বেঁচে থেকেও মৃত হয়ে গেল?

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক একদম ঠিক। সব হারিয়ে নিঃসঙ্গ একাকি-ই হয়তো একদিন পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবে সে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতা এত বেশি সময় দিয়ে সব খুটিয়ে পড়ে মন্তব্যের জন্য।

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: করুণ কাহিনী। খুবই দুর্ভাগ্যের এমন করে এলিনার জীবনের মোড় ঘুরে যাওয়াতে.

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: দুঃখিত ভাইজান- মন্তব্যটা দেখতে পাইনি। দেরিতে উত্তর দেবার জন্য অনুতপ্ত!
ভাল থাকুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.