নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা কোথা থেকে এলাম??? Humans are Not from Earth-১

১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৪৬


A scientific evaluation of the evidence for and (mostly) against man’s evolution on Planet Earth
By Ellis Silver
পনারা হয়তো শুনে থাকবেন সেই সকল সায়েন্সফিকশান গ্রন্থের কথা’Men are from Mars, Women are from Venus.
এবার আপনি ভাবুন নতুন একটা গ্রন্থের শিরোনাম বৃহৎ আকারে’পুরুষ ও নারী কেউই পৃথিবীর বাসিন্দা নয়!
কিন্তু হিউম্যান বা হোমো-সেপিয়েন্সরা তাহলে কোত্থেকে এসেছে? এই নিবন্ধের শেষে এসে হোমো-সেপিয়েন্সদের শারিরিক ও পরিবেশগতভাবে টিকে থাকার মত কমপক্ষে সাতটি এমন গ্রহের তথ্য জানাব যারা আমাদের গ্যালাক্সিতেই ঘুরে বেড়াচ্ছে! হয়তো কোন একদিন আমাদের আদি বসত এই সকল গ্রহে কোন একটাতে ফিরে যেতে পারব।
কিভাবে আমরা এখানে আসতে পারি?
আমরা যদি পৃথিবীতে উৎপত্তি বা বিবর্তনের মাধ্যমে আমাদের সৃষ্টি না হয়ে থাকি তাহলে আমরা এখানে কিভাবে এলাম?
************************
• গঠনমূলক সমালোচনা করুন বিরূপ মন্তব্য নয়! নিবন্ধটি কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণালব্ধ ফল, কিছু তাত্ত্বিক, কিছু বাস্তব উপলব্ধি, কিছু কল্পনার বা ধারনার উপরে ভিত্তি করে লেখা। এই বিশদ আলোচনার সাথে সবাই একমত পোষণ করবেন এমন নয়। তবে ভাবুন একবার আদিকাল থেকেই আমাদের মনে যে প্রশ্ন উঁকি দিয়েছে- আমরা কোথা থেকে এলাম? সে প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়েছে কয়েক সহস্র বছর ধরে। বিভিন্ন সময়ে বুদ্ধিমানেরা একেক ব্যাখ্যা দাড় করেছেন। কেউ কেউ বিশ্বাস করেছে কেউবা করেনি। ধর্ম প্রবর্তকেরা,দার্শনিক, পরিবেশ বিজ্ঞানী, জীব বিজ্ঞানী, জ্যোতির্বিদেরা একেক রকমের ব্যাখ্যা তথ্য উপাত্ত উদাহরণ ভিত্তি দাঁড় করিয়েছেন। মূলত পৃথিবী এখন দুই ভাগে বিভক্ত; একদল বিশ্বাস করে আমাদের সরাসরি ঈশ্বর সৃষ্টি করেছেন। আরেকদল মনে করেন আমরা বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় সৃষ্টি হয়েছি।
• হ্যাঁ আরেক দল আছে বটে; যারা সন্দিহান! এরা এর কোনটাই বিশ্বাস করেননা। ‘ডক্টর এলিস সিলভার’- এদের থেকে খানিকটা ব্যতিক্রম- তিনি বিবর্তনবাদকে অস্বীকার করেননি। আবার স্রষ্টার সৃষ্টির বিষয়টা একদম উড়িয়ে দেননি। আমরা গোঁড়া ধার্মিকতা কিংবা বিবর্তনবাদের পক্ষে পুরোপুরি থাকার পরেও আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন জাগে ঈশ্বর আছেন কি নেই? এই প্রশ্নের পরেই আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে – আমরা কোথা থেকে এলাম? কেন এলাম? কোথায় যাব?
• যারা আরেকটু গভীরে ভাবেন’ তাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে আমরা আসলেই কি পৃথিবীর প্রাণী? কেন আমাদের গায়ে প্রকৃতির পোশাক নেই? কেন আমরা দ্বি-পদে হাটি? কেন আমরা এত বুদ্ধিমান শুধুমাত্র পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্য এত বুদ্ধিমত্ত্বার দরকার ছিল? কিভাবে ভাষার সৃষ্টি হোল-অন্য প্রাণীরা যেমন দিব্যি চালিয়ে নিচ্ছে কিছু শারীরিক অভিব্যক্তি আর আর অল্প কিছু শব্দ দিয়ে সেখানে এত ব্যাপক শব্দ ভাণ্ডার ও ভাষা কেন দরকার হোল ? আমরা কেন এত কম সময় বাঁচি (যদিও আমাদের অন্য প্রাইমেটেরা হোমো-সেপিয়েন্সদের থেকে তুলনামূলক কম সময় বাঁচে)? কেন অন্যদের নয় আমাদের এত বেশী ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে? এ ধরনের আরো শত শত প্রশ্ন।
ভাবুন দেখি, লজ্জা পেলে ছলাৎ করে রক্ত এসে জমাট বাঁধে আমাদের কপোল আর কানের লতিতে? আবেগে কেন হৃৎস্পন্দনের গতি পালটে যায়- বুকের মধ্যে ফাঁকা হয়ে যায়? অজানা আতঙ্কে কেন আমরা জমে যাই- শরীরের পশম সব দাঁড়িয়ে যায়?
আপনার কি জানা আছে এই প্রশ্নের উত্তর; একটা শিশু কেন জন্ম মুহূর্তে চিৎকার করে কাঁদে?
বিজ্ঞানীরা এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছেন। সামান্য কিছু সন্তোষজনক উত্তর মিললেও বেশীরভাগ প্রশ্নের উত্তর আমাদের সন্তুষ্ট করতে পারছে না।
• 'ডক্টর এলিস সিলভার' যুক্তি দিয়ে এভিডেন্স দিয়ে ও তাত্ত্বিকভাবে এসব প্রশ্নের উত্তর দেবার চেষ্টা করেছেন। তিনি নিশ্চিত যে, আমরা আদৌ এই গ্রহের প্রাণী নই- আমরা এখানে বহিরাগত! কেন কিভাবে এত যথেষ্ট সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছেন তিনি। আপনি যখন এই নিবন্ধটি পড়বেন তখনকার বার ভাবনায় ডুবে যেতে বাধ্য হবেন- মনে হবে সত্যিই তো! ফের দ্বিধান্বিত হবেন- এই যুক্তির বিপক্ষে যুক্তি দাঁড় করাবেন। নতুন নতুন কিছু প্রমাণ উত্থাপন করবেন। কিন্তু একসময় মনে হবে তিনি হয়তো ঠিকই বলেছেন। তাত্ত্বিক ও ধারনা বা সম্ভাবনার উপরে কোন লেখায় বড় ধরনের ভুল-ত্রুটি থাকা অসম্ভব নয়। এখানেও থাকতে পারে। তাই তিনি বার বার এ নিয়ে বিজ্ঞানের আরো গবেষণার অনুরোধ করেছেন।
*********************************
কিভাবে আমরা এখানে আসতে পারি?
আমরা যদি পৃথিবীতে উৎপত্তি বা বিবর্তনের মাধ্যমে আমাদের সৃষ্টি না হয়ে থাকি তাহলে আমরা এখানে কিভাবে এলাম?
সহজ সত্য যে বাক্যটা হবে সেটা হচ্ছে; আমাদের এখানে অন্য কেউ এনেছে। আমাদের ভাবতে হবে এটা নিশ্চয়ই কোন বুদ্ধিমান এলিয়েন। কিন্তু আমি এটা আপনাকে ভাবতে বাধ্য করতে চাই না সেইসব পাগলাটে বা উদ্ভট বইগুলির লেখকদের ভাবনার অদ্ভুত চেহারার এলিয়েন সম্পর্কে; বরংচ আমরা ভাবি ঠিক আমাদের অবয়বের মত কোন এলিয়েনদের কথা। হয়তো তারা হুবুহু আমাদের মতন দেখতে কিংবা খানিকটা অন্যরকম!
হয়তোবা আমরা বেশ কয়েক লক্ষ বছর ধরে পৃথিবীর পরিবেশ ও আবহাওয়ার সাথে খাপ খাওয়াতে গিয়ে বিবর্তনের মাধ্যমে খানিকটা পালটে গিয়েছি।
দ্রষ্টব্য: আমরা যতই অন্যরকম ভাবার চেষ্টা করিনা কেন এলিয়েন শব্দটা কেমন যেন মনে ভয়ের সৃষ্টি করে; উদ্ভট কিছু চেহারা এসে আমাদের চোখে ভাসে। আপনি যদি ‘এলিয়েন’ এর চেয়ে ভাল কোন শব্দ ভাবতে পারেন তবে আমি শুনে খুশি হব।
আমরা ‘এলিয়েন’ নামটা পাল্টে কি অন্য কোন নামের কথা ভাবতে পারি?
ধরুন;
ভ্রমণকারী, ভিনগ্রহবাসী বা মহাকাশবাসী, সহযোগী গ্যালাক্সিস, বা ভিন্ন জগতের মানব। কিংবা আমার এক বন্ধু পরামর্শ দিয়েছিল -‘মিল্কিওয়ে লিয়েন্স’ কেমন ?
তবে বড় একটা প্রশ্ন ; কেন সেই ‘ভিনগ্রহবাসীরা’ আমাদের এখানে আনার সিদ্ধান্ত নেবে?
এর সঠিক উত্তর কেউই দিতে পারবে না যতদিন পর্যন্ত ভিনগ্রহবাসী সেই আদি পুর্বপুরুষদের( সাথে পূর্ব মহিলারাও হতে পারে)সাথে সাক্ষাত না হয়।
-সম্ভবত তারা ভেবেছিল পৃথিবীতে একটি প্রভাবশালী প্রজাতির অভাব; তাই তাদের মত বুদ্ধিমান কোন প্রজাতি পৃথিবীকে উপহার দেওয়ার প্রয়োজন বলে অনুভব করেছিল।
সম্ভবত এখানে অন্য কিছু ভয়ঙ্কর প্রাণী বা যে প্রজাতিগুলি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল তাদের দমন করাতে প্রাকৃতিক শিকারী হিসাবে এখানে আনা হয়েছিল।
যেমন আমরা লেডি-বাগের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে পারি; একটি বাগ যা গাছের রস চুষে খায়। এটি দ্রুত পুনরুদপাদন করে, প্রায়শই সঙ্গম ছাড়াই তরুন পোকার জন্ম দেয় এবং বড় উপনিবেশে বসবাস করতে পারে। এরা ফসলের ব্যাপক ক্ষতি করে।
আমরা এই গ্রহে আসবার পরে প্রচুর পরিমানে এই বাগ’কে নিধন করেছি। আমরা আসার পর থেকে ক্ষতিকর প্রজাতিগুলি বিলুপ্তির পথে, তাই খুব সম্ভবত এটি কাজ করেছে।

যাইহোক, আমি ধারনা করি যে, এলিয়েনরা হয়তো কল্পনা করেছিল যে আমরা আমাদের বুদ্ধি ও যোগ্যতা দিয়ে এই গ্রহ দখল করব। হতে পারে এটা একটা গবেষনা; সম্ভবত তারা কোন একদিন ফিরে আসবে এবং তাদের সাথে অন্য কোন প্রজাতি নিয়ে আসবে অতিরিক্ত হোমোসেপিয়েন্সদের ভারে ন্যুজ এই গ্রহের সামঞ্জস্য করার জন্য। তাদের সাথে করে নিয়ে আসবে হয়তো নতুন কোন ভাইরাস আমাদের সংখ্যাকে আরও টেকসই স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য।
~ভাইরাস কেন? প্রকৃতপক্ষে তারা এই পদক্ষেপের বেশ কয়েকবার নিয়েছে বলেও ধারনা।
আমাদের নথিভুক্ত ইতিহাস জুড়ে বার বার - তাই অসংখ্য প্লেগ, এবং এইডস এবং SARS-এর মতো ভাইরাস যা স্পষ্টতই কোথাও থেকে ছড়িয়ে পড়ে। অতিসম্প্রতি যেমন কোভিড ছড়িয়ে পড়ল। টালমাটাল হয়ে পড়ল পুরো বিশ্ব। হয়তো তারা শক্তিশালী প্রজন্মকে রাখতে চায়। দুর্বলদেরকে নিধন করা তাদের উদ্দেশ্য।

নোটঃ এই বইয়ের শেষে আমি কিছু বিকল্পের বিবরণ দিয়েছি।

আমরা এখানে কিভাবে এসেছি সে সম্পর্কে অনুমান করতে হয় তবে প্রথমেই আমি অনুমান করব,
এখানে ভীনগ্রহবাসীরা আমাদের নিয়ে এসেছে; যদিও এটা অনুমান, তবুও এটা আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
সবচেয়ে দৃঢ়ভাবে তবে অন্যদের ভাবনার মধ্যেও দারুন কিছু যুক্তি আছে; যা হেলা-ফেলা করার মত নয় মোটেও। বিশেষ করে জেনেটিক-স্পিলিসিং, যা আদি হোমোসেপিয়েন্সদের বা প্রাইমেটদের ডিএনএকে একত্রিত করে এলিয়েনরা তাদের নিজস্ব ডিএনএ দিয়ে একটি আধুনিক হাইব্রিড প্রজাতি তৈরি করতেও পারে।

ভিন্ন জগতের মানব যদি থাকেই তবে আমরা কেন তাদের সনাক্ত পারছি না?
~এটা অনস্বীকার্য যে, আমাদের রেডিও ও টেলিভিশন সম্প্রচার করা হয়েছে প্রায় এক শতাব্দী ধরে- যা পৃথিবী থেকে ফ্রিকোয়েন্সি বিকিরণ করছে। এটা অনস্বীকার্য সত্য। আমরা বহির্বিশ্ব থেকে লো ফ্রিকোয়েন্সি কিংবা হাই ফ্রিকোয়েন্সির অনেক কিছুই সনাক্ত করতে সক্ষম -তাহলে কেন এই সংকেতগুলিও অন্যান্য উন্নত ভিন গ্রহ থেকে এলিয়েনদের বিকিরিত হওয়া রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আমারা সনাক্ত করতে পারছি না?
এই ধরনের সব সম্প্রচার হয় তারের মাধ্যমে, ইন্টারনেট বা কম শক্তির বেতার সংকেত যা প্রসারিত হয়। নিকটতম রেডিও কাস্ট থেকে কয়েক মাইলের বেশি দূরে নয়। এই সংকেত অবশ্যই মহাকাশে সম্প্রচারিত হবে না, এবং তা প্রায় নিশ্চিতভাবে আমাদের বায়ুমণ্ডলের বাইরে থেকে সনাক্ত করা যাবে না। (*সহযোগিতা প্রয়োজন)
যদি বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি অন্যান্য গ্রহে একই হারে চলে এবং যদি তারা করে থাকে আমাদের থেকে কয়েক হাজার বা কয়েক লক্ষ বছর আগে বিকশিত হয়, তবে তারা কোনও রেডিও সংকেত প্রেরন করবে না এখন। কেননা সম্ভবত তাদের "রেডিও যুগ" শেষ হয়ে গেছে বহু আগেই এবং আমাদের পক্ষে অসম্ভব হবে তাদের আবিস্কৃত নতুন মাধ্যম বা ধারার সিগন্যাল শুনে তাদের সনাক্ত করা। তারা অবশ্যই এখন আর সেই রেডিও যুগ আঁকড়ে ধরে নেই। তারা তারের এবং কম শক্তিতে চলতে পারে এমন ধারার প্রযুক্তি ওয়্যারলেস এবং হাই ফ্রিকোয়েন্সি সম্প্রচার সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যাচ্ছে।
অথবা সম্ভবত তারা অন্য কিছু যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে: ইনফ্রা রেড, লাইট (যেমন লেজার এবং ফাইবার অপটিক্স), মাইক্রোওয়েভ বা অন্য কিছু যেই প্রযুক্তি আমাদের নাগালের বা ভাবনার বাইরে ।

সম্পর্কে জানা
তাদের খুঁজে বের করার আমাদের একমাত্র আসল আশা যদি তারা যদি ফের রেডিও সংকেত ইচ্ছাকৃতভাবে মহাকাশে সম্প্রচার করে। সম্ভবত সেটা তারা করবে না কারণ তারা হয়তো তাদের আবিস্কৃত অত্যন্ত উন্নত প্রযুক্তি দ্বারা খুঁজে বেড়াচ্ছে অন্য গ্রহের আরো উন্নত প্রজাতি।
যেহেতু আমরা এখনও পর্যন্ত কোন সিগন্যাল খুঁজে পাইনি, তাই মনে হচ্ছে কোন কাছাকাছি গ্রহে তারা অবস্থান করছে না কিংবা তারা প্রকৃতই চাচ্ছে না যে আমারা তাদের সন্ধান পাই বা তাদের সাথে যোগাযোগ করি।
আমরা নিশ্চিতভাবে জানি যে তারা বহুদুরে বা কাছে কোথাও আছে, কারণ তারা না থাকলে আমরা হয়তো এখানে থাকতাম না। পৃথিবীর প্রকৃতি ও পরিবেশ আমাদের পরিবেশ নয়। স্পষ্টতই আমাদের প্রাকৃতিক নয়।

এর পরের পর্বে মোট সতেরোটি কারণ নিয়ে আলোচনা করা হবে, যার মাধ্যমে আমরা অনেকটাই নিশ্চিত হতে পারি যে, আমরা এই পৃথিবীতে বহিরাগত;

~ ভাল লাগলে পরের পর্বে চোখ রাখুন...

ভাষান্তর ও তথ্য সংযোজনঃ শেরজা তপন
প্রকাশকালঃ আগষ্ট ২০২২
ফুট নোটঃ স্টার মার্ক ও বন্ধনীর তথ্যগুলো আমার সংযোজিত।

মন্তব্য ৯৩ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৯৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- পুরা লেখাটুকু পড়িনাই, ভাসা ভাসা চোখ বুলিয়েছি।
- এই বিষয়ে নানান কল্পকাহিনী পড়েছি, সিনেমা দেখেছি। কিছু কিছু প্রবন্ধও পড়েছি। ফলে এই বিষয়ে আমার মোটামুটি ধারনা আছে। এবং এটি আমার পছন্দেরে বিষয়গুলির একটি।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪২

শেরজা তপন বলেছেন: যেহেতু এই বিষয়ে আগে থেকেই বেশ ভাল রকমের জানা আছে আপনার আর পছন্দের বিষয়গুলোর একটি-
সেহেতু আপনাকেতো পড়তেই হবে। শুধু পড়লেই হবে না যুক্তিযুক্ত সমালোচনাও করতে হবে।
অপেক্ষায় রইলাম- ফের ফিরে আসার।

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


দারুণ!!! নিজেকে এলিয়েন ভাবতে বেশ ভালো লাগছে! এরকম একটা ভাবনা আমার অনেক দিন ধরেই হচ্ছিলো!

তবে, প্রব্লেম হচ্ছে, আমার কাছে কোন সসার নেই। মাস ট্রান্সফারের সূত্রও জানা নেই। :)

আপনার ভাষান্তরটি কি বই আকারে বের হবে?

১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: ভাবনাটা মন্দ নয় :)
যদি তেমনটা সত্যই হয় চমৎকার!

সমস্যা নেই- বিজ্ঞান যেভাবে আগাচ্ছে সসারও আবিস্কার হবে শিঘ্রি আর মাস ট্রান্সফারের সূত্রগুলোও পানির মত সহজ হয়ে যাবে।

তেমন একটা ইচ্ছে লালন করছি মনে মনে। যদি অনুবাদটি এবং লেখার বিষয়বস্তু আমার ব্লগের সবার পছন্দ হয় তবে সে কর্মটি করার সাহস পাব- নচেৎ নয়।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন।

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সবাই গঠন মূলক সমালোচনা নিতে পারেন না। আপনি সমালোচনা করার আহবান জানিয়েছেন। এটি খুবই সৌন্দর্য। বেশ পড়া লেখা করতে হয়েছে পোস্টটি লিখতে। এই বিষয়ে আসলে আমার জ্ঞান নেই বললেই চলে। কি সমালোচনা করব?

১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: আমি একান্তভাবে বিশ্বাস করি এই ব্লগে দুর্দান্ত কিছু জ্ঞানীগুণী ও বিজ্ঞ ব্লগার সর্বদা বিচরন করেন। কেউ প্রত্যক্ষভাবে কেউবা নিজেকে সযতনে লুকিয়ে রাখেন।
আমি সবসময় চাই তাদের কাছ থেকে কিছু পরামর্শ কিংবা উপদেশ সাথে গঠনমুলক সমালোচনা।
একটু বিদ্বেষমূলক সমালোচনায় মন খারাপ হয় তবে সেগুলোকেও যথাযথ বলে মনে করি।
~বেশ পড়া লেখা করতে হয়েছে পোস্টটি লিখতে?
- করোনাকালে ভাগ্যগুণে বেশ খানিকটা অবসর পেয়েছিলাম, সেই সুযোগটা পুরোপুরি কাজে লাগিয়েছি। তখন অনেক অনেক লেখা রাফ করে রেখেছিলাম।
আমিই কি জানি ছাই! পরের পর্বগুলো পড়তে থাকুন- ভাল লাগবে নিশ্চিত।

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: সময় নিয়ে পড়ব , চোখে সেডাটিভের ঘুম । গুড নাইট ।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: সেটা আমারও হবে খানিক বাদে :)
লেখাটা অবশ্যই সময় করে পড়বেন কিন্তু শাহ আজিজ ভাই।
দারুন ঘুমে কাটুক আপনার আজ রাত্রিটা।

৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৯

সত্যপীরবাবা বলেছেন: গোটা নিবন্ধ পড়ে যথাযথ মন্তব্য করার চেষ্টা করব।

আপাতত দুটি অ.ট.
Men Are from Mars, Women Are from Venus যতদূর জানি নর-নারীর মনন ও সম্পর্ক বিষয়ক গ্রন্থ, সায়েন্সফিকশান না।

মানুষের এলিয়েন-উদ্ভব নিয়ে কুবিজ্ঞান দিয়ে পাকানো খিচুরী মার্কা একটা ধর্ম হচ্ছে Scientology

১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: @সত্যপীরবাবা- আমার ব্লগ বাড়িতে আপনার পদার্পনে ধন্য হলাম!

আপনি বলেছেন;
Men Are from Mars, Women Are from Venus যতদূর জানি নর-নারীর মনন ও সম্পর্ক বিষয়ক গ্রন্থ, সায়েন্সফিকশান না।
~ এই ভুলটা হলে মুল লেখকের হবে। বইটা আমারও পড়া হয়নি। তবে আপনার কথাটি 'নোট রাখলাম'। মুল বইখানি পড়ার চেষ্টা করব।
মানুষের এলিয়েন-উদ্ভব নিয়ে কুবিজ্ঞান দিয়ে পাকানো খিচুরী মার্কা একটা ধর্ম হচ্ছে Scientology
~ আমার কাছেও আগে মনে হোত একেবারে উদ্ভট ফালতু একটা টপিক্স। কিন্তু 'ডক্টর এলিস সিলভা'র এই বইটা পড়ে আমি খানিকটা হেলে গিয়েছি। কিছু যুক্তি একেবারে ফেলে দেবার নয়।

আমি বহুসময় ধরে চিন্তাভাবনা করে এই লেখাটা দিয়েছি আজ। আমি নিজেই যে তত্ত্বের এক দশমাংশ বিশ্বাস করি না সেটা ব্লগারদের সাথে শেয়ার করব কেন! আশা করি আরো দু-এক পর্ব বাদে আপনার নিকট থেকে চমৎকার গঠনমুলক সমালোচনা পাব। তার কিছু কটা তিক্ত/কঠোর বা কটু হলেও মন খারাপ হনে না।

৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং সাবজেক্ট। দ্রষ্টব্য'র উপরের অংশ পড়েছি। লেখা খুবই আকর্ষণীয়। কিন্তু আমাকে ঘুমোতে হবে এখনই। শুধু একটা হাইপোথিসিস দিতে এলাম।

পৃথিবীরে মানুষ অন্য কোথাও থেকে আসে নি - অ্যামিবা, বা স্ট্রেঞ্জার (এলিয়েনের বদলে) নামক পূর্ণাঙ্গ প্রাণী হিসাবে - কোনোভাবেই না। যদি অন্য কোথাও থেকে এসে থাকে, তার অর্থ, সেই গ্রহটি পৃথিবীর খুবই নিকটে অবস্থিত। পূর্ণাঙ্গ প্রাণী যদি এসে থাকে, তাহলে সেই গ্রহটি ও প্রাণীগুলো এ পৃথিবী ও এর প্রাণীদের চাইতে অনেক পুরোনো। মূল কথা হলো, পৃথিবীর মানুষ এখনো পর্যন্ত অন্য কোথাও প্রাণী কেন, পানি বা বাতাসের অস্তিত্ব নিয়েও নিশ্চিত হতে পারে নি। আরেকটা ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হলো, পৃথিবীর মানুষ যেমন অন্য গ্রহে মানুষ বা প্রাণী খুঁজছে, অন্য কোথাও মানুষ বা বুদ্ধিমান স্ট্রেঞ্জার থাকলে তারা অনেক আগেই আমাদের খুঁজে বের করে তাদের গ্রহে নিয়ে যেত :) কাজেই, এত খোঁজাখুঁজি না করে বাংলাদেশের মাটির নীচে কোথায় কী খনি আছে, সেটা খোঁজা বেশি জরুরি এখন :)

বাকিটা কাল পড়ে দেখবো, লেখক তার বইতে ব্যতিক্রমী কী লিখেছেন।

শুভ রাত্রি শেরজা তপন ভাই।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৭

শেরজা তপন বলেছেন: যান গিয়ে শান্তির একটা ঘুম দেন। আমিও ভাগব :)

সব পর্দা খুলবে- সব প্রশ্নের উত্তর মিলবে( বেশী কইলাম; সব নয় অধিকাংশের)।তত্ত্ব বিজ্ঞান কল্পনা সব মিলিয়ে একটা খিচুড়ির মত হলেও সেটা জগা'দার হাতের রান্না হবে না সেটা নিশ্চিত।
আপনার অপেক্ষায় রইলাম...

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৪

কামাল৮০ বলেছেন: আজপর্যন্ত কেই প্রমান দিতে পারেনাই সৃষ্টিকর্তী বলে কেউ আছে।বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কেই প্রমান দিতে পারলে সে নোবেল পেতো তাতে কোন সন্দেহ নাই।অনেকেই দাবী করে কিন্তু প্রমান ছাড়া।অনেকে দাবী আর প্রমানের পার্থক্যই বুঝে না।
৯৭% বিজ্ঞানী একমত, বিবর্তনের মাধ্যমেই প্রানীর বিকাশ।বিজ্ঞাপনের আর কোন বিষয়ে এতো বিজ্ঞানী একমত না।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৩৮

শেরজা তপন বলেছেন: বিবর্তনের মাধুমে প্রাণীর বিকাশ -এটা নিয়ে আর তেমন কোন দ্বীমত নেই।
তবে প্রথম প্রাণ সৃষ্টি আর মানুষের আবির্ভাব নিয়েই যত গণ্ডগোল!


কামাল ভাই; দয়া করে বিষয় বহির্ভুত আলোচনা না করার সনির্বদ্ধ অনুরোধ রইল।

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মন্তব্য আপনার হয়তো ভালো লাগবে না। তারপরও করি।

যিনি এই বই লিখেছেন তিনি ওনার কল্পনা থেকে সম্ভবত লিখেছেন। এগুলির কোন জোরালো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ আছে বলে মনে হয় না। এই ধরণের বই মানুষ পড়ে মজা পায়। তাই উনি নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখেছেন। তবে পুরো বই যেহেতু পড়া হয়নি তাই আমার এই প্রাথমিক মন্তব্য সঠিক না ও হতে পারে। একজন ব্যক্তির ধারণাকে ভিত্তি করে কোন উপসংহারে আসা ঠিক হবে না। এই লেখক যদি জোরালো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ ছাড়া লিখে থাকেন তাহলে এটাকে কল্পকাহিনী ছাড়া আর কিছু বলা যাবে না।

মানুষ কোথা থেকে এসেছে, কিভাবে মানুষের সৃষ্টি হল এগুলি জানার মত পর্যায়ে বিজ্ঞান এখনও যেতে পারেনি। এই ব্যাপারে বিজ্ঞানের জ্ঞান খুবই অপ্রতুল।

তারপরও সব পর্ব না পড়ে চূড়ান্ত কিছু বলা আমার জন্য ঠিক হবে না। প্রথম পর্ব পড়ার পর এটাই আমার মতামত। আপনি অনেক কষ্ট করে অনুবাদ করছেন। এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: এখানে আমার মন খারাপ করা না করার ব্যাপার নেই! যিনি লিখেছেন দায় সব তার।
আমি শুধু অনুবাদ করেছি ও কিছু অথেনটিক বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্য সংযোজন করেছি মাত্র- এ দুটোর ব্যাপারে সম্পুর্ন দায়ভার আমার।

তবুও বলছি এটা শুধুমাত্র কল্প কাহিনী নয়- দারুন কিছু তত্ত্ব, তথ্য, প্রমাণ, বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনার ভিত্তিতে এই নিবন্ধটা। তবে এর সাথে কিছু কল্পনার মিশেলতো আছেই।
সামনের পর্বগুলো পড়ার আমন্ত্রন রইল( যদি বিবিধ ক্যাচালে থেমে যেতে না হয়)। অনেক কিছু শেখার আছে জানার আছে। কোনটি আপনি গ্রন করবেন বা করবেন না, কেন করবেন না সেটা আপনার ব্যাপার।
আমার কাছে মনে হয়েছে তার যুক্তিগুলো বেশ ধারাল- তবে কিছু কিছু ব্যাপারে আমার ভীষণ দ্বীমত আছে।
সামনে পড়তে থাকুন-ভাবুন, আলোচনা কিংবা সমালোচনা করুন একেবারে মুক্ত কচ্ছে :)

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:




এই লেখার শেষের দিকে বসবাস-যোগ্য ( মানুষের ) ৭টি গ্রহের তথ্য দেয়ার কথা বলেছিলেন!

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: আপনিতো বই-পত্র পড়েন না। রিভিউ মারফত জেনেছেন সম্ভবত?
জ্বী তেমনটাই তিনি বলেছেন- তবে খুব আত্মবিশ্বাসের সাথে নন।

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



@সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন, "..। মানুষ কোথা থেকে এসেছে, কিভাবে মানুষের সৃষ্টি হল এগুলি জানার মত পর্যায়ে বিজ্ঞান এখনও যেতে পারেনি। এই ব্যাপারে বিজ্ঞানের জ্ঞান খুবই অপ্রতুল। ..."-

-আপনি কতটুকু বিজ্ঞান জানার পর, কিংবা বিজ্ঞান সম্পর্কে জানার পর, এই ধরণের বক্তব্য দিচ্ছেন?

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাদের মত সিনিয়র ও বিজ্ঞ ব্লগারদের বিষয় বহির্ভুত ও ব্যক্তিগত আক্রমন থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করছি।

~ ভবিষ্যত প্রজন্মকে শুধু হিংসা, বিদ্বেষ, আক্রমন, প্রতি আক্রমন শেখাবেন না- ভালবাসা, সম্মান, সহানুভূতি করা শেখান। এই ব্লগে অনেকেই আসে আপনাদের কাছে শেখার জন্য জানার জন্য।
এসব দেখেই একেবারে নতুন কেউ এসে সিনিয়রদের নুন্যতম সম্মান করে না।

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৩৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: এই পর্ব পাঠে মনে হল, কল্পনার প্রভাব রয়েছে যথেষ্ট। আপাত যেহেতু এটা সূচনা, তাই কিছু বলা যাচ্ছে না।

তবে ডক্টর এলিস সিলভার ও উনার গবেষকগণ যদি ভিনগ্রহবাসী আমাদেরকে এখানে রেখে যাওয়ার পেছনের মূল কারণ কিছুটা যুক্তির সাথে বলে থাকেন তবে উনার বিষয় নিয়ে আলোচনা করার মতই একটা বিষয়।

আপনাকে ধন্যবাদ। আশাবাদী, পরবর্তী পর্বে লেখক কল্পনা শক্তি থেকে বেরিয়ে এসে যুক্তির আলোকে বিশ্লেষণ করবেন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: এই পর্ব পাঠে মনে হল, কল্পনার প্রভাব রয়েছে যথেষ্ট। আপাত যেহেতু এটা সূচনা, তাই কিছু বলা যাচ্ছে না।
~ স্বীকার করছি তেমনটাই।
তবে ডক্টর এলিস সিলভার ও উনার গবেষকগণ যদি ভিনগ্রহবাসী আমাদেরকে এখানে রেখে যাওয়ার পেছনের মূল কারণ কিছুটা যুক্তির সাথে বলে থাকেন তবে উনার বিষয় নিয়ে আলোচনা করার মতই একটা বিষয়।
~ তিনি বেশ দারুন কিছু যুক্তি উপস্থাপন করেছেন বলে আমার বিশ্বাস। তবে কিছু বিষয়ের সাথে আমিও একমত হতে পারিনি।

আশা করি- পরের পর্বগুলোতে আপনাকেও পাব। আলোচনা ও পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ।
যা বলবেন রাখ ঠাক না করে মন খুলে বলবেন।

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৩৯

কামাল৮০ বলেছেন: গাজী সাহেব, সাচু হলেন বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: প্লিজ ব্রাদার- দয়া করে আগুনে ঘি ঢালবেন না।

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ সোনাগাজী - আপনার বিদ্যার দৌড় সম্পর্কে ব্লগাররা জানে। এই বার একটু চুপ থাকেন।

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৬:১২

সোনাগাজী বলেছেন:


@সাড়ে চুয়াত্তর ,

আমার বিদ্যার দৌড় সম্পর্কে অনেক ব্লগার জানেন; আপনার বিদ্যার দৌড় সম্পর্কে ভালো জানতেন একজনই, জটিল ভাই।

১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৬:১৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ডক্টর এলিস সিলভারের যুক্তি গুলো পড়েছিলাম অনেক বারই। যুক্তি গুলো আমার কাছে শুধুই হাইফোথিসিস আর কিছু নয়। উনার যুক্তি গুলোকে বিজ্ঞান মহল সিরিয়াসলি নেয়নি।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:০১

শেরজা তপন বলেছেন: ~উনার যুক্তি গুলোকে বিজ্ঞান মহল সিরিয়াসলি নেয়নি
আমিও সেটা জানি তবে উনি যে সকল তত্ত্ব তথ্য যুক্তি দিয়েছেন-তাতে খানিকটা সিরিয়াসলি নেয়া উচিত ছিল বলে আমার মনে হয়। তবে বিজ্ঞান মহল কেন নেয়নি সেটা আমার মত আদার ব্যাপারীর জানা সম্ভব নয়।

আপনি যেহেতি আগেই এ বিষয়ে জেনেছেন পড়েছেন সেহেতি -সামনের পর্বগুলোতে আলোচনা ও যুক্তি দিয়ে আপনার মতামত জানালে খুশী হব।
ধন্যবাদ

১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৭:১৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: কেহ যদি অজানা ব্যাপারে প্রশ্ন করে, তাহার উত্তর হবে আমি জানি না, বা জানার চেষ্টা করছি।
কিন্ত ইহার উত্তর ভগবান, আল্লা, শাকচুন্নি, মামদোভুত কখনই হতে পারে না।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: কেহ যদি অজানা ব্যাপারে প্রশ্ন করে, তাহার উত্তর হবে আমি জানি না, বা জানার চেষ্টা করছি।
~কথাটা কোন এঙ্গেলে বলেছেন বোঝার চেষ্টা করছি?

১৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:০০

কামাল৮০ বলেছেন: @সৈয়দ তাজুল ইসলাম হাই,মানুষ যদি ভিন গ্রহ থেকে এসে থাকে তবে,যুক্তি,তথ্য,প্রমান সহ সকল জানাই যে মিথ্যা হয়ে যায়।

১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:০১

কামাল৮০ বলেছেন: ভাই হবে

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: ফের মন্তব্য করেন- ও দুটো মুছে দিচ্ছি

১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:১১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ভাই এই বইয়ের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ চাই । এমন বই কম অনুবাদ হয় আমাদের দেশে । যার কারণে আমার মত কম ভাষাজ্ঞানের মানুষের কাছে এইসব অজানাই রয়ে যায় ।


অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই এমন দারুণ বিষয়ে লিখার জন্য ‍‍‍‍!!!

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। তবে ইংরেজী ভাষার দৌড় আমারও সাঙ্ঘাতিক সীমিত! অনেক ঠেকে ঠেকে শিখছি।
এর অনুবাদ ভাল ইংরেজী জানা কোন বিজ্ঞানের ছেলে করলে আমার থেকে অনেকগুন ভাল করত নিশ্চিত- তবে এই ধরনের লেখা যতই উঁচুদরের হোক না কেন যাদের অনুবাদ করার কথা বা উচিৎ তারা অবহেলাভরে দূরে সরিয়ে রাখেন। যদি কোন এক বিজ্ঞান মহল খানিকটা স্বীকৃতি দেয় তখন দেখবেন হুল স্থুল পড়ে গেছে!

~ এর অনুবাদ প্রায় শেষের পর্যায়ে, সাথে অনেক তথ্য সংযোজিত হচ্ছে!
ভাল থাকুন- সাথে থাকুন।

২০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:২৫

কামাল৮০ বলেছেন: প্রান সৃষ্টির লক্ষ লক্ষ বছর পর মানুষ আসে বিবর্তিত হয়ে।আপনার মুল বক্তব্য কোন টি।প্রান সৃষ্টি না কি মানুষের আবির্ভাব।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: কামাল৮০ বলেছেন: দুঃখিত।লেখকের মুল বক্তব্য হবে।
লেখক বিবর্তনবাদের মুল তত্ত্বের বিরোধিতা করেননি- বরঞ্চ তিনি এর সাথে ভীষনভাবে একমত পোষন করেছেন। তার বক্তব্য শুধু মানুষ সৃষ্টি নিয়ে। তার মুল কথা মানুষ কোনমতেই পৃথিবীর আবাহাওয়ার সাথে পুরোপুরি মানিয়ে নিতে পারেনি- যা অন্য কোন প্রাণীর ব্যাপারে ঘটেনি।
মানুষের মধ্যে এমন কিছু ব্যাপার আছে যা পৃথিবীতে এত সল্প সময়ের বিবর্তনে অসম্ভব!
বাকিটা পড়ুন সামনে- সব পাবেন।

২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: শেরজা তপন ভাই, আপনার লেখাটা বেশ কয়েকবার পড়েছি। চমৎকার লিখেছেন, ভাবানুবাদ করেছেন। পোস্টে প্লাস।

প্রথমেই বলে নেই, আমি যে যেখা পড়ে মন্তব্য করবো সেই লেখায় অন্য কারোর মন্তব্য আমি আগে পড়িনা, যাতে কারোর মন্তব্য পড়ে নিজের মন্তব্য লিখতে প্রভাবিত হই। আমি আমার কথা বলছি-

প্রকৃত বিজ্ঞানীরা কখনই কারোর ধর্মীয় বিশ্বাসকে মিথ্যা প্রমাণ করতে নামবে না। স্রষ্টার অস্তিত্ত্বকে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান - এই ধরনের কোন বিজ্ঞান দিয়ে আবিষ্কার করতে চাইবে না। কারণ তারাই বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সবচেয়ে বেশী ওয়াকিবহাল। তাদের মধ্যে আবার যারা যুক্তিবাদী, লজিক বুঝেন, Rational - তারা খুব সহজেই খুঁজে পাবে স্রষ্টাকে। তারা ধর্মকে জ্ঞান দিয়েই বিশ্বাস করে। অন্ধ বিশ্বাস দিয়ে না। অন্ধ বিশ্বাসের মধ্যে বিজ্ঞান কিংবা যুক্তি কোনটাই নেই। জ্ঞানীর বিশ্বাসের মধ্যে বিজ্ঞান ও যুক্তি দুটোই থাকবে। একটাকে বাদ দিয়ে আরেকটা নয়।

ধর্ম আপনাকে Rational হতে বলেছে। সৃজনশীল হতে বলেছে। বিজ্ঞানী হতে বলেছে। এই মহাবিশ্বের মহাবিজ্ঞানী মানুষকে সবচেয়ে বেশী বিজ্ঞান শিক্ষা দিয়েছেন যা কোন ল্যাবরেটরী বা ট্যাকনোভেলী থেকে আসে নাই। বিজ্ঞান, ম্যাথমেটিকস, এ্যাস্ট্রলজী, আর্কিওলজী - সব কিছুই সেই মহান স্রষ্টা আমাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন। কিন্তু, সব কিছুই পরিমান মত, সময়ের সাথে সাথে। অধৈর্য হতে নিষেধ করেছেন।

পৃথিবীর সকল উড়োজাহাজ কোম্পানী একত্রিত হয়েও একটা পিপড়া তৈরী করে প্রাণ দিতে পারবে না। কিন্তু, আরও আরও অত্যাধুনিক উড়োজাহাজ বানাতে পারবে। এটাই সীমাবদ্ধতা। আবার সবগুলো আবিষ্কার হয়েছে স্রষ্টার সৃষ্টি দেখে দেখে। এখানে স্রষ্টা কখনই বাঁধা হতে চাননি। তিনি যুগে যুগে মানুষের জ্ঞানকে বাড়াতে চেয়েছেন। যখন মানুষ পৃথিবীর আকার ও আয়তন সম্পর্কে ধারনা করতে পারত না তখনও তিনিই মানুষকে সবচেয়ে বেশী শিখিয়েছেন। এখন আধুনিক বিজ্ঞানের যুগেও তিনি সবচেয়ে বেশী শিখাচ্ছেন এবং ভবিষ্যতে অত্যাধুনিক বিজ্ঞানের যুগেও তিনিই সবচেয়ে বেশী শিখাবেন। তিনিই সংরক্ষণ করে রেখেছেন তাঁর সৃষ্টির প্রমাণ ও দলিল- মানুষ যা মিউজিয়ামে রাখার সক্ষমতা রাখে না।

আমি ধর্মগ্রন্থসমূহ পড়েই এই কথাগুলো লিখছি। একজন স্রষ্টা সহস্র বছর আগের মানুষগুলোকেও যেমন চেনেন, সহস্র বছর পরের মানুষগুলোকেও তেমনি চিনেন। আজকে যারা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে স্রষ্টাকে অস্বীকার করতে চান, মনে রাখতে হবে বিজ্ঞান কখনই স্রষ্টাকে অস্বীকার করতে পারবে না। বিজ্ঞান, যুক্তি ও বিবেক এক মহাবিজ্ঞানীকে বার বার সামনে নিয়ে আসবে। আমাদের অন্তর যদি কলুষিত থাকে সেই অন্তরে আপনি স্রষ্টাকে পাবেন না। যদি অন্তর পবিত্র হয় তাহলে দেখবেন যত বেশী বিজ্ঞান তত বেশী স্রষ্টাকে বুঝা যাচ্ছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:২৪

শেরজা তপন বলেছেন: আমি আপনার বক্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত।
সৃষ্টির শুরু বিবর্তন ও শেষ নিয়ে এই আলোচনা চলতেই থাকবে অনাদিকাল! এর মাধ্যমে মানুষ নতুন নতুন কিছু উদ্ভাবন করবে,
সৃষ্টির গভীরে গিয়ে নতুন করে অনেক কিছু জানবে। জ্ঞান বিজ্ঞানের ধারা এগিয়েই চলবে।
নিজের পছন্দমত নয় কিংবা ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক বলে কোন যুক্তি, তত্ত্ব, আবিস্কারকে খাটো বা অবহেলা করা যাবে না।
আমাদের সৃষ্টীকর্তাই জানেন আমাদের গন্তব্য। মানুষের বা প্রকৃতির ক্ষতি সাধন করে না এমন তাবৎ বিষয় সবারই কম বেশী জানা বা জানাও উচিৎ এবং সবার জানার নৈতিক অধিকার আছে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ চমৎকার এই মন্তব্যের জন্য। অপেক্ষায় রইলাম পরের পর্বগুলোতে আপনার সু-চিন্তিত মতামতের জন্য?

২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৩৪

কামাল৮০ বলেছেন: কিছুদিন আগে বোধ হয় এই বইটির অনুবাদের কথাই বলছিলেন।অনুবাদ সুন্দ ও সাবলীল।পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।প্রতষ্ঠিত সত্যকে অস্বীকার করার মতো বই এটা না।যুক্তি থাকতে পারে,দেখা যাবে সেটা কুযুক্তি।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ ফের মন্তব্যে আসার জন্য।
ঠিক বলেছেন! বিবর্তনবাদ নিয়ে আমার বিশাল পরিসরের যে লেখার চেষ্টা ও চিন্তা ভাবনা আছে তার একটা অংশমাত্র।
মনে করেন শুরুটা হোল এই অনুবাদ দিয়ে। এরপরে আসবে মানুষের সবচেয়ে নিকটতম স্বজাত বোনোবো'স(পিগমী শিম্পস) নিয়ে বিশদ আলোচনা(বেশ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে চেষ্টা করছি)।
জানিনা কতটুকু পারব- এত কম জ্ঞান গম্যি নিয়ে এইখানে হাত দেবার চেষ্টা করাটা স্পর্ধার শামিল।
তবুও ওই যে বলে না, ভিখেরির ও মাঝে মধ্যে ডাকাত হবার সখ জাগে! :)

২৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৪৬

সাসুম বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম শেরজা তপন ভাই। এমন একটা চমৎকার বই নিয়ে লিখার জন্য।

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ভাই এই বইয়ের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ চাই । এমন বই কম অনুবাদ হয় আমাদের দেশে । যার কারণে আমার মত কম ভাষাজ্ঞানের মানুষের কাছে এইসব অজানাই রয়ে যায় । একদম পুরোপুরি সহমত। আমাদের মত কম জ্ঞানী মানুষ দের জন্য এমন বই গুলোর অনুবাদ অনেক অনেক কাজে দিবে।

বাংলাদেশের বিখ্যত বিজ্ঞানী ডক্টর আরিফ আজাদ (রাঃ) অনেক বছর ধরেই চেষ্টা করছে তার প্যারাটক্সিকাল সাজিদ বইতে, বিবর্তন যে একটা ভুয়া জিনিষ সেটা প্রমান করার জন্য। এবং দেশের লক্ষ কোটি জ্ঞান প্রিয় মানুষ সে বই কে আপন করে নিয়েছে।

আসলে মানুষ কখনোই এই পৃথিবীতে উৎপন্ন হতে পারেনা। আপনি যদি পবিত্র আল কোরআন খেয়াল করেন বা মন দিয়ে গবেষণা করেন তাহলে বুঝতে পারবেন, মহান আল্লাহ তাআলা আদম (আঃ) এবং হাওয়া (আঃ) কে তৈরি করেছেন জান্নাতে যেটা অবশ্যই দুনিয়ার বাইরে।

এই বিজ্ঞানী এলিস সিল্ভার ও সেই কথাই বলতে চেয়েছেন। আসলে আপনি যদি দুনিয়ার সকল জ্ঞান একত্র করেন , তাহলে দেখতে পাবেন পবিত্র আল কোরানে সকল কিছুই আগেই লিপিবদ্ধ আছে, এবং মানুষ যে দুনিয়ার কোন উৎপন্ন প্রাণি নয় বরং বেহেস্ত থেকে এই পৃথিবীতে এসেছে সেটাই বার বার ভিন্ন ভিন্ন ভাবে প্রমান হবে এবং এতে করেই ইসলামের মহিমা এবং শ্রেষ্ঠত্ব ফুটে উঠবে।

আমাদের সীমিত জ্ঞানে এই দুনিয়ার বিজ্ঞানীদের পক্ষে আসলে কোন ভাবেই প্রমান করা সম্ভব নয় বিবর্তনের মত এমন একটা ভুয়া জিনিষ কে প্রমান করা। পশ্চিমা এন্টি ইসলামিক দেশ আম্রিকা এবং তার দোসর রা ষড়যন্ত্র করে আমাদেরকে এইসব ভুল্ভাল বিবর্তন পড়তে বাধ্য করছে। নাসার মত একটা প্রোপাগান্ডা প্রতিষ্ঠান দিয়েও তারা আমাদের ঈমান কে প্রশ্ন করে।

আপনাকে ধন্যবাদ এমন একটা সুন্দর টপিক নিয়ে লিখার জন্য, অনুবাদ করার জন্য। আপনাদের মত কিছু জ্ঞানতাপস ও বিজ্ঞান মনষ্ক মানুষ দের কারনেই আমরা জানতে পারছি এমন সব চমৎকার জিনিষ।


মহান আল্লাহ আপনার এমন অবদান কে কবুল করুন, আমীন। জাজাকাল্লাহ খায়রান।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: মহান আল্লাহ আপনার এমন অবদান কে কবুল করুন, আমীন। জাজাকাল্লাহ খায়রান।

আমার ছেলে খানিক আগে জিজ্ঞেস করল; বাবা গরু মেরে জুতা দান- বিষয়টা কি?
বহু বছর আগে আমাদের বন্ধুদের মধ্যে ভীষন তর্ক হয়েছিল;
এক গ্রুপ বলছিল, জুতা মেরে গরু দান!
আরেক গ্রুপের মতে এটা গরু মেরে জুতা দান-ই হবে।

এর পরে অনেক জ্ঞানী গুণী ব্যক্তিবর্গও সে কুতর্কে যোগ দিয়ে কোন সমাধানে পৌছাতে পারেনি।

আপনি জুতা মেরে গরু দান-ই করেন আর গরু মেরে জুতা দান-ই করেন;
আমার বিশ্বাস অবিশ্বাসের বাইরে এই বইটা ভাল লেগেছে বলে আমি অনুবাদ করেছি, আর ব্লগই একমাত্র স্থান যেখানে আমি সবকিছু শেয়ার করতে পারি ইচ্ছেমত।
আপনি বহুদিন বাদে আমার ব্লগে আসলেন বলে আমি সবিশেষ কৃতজ্ঞ!
ডক্টর এলিস সিলিভার নন শুধু পৃথিবীর বেশীরভাগ জ্ঞাণীগুণী মানুষকে আমি সম্মান করার চেষ্টা করি।
আপনার মত অতবড় পন্ডিত বা বিজ্ঞ যদি হতে পারি কখনো তখন নিজেকে ছাড়া আর কাউকে পুছব না- গ্যারান্টি দিলাম!

মানুষকে ভয়ঙ্কর অপমান করার চমৎকার একটা ক্ষমতা দিয়েছে প্রকৃতি আপনাকে। দারুন এই প্রতিভার দুর্দান্ত খেলা দেখিয়ে যান।




২৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৫২

নিমো বলেছেন: নিউসায়েন্টিস্ট, নেচার কিংবা কোন স্কলার আর্টিকেলে সিলভার ভাইকে পাচ্ছি না কেন?

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমি জানিনা কেন তাকে নিয়ে তথ্য নেট দুনিয়ায় নেহায়েত অপ্রতুল!!

অনেক ঘেটে যেটুকু জেনেছি;
ডক্টর এলিস সিলভার
এলিস সিলভার উইসকনসিন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন পরিবেশবিদ এবং পরিবেশবিদ। তিনি লিমনোলজিতে ডক্টরেট (হ্রদ এবং অন্যান্য অভ্যন্তরীণ জলজ বাস্তুতন্ত্রের অধ্যয়ন) করেছেন। অনেক বছর ধরে তিনি টেক্সাসের একটি বেসরকারি সামুদ্রিক গবেষণা কেন্দ্রের সহ-পরিচালক ছিলেন, পরবর্তীতে এটি হারিকেন আইকে ধ্বংস হয়ে যায়। তিনি এখন ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যে তার বেশিরভাগ সময় কাটান, মাঝে মাঝে ইন্দোনেশিয়ায় অভিযান চালান। এই সময়ের বেশির ভাগই কাটে নৌকায়।

তিনি শুধুমাত্র প্লাস্টিক নয়, অন্যান্য রাসায়নিক দূষণকারীও বিশ্বের মহাসাগরগুলি পরিষ্কার করার বিষয়ে উত্সাহী৷ সে উইন্ড টারবাইন পছন্দ করে (আধুনিক ভাস্কর্য!) কিন্তু সোলার প্যানেল ঘৃণা করে। তার সাথে ক্যামেরা না থাকার জন্য নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন।

আপনি ভিন্ন কিছু পেলে জানাবেন?

২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,




প্রথমেই অনুবাদ কর্মের মতো কঠিন কাজটির জন্যে ধন্যবাদ জানিয়ে রাখি।

যে বিষয় নিয়ে লিখেছেন, তার বিষয়ে আরো অনেক অনেক ধারণার কথা আছে পৃথিবীতেই। ধর্মীয় ভাবে তো আছেই তা্ও আবার ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে । পৃথিবীতে মানুষের আগমন নিয়ে মুসলিম আর খ্রীষ্টানদের ধারণা বা বক্তব্য প্রায়ই এক। হিন্দু ধর্মে আবার অন্যরকম। তেমনি ছোঠখাটো বিভিন্ন ধর্মে, মর্ত্যে মানুষের আগমন নিয়ে বিভিন্ন ভাষ্য আছে। কিন্তু কোনটাই নিরংকুশ সত্য বা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত নয় । সবই ধারনা মাত্র। এমনকি ব্যক্তি বিশেষের নিজস্ব মতামত্ও পাবেন কখন্ও কখন্ও। এব্যাপারে সহ ব্লগার সাড়ে চুয়াত্তর এর মন্তব্যের সাথে সহমত ।

অন্যদিকে মানুষ নয়, আমরা যাদের দেবতা বলি তাদের সম্পর্কে “এরিক ফন দানিকেন” নামে একজন প্রত্ন-তত্ত্ববিদ তার ৪ খন্ডের “ গ্রহান্তরের আগন্তুক” বইটিতে হাযারো তথ্য-উপাত্ত সহ পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে প্রাপ্ত স্থাপত্য এবং চিত্রের প্রামান্য ব্যাখ্যা সহকারে পৃথিবীতে তাদের আগমন বিষয়ে তার ধারনার কথা বলেছেন। তার যুক্তিগুলিকে্ও একেবারে অকাট্য বলেই মনে হবে। ফেলে দেয়ার মতো নয়।

দেখা যাক, ডঃএলিস সিলভারের পরবর্তী লেখা থেকে আর কি কি জানতে পারি!

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: 'গ্রহান্তরের আগন্তুক” বইটিতে হাযারো তথ্য-উপাত্ত সহ পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে প্রাপ্ত স্থাপত্য এবং চিত্রের প্রামান্য ব্যাখ্যা সহকারে পৃথিবীতে তাদের আগমন বিষয়ে তার ধারনার কথা বলেছেন। তার যুক্তিগুলিকে্ও একেবারে অকাট্য বলেই মনে হবে। ফেলে দেয়ার মতো নয়।'
~এলিস সিলভারের বইতে এই বিষয়েও আলোচনা আছে কিছু অংশে।
এলিস সিলভারের কিছু যুক্তি বিজ্ঞান মনস্ক ব্যক্তিদের কাছেতো বটেই আমার কাছেও গ্রহনযোগ্য মনে হয়নি। তবে অনেক কিছুই অবজ্ঞা করার মত নয়।

তিনি ধর্ম নিয়ে একেবারে উপসংহারে অল্প একটু আলোচনা করেছেন। আমি পুরো লেখাটায় আপনাদের মত বিজ্ঞজনের কাছ থেকে গঠনমুলক সমালোচনা পাব বলে আশা রাখছি।
পরের পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকব।

২৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



১০নং মন্তব্যের মাঝে আপনি 'ব্যক্তি আক্রমণ' খুঁজে পেয়েছেন?

প্রশ্ন করা হয়েছে, "বিজ্ঞান নিয়ে যেই বক্তব্য দেয়া হয়েছে, সেটা করার মতো বিজ্ঞান উনি জানেন কিনা!"
আপনার বুঝার ক্ষমতা খুবই কাম।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাদের পরের সব মন্তব্যগুলো পড়েই তবে একটার প্রতিউত্তরে একখানাই মন্তব্য করেছি।

আমি নির্দ্বীধায় স্বীকার করছি আমার বোঝার ক্ষমতা সাংঘাতিক রকম কম - ধরেন 'কেঁচোর' কাছাকাছি।

তবে আপনাকে ব্যাপক বিনোদন দেবার মত যথেষ্ঠ রসদ আমার কাছে আছে।

২৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, "তবে আপনাকে ব্যাপক বিনোদন দেবার মত যথেষ্ঠ রসদ আমার কাছে আছে। "

আপনি অবশ্যই বিনোদন-ব্লগার, না'হয় "বাবনিক"এর এই অবস্হা হতো না।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: কোন অজানা কারণে 'বাবনিক' আপনার গাত্রদাহের সৃষ্টি করেছে- ঠিকাছে এ বিষয়ে সময় সুযোগ হলে দীর্ঘ আলাপ হবে।
আমি সৌভাগ্যবান যে আপনি অন্তত আমার একটা লেখার কথা মনে রেখেছেন।
এই লেখার বিষয়ে কোন মন্তব্য থাকলে আপনাকে স্বাগতম!

২৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তপন ভাই,

এলিয়েন নিয়ে মানুষের আগ্রহ দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। সিলভারের যুক্তিকে একেবারে অখন্ডন করা যায় না। আবার পুরোপুরি গ্রহণ করতেও মন সায় দেয় না। যাইহোক তবুও এসব নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। আশাকরবো আগামীতে এই সম্পর্কে আরও অনেক অজানা তথ্য সামনে আসবে। একবার দেখেছিলাম নাসার বিজ্ঞানীরা মঙ্গল গ্রহে ওখানকার একরকম প্রাণির খোঁজ পেয়েছেন।যদিও পরে তাদের ছবি বা আকার আয়তন নিয়ে স্পষ্ট কিছু বলেননি। মানুষ প্রকৃত তথ্যের অভাবে নিজের মতো করে ভেবে নিচ্ছে।আমির খানের পিকে অনেক সাড়া জাগিয়েছিল। কিন্তু মুখরোচক গল্প হিসেবে ঠিক হলেও যুক্তিনির্ভর লাগেনি।

যাইহোক আপনার সৌজন্যে আমরা ব্যতিক্রমী একটি সিরিজের স্বাদ অন্বেষণের সুযোগ পেলাম। অত্যন্ত সুন্দর করে তথ্য-উপাত্ত দিয়ে পোস্টটিকে সাজিয়েছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

পরবর্তী পর্বে অপেক্ষায় রইলাম।


১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০২

শেরজা তপন বলেছেন: মঙ্গলে প্রাণ আর পানি নিয়ে আলোচনা সেই ছেলে-বেলা থেকে শুনে আসছি।
'মিশন মঙ্গল' সিনেমাটা আমি শিলং-এর হলে বসে দেখেছিলাম। দারুন লেগেছে।

পিকে যেই ম্যাসেজটা দিতে চেয়েছে সেটা সার্থকতার সাথে দিতে পেরেছে বলে আমার বিশ্বাস!
এলিস সিলভারের কিছু যুক্তিকে খন্ডন করা প্রায় অসম্ভব আর কিছু যুক্তি মাঝারি মানের আর কিছু সহজেই খন্ডনযোগ্য। তবে তার লিখাটা আমাদের ভাবনার অন্য জগতে নিয়ে যেতে বাধ্য।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা বরাবরের মত দারুনভাবে অনুপ্রাণিত করার জন্য। পরের পর্বগুলোতে আপনার গঠনমুলক সমালোচনার প্রত্যাশায় রইলাম...


২৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "আমি সৌভাগ্যবান যে আপনি অন্তত আমার একটা লেখার কথা মনে রেখেছেন।
এই লেখার বিষয়ে কোন মন্তব্য থাকলে আপনাকে স্বাগতম! "

-মীমাংসিত বিজ্ঞান নিয়ে আপনি বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছেন; কারণ, আমি বিজ্ঞান সঠিকভাবে বুঝেন না।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার একটা পোস্টের অপেক্ষায় থাকব- সেখানে অবশ্যই আপনি আপনার উল্লেখিত মীমাংসিত বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করবেন।
আপনার মত বিজ্ঞ ব্যক্তি নিজের 'বিজ্ঞানে পান্ডিত্য' নিয়ে আলোচনা করলে আমার মত বিজ্ঞান না বোঝা ব্লগারেরা সবিশেষ উপকৃত হব।
দয়া করে স্যার সোনাগাজী আপনি অতি অজ্ঞ ব্লগারটির ডাকে সাড়া দিবেন।

৩০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩৪

আরইউ বলেছেন:




@সোনাগাজীঃ
আপনি এই ব্লগারকে আপনার স্বভাবসুলভ ভংগীতে অকারণে বিরক্ত করছেন। ভদ্রলোক আপনাকে আকারে ইংগীতে বলছেন পোস্ট সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কথা বলতে অথচ আপনি পোস্টের বিষয়বস্তু নিয়ে কথা না বলে কে সায়েন্স বোঝেনা, বাবনিক ভালো লেখানা এসব নিয়ে “ঘেউ ঘেউ” করে যাচ্ছেন। আপনি এই লেখায় কোথায় ভুল ঠিক কীভাবে ভুল তা নিয়ে কথা বলুন। মাজার জোড় থাকলে তা নিয়ে দুই চার লাইনের একটা পোস্ট দিন!
এভাবে আপনি ব্লগারদের বিরক্ত করতে থাকবেন আর পরে কতৃপক্ষ ব্যবস্থা নিলে “কুই কুই” করবেন। আপনার থার্ড ক্লাস ভক্ত আশেকানরা আবার আপনার উপর অন্যায় করা হচ্ছে বলে “ঘেউ ঘেউ” কান্না জুড়ে দেবে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৭

শেরজা তপন বলেছেন: দয়া করে এভাবে বলবেন না।
সব ব্লগার আমার কাছে সম্মানিত। (লেখার কনটেন্ট নিয়ে আমিও কিছু ব্লগারের লেখায় গিয়ে বাঁকা মন্তব্য করি)

৩১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো বিষয় , বিস্তারিত মন্তব্য করতে আসবো আবার।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি বলেছেন যখন ভাল বিষয়- তখন মনে বল পাইলাম! :)
অপেক্ষায় থাকলাম পবিস্তারিত মন্তব্যের...

৩২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৩

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি ভিন্ন কিছু পেলে জানাবেন?
আমিতো কিছু পেলাম না বরং গুডরিডসে একটা মন্তব্য পেলাম এখানে দেয়ার মত।
To check that it wasn’t actually just someone taking the piss, I did a little search for ‘Dr’ Ellis Silver and his academic background; he was referred to as an 'expert' in several reports on the book, although it was never clear what of - self-publicity perhaps? I can’t find much of anything that suggests that Ellis Silver is even a real person, nevermind one with a doctorate in ecology from a US institution. Nothing turns up on Google Scholar for an academic and a regular google search just turns up countless links to the book and to the publisher’s webpage, i4w2. There’s also nothing on the Amazon author’s page, and on an inactive twitter account for Ellis Silver, ‘ecological consultant and author’, there are just a handful of tweets referring to the book's publisher. *Alarm bells ringing*

যা হোক ব্লগে কে কি লেখবেন সেটা একান্তই তার নিজস্‌ব ব্যাপার। তবে আপাঠক হিসাবে আপনার কাছ থেকে এসব আবর্জনাকে প্রশস্তি গাইতে দেখা অস্সতিকর। ভালো থাকুন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:২৭

শেরজা তপন বলেছেন: সমগ্র ভূমণ্ডলে আবর্জনার অভাব নেই। এই লেখার অনুবাদক হিসেবে কেউ যদি আমার একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে টানাটানি করে তবে আমি সেই আবর্জনার সর্বনিন্ম স্তরে থাকব নিশ্চিত।
তবে শুরু যখন করেছি হাল না ছেড়ে দু চারটে পর্ব ছাড়ি- অসহ্য হলে তখন না হয় বকা দিয়ে থামিয়ে দিবেন। :)
তিনি এই বইটা লেখার সময়ে তথ্যের জন্য যে সকল সুত্রের সাহায্য নিয়েছেন সেগুলো ফেলনা নয়। কিছু কিছু পর্বে আমি তত্ত্ব তথ্য হাজির করে তার যুক্তির ভুল ধরার চেষ্টা করেছি- সেজন্য এটা কলেবড়ে বেড়ে গেছে বেশ খানিকটা।
সময় দিতে পারবেন কিনা না জানিনা তবে,প্রতিটা পর্বেই আপনার যুক্তিযুক্ত মতামতের অপেক্ষায় থাকব।

৩৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৪

আরইউ বলেছেন:


@শেরজা,
লেখাটা পড়তে ভালো লাগছে; পরের পর্বের জন্য অপেক্ষা করবো।
পৃথিবীতে মানুষের উৎপত্তি একুয়াটিক এনভায়রনমেন্টে এক অদ্ভুত প্রানরাসায়নিক বিক্রিয়ার মধ্য দিয়ে শুরু। সেদিনের সেই সিংগেল সেল অর্গানিজম বিভিন্ন বিবর্তনের মধ্য দিয়ে পৃথিবীতে মানুষ নামে এক বুদ্ধিমান প্রানীর সৃষ্টি করেছে।
সায়েন্স যদি প্রমান করতে পারে যে প্রাণের উৎপত্তি ভিন্নভাবে হয়েছে তাহলে ভিন্ন কথা। যতদিন কোন সায়েন্টিফিক এভিডেন্স-বেজড প্রমান না মিলছে ততদিন প্রাণের তথা মানুষের উৎপত্তি পৃথিবীতেই।
তবে, এসব অলটারনেটিভ সম্ভাবনার কথা পড়তে ভালো লাগে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফের মন্তব্যে আসায় প্রিয় ব্লগার!
আর কিছু না হোক ধরে নিই এটা এন্টারটেইনভিত্তিক লেখা। বিশ্বাস করি না করি পড়ে মজা পাই।
কত ভুল ভাল-ই তো জানছি প্রতিনিয়ত, এর সাথে যোগ হোক আরো খানিকটা।

যা হোক যেমনই হোক পরের পর্ব নিয়ে হাজির হচ্ছি নিশ্চিত- যদি না আমার হোমগ্রহে ফিরে যাই।

৩৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শেরজা ভাই @
১০ নং মন্তব্যে কিভাবে ব্যক্তি আক্রমণ হয়েছে একটু বলবেন? আমি বুদ্ধিহীন। বুঝি কম একটু বুঝাইয়া দেন প্লিজ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: @সোনাগাজী, কামাল ভাই, ও ব্লগার সাড়ে চুয়াত্তর যখন মন্তব্য করেছেন তখন আমি ইন-একটিভ ছিলাম! সকালে তাদের সব মন্তব্য পড়ে একটাতে উত্তর দিয়েছিলাম। এটা ধীরে ধীরে অন্যদিকে মোড় নিচ্ছিল- তাই থামানোর প্রচেষ্টা!

৩৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @শেরজা ভাই অকারণে আপনার আর সোনাগাজীর কথোপকথনে লম্বা নাকটা গলালাম। কিছু মনে করবেন না প্লিজ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমি লেখালখির বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।তবে নিজেও অনেক লেখায় গিয়ে মাঝে মধ্যে বিষয় বহির্ভুত কথা বলি। এটা কোন ব্যাপার নয়। উঁনার সাথে আমার যথেষ্ঠ ভাল সম্পর্ক আছে বলে আমি মনে করি।

৩৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৭

আরইউ বলেছেন:



লেখক ভদ্রলোককে নিয়ে খুব বেশি তথ্য কোথাও পেলামনা। দুটো নিউজ আর্টিকেল পেলাম। লেখক নিজে তার লেখাকে সায়েন্টিফিক কোন গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল বলেননি।

“Dr Ellis said the book is intended to create debate, instead of being a scientific study and hopes it will lead to people getting in touch with him with further suggestions of 'evidence'.” Click This Link

ইয়াহু নিউজের আরেকটি আর্টিকেল পড়ে দেখতে পারেন Click This Link

১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: ইয়াহুর আর্টিকেলটা পড়েছি আগেই। মেইল অনলাইনের আর্টিকেলটা পড়া হয়নি ।
আমি যেটা দিয়েছি সম্ভবত এইটা উনার মুল বইয়ের কাভার। উনি লেখার বেশ কিছু অংশে সায়েন্টিফিক এভিডেন্সের কথা বলেছেন। কিন্তু ভীনগ্রহের বিষয়টা হাইপোথেসিস। সেখানে সম্ভাবনার কথা বলেছেন কোন রাখঢাক না করেই।

রেফারেন্সের জন্য ধন্যবাদ।


৩৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৭

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমি আসলেই আশ্চর্য এবং হতাশ হচ্ছি । বইটি হয়তো কোন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার ফলাফল নয় হয়তো । কিন্তু এখানে কী চিন্তা করবার মত কোন প্রশ্ন নেই ? জ্ঞানের জগতে প্রশ্ন হলো মূল ভিত্তি । প্রশ্ন না থাকলে কিংবা সন্দেহ বলে কিছূ না থাকলে আমরা টলেমির বিজ্ঞানেই আজ পড়ে থাকতাম ।

আমি বিজ্ঞানের জ্ঞানে একদম কাঁচা । কিন্তু যদি প্রশ্ন না রাখা যায় কোথাও তবে বলতে হবে সেই ক্ষেত্রটা মৌলবাদীদের দখলে সেটা বিজ্ঞানের ক্ষেত্র হলেও !!!

১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: কেন প্রশ্ন করার সুযোগ নেই? অবশ্যই আছে, তবে যেহেতু এই লেখার মুল লেখক আমি নই সেই কারনেই লেখকের উত্তরটা আপনাদের জানা হবে না। আমি আমার পক্ষ থেকে চেষ্টা করব কিছু উত্তর দেবার যদি সেটা আমার জ্ঞানের পরিধির মধ্যে থাকে।
এখানে মুলত পাঠক প্রশ্ন করবেন -পাঠকই উত্তর দিবেন।

ধন্যবাদ ফের মন্তব্যে আসার জন্য।

৩৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:১২

নিমো বলেছেন: নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমি বিজ্ঞানের জ্ঞানে একদম কাঁচা । কিন্তু যদি প্রশ্ন না রাখা যায় কোথাও তবে বলতে হবে সেই ক্ষেত্রটা মৌলবাদীদের দখলে সেটা বিজ্ঞানের ক্ষেত্র হলেও !!!
আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রথম ধাপ হচ্ছে পর্যবপক্ষণ / প্রশ্ন / সন্দেহ। তবে সিলভার ভাইজান তার বইয়ে এই পদ্ধতির অনুসরন করেছেন বলে আমার মনে হয় নাই। উনি কিছু দাবিকে বৈজ্ঞানিক বলে চালিয়ে দিতে চাচ্ছেন উপযুক্ত তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই। উনার লেবার পেইন বিষয়ক হাস্যকর দাবিটা বার্থ ক্যানাল নিয়ে একটু পড়াশোনা করলেই বোঝা যায়। শেরজা পরের পর্ব দিলে এটা নিয়ে সেখানে আলোচনার আশা রাখি। ভালো থাকুন।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৪২

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফের মন্তব্যে আসার জন্য। আপনি যুক্তিবাদী মানুষ- কেউ শুধু কিছু তত্ত্ব তথ্য হাজির করলেই সেটা মেনে নেবার মত লোক আপনি নন। একেবারে শেকড়ে পৌছানোর চেষ্টা করেন।
আমি আপনার কাছে একটা পরামর্শ চাইছি; পরের পর্ব থেকে তার যুক্তির পক্ষে বিপক্ষের মত(অবশ্যই তথ্য প্রমাণ সহ হতে হবে)
যদি মুল লেখার সাথে জুড়ে দেই তো কেমন হবে? মানুষ যে অন্য গ্রহ থেকে এসেছে বলে তন ভাবেন এবং এর পেছনে যুক্তিগুলো তিনি দিয়েছেন, তার প্রতিটা যুক্তির শেষে একটা অংশ থাকবে; সেখানে পক্ষে বিপক্ষের যুক্তি তুলে ধরা হবে। যিনি বা যাহারা সেই যুক্তি তুলে ধরবেন তাদের নাম ও জুড়ে দেওয়া হবে।


কি বলেন- আপনার মতামত জানতে চাইছি?

৩৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



শেরজা তপন ভাই, লেখাটিকে শুধু গল্প হিসেবে নিতে পারতেন ব্লগারগণ। কেনো বিতর্কিত করেছেন তা আমি জানি। আমি নিজে এমন কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না, যে ব্লগারগণ পোস্ট ছেড়ে আমার মন্তব্য নিয়ে যন্ত্রনায় পরে যাবেন। সবাই যার যার মতো থাকুক। স্বাধীন দেশ। - কি বুঝলেন?

আপনার লেখা খুবই ভালো হয়েছে। পোস্টে প্লাস।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগে আমার থেকে ঢের বুদ্ধিমান ব্লগার বিচরণ করেন! তাদের যুক্তি তর্ক যদি গঠনমূলক হয়( হোক সেটা এই লেখার পুরোপুরি বিপক্ষে) তাহলে সেটা হবে আমার চরম পাওয়া। কিন্তু শুধুমাত্র একজন অনুবাদক হিসেবে এর ভুল ভ্রান্তি ভাল মন্দের দায়ভার সব আমার ঘাড়ে এসে চাপে তবে সেটা হবে চরম দূঃখজনক ও যন্ত্রণাদায়ক!

এলিস সিলভারের কথা তাকে বলতে দেয়া উচিৎ। হোক সেটা গার্বেজ কিংবা ফ্যান্টাসি - তার লেখা নিয়ে বিতর্ক তো উন্মুক্ত! তার পুরো বই থেকে অবশ্যই শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে- অন্তত আমার জন্য। কেউ হয়তো তাঁর ও আমাদের থেকে অনেক অনেক বেশী জানেন- তাঁর জন্য আরো অনেক উঁচু-মানের শিক্ষার বই আছে তিনি না হয় ওগুলো পড়বেন। এবং আমরা চাই তারা এসে লেখকের ভুল ধরিয়ে দিবেন। সঠিক যুক্তি তুলে ধরলে আমরা বুঝে নিব কোনটা শিক্ষা আর কোনটা কু-শিক্ষা।
আপনি যা বলতে চেয়েছেন তা আমি বুঝেছি। ব্লগে বিতর্ক/কুতর্ক এড়িয়ে চললেও আপনি সেই ফাঁদে একসময় ধরা পড়ে যাবেন; যদি নিয়মিত এর সাথে জড়িয়ে থাকেন।
আসুন আমরা যার যার নিজেদের মত লিখি- মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবারই আছে।

৪০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:০৪

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন:পরের পর্ব থেকে তার যুক্তির পক্ষে বিপক্ষের মত(অবশ্যই তথ্য প্রমাণ সহ হতে হবে)
যদি মুল লেখার সাথে জুড়ে দেই তো কেমন হবে? মানুষ যে অন্য গ্রহ থেকে এসেছে বলে তন ভাবেন এবং এর পেছনে যুক্তিগুলো তিনি দিয়েছেন, তার প্রতিটা যুক্তির শেষে একটা অংশ থাকবে; সেখানে পক্ষে বিপক্ষের যুক্তি তুলে ধরা হবে। যিনি বা যাহারা সেই যুক্তি তুলে ধরবেন তাদের নাম ও জুড়ে দেওয়া হবে।কি বলেন- আপনার মতামত জানতে চাইছি?

আপনার প্রশ্নের উত্তরে যাওয়ার আগে একটা কথা বলি, আমার কেন জানি মনে হয়েছে আপনি আমার মন্তব্যে খানিকটা আহত হয়েছেন (অবশ্য এই মনে হওয়াটা এলিয়েন পূর্বসূরী থেকে প্রা্প্ত কিনা সিলভার ভাই হয়তো বলতে পারবে)। সেরকম কিছু হলে আমি আন্তরিক ভাবে ক্ষমা প্রার্থী। আপনি যা করতে চাইছেন এক হিসাবে মন্দ হবে না। যা হোক আমার মনে হওয়া দিয়ে বিজ্ঞান চলে না, বিজ্ঞানের সুনির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি আছে। তাতে ডারউইন, আইনস্টাইন, নিউটন কারও রেহাই হয় নি। বিবর্তন, ব্ল্যাকহোল সব কিছু নিয়েই প্রশ্ন আছে, থাকবে। এটাই বিজ্ঞানের সৌন্দর্য্য। বিজ্ঞানের কাঠগড়ায় যদি সিলভার ভাই টিকে যায়, তাতে আমি খুশিই হব, মনক্ষুন্নের কিছু নেই,কারণ তাতে বিজ্ঞানেরই জয় হবে। ভালো থাকুন।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: মোটেই না যতক্ষন ব্যক্তি আক্রমন না হচ্ছে ততক্ষন এখটু আধটু মন খারাপ হলেও রাগ করব না নিশ্চিত।
আপনি যেভাবে হোক লেখার চুল-চেরা বিশ্লেষন করবেন।
যে কোন বাংলা প্লার্টফর্ম থেকে আমার ব্লগারেরা সেরা এটা আমি প্রমান করতে চাই। প্রয়োজনে এই বই এর নাম হবে
মানুষ কি পৃথিবীবাসী নয়??
'এলিস সিলভারের মতবাদ ও যুক্তি খণ্ডন'!!

এলিস সিলভারের মতবাদ ধোপে টিকবে কি টিকবে না সেটা আমার কাছে মুখ্য নয়। এই টপিকটা নিয়ে আলোচনার ফাঁকে আমরা নতুন করে অনেক কিছু জানতে পারব শিখতে পারব- সেইটেই বড় কথা।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৪১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নতুন বলেছেন: আমি কিছুদিন আগে এমন একটা আইডিয়ার কথা পড়েছিলাম। ভালোই লেগেছিলো।

একটা সিসটেমের অংশ কখনো ঐ সিসটেমকে ধংষ করে ফেলতে পারেনা। পৃথিবির অন্য কোন প্রানী এই পৃথিবি ধংষ করতে পারেনা। তারা এমন কোন জিনিস সৃস্টি করেনা যেটা এই পৃথিবির জন্য ক্ষতিকর।

কিন্তু মানুষই পরিবেশের জন্য ক্যন্সারের মতন। তাপমাত্রা বাড়ছে, দুষন বাড়ছে, সব মিলিয়ে এই ক্ষতি পয়েন্ট অফ নো রিটান পার করেফেলেছে।

কিন্তু যদি এই মুহুর্তে সকল মানুষ পৃথিবি থেকে সরিয়ে ফেলা হয় তবে আবার পৃথিবি সবুজ হবে, সকল প্রানী আরো ভালো থাকবে।

কারন অন্য সব প্রানী পৃথিবিতে বিভিন্ন পরিবেশে মানিয়ে নিয়েছে, কিন্তু মানুষ পৃাকৃতিক ভাবে প্রতিকুল আবোহাওয়ায় টিকে থাকার জন্য কোন কিছু বিবর্তনের কিছু এডপ্ট করেনাই। বরং কৃত্তিম জিনিস দিয়ে প্রতিকুল পরিবেশে বেচে থাকে।

এমন অনেক কিছু আছে যেটা দিয়ে মনে হয় যে মানুষ আসলে অন্য প্রানীর চেয়ে অনেক দুর্বল পৃথিবির সাথে প্রাকৃতিক ভাবে এডপ্ট করতে।

আর আব্রাহামিক ধর্ম মতে মানুষের সৃস্টি বাইরের কোথাও, তারপরে তারা বেহেশ্তে ছিলো সেখান থেকে পৃথিবিতে পাঠাতো হয়েছে সাজা হিসেবে B-)

১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্যে আসার জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ নিবেন।

প্রকৃতি ধ্বংসের ব্যাপারটা এলিস সিলভার ফলাও করে বলেছেন। বেশ কিছু বিজ্ঞানভিত্তিক যুক্তিও দিয়েছেন তিনি।
আপনার জানা ও বলা কিছু কথা তিনি একটু অন্যভাবে হলেও বলতে চেয়েছেন।

এই নিবন্ধে সম্ভবত দুই পক্ষই নাখোশ হবে। তাই আমি ভয়ে ভয়ে আছি- আরেকজনের বই অনুবাদ করতে গিয়ে নিজে না ট্যাগ খেয়ে যাই :(
পরের পর্বগুলোতে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

৪২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০৩

নতুন বলেছেন: ট্যাগ তারাই দেয় যারা নিজেরা ট্যাগ খেয়ে বসে আছে.... তারা বাক্সের বাইরে ভাবতে পারেনা।

এই বিষয়ে পড়ার আগ্রহ ছিলো সম্ভবত একটা বইএর পিডিএফও নামিয়েছি কিন্তু পড়ার সময় হয়না।

আপনি লিখলে অবশ্যই পড়া হবে....

১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ। অনুবাদ করছি- সাথে অনেক তথ্য ও বিজ্ঞানভিত্তিক নিবন্ধ থাকবে।

৪৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:১৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমাদের আদি নিবাস স্বর্গ বা জান্নাত সেখান থেকেই এসেছি আবার সেখানেই ফিরে যেতে হবে অর্থাৎ পরকালে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: ১ নম্বরে ধর্মের কথা
২ নম্বরে বিজ্ঞানের কথা
৩ নম্বরে এলিস সিলভা ও তাঁর মত মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের ভাবনা।

সবাই তাঁর তাঁর যুক্তিতে অটল।

৪৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৫৫

অশুভ বলেছেন: ভাবনার নতুন দিক উন্মোচন হলো। এই পর্বের তাত্বিক আলোচনা পড়ে মনে হলো লেখক তার নিজস্ব চিন্তাকেই কোন প্রমাণ ছাড়া অকাট্যভাবে দাঁড় করাতে চাইছেন। কল্পকাহিনী হিসেবে জম্পেস হতো, কিন্তু বৈজ্ঞানিক যুক্তিতে মানাটা কষ্টকর।

লেখার শুরুতেই আপনি বলে দিয়েছেন গঠনমূলক সমালোচনা করুন বিরূপ মন্তব্য নয়! এই একটি লাইনের মর্মার্থই যে না বুঝে তার বিজ্ঞানের দৌড় কতটুকু তা চিন্তা করতেই হাসি পাচ্ছে।

যাই হোক আপনি মন খারাপ করবেন না। সব ধরণের মানুষ নিয়েই পৃথিবী। অন্যভাবে বলা যেতে পারে, পৃথিবীর জন্য সব ধরণের মানুষকেই দরকার। সেরকম ব্লগেও দু-একটা পিস না থাকলে ব্লগ জমে না। আপনার এই প্রচেষ্টাতে প্লাস। অনেক পরিশ্রম করেছেন।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: আমি অন্য লেখা লেখি, পারিবারিক কর্ম ও ব্যাবসায়িক যাবতীয় কর্ম সম্পাদন করে যেটুকু সময় পেয়েছি চেষ্টা করেছি এই বিষয়টা নিয়ে গভীরভাবে ভাববার, বিভিন্ন সুত্র ও তত্ত্ব ও তথ্য ঘেঁটে লেখাটাকে বিশ্বাসযোগ্য একটা ফ্রেমে দাড় করানোর। সেজন্যই আমি তথ্য ও নিবন্ধ সংযুক্ত করেছি। কিছু কিছু একপেশে হয়ে গেছে তবে বহু স্থানে তাঁর মতের বিরুদ্ধচারণও করেছি আমি।
বিজ্ঞান ও ইতিহাস আমার প্রিয় কিন্তু দুটোই বেশ কঠিন বিষয়। বিশেষ করে জীব বিজ্ঞানের এই অংশটা। সবকিছু ধরে ধরে ঠেকে ঠেকে ধৈর্য ধরে জানতে হচ্ছে। আমার জানা-শোনার প্রচুর ঘাটতি আছে, সেই ঘাটতিগুলো পুরণের জন্য ব্লগারদের দারস্থ হওয়া।

আমি জানি এখানে প্রবল একটা ধাক্কা সামলাতে হবে- সেজন্য আমি কিছুটা প্রস্তুত!
তবুওতো আমার লেখা বলগারেরা পড়ছেন, মন্তব্য প্রতি মন্তব্য করছেন। অনেকে দুর্দান্ত কোন লেখা দিয়ে দু একটা মন্তব্যের জন্য হা-পিত্যেস করেন।
আমি নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করছি( কেউ আমাকে দিব্যি দেয়নি এসব নিয়ে লেখার কিংবা ভাববার)। সবাই ভাল মন্ত যাই হোক মন্তব্য করছেন- ঘুরে যাচ্ছেন আমার ব্লগে। সমালোচনা লেখার বা চলার গতি থমকে দেয় হয়তো সাময়িকভাবে কিন্তু সেই ফুসরতে দম নিয়ে আরো জোড়ে দৌড়ানো যায়।
বরাবরের মত পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন

৪৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:২৯

ইসিয়াক বলেছেন: আপনার পোস্ট, মন্তব্য ও প্রতি মন্তব্যগুলো পড়লাম। বেশ ইন্টারেস্টিং যদিও এ ব্যপারে আমার জ্ঞান সীমিত তবে জানার আগ্রহ আছে। ভালো লাগলো। সময় করে পরবর্তী পর্ব পড়ে মন্তব্য করবো।
শুভকামনা।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০২

শেরজা তপন বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম পুরোটা পড়ে কিছু একটা প্রশ্ন না হলে উত্তর রেখে যাবেন :)

৪৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:০৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এই বইটা সম্পর্কে এবং লেখকের কিছু কথা যখন জানলাম, তখনই আমার খুব পছন্দ হইছিল কথাগুলো। এখনই মনের কোথাও একতু বিশ্বাস রইয়া গেছে যে, আমরা পৃথিবীর বাইরের কেউ। যুক্তিগুলো একেবারেই উড়াইয়া দেওয়ার মতন না। অন্তত গোঁজামিলের চেষতা হয়ত নাই।
তারপর মূল বই অথবা অনুবাদের অপেক্ষায় ছিলাম। এবং যেমনই হোক আপনার অনুবাদে কম বেশি জানা হবে। সঙ্গে আছি। মন্তব্য করি আর না করি, অনলাইনে বা অফলাইনে যেমনেই পড়ি, বইয়ের সবটা আমার জানতে হবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি নিয়মিতভাবে ব্লগে এর অনুবাদ পাবেন আশা করছি।
অনুবাদ যখন পুরোটা প্রায় হয়ে গিয়েছে-সেকারণেই কন্টিনিউ না হবার সম্ভাবনা কম।
আপনি পুরোটা পড়লেন কিনা-এবং আপনার অনুভুতি জানিয়ে শেষের দিকে এসে মন্তব্য করে যাবার অনুরোধ রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৪৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: আমি যেহেতু অনেক পরে এসেছি আগের মন্তব্য নিয়ে কিছুই বলবো না।
মানুষ এই গ্রহের বাসিন্দা না। এটা সহজেই প্রমানিত। এটা যেমন দৈহিক বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত তেমনই ধর্ম দ্বারা প্রতিষ্ঠিত।
ইয়াহুদীদের ধর্মীয় পুস্তক জেনেসিস সবচেয়ে পুরাতন এই লাইনে। সেখানেই দেয়া আছেঃ

"ষষ্ঠ দিন (শুক্রবার)। ঈশ্বর স্থলের জীব-জানোয়ার, সরীসৃপ ইত্যাদি সৃষ্টি করলেন। এ দিনেই সর্বশেষ ঈশ্বর মানুষ সৃষ্টি করলেন। ঈশ্বর তাদের পুরুষ ও স্ত্রীরূপে সৃষ্টি করলেন। (আদিপুস্তক ১ম অধ্যায় (১-৩১ শ্লোক)"
তখন কিন্তু ঈশ্বর মানুষকে পৃথিবীতে সৃষ্টি করেননি। করেছিলেন এডেনে।
তারপর সেই আসল ঘটনা- ঈশ্বর শাস্তি দিলেনঃ
১৪ সুতরাং প্রভু ঈশ্বর সাপটাকে বললেন,“তুমি ভীষণ খারাপ কাজ করেছ; তার ফলে তোমার খারাপ হবে। অন্যান্য পশুর চেয়ে তোমার পক্ষে বেশী খারাপ হবে। সমস্ত জীবন তুমি বুকে হেঁটে চলবে আর মাটির ধুলো খাবে।
১৫ তোমার এবং নারীর মধ্যে আমি শত্রুতা আনব এবং তার সন্তানসন্ততি এবং তোমার সন্তান সন্ততির মধ্যে এই শত্রুতা বয়ে চলবে। তুমি কামড় দেবে তার সন্তানের পাযে কিন্তু সে তোমার মাথা চূর্ণ করবে।”
১৬ তারপর প্রভু ঈশ্বর নারীকে বললেন,“তুমি যখন গর্ভবতী হবে, আমি সেই দশাটাকে দুঃসহ করে তুলব, তুমি অসহ্য ব্যথায সন্তানের জন্ম দেবে। তুমি তোমার স্বামীকে আকুলভাবে কামনা করবে কিন্তু সে তোমার উপরে কর্তৃত্ত্ব করবে।”
১৭ তারপর প্রভু ঈশ্বর পুরুষকে বললেন,“আমি তোমায় ঐ গাছের ফল খেতে বারণ করেছিলাম। তবু তুমি নারীর কথা শুনে নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়েছ। তাই তোমার কারণে আমি এই ভূমিকে শাপ দেব। ভূমি তোমাদের যে খাদ্য দেবে তার জন্যে এখন থেকে সারাজীবন তোমায় অতি কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।
১৮ ভূমি তোমার জন্য কাঁটাঝোপ জন্ম দেবে এবং তোমাকে বুনো গাছপালা খেতে হবে।
১৯ তোমার খাদ্যের জন্যে তুমি কঠোর পরিশ্রম করবে য়ে পর্য্ন্ত না মুখ ঘামে ভরে যায়। তুমি মরণ পর্য্ন্ত পরিশ্রম করবে, তারপর পুনরায় ধূলি হয়ে যাবে। আমি ধুলি থেকে তোমায় সৃষ্টি করেছি এবং যখন তোমার মৃত্যু হবে পুনরায় তুমি ধূলিতে পরিণত হবে।”
২০ আদম তার স্ত্রীর নাম রাখল হবা, কারণ সে সমস্ত জীবিত মানুষের জননী হলো।
২১ প্রভু ঈশ্বর পশুর চামড়া দিয়ে আদম ও হবার জন্য পোশাক বানিয়ে তাদের পরিযে দিলেন।
২২ প্রভু ঈশ্বর বললেন, “দেখ, ওরা এখন ভালো আর মন্দ বিষযে জেনে আমাদের মত হয়ে গেছে। এখন মানুষটা জীবনবৃক্ষের ফল পেড়েও খেতে পারে। আর তা যদি খায় তাহলে ওরা চিরজীবি হবে।”
২৩ সুতরাং প্রভু ঈশ্বর মানুষকে এদন উদ্যান ত্যাগ করতে বাধ্য করলেন। য়ে ভুমি থেকে আদমকে তৈরী করা হয়েছিল, বাধ্য হয়ে সে সেই ভুমিতেই কাজ করতে থাকল।
২৪ প্রভু ঈশ্বর মানুষকে ঐ উদ্যান থেকে তাড়িয়ে দিলেন। প্রভু দূতদের উদ্যানের প্রবেশ পথে পাহারায় রাখলেন এবং তিনি আগুনের একটা তরবারিকেও সেখানে রাখলেন। জীবনবৃক্ষের কাছে যাবার পথটি পাহারা দেবার জন্য ঐ তরবারিটি চারদিকে জ্বলজ্বল করছিল।
(আদিপুস্তক ১ম অধ্যায়)

পরের পর্বে যাচ্ছি।
শুভ কামনা।





২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৫

শেরজা তপন বলেছেন: প্রথম পর্বে এসে মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
প্রতিটা মন্তব্যই নতুন কিছু শেখায়।

৪৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৩

নীল আকাশ বলেছেন: তবে ভাই, এটার ভাষা বই প্রকাশের আগে অনেক পরিবর্তন করতে হবে।
আপনাকে মনে রাখতে হবে যে আমজনতা যে কেউ এটা পড়তে পারে।
লেখার ফরম্যাটও কিছুটা পরিবর্তন করতে হবে। এখন কাগজের যেই দাম, ৪০০ পৃষ্ঠার দাম অনেক বেশি হবে।
সবার কেনার সামর্থ নাও হতে পারে।
শুভ রাত্রী।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য। আমি চেষ্টা করেছি ও করছি আমার সীমিত ভাষাজ্ঞানের সামর্থের মধ্যে। পুরো পান্ডুলিপি এডিটর ও প্রুফ রিডারের কাছে পাঠানো হয়েছে- দেখি তারা কতটুকু কি করে।
এখানে কিছু খটমটে বিষয়াদি থাকবেই- যেগুলো অতীব আমজনতার জন্য নয়।
দেখি আমার প্রকাশক কি বলে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.